অনলাইন ডেস্ক
মধ্য আমেরিকার দেশ গুয়াতেমালায় রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশে তৈরি মোটরসাইকেল। প্রথমবারের মতো এই উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (বিএইচএল)। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ হোন্ডা মোটরসাইকেল রপ্তানিতে যুক্ত হলো।
চলতি বছর জানুয়ারি মাসে পরীক্ষামূলকভাবে ফ্লাইটে একটি মোটরসাইকেল দেশটিতে পাঠায় বাংলাদেশ হোন্ডা। এখন জাহাজে করে ১৪টি হোন্ডার এক্স ব্লেড মডেলের মোটরসাইকেল পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল মুন্সিগঞ্জের আবদুল মোনেম ইকোনমিক জোনে অবস্থিত হোন্ডা মোটরসাইকেল কারখানায় এক অনুষ্ঠানে এই রপ্তানির ঘোষণা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শিগেরু মাতসুজাকি বলেন, মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে হোন্ডা বাংলাদেশ। কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ায় মোটরসাইকেল তৈরিতে ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তবে এই সংকট কাটিয়ে আমরা স্থানীয় সরবরাহ বৃদ্ধি ও রপ্তানি শুরুর মধ্যমে ডলার–সংকট দূর করতে ভূমিকা রাখতে চেষ্টা করছি।
দেশের চাহিদা মিটিয়ে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন দেশে হোন্ডা মোটরসাইকেল রপ্তানির পরিকল্পনা তুলে ধরে শিগেরু মাতসুজাকি বলেন, এ বছরেই বাংলাদেশে হোন্ডার বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) তৈরির কাজ শুরু হবে। বাংলাদেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির উৎপাদন বাড়াতে ব্যাংক গ্যারান্টির মাধ্যমে ডিউটি ফ্রি সুবিধা দরকার।
বাংলাদেশ হোন্ডার প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান ও প্রধান উৎপাদন কর্মকর্তা হিরোইকি ইয়াসুনাগা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আশেকুর রহমান বলেন, একমাত্র হোন্ডাই বাংলাদেশে মোটরসাইকেলের পুরো ইঞ্জিন তৈরি করছে। ফলে হোন্ডা এক্স ব্লেড মডেলের সব অংশই বাংলাদেশে তৈরি। মোটরসাইকেলগুলো জাপানের কারিগরি বিশেষজ্ঞেরা যাচাই করেন। প্রতিবছর ৭০ হাজার মোটরসাইকেল উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে এই কারখানার। গুয়াতেমালা দিয়ে রপ্তানি শুরু হলেও ভবিষ্যতে দেশের সংখ্যা বাড়বে।
মধ্য আমেরিকার দেশ গুয়াতেমালায় রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশে তৈরি মোটরসাইকেল। প্রথমবারের মতো এই উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (বিএইচএল)। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ হোন্ডা মোটরসাইকেল রপ্তানিতে যুক্ত হলো।
চলতি বছর জানুয়ারি মাসে পরীক্ষামূলকভাবে ফ্লাইটে একটি মোটরসাইকেল দেশটিতে পাঠায় বাংলাদেশ হোন্ডা। এখন জাহাজে করে ১৪টি হোন্ডার এক্স ব্লেড মডেলের মোটরসাইকেল পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গতকাল মুন্সিগঞ্জের আবদুল মোনেম ইকোনমিক জোনে অবস্থিত হোন্ডা মোটরসাইকেল কারখানায় এক অনুষ্ঠানে এই রপ্তানির ঘোষণা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শিগেরু মাতসুজাকি বলেন, মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে হোন্ডা বাংলাদেশ। কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ায় মোটরসাইকেল তৈরিতে ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তবে এই সংকট কাটিয়ে আমরা স্থানীয় সরবরাহ বৃদ্ধি ও রপ্তানি শুরুর মধ্যমে ডলার–সংকট দূর করতে ভূমিকা রাখতে চেষ্টা করছি।
দেশের চাহিদা মিটিয়ে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন দেশে হোন্ডা মোটরসাইকেল রপ্তানির পরিকল্পনা তুলে ধরে শিগেরু মাতসুজাকি বলেন, এ বছরেই বাংলাদেশে হোন্ডার বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) তৈরির কাজ শুরু হবে। বাংলাদেশে বৈদ্যুতিক গাড়ির উৎপাদন বাড়াতে ব্যাংক গ্যারান্টির মাধ্যমে ডিউটি ফ্রি সুবিধা দরকার।
বাংলাদেশ হোন্ডার প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান ও প্রধান উৎপাদন কর্মকর্তা হিরোইকি ইয়াসুনাগা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আশেকুর রহমান বলেন, একমাত্র হোন্ডাই বাংলাদেশে মোটরসাইকেলের পুরো ইঞ্জিন তৈরি করছে। ফলে হোন্ডা এক্স ব্লেড মডেলের সব অংশই বাংলাদেশে তৈরি। মোটরসাইকেলগুলো জাপানের কারিগরি বিশেষজ্ঞেরা যাচাই করেন। প্রতিবছর ৭০ হাজার মোটরসাইকেল উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে এই কারখানার। গুয়াতেমালা দিয়ে রপ্তানি শুরু হলেও ভবিষ্যতে দেশের সংখ্যা বাড়বে।
দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে আমাদের সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলে একত্রে কাজ করতে হবে। অর্থনীতির উন্নয়নে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে হবে। রমজান আমাদের সংযমের যে শিক্ষা দিচ্ছে, তা ব্যক্তি জীবনে কাজে লাগাতে হবে...
১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘মেড ইন আমেরিকা’ উদ্যোগ যুক্তরাষ্ট্রের কিছু পোশাক খুচরা বিক্রেতাকে টি-শার্ট থেকে শুরু করে কোট-স্যুট পর্যন্ত দেশীয় উৎপাদন বাড়ানোর জন্য উৎসাহিত করছে। মার্কিন প্রশাসনের একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা রয়টার্সকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের জন্য ২০৩১ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি চেয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠন করহার কমানোসহ নীতিসহায়তা চেয়ে দাবি জানিয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেসরকার এখন অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে এবং বিদেশি ঋণও প্রয়োজন মতো পাওয়া যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতিতে তামাক খাত হতে পারে আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে আয় বাড়ানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস।
১৭ ঘণ্টা আগে