সামিটের সঙ্গে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) রূপান্তরের দ্বিতীয় টার্মিনাল (এফএসআরইউ) নির্মাণ চুক্তি বাতিল করেছে সরকার। সম্প্রতি সামিট গ্রুপ চুক্তি বাতিলের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে। জ্বালানি নিয়ে কাজ করা সংস্থা এনার্জি ইন্টেলের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
মার্কিন জ্বালানি কোম্পানির এক্সিলারেট এনার্জি ইনকরপোরেটেডের কৌশলগত উপদেষ্টা হিসেবে হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকায় সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। পিটার হাস দীর্ঘ ৩৩ বছর যুক্তরাষ্ট্র সরকারের চাকরি করেছেন। গত ২৭ সেপ্টেম্বর মার্কিন পররাষ্ট্র পরিষেবা থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
ডলার-সংকটের কারণে ঝুলছে এলএনজি বাবদ ৬০ কোটি ডলারের বেশি বকেয়া। এই কারণে নতুন করে এলএনজি কেনা বন্ধ আছে। গ্যাস সংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বড় ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এর ফলে ব্যাপক লোডশেডিং চলছে সারা দেশে। বিদ্যুতের জন্য মানুষের ভোগান্তি চরমে উঠেছে।
রাশিয়ার গ্যাস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নোভাটেকের ‘আর্কটিক এলএনজি-২’ প্রকল্পে জড়িত থাকার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র দুটি ভারতীয় শিপিং কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। রাশিয়ার অর্থনীতিতে নিষেধাজ্ঞার চাপ বৃদ্ধি ও রাশিয়া থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) রপ্তানি সীমিত করার বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে
৬০৯ কোটি ২৭ লাখ টাকায় আরও এক কার্গো এলএনজি কেনার প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়–সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এ নিয়ে চলতি বছর মোট ২১টি কার্গো এলএনজি কেনার অনুমোদন দিল ক্রয় কমিটি।
সামিট গ্রুপের ভাসমান এলএনজি টার্মিনালটি (এফএসআরইউ) মেরামত করতে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে। দৈনিক ৫০ কোটি ঘনফুট ধারণক্ষমতার এই টার্মিনালটি সিঙ্গাপুরের একটি ডকইয়ার্ডে মেরামত করতে আরও ১৫ থেকে ১৭ দিন লাগবে।
মসুর ডাল, সার এবং তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কেনাসংক্রান্ত আট ক্রয় প্রস্তাবের বিপরীতে ১ হাজার ৯২৩ কোটি ৩৯ লাখ ৩১ হাজার ৮৭৬ টাকা ব্যয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এর মধ্যে ৬১ কোটি ৭৪ লাখ টাকার মসুর ডাল, ৯৩৩ কোটি ৯৪ লাখ ৬ হাজার ৮৭৬ টাকার এলএনজি এবং ৯২৭ কোটি ৭১ লাখ ২৫ হ
দেশে ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুরের দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ২৭৪ কোটি ১১ লাখ ৭৬ হাজার ৫২০ টাকা। গতকাল বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতি
দেশে ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘মেসার্স ভিটল এশিয়া পিটিই লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ৪২৯ কোটি ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা
বাংলাদেশে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহের কাতারের রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি কোম্পানি কাতার এনার্জি ও যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি এক্সিলারেট এনার্জি চুক্তিবদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। চুক্তির আওতায়, বছরে ১ মিলিয়ন বা ১০ লাখ মেট্রিক টন করে টানা ১৫ বছর দুই কোম্পানি বাংলাদেশে এলএনজি স
আওয়ামী লীগের নতুন সরকারের শুরুতেই গ্যাস সরবরাহের বড় কাজ পেতে যাচ্ছে সামিট গ্রুপ। এই বিষয়ে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজসম্পদ কর্পোরেশন (পেট্রোবাংলা) ও সামিট গ্রুপের মধ্যে প্রাথমিক চুক্তি সই হয়েছে। এই চুক্তির আওতায়, ২০২৬ সালের অক্টোবর থেকে একটানা ১৫ বছর বা দেড় দশক ধরে পেট্রোবাংলাকে বছরে ১৫ লাখ টন এলএনজি
সদস্য দেশগুলোকে আলাদা আলাদাভাবে রাশিয়া থেকে গ্যাস আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষমতা দিতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এ লক্ষ্যে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে একটি খসড়া প্রস্তাবও উত্থাপন করা হয়েছে। মূলত রাশিয়া ও বেলারুশ থেকে গ্যাসের ওপর নির্ভরতা কমাতে দেশগুলোকে
বাংলাদেশে নিজস্ব উৎস থেকে গ্যাস উত্তোলন করে চাহিদা মেটানোর মতো সম্ভাবনা থাকলেও সরকার গ্যাস আমদানির মতো ঝুঁকিতে গেছে। বছরে যদি পাঁচ-ছয়টি করে গ্যাসের অনুসন্ধান কার্যক্রম চালানো যেত, তাহলে
কয়লা এবং এলএনজির আমদানিনির্ভরতা বাড়ানোর মাধ্যমে সরকার জ্বালানি রূপান্তরের উল্টো পথে যাত্রা শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডির সিপিডি কার্যালয়ে ‘কারেন্ট চেঞ্জ-কোয়ার্টারলি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) উৎপাদন প্রতি বছর ১০ কোটি টন বাড়ানোর পরিকল্পনা থেকে সরবে না রাশিয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এ সিদ্ধান্ত জানান।
নির্বাচন নিয়ে ভিসা নীতি ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের উত্তেজনার মধ্যে আবারও মার্কিন কোম্পানি এক্সিলারেট এনার্জিকেই এলএনজি টার্মিনাল সম্প্রসারণ ও এলএনজি সরবরাহের কাজ দিয়েছে সরকার। সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক যা-ই হোক না কেন, ১৫ বছর ধরেই এলএনজি সরবরাহের কাজ পেয়ে আসছে এই কোম্পানি
পদ্মা সেতুর নদীশাসন আর জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রকল্পে খরচ বাড়ল ১ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। নানান কারণ দেখিয়ে এ দুই প্রকল্পে বাড়তি খরচের চাহিদাপত্র দেওয়া হয়েছে। সেটিই অনুমোদন দিয়েছে সরকারের ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এ ছাড়া এলএনজি ও সার কেনার প্রস্তাবেও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার অর