নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার থাবায় বিপর্যস্ত জনজীবন। আয় কমেছে মানুষের। চরম আর্থিক সংকটের এই সময়েও ডাল, চিনি ও ভোজ্যতেলের মতো নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে চলেছেন ব্যবসায়ীরা। এর পেছনে অজুহাতের শেষ নেই তাঁদের। কখনো সরবরাহ সংকট, কখনো-বা আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে বাড়াচ্ছেন নিত্যপণ্যের দাম।
বাজারে সব ধরনের ডালের দামই বেড়েছে। এক মাস আগে রাজধানীর পাইকারি বাজারে প্রতিকেজি দিল্লি সুপার মসুর ডালের দাম ছিল ১০২-১০৩ টাকা।
র্তমানে তা ১১২-১১৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর এক সপ্তাহ আগে ৭৮-৮০ টাকায় বিক্রি হওয়া বোল্ডার মসুর ডাল (মোটা দানা) গতকাল ৮০-৮৩ টাকা বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে ৫৬-৫৮ টাকার বুটের ডাল গতকাল ৬৫ টাকা বিক্রি হয়েছে। পাইকারিতে দাম বাড়ায় খুচরা বাজারেও প্রভাব পড়েছে। এক মাস আগে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি মোটা দানার মসুর ডাল ছিল ৭৫-৮০ টাকা, যা গতকাল বিক্রি হয়েছে ৮৫-৯০ টাকা। একইভাবে ৯০-১০০ টাকার মাঝারি মানের মসুর ডাল গতকাল ৯৫-১০০ টাকা এবং ১০০-১১০ টাকার ছোট দানার মসুর ডাল ১০৫-১১০ টাকা বিক্রি হয়েছে গতকাল।
ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে দাম বাড়িয়ে চললেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের বাজারে চিনি ও ভোজ্যতেলের সংকট নেই। ডালের সরবরাহও স্বাভাবিক রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারের কথা বলে কেউ যাতে সুযোগ নিতে না পারে, সে বিষয়ে তদারকি বাড়ানোর তাগিদ রয়েছে। ডালের দাম যাতে মানুষের নাগালের বাইরে না যায়, সে জন্য মূল্য নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডালের দাম নির্ধারণে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ পর্যালোচনার কাজ করছে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন। বিশ্লেষণ শেষ হলেই আমদানিকারকদের সঙ্গে বৈঠক করে ডালের দাম নির্ধারণ করা হবে।
শুধু ডাল নয়, চিনি ও ভোজ্যতেলের দামও বেশ চড়া। চিনি নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের মধ্যে রাখতে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে দাম ঠিক করে দিয়েছিল সরকার। কিন্তু নির্ধারিত এই দামে মিলছে না পণ্যটি। সরকার প্রতিকেজি চিনির দাম সর্বোচ্চ ৭৫ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও খোলা বাজারে গতকাল ৭৭-৭৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি চিনি। আর প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ৮৪-৮৬ টাকা দরে। একইভাবে সয়াবিন তেল ১৪২ টাকা, সুপার পাম ১৩৫ টাকা এবং পাম তেল ১৩৩ টাকায় বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি।
চিনি-ভোজ্যতেল ও ডালের বাড়তি দামের বিষয়ে জানতে চাইলে এসব পণ্যের অন্যতম বড় আমদানিকারক সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, সরকারনির্ধারিত দামে তাঁরা চিনি বিক্রি শুরু করেছেন। আগে সরবরাহকৃত চিনির দাম কমিয়ে সরকারনির্ধারিত দামে বিক্রির জন্য ডিলারদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মিল থেকে দৈনিক ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার টন চিনি সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে।
করোনার থাবায় বিপর্যস্ত জনজীবন। আয় কমেছে মানুষের। চরম আর্থিক সংকটের এই সময়েও ডাল, চিনি ও ভোজ্যতেলের মতো নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে চলেছেন ব্যবসায়ীরা। এর পেছনে অজুহাতের শেষ নেই তাঁদের। কখনো সরবরাহ সংকট, কখনো-বা আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে বাড়াচ্ছেন নিত্যপণ্যের দাম।
বাজারে সব ধরনের ডালের দামই বেড়েছে। এক মাস আগে রাজধানীর পাইকারি বাজারে প্রতিকেজি দিল্লি সুপার মসুর ডালের দাম ছিল ১০২-১০৩ টাকা।
র্তমানে তা ১১২-১১৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর এক সপ্তাহ আগে ৭৮-৮০ টাকায় বিক্রি হওয়া বোল্ডার মসুর ডাল (মোটা দানা) গতকাল ৮০-৮৩ টাকা বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে ৫৬-৫৮ টাকার বুটের ডাল গতকাল ৬৫ টাকা বিক্রি হয়েছে। পাইকারিতে দাম বাড়ায় খুচরা বাজারেও প্রভাব পড়েছে। এক মাস আগে খুচরা বাজারে প্রতিকেজি মোটা দানার মসুর ডাল ছিল ৭৫-৮০ টাকা, যা গতকাল বিক্রি হয়েছে ৮৫-৯০ টাকা। একইভাবে ৯০-১০০ টাকার মাঝারি মানের মসুর ডাল গতকাল ৯৫-১০০ টাকা এবং ১০০-১১০ টাকার ছোট দানার মসুর ডাল ১০৫-১১০ টাকা বিক্রি হয়েছে গতকাল।
ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে দাম বাড়িয়ে চললেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের বাজারে চিনি ও ভোজ্যতেলের সংকট নেই। ডালের সরবরাহও স্বাভাবিক রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারের কথা বলে কেউ যাতে সুযোগ নিতে না পারে, সে বিষয়ে তদারকি বাড়ানোর তাগিদ রয়েছে। ডালের দাম যাতে মানুষের নাগালের বাইরে না যায়, সে জন্য মূল্য নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডালের দাম নির্ধারণে আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ পর্যালোচনার কাজ করছে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন। বিশ্লেষণ শেষ হলেই আমদানিকারকদের সঙ্গে বৈঠক করে ডালের দাম নির্ধারণ করা হবে।
শুধু ডাল নয়, চিনি ও ভোজ্যতেলের দামও বেশ চড়া। চিনি নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের মধ্যে রাখতে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে দাম ঠিক করে দিয়েছিল সরকার। কিন্তু নির্ধারিত এই দামে মিলছে না পণ্যটি। সরকার প্রতিকেজি চিনির দাম সর্বোচ্চ ৭৫ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও খোলা বাজারে গতকাল ৭৭-৭৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি চিনি। আর প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ৮৪-৮৬ টাকা দরে। একইভাবে সয়াবিন তেল ১৪২ টাকা, সুপার পাম ১৩৫ টাকা এবং পাম তেল ১৩৩ টাকায় বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি।
চিনি-ভোজ্যতেল ও ডালের বাড়তি দামের বিষয়ে জানতে চাইলে এসব পণ্যের অন্যতম বড় আমদানিকারক সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, সরকারনির্ধারিত দামে তাঁরা চিনি বিক্রি শুরু করেছেন। আগে সরবরাহকৃত চিনির দাম কমিয়ে সরকারনির্ধারিত দামে বিক্রির জন্য ডিলারদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মিল থেকে দৈনিক ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার টন চিনি সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে।
দেশে গাড়ি বানাতে কোন যন্ত্রাংশের দাম কেমন হবে, সেই বিষয়ে জানতে চেয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। বিশেষ করে কোন দেশের অথবা কোম্পানির চেসিস ভালো হবে, কোনটির দাম কত পড়বে। সাধারণত ভারত থেকে আমদানি করা একটি চেসিসের দাম আনুমানিক ৪৩ লাখ টাকা। ভারী যানবাহনের জন্য কিছু উন্নত মডেলের দাম ৮৩ লাখ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেএমিরেটস এয়ারলাইনের বহরে যুক্ত হতে যাচ্ছে প্রথম এয়ারবাস এ৩৫০। গতকাল সোমবার ফ্রান্সে এয়ারবাস প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এমিরেটসের কাছে এয়ারবাসটি ডেলিভারি করা হয়। এমিরেটস ইতিমধ্যে
৪ ঘণ্টা আগেট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রয়োজনে মেক্সিকো ও চীনের ওপর শতভাগ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন। এ ছাড়া তিনি বলেছিলেন, শুল্ক ও অন্যান্য বিধিনিষেধের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সর্বাধিক সুবিধাপ্রাপ্ত দেশ (মোস্ট–ফেভারড নেশন) চীন। চীনের এই বিশেষ সুবিধা তিনি রাখবেন না।
৮ ঘণ্টা আগেআদানির ঘুষ দুর্নীতি নিয়ে ভারতের পার্লামেন্টেও উত্তেজনা ছড়িয়েছে। গতকাল সোমবার আইনপ্রণেতারা আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে আলোচনার দাবি তুললে হট্টগোল শুরু হয়, পরে অধিবেশন স্থগিত করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে