আয়নাল হোসেন, ঢাকা
দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে চিনির দাম সবচেয়ে বেশি বাড়ছে। পণ্যটির দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় সরকার শেষ পর্যন্ত শুল্ক কমাতে বাধ্য হয়েছে। তা সত্ত্বেও একেক বাজারে একেক দামে বিক্রি হচ্ছে।
জানা গেছে, সুপারশপে খোলা চিনি কেজিতে ৭৪ টাকা, পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ৭৬-৭৭ টাকা এবং পূর্ব রামপুরায় ৮৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে। আবার খুচরায় প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৬ টাকায়। অর্থাৎ প্যাকেট ও খোলা চিনি কেজিতে ১-১২ টাকা ব্যবধানে বিক্রি হচ্ছে।
শ্ববাজারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের খুচরা বাজারেও দাম বেড়ে যায়। কিন্তু দাম কমলে ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে তা সহজে কমাতে চান না।
তথ্যমতে, চিনির দাম বাড়া ঠেকাতে মিলমালিক ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে দুই মাস আগে চিনির দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু সরকার-নির্ধারিত দামে কোথাও চিনি বিক্রি হয়নি। উল্টো কয়েক দিনের মাথায় দাম কেজিতে ৯ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যায়। সর্বশেষ ১৪ অক্টোবর অপরিশোধিত চিনির ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক কমায় সরকার। এতে দেশের দু-এক জায়গায় পাইকারি ও খুচরা বাজারে প্রভাব পড়লেও অনেক জায়গায় পড়েনি।
বাজারে চিনি ৭৩-৭৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৌলভীবাজারের পাইকারি চিনি ব্যবসায়ীরা। একই বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, গতকাল তাঁরা চিনি বিক্রি করেছেন ৭৬-৭৭ টাকা কেজি। আবার একই চিনি রাজধানীর পূর্ব রামপুরা বাজারে ৮৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। চেইনশপ স্বপ্নের আজিমপুর শাখায় খোলা চিনি কেজিতে ৭৪ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ৮৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাজধানী ও আশপাশের বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগে তাঁরা খুচরা পর্যায়ে চিনি বিক্রি করতেন ৮০-৮২ টাকা কেজি। গতকাল তা ৭৮-৮০ টাকায় বিক্রি করেছেন।
চিনি আমদানির ওপর শুল্ক কমলেও দাম বেঁধে দেওয়ার বিষয়ে সরকার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, চিনির মূল্য এখন আর বেঁধে দেওয়া হবে না। বেঁধে দেওয়া হলে আবার দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, দেশে বছরে চিনির চাহিদা রয়েছে ১৭-১৮ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে দেশে উৎপাদিত হয় ৬৯ হাজার ৫০০ টন। গত ৩০ জুন পর্যন্ত দেশে অপরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছে ১৮ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭২ টন এবং পরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছে ৩১ হাজার ৭৮২ টন।
দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে চিনির দাম সবচেয়ে বেশি বাড়ছে। পণ্যটির দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় সরকার শেষ পর্যন্ত শুল্ক কমাতে বাধ্য হয়েছে। তা সত্ত্বেও একেক বাজারে একেক দামে বিক্রি হচ্ছে।
জানা গেছে, সুপারশপে খোলা চিনি কেজিতে ৭৪ টাকা, পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ৭৬-৭৭ টাকা এবং পূর্ব রামপুরায় ৮৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে। আবার খুচরায় প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৬ টাকায়। অর্থাৎ প্যাকেট ও খোলা চিনি কেজিতে ১-১২ টাকা ব্যবধানে বিক্রি হচ্ছে।
শ্ববাজারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের খুচরা বাজারেও দাম বেড়ে যায়। কিন্তু দাম কমলে ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে তা সহজে কমাতে চান না।
তথ্যমতে, চিনির দাম বাড়া ঠেকাতে মিলমালিক ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে দুই মাস আগে চিনির দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু সরকার-নির্ধারিত দামে কোথাও চিনি বিক্রি হয়নি। উল্টো কয়েক দিনের মাথায় দাম কেজিতে ৯ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যায়। সর্বশেষ ১৪ অক্টোবর অপরিশোধিত চিনির ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক কমায় সরকার। এতে দেশের দু-এক জায়গায় পাইকারি ও খুচরা বাজারে প্রভাব পড়লেও অনেক জায়গায় পড়েনি।
বাজারে চিনি ৭৩-৭৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৌলভীবাজারের পাইকারি চিনি ব্যবসায়ীরা। একই বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, গতকাল তাঁরা চিনি বিক্রি করেছেন ৭৬-৭৭ টাকা কেজি। আবার একই চিনি রাজধানীর পূর্ব রামপুরা বাজারে ৮৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। চেইনশপ স্বপ্নের আজিমপুর শাখায় খোলা চিনি কেজিতে ৭৪ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ৮৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাজধানী ও আশপাশের বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগে তাঁরা খুচরা পর্যায়ে চিনি বিক্রি করতেন ৮০-৮২ টাকা কেজি। গতকাল তা ৭৮-৮০ টাকায় বিক্রি করেছেন।
চিনি আমদানির ওপর শুল্ক কমলেও দাম বেঁধে দেওয়ার বিষয়ে সরকার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, চিনির মূল্য এখন আর বেঁধে দেওয়া হবে না। বেঁধে দেওয়া হলে আবার দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, দেশে বছরে চিনির চাহিদা রয়েছে ১৭-১৮ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে দেশে উৎপাদিত হয় ৬৯ হাজার ৫০০ টন। গত ৩০ জুন পর্যন্ত দেশে অপরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছে ১৮ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭২ টন এবং পরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছে ৩১ হাজার ৭৮২ টন।
করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি কৃষি খাতের উৎপাদন বৃদ্ধি, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয় ও কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএসবিএসি ব্যাংক পিএলসি মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছেন। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে এই কর্মশালা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে খুলনা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল এবং কেসিসি উইমেন্স কলেজে দুটি কম্পিউটার ও শিক্ষাসামগ্রী দিয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি।
৪ ঘণ্টা আগেডেস্কটপ কম্পিউটারে বিশাল মূল্যহ্রাস করেছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানের এএমডি রাইজেন প্রসেসর সমৃদ্ধ এভিয়ান সিরিজের ডেস্কটপে এই আকর্ষণীয় মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এর আওতায় এভিয়ান ডব্লিউডিপিসি ৩৪০ জি ১৩ মডেলে
৪ ঘণ্টা আগে