নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে রাষ্ট্রীয় বাণিজ্য সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ২০২৩ সালের ২৬ মে পর্যন্ত সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে স্থানীয় বাজার থেকে অথবা বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারবে—এ প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (২০১৮ সালের সর্বশেষ সংশোধনীসহ) তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ক্রয়সংক্রান্ত আরেকটি প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
বুধবার দুপুরে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে এসব প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবগুলোর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. শামসুল আরেফিন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত সভায় দুটি এজেন্ডা এবং ক্রয়সংক্রান্ত কমিটির সভায় ১৬টি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ক্রয়সংক্রান্ত কমিটির অনুমোদিত ১৬ প্রস্তাবে মোট ব্যয়ের পরিমাণ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৩২ হাজার ৮৬৮ টাকা। মোট অর্থায়নের মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় হবে ৬৩৫ কোটি ৫৩ লাখ ৭৯ হাজার ৩৩২ টাকা এবং বিশ্বব্যাংক, এডিবি, এএফডি, ইআইবি ও ডানিডা থেকে ঋণ বাবদ ৪০৩ কোটি ৮৫ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৬ টাকা পাওয়া যাবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. শামসুল আরেফিন বলেন, রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন টিসিবি কর্তৃক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী পেঁয়াজ, রসুন, মশুর ডাল, ছোলা, শুকনা মরিচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, এলাচ, ধনে, জিরা, আদা, হলুদ, তেজপাতা, সয়াবিন তেল, পাম অয়েল, চিনি, লবণ (খাবার লবণ, বিট লবণ ব্যতীত) আমদানি অথবা স্থানীয়ভাবে ক্রয়ের ক্ষেত্রে সময়সীমা আগামী ২০২৩ সালের ২৬ মে পর্যন্ত ৩ বছর বৃদ্ধির নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে কিছু পণ্য আমদানি করতে হয়, যাতে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল থাকে, মানুষের মধ্যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়। এ জন্য গত কয়েক বছর ধরে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন (পিপিএ) ২০০৬–এর ৬৮ (১) ধারার আওতায় এসব পণ্য সরাসরি ক্রয় করা হচ্ছে। টিসিবি প্রয়োজন হলে এসব পণ্য আমদানি করতে পারবে।
অতিরিক্ত সচিব আরও বলেন, টিসিবির এসব পণ্য ক্রয়ের জন্য একটা অনুমোদন আগে নিয়ে রাখতে হয়, পরে যখন ক্রয়ের প্রয়োজন হয়, তখন ক্রয় (পারচেজ) কমিটিতে আসবে। কিন্তু অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিইএ) মাধ্যমে অনুমোদনটা নিয়ে রাখতে হয়। যাতে যখনই কিনবে তখনই এই কমিটি অনুমোদন দিতে পারে।
এ ছাড়া অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (২০১৮ সালের সর্বশেষ সংশোধনীসহ) ’–এর আওতায় স্পট মার্কেট থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ক্রয়ের লক্ষ্যে ‘মাস্টার সেল অ্যান্ড পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসপিএ) স্বাক্ষরকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধিকরণের নীতিগত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা: অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে রাষ্ট্রীয় বাণিজ্য সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ২০২৩ সালের ২৬ মে পর্যন্ত সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে স্থানীয় বাজার থেকে অথবা বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারবে—এ প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (২০১৮ সালের সর্বশেষ সংশোধনীসহ) তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ক্রয়সংক্রান্ত আরেকটি প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
বুধবার দুপুরে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকে এসব প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবগুলোর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. শামসুল আরেফিন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত সভায় দুটি এজেন্ডা এবং ক্রয়সংক্রান্ত কমিটির সভায় ১৬টি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ক্রয়সংক্রান্ত কমিটির অনুমোদিত ১৬ প্রস্তাবে মোট ব্যয়ের পরিমাণ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৩২ হাজার ৮৬৮ টাকা। মোট অর্থায়নের মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় হবে ৬৩৫ কোটি ৫৩ লাখ ৭৯ হাজার ৩৩২ টাকা এবং বিশ্বব্যাংক, এডিবি, এএফডি, ইআইবি ও ডানিডা থেকে ঋণ বাবদ ৪০৩ কোটি ৮৫ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৬ টাকা পাওয়া যাবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. শামসুল আরেফিন বলেন, রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন টিসিবি কর্তৃক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী পেঁয়াজ, রসুন, মশুর ডাল, ছোলা, শুকনা মরিচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, এলাচ, ধনে, জিরা, আদা, হলুদ, তেজপাতা, সয়াবিন তেল, পাম অয়েল, চিনি, লবণ (খাবার লবণ, বিট লবণ ব্যতীত) আমদানি অথবা স্থানীয়ভাবে ক্রয়ের ক্ষেত্রে সময়সীমা আগামী ২০২৩ সালের ২৬ মে পর্যন্ত ৩ বছর বৃদ্ধির নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে কিছু পণ্য আমদানি করতে হয়, যাতে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল থাকে, মানুষের মধ্যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়। এ জন্য গত কয়েক বছর ধরে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন (পিপিএ) ২০০৬–এর ৬৮ (১) ধারার আওতায় এসব পণ্য সরাসরি ক্রয় করা হচ্ছে। টিসিবি প্রয়োজন হলে এসব পণ্য আমদানি করতে পারবে।
অতিরিক্ত সচিব আরও বলেন, টিসিবির এসব পণ্য ক্রয়ের জন্য একটা অনুমোদন আগে নিয়ে রাখতে হয়, পরে যখন ক্রয়ের প্রয়োজন হয়, তখন ক্রয় (পারচেজ) কমিটিতে আসবে। কিন্তু অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিইএ) মাধ্যমে অনুমোদনটা নিয়ে রাখতে হয়। যাতে যখনই কিনবে তখনই এই কমিটি অনুমোদন দিতে পারে।
এ ছাড়া অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (২০১৮ সালের সর্বশেষ সংশোধনীসহ) ’–এর আওতায় স্পট মার্কেট থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ক্রয়ের লক্ষ্যে ‘মাস্টার সেল অ্যান্ড পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসপিএ) স্বাক্ষরকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধিকরণের নীতিগত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে