নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রত্যাশা অনুযায়ী অপ্রদর্শিত অর্থ (কালোটাকা) বিনিয়োগে না আসায় ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকছে না।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে এ সুবিধা তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন।
এ সময় আগামী অর্থবছরে পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত আয়ের টাকা কর দিয়ে সাদা করার সুযোগও বাতিলের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী।
সরকার গত বছর পুঁজিবাজারে এক বছর বিনিয়োগ রাখার শর্তে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ অব্যাহত রেখেছিল। একই সঙ্গে এই নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল যে, যারা অপ্রদর্শিত আয়ের টাকা বৈধ করে নেবেন তাঁদের কাছে অর্থের উৎস সম্পর্কে কোনো কর্তৃপক্ষ জানতে চাইবে না।
টাকা সাদা করার জন্য কর হার ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছিল। এর বাইরে ২৫ শতাংশ প্রদেয় করের ওপর অতিরিক্ত ৫ শতাংশ জরিমানা কর আরোপ করা হয়েছিল।
পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার বিধান বেশ কয়েক বছর ধরেই ছিল। কিন্তু এখনো পর্যন্ত তেমন বড় কোনো তহবিল পুঁজিবাজারে আসেনি। তাই আগামী বছর থেকে আর এ সুবিধা থাকছে না।
তবে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে হ্রাসকৃত করপোরেট কর সুবিধা দেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে হস্তান্তর হলে তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য করহার ২২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ বা তার কম শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে হস্তান্তরকারী তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার ২২ দশমিক ৫ শতাংশই থাকবে।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
এ ছাড়া, এই শর্ত পরিপালনে ব্যর্থতায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার ২২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা অনুযায়ী, পাবলিকলি ট্রেডেড বা শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার বর্তমানে সাড়ে ২২ শতাংশ। এটি কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
প্রত্যাশা অনুযায়ী অপ্রদর্শিত অর্থ (কালোটাকা) বিনিয়োগে না আসায় ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পুঁজিবাজারে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকছে না।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে এ সুবিধা তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন।
এ সময় আগামী অর্থবছরে পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত আয়ের টাকা কর দিয়ে সাদা করার সুযোগও বাতিলের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী।
সরকার গত বছর পুঁজিবাজারে এক বছর বিনিয়োগ রাখার শর্তে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ অব্যাহত রেখেছিল। একই সঙ্গে এই নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল যে, যারা অপ্রদর্শিত আয়ের টাকা বৈধ করে নেবেন তাঁদের কাছে অর্থের উৎস সম্পর্কে কোনো কর্তৃপক্ষ জানতে চাইবে না।
টাকা সাদা করার জন্য কর হার ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছিল। এর বাইরে ২৫ শতাংশ প্রদেয় করের ওপর অতিরিক্ত ৫ শতাংশ জরিমানা কর আরোপ করা হয়েছিল।
পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার বিধান বেশ কয়েক বছর ধরেই ছিল। কিন্তু এখনো পর্যন্ত তেমন বড় কোনো তহবিল পুঁজিবাজারে আসেনি। তাই আগামী বছর থেকে আর এ সুবিধা থাকছে না।
তবে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে হ্রাসকৃত করপোরেট কর সুবিধা দেওয়া হয়েছে। পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে হস্তান্তর হলে তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য করহার ২২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ বা তার কম শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে হস্তান্তরকারী তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার ২২ দশমিক ৫ শতাংশই থাকবে।
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
এ ছাড়া, এই শর্ত পরিপালনে ব্যর্থতায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার ২২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা অনুযায়ী, পাবলিকলি ট্রেডেড বা শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার বর্তমানে সাড়ে ২২ শতাংশ। এটি কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৮ মিনিট আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগে