নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম আগের মাসের তুলনায় ফেব্রুয়ারি মাসে ১২ কেজিতে বেড়েছে ৪১ টাকা। ফলে ফেব্রুয়ারি মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা, গত মাসে ছিল ১ হাজার ৪৩৩ টাকা।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন সংবাদ সম্মেলনে এই নতুন দর ঘোষণা করে। নতুন ধার্য করা দাম আজ সন্ধ্যা থেকেই কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসের জন্য বেসরকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি এলপিজির দাম মূসকসহ ১২২ টাকা ৮৬ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহ করা বেসরকারি এলপিজির দাম মূসকসহ প্রতি কেজির ১১৯ টাকা ৪ পয়সা ধার্য করা হয়েছে। মূসকসহ অটো গ্যাসের প্রতি লিটারের মূল্য ৬৭ টাকা ৬৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গত বছরের জুলাই মাস থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত একটানা বেড়েই চলছে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম। জুলাই মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ১ হাজার টাকার নিচে ৯৯৯ টাকা। এর পর থেকে টানা সাত মাসে বাড়ল ৪৭৫ টাকা।
বিইআরসির তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত বছরের জুলাই মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ৯৯৯ টাকা। আগস্ট মাসে ১২ কেজি একটি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ১৪০ টাকা। সেপ্টেম্বরে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা। অক্টোবরে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের গ্যাসের দাম ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়। নভেম্বরে ১৮ টাকা বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৩৮১ টাকা। ডিসেম্বরে ২৩ টাকা বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৪০৪ টাকা। জানুয়ারি মাসে ২৯ টাকা বেড়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম হয়েছিল ১ হাজার ৪৩৩ টাকা।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে, এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয় সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আরামকোর প্রতি মাসে প্রকাশ করা প্রোপেন ও বিউটনের দামের ওপর। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।
বাজারে সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে শুরু করে ৪৫ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়া যায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি এলপিজির ব্যবসায় আছে বাংলাদেশের বাজারে।
বিইআরসি প্রতি মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করলেও তাদের বেঁধে দেওয়া দামে গ্যাসের সিলিন্ডার না পাওয়ার অভিযোগ বেশ পুরোনো। ভোক্তাদের অভিযোগ প্রতি মাসে বিইআরসি দাম নির্ধারণ করে দায় সারে। মাঠ পর্যায়ে তাদের বেঁধে দেওয়া দাম আদৌ কার্যকর কি না সেটা তারা তদারকি করে না। এই সুযোগে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতি সিলিন্ডারে ২০০-২৫০ টাকা বেশি নেয়।
সরকার গৃহস্থালিতে গ্যাসের সংযোগ বন্ধ করে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্তের পর ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহকদের প্রত্যাশা এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের যেই দাম নির্ধারণ করা হয় সেই দামে বাজার থেকে গ্যাস প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়া যায়।
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম আগের মাসের তুলনায় ফেব্রুয়ারি মাসে ১২ কেজিতে বেড়েছে ৪১ টাকা। ফলে ফেব্রুয়ারি মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ টাকা, গত মাসে ছিল ১ হাজার ৪৩৩ টাকা।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন সংবাদ সম্মেলনে এই নতুন দর ঘোষণা করে। নতুন ধার্য করা দাম আজ সন্ধ্যা থেকেই কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসের জন্য বেসরকারি পর্যায়ে প্রতি কেজি এলপিজির দাম মূসকসহ ১২২ টাকা ৮৬ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহ করা বেসরকারি এলপিজির দাম মূসকসহ প্রতি কেজির ১১৯ টাকা ৪ পয়সা ধার্য করা হয়েছে। মূসকসহ অটো গ্যাসের প্রতি লিটারের মূল্য ৬৭ টাকা ৬৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গত বছরের জুলাই মাস থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত একটানা বেড়েই চলছে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম। জুলাই মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ১ হাজার টাকার নিচে ৯৯৯ টাকা। এর পর থেকে টানা সাত মাসে বাড়ল ৪৭৫ টাকা।
বিইআরসির তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত বছরের জুলাই মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ৯৯৯ টাকা। আগস্ট মাসে ১২ কেজি একটি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ১৪০ টাকা। সেপ্টেম্বরে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা। অক্টোবরে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের গ্যাসের দাম ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়। নভেম্বরে ১৮ টাকা বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৩৮১ টাকা। ডিসেম্বরে ২৩ টাকা বেড়ে হয়েছিল ১ হাজার ৪০৪ টাকা। জানুয়ারি মাসে ২৯ টাকা বেড়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম হয়েছিল ১ হাজার ৪৩৩ টাকা।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে, এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয় সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আরামকোর প্রতি মাসে প্রকাশ করা প্রোপেন ও বিউটনের দামের ওপর। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।
বাজারে সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে শুরু করে ৪৫ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়া যায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি এলপিজির ব্যবসায় আছে বাংলাদেশের বাজারে।
বিইআরসি প্রতি মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করলেও তাদের বেঁধে দেওয়া দামে গ্যাসের সিলিন্ডার না পাওয়ার অভিযোগ বেশ পুরোনো। ভোক্তাদের অভিযোগ প্রতি মাসে বিইআরসি দাম নির্ধারণ করে দায় সারে। মাঠ পর্যায়ে তাদের বেঁধে দেওয়া দাম আদৌ কার্যকর কি না সেটা তারা তদারকি করে না। এই সুযোগে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতি সিলিন্ডারে ২০০-২৫০ টাকা বেশি নেয়।
সরকার গৃহস্থালিতে গ্যাসের সংযোগ বন্ধ করে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্তের পর ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্রাহকদের প্রত্যাশা এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের যেই দাম নির্ধারণ করা হয় সেই দামে বাজার থেকে গ্যাস প্রাপ্তির নিশ্চয়তা পাওয়া যায়।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পুঁজিবাজার সংস্কারের উদ্দেশ্যে গত বছরের আগস্টে গঠন করা হয় পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স। সংস্কার কাজে টাস্কফোর্সকে সহযোগিতার জন্য পরবর্তীতে গঠন করা হয় ‘ফোকাস গ্রুপ’। গ্রুপটিতে ১০ জন সদস্য রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে মৌসুমি ফল আমদানিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে সিঙ্গাপুর। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠকে এই আগ্রহের কথা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লো।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব অর্থনীতির চ্যালেঞ্জের মধ্যেও বাংলাদেশ কিছুটা উন্নতি করতে পেরেছে। গত অর্থবছরের তুলনায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে দেশের অর্থনীতি কিছুটা গতিপথ বদলেছে। এতে টাকার অঙ্কে জিডিপি বেড়েছে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা। বর্তমান নানা সমস্যার মধ্যে দেশের অর্থনীতি সামান্য প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে...
৯ ঘণ্টা আগেদেশে খাদ্যশস্যের সরকারি মজুত সন্তোষজনক পর্যায়ে থাকায় চলতি বোরো মৌসুমে আগের বছরের তুলনায় কম ধান ও চাল কিনতে যাচ্ছে সরকার। এবার অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ১৪ লাখ টন বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ৩ লাখ টন কম। সরকারের লক্ষ্য হলো, মজুত ভারসাম্য বজায় রেখে ন্যায্যমূল্যে...
৯ ঘণ্টা আগে