নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের জ্বালানি তেলের সরবরাহ নিশ্চিত করতে আগামী ছয় মাসে ১৪ লাখ ২৫ হাজার টন জ্বালানি তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন সময়ে ইন্দোনেশিয়া, আরব আমিরাত, ভারত, চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ওমানের আটটি প্রতিষ্ঠান থেকে এই জ্বালানি তেল কেনা হবে। এতে ব্যয় হবে ১১ হাজার ৪৭৯ কোটি ৪ লাখ টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এই তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে। সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদ।
সভা সূত্রে জানা গেছে, দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে চুক্তির আওতায় জি-টু-জি ভিত্তিতে নেগোসিয়েশন করা চীনের দুটি এবং ইন্দোনেশিয়া, আরব আমিরাত, ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ওমানের একটি করে মোট ৮টি প্রতিষ্ঠান থেকে জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে। এই জ্বালানি তেলের মূল্য প্রিমিয়াম ও রেফারেন্স প্রাইসসহ ৯৫ কোটি ৬৫ লাখ ৮৭ হাজার ৩২ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১১ হাজার ৪৭৯ কোটি ৪ লাখ টাকা। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ থেকে সভায় এ প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে কমিটি তা যাচাই-বাছাই করে অনুমোদন দিয়েছে।
এর মধ্যে গ্যাস অয়েল ৮ লাখ ৮০ হাজার টন, জেট এ-১: ১ লাখ ৯০ হাজার টন, মোগ্যাস ৭৫ হাজার টন, ফার্নেস অয়েল ২ লাখ ৫০ হাজার টন এবং ৩০ হাজার টন মেরিন ফুয়েল কেনা হবে।
এ ছাড়া বৈঠকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে স্বল্পমূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিটি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার প্রস্তাব দেওয়া হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তাতে অনুমোদন দিয়েছে। এ তেলের ক্রয়মূল্য ধরা হয়েছে ১৮৯ কোটি ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। প্রতি লিটারের মূল্য ধরা হয়েছে ১৭১ টাকা ৯৫ পয়সা।
সুপার অয়েল রিফাইনারি লিমিটেড থেকে এ সয়াবিন তেল কেনা হবে। ক্রয় সম্পন্ন করার পর টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারগুলোর কাছে ভর্তুকি মূল্যে এ সয়াবিন তেল বিক্রি করা হবে।
জানা যায়, টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল সরবরাহের জন্য একটি দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। দরপ্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির (টিইসি) সুপারিশে একমাত্র দরদাতা প্রতিষ্ঠান সুপার অয়েল রিফাইনারি লিমিটেড থেকে এ সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ৯৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ধরা হয়েছে ৯৪ টাকা ৯৫ পয়সা। শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে এ ডাল কেনা হবে।
এর বাইরে দেশে কৃষি খাতে ব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে কাতার, সৌদি আরব ও মরক্কো থেকে ১ লাখ টন সার আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৪০ হাজার টন ডিএপি, ৩০ হাজার টন টিএসপি এবং ৩০ হাজার টন ইউরিয়া সার রয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ৫৮২ কোটি ২৪ লাখ ১২ হাজার টাকা।
দেশের জ্বালানি তেলের সরবরাহ নিশ্চিত করতে আগামী ছয় মাসে ১৪ লাখ ২৫ হাজার টন জ্বালানি তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন সময়ে ইন্দোনেশিয়া, আরব আমিরাত, ভারত, চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ওমানের আটটি প্রতিষ্ঠান থেকে এই জ্বালানি তেল কেনা হবে। এতে ব্যয় হবে ১১ হাজার ৪৭৯ কোটি ৪ লাখ টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এই তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে। সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদ।
সভা সূত্রে জানা গেছে, দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে চুক্তির আওতায় জি-টু-জি ভিত্তিতে নেগোসিয়েশন করা চীনের দুটি এবং ইন্দোনেশিয়া, আরব আমিরাত, ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ওমানের একটি করে মোট ৮টি প্রতিষ্ঠান থেকে জ্বালানি তেল আমদানি করা হবে। এই জ্বালানি তেলের মূল্য প্রিমিয়াম ও রেফারেন্স প্রাইসসহ ৯৫ কোটি ৬৫ লাখ ৮৭ হাজার ৩২ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১১ হাজার ৪৭৯ কোটি ৪ লাখ টাকা। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ থেকে সভায় এ প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে কমিটি তা যাচাই-বাছাই করে অনুমোদন দিয়েছে।
এর মধ্যে গ্যাস অয়েল ৮ লাখ ৮০ হাজার টন, জেট এ-১: ১ লাখ ৯০ হাজার টন, মোগ্যাস ৭৫ হাজার টন, ফার্নেস অয়েল ২ লাখ ৫০ হাজার টন এবং ৩০ হাজার টন মেরিন ফুয়েল কেনা হবে।
এ ছাড়া বৈঠকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে স্বল্পমূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিটি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার প্রস্তাব দেওয়া হলে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি তাতে অনুমোদন দিয়েছে। এ তেলের ক্রয়মূল্য ধরা হয়েছে ১৮৯ কোটি ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। প্রতি লিটারের মূল্য ধরা হয়েছে ১৭১ টাকা ৯৫ পয়সা।
সুপার অয়েল রিফাইনারি লিমিটেড থেকে এ সয়াবিন তেল কেনা হবে। ক্রয় সম্পন্ন করার পর টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারগুলোর কাছে ভর্তুকি মূল্যে এ সয়াবিন তেল বিক্রি করা হবে।
জানা যায়, টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল সরবরাহের জন্য একটি দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। দরপ্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির (টিইসি) সুপারিশে একমাত্র দরদাতা প্রতিষ্ঠান সুপার অয়েল রিফাইনারি লিমিটেড থেকে এ সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ৯৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ধরা হয়েছে ৯৪ টাকা ৯৫ পয়সা। শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে এ ডাল কেনা হবে।
এর বাইরে দেশে কৃষি খাতে ব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে কাতার, সৌদি আরব ও মরক্কো থেকে ১ লাখ টন সার আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৪০ হাজার টন ডিএপি, ৩০ হাজার টন টিএসপি এবং ৩০ হাজার টন ইউরিয়া সার রয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ৫৮২ কোটি ২৪ লাখ ১২ হাজার টাকা।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি ‘বার্ষিক এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন-২০২৫’ আয়োজন করেছে। আজ শনিবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম এ কাশেম প্রধান অতিথি হিসেবে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।
৬ ঘণ্টা আগে১১ তম বার্জার অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন আর্কিটেকচার (বিএইএ) প্রকল্পের প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। গত ২ জানুয়ারি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের (আইএবি) মাল্টিপারপাস হলে এই উদ্বোধন অনুষ্ঠান হয়।
৬ ঘণ্টা আগেইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ফাউন্ডেশনের বার্ষিক সাধারণ সভা আজ শনিবার ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফাউন্ডেশনের বিদায়ী সভাপতি মো. আলী আজ্জমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞাপনী সংস্থা মিডিয়াকম লিমিটেডের আয়োজনে অংশীদার ও শুভানুধ্যায়ী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হচ্ছে ‘মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট-২০২৫ ’। আজ শনিবার গুলশান-২-এ অবস্থিত মিডিয়াকমের নিজস্ব প্রাঙ্গণে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে