নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ঋণ পরিশোধের জন্য দুই বছর সময় চেয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। তবে এ সময় মূল ঋণের বিপরীতে আরোপিত সুদ নিয়মিত পরিশোধ করবে তারা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠকে বিটিএমএর একটি প্রতিনিধিদল এ দাবি জানায় বলে সূত্র জানিয়েছে। বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন।
সূত্র জানায়, ঋণগ্রহীতা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য শুধু সুদ পরিশোধ করবেন এবং মূল ঋণের অর্থ (প্রিন্সিপাল) পরিশোধের জন্য সময় পাবেন—এই ব্যবস্থা যুক্তরাজ্যে অনেক জনপ্রিয়। দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আগামী দুই বছরের জন্য চলমান সব ঋণের ক্ষেত্রে বর্ণিত ব্যবস্থার বাস্তবায়ন করতে গভর্নরের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে বিটিএমএ। এ ছাড়া শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন, গ্যাস-বিদ্যুতের বিল এবং আনুষঙ্গিক খরচ মেটানো টেক্সটাইল মিলগুলোর পক্ষে সম্ভব নয় দাবি করে ঋণ পরিশোধে গত এপ্রিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়েছেন সংগঠনটির নেতারা। তাঁরা ২০১৯ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ঋণ আদায়ের দাবি জানান। এ সময় গভর্নরের কাছে ১০টি দাবি উত্থাপন করেন পোশাক খাতের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পের নেতারা।
সূত্রে জানা গেছে, তাঁদের অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে রপ্তানিমুখী টেক্সটাইল খাতে একটি মেয়াদি ঋণ-বিনিয়োগের কোনো কিস্তি নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে পরিশোধ করতে না পারলে, বর্ণিত ঋণ নির্ধারিত তারিখের পরবর্তী তিন মাস অতিবাহিত হওয়ার পর ওভারডিউ হিসেবে বিবেচিত হবে। আগামী বছরের ৩১ মার্চ থেকে সব ঋণ তাৎক্ষণিকভাবে পরিশোধ না করলে তা ওভারডিউ হবে। গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত সব ঋণ পরিশোধের জন্য সময় বাড়ানোর পদক্ষেপ। ইডিএফের ঋণের আংশিক সমন্বয় নিশ্চিত করা। এ ছাড়া বস্ত্রের চাহিদা পূরণে টেক্সটাইল খাতের আমদানি দায় পরিশোধকালে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হারজনিত ক্ষতি প্রদান, আমদানির ক্ষেত্রে ক্রেডিট মেয়াদ পুনরায় জরুরি ভিত্তিতে বাড়ানোর পদক্ষেপ গ্রহণ, কাঁচামালের আমদানি তথ্য ব্যাংকে আসার পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে পেমেন্ট নিশ্চিত করা।
দেশের চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ঋণ পরিশোধের জন্য দুই বছর সময় চেয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। তবে এ সময় মূল ঋণের বিপরীতে আরোপিত সুদ নিয়মিত পরিশোধ করবে তারা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠকে বিটিএমএর একটি প্রতিনিধিদল এ দাবি জানায় বলে সূত্র জানিয়েছে। বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন।
সূত্র জানায়, ঋণগ্রহীতা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য শুধু সুদ পরিশোধ করবেন এবং মূল ঋণের অর্থ (প্রিন্সিপাল) পরিশোধের জন্য সময় পাবেন—এই ব্যবস্থা যুক্তরাজ্যে অনেক জনপ্রিয়। দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আগামী দুই বছরের জন্য চলমান সব ঋণের ক্ষেত্রে বর্ণিত ব্যবস্থার বাস্তবায়ন করতে গভর্নরের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে বিটিএমএ। এ ছাড়া শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন, গ্যাস-বিদ্যুতের বিল এবং আনুষঙ্গিক খরচ মেটানো টেক্সটাইল মিলগুলোর পক্ষে সম্ভব নয় দাবি করে ঋণ পরিশোধে গত এপ্রিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়েছেন সংগঠনটির নেতারা। তাঁরা ২০১৯ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ঋণ আদায়ের দাবি জানান। এ সময় গভর্নরের কাছে ১০টি দাবি উত্থাপন করেন পোশাক খাতের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পের নেতারা।
সূত্রে জানা গেছে, তাঁদের অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে রপ্তানিমুখী টেক্সটাইল খাতে একটি মেয়াদি ঋণ-বিনিয়োগের কোনো কিস্তি নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে পরিশোধ করতে না পারলে, বর্ণিত ঋণ নির্ধারিত তারিখের পরবর্তী তিন মাস অতিবাহিত হওয়ার পর ওভারডিউ হিসেবে বিবেচিত হবে। আগামী বছরের ৩১ মার্চ থেকে সব ঋণ তাৎক্ষণিকভাবে পরিশোধ না করলে তা ওভারডিউ হবে। গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত সব ঋণ পরিশোধের জন্য সময় বাড়ানোর পদক্ষেপ। ইডিএফের ঋণের আংশিক সমন্বয় নিশ্চিত করা। এ ছাড়া বস্ত্রের চাহিদা পূরণে টেক্সটাইল খাতের আমদানি দায় পরিশোধকালে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হারজনিত ক্ষতি প্রদান, আমদানির ক্ষেত্রে ক্রেডিট মেয়াদ পুনরায় জরুরি ভিত্তিতে বাড়ানোর পদক্ষেপ গ্রহণ, কাঁচামালের আমদানি তথ্য ব্যাংকে আসার পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে পেমেন্ট নিশ্চিত করা।
দেশের অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সমস্যাগুলো সবারই কমবেশি জানা, আলোচনার কমতিও নেই। সংশ্লিষ্টরা বারবার বলেছেন, বিশ্লেষণও করেছেন—কোথায় কী সমস্যা। কিন্তু সমাধান কোথায়? কেন সংস্কার বাস্তবায়িত হয় না? কোথায় গিয়ে সব থেমে যায়? প্রশ্নগুলোর উত্তরই যেন সবচেয়ে বেশি অনুপস্থিত।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় টেক্সটাইল খাত চরম সংকটে। গ্যাস-সংকট, মূল্যবৃদ্ধির চাপ ছিলই, তার ওপর ভারতীয় সুতার আগ্রাসন পরিস্থিতিকে আরও বিপর্যস্ত করেছে। স্থলবন্দর দিয়ে ডাম্পিং মূল্যে সুতা-কাপড় আসায় বাজার খুলে গেছে বিদেশিদের জন্য, স্থানীয় উৎপাদকেরা টিকে থাকার লড়াইয়ে হার মানছে, রপ্তানিও পড়েছে হুমকির মুখে। সবই বিগত সরকারের ভুল
৪ ঘণ্টা আগেতিনটি মার্চেন্ট ব্যাংকের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের একটি পরিদর্শন কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রমে কোনো অসংগতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখবে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বেড়েছে। মাত্র ২৩ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা ইতিহাসে নতুন রেকর্ড। এত অল্প সময়ে এত বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আগে কখনো আসেনি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসে আরও বড় রেকর্ড গড়তে পারে
৪ ঘণ্টা আগে