অনলাইন ডেস্ক
টানা কয়েক মাস ধারাবাহিকভাবে স্বর্ণের চাহিদা বৃদ্ধির পর যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহে ভাটা পড়তে শুরু করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের সোনার দাম ছিল প্রতি ট্রয় আউন্স ১ হাজার ৮৩১ দশমিক ৮০ ডলার। যেখানে এক ট্রয় আউন্স ২ দশমিক ৬৭ ভরির সমান।
গত মার্চের পর এটিই স্বর্ণের সর্বনিম্ন দাম। কয়েক মাস ধরে মূল্যবান এই ধাতুর দাম কমছে। বিপরীতে বন্ডের মুনাফা এবং ডলারের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে স্বর্ণের বিক্রি আরও কমে গেছে।
বেশি মুনাফা হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা এখন স্বর্ণের চেয়ে সরকারি বন্ডে বিনিয়োগ করতে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। কারণ, এ ধরনের বন্ডে নিয়মিত কুপন পেমেন্ট পাওয়া যায়। ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য স্বর্ণে বিনিয়োগ ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। যেখানে স্বর্ণের মূল্য নির্ধারিত হয় ডলারের ভিত্তিতে।
এ বছরের শুরুর দিকে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম প্রায় রেকর্ড উচ্চতায় উঠেছিল। কারণ, বেশ কয়েকটি মার্কিন আঞ্চলিক ব্যাংকের দেউলিয়া হয়ে যাওয়া এবং স্থিতিশীল মূল্যস্ফীতি বিনিয়োগকারীদের বাজারের অস্থিরতা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ধাবিত করেছে। বিনিয়োগকারীরা আশা করেছিলেন, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা নিরসনে সুদের হার বাড়াবে। এতে সোনার চাহিদাও বেড়ে যেতে পারে।
এরপর নানামুখী পদক্ষেপে মার্কিন ব্যাংকিং খাতে স্থিতিশীলতা এসেছে। তবে ফেডের ঐতিহাসিক সুদের হার বৃদ্ধি সত্ত্বেও মার্কিন শ্রমবাজার এবং অর্থনীতি উল্লেখযোগ্যভাবে স্থিতিস্থাপক রয়ে গেছে। এতে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দীর্ঘ সময়ের জন্য সুদের হার বাড়তিই রাখবে।
গত সেপ্টেম্বরে ফেড ইঙ্গিত দেয়, চলতি বছর আরও একবার সুদ হার বাড়ানো হতে পারে এবং ২০২৪ সালেও উচ্চ সুদ হার থাকবে। এতে মার্কিন ট্রেজারির মুনাফা এক দশকেরও সর্বোচ্চ স্তরে চলে গেছে এবং সেই সঙ্গে ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতেও এটি ভূমিকা রাখছে।
এদিকে মূল্যবান ধাতু খনি কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরের সঙ্গে স্বর্ণের বাজারেও বড় আঘাত এসেছে। গত তিন মাসে ব্যারিক গোল্ডের শেয়ার ১১ শতাংশ কমেছে, কিনরস গোল্ড ৩ শতাংশ এবং নর্দাম প্লাটিনামের শেয়ার দর কমেছে ২২ শতাংশ। এখনো সবাই বলছেন না যে সোনা এখনো ভালো বিনিয়োগে ক্ষেত্র হতে পারে।
টানা কয়েক মাস ধারাবাহিকভাবে স্বর্ণের চাহিদা বৃদ্ধির পর যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহে ভাটা পড়তে শুরু করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের সোনার দাম ছিল প্রতি ট্রয় আউন্স ১ হাজার ৮৩১ দশমিক ৮০ ডলার। যেখানে এক ট্রয় আউন্স ২ দশমিক ৬৭ ভরির সমান।
গত মার্চের পর এটিই স্বর্ণের সর্বনিম্ন দাম। কয়েক মাস ধরে মূল্যবান এই ধাতুর দাম কমছে। বিপরীতে বন্ডের মুনাফা এবং ডলারের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে স্বর্ণের বিক্রি আরও কমে গেছে।
বেশি মুনাফা হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা এখন স্বর্ণের চেয়ে সরকারি বন্ডে বিনিয়োগ করতে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। কারণ, এ ধরনের বন্ডে নিয়মিত কুপন পেমেন্ট পাওয়া যায়। ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য স্বর্ণে বিনিয়োগ ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। যেখানে স্বর্ণের মূল্য নির্ধারিত হয় ডলারের ভিত্তিতে।
এ বছরের শুরুর দিকে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম প্রায় রেকর্ড উচ্চতায় উঠেছিল। কারণ, বেশ কয়েকটি মার্কিন আঞ্চলিক ব্যাংকের দেউলিয়া হয়ে যাওয়া এবং স্থিতিশীল মূল্যস্ফীতি বিনিয়োগকারীদের বাজারের অস্থিরতা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ধাবিত করেছে। বিনিয়োগকারীরা আশা করেছিলেন, ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা নিরসনে সুদের হার বাড়াবে। এতে সোনার চাহিদাও বেড়ে যেতে পারে।
এরপর নানামুখী পদক্ষেপে মার্কিন ব্যাংকিং খাতে স্থিতিশীলতা এসেছে। তবে ফেডের ঐতিহাসিক সুদের হার বৃদ্ধি সত্ত্বেও মার্কিন শ্রমবাজার এবং অর্থনীতি উল্লেখযোগ্যভাবে স্থিতিস্থাপক রয়ে গেছে। এতে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দীর্ঘ সময়ের জন্য সুদের হার বাড়তিই রাখবে।
গত সেপ্টেম্বরে ফেড ইঙ্গিত দেয়, চলতি বছর আরও একবার সুদ হার বাড়ানো হতে পারে এবং ২০২৪ সালেও উচ্চ সুদ হার থাকবে। এতে মার্কিন ট্রেজারির মুনাফা এক দশকেরও সর্বোচ্চ স্তরে চলে গেছে এবং সেই সঙ্গে ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতেও এটি ভূমিকা রাখছে।
এদিকে মূল্যবান ধাতু খনি কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরের সঙ্গে স্বর্ণের বাজারেও বড় আঘাত এসেছে। গত তিন মাসে ব্যারিক গোল্ডের শেয়ার ১১ শতাংশ কমেছে, কিনরস গোল্ড ৩ শতাংশ এবং নর্দাম প্লাটিনামের শেয়ার দর কমেছে ২২ শতাংশ। এখনো সবাই বলছেন না যে সোনা এখনো ভালো বিনিয়োগে ক্ষেত্র হতে পারে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৯ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২০ ঘণ্টা আগে