আসাদুজ্জামান নূর
আজকের পত্রিকা: মূলত ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মুভমেন্ট অব ফ্রান্স কী কাজ করে?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: আমরা বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রকৌশল, প্রযুক্তি, নির্মাণ ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করি। বিভিন্ন বিনিয়োগকারী ও ডেভেলপারের হয়ে প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে দিই। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আমাদের নিযুক্ত করেন। আমরা তাঁদের বাংলাদেশে প্রজেক্ট বাস্তবায়নে সাহায্য করি।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশ ও এর ব্যবসায়িক সম্ভাবনা নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: বাংলাদেশ আমাদের জন্য খুবই আগ্রহের বাজার। আমরা এক যুগের বেশি সময় ধরে এ দেশে কাজ করছি। আমরা কিছু হোটেল বানিয়েছি, যেমন হোটেল রেনেসাঁ, শেরাটন। আমরা একটা বিদেশি সংস্থার ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রজেক্টেও কাজ করছি। আমরা অনেক বিদেশি সংস্থা, ডেভেলপার্স ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্ল্যান্টে বিভিন্ন সময়ে কাজ করেছি।
আজকের পত্রিকা: বর্তমানে বাংলাদেশে কতগুলো প্রজেক্ট চলছে আপনাদের?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: বাংলাদেশে এই মুহূর্তে আমরা দুটি প্রজেক্টে কাজ করছি। তবে আমরা বেশ কিছু নতুন কাজের দিকে অগ্রসর হচ্ছি। আরও কিছু কাজ নিয়ে ক্লায়েন্টদের সঙ্গে দর-কষাকষি করছি। আশা করছি, খুব শিগগির আরও কিছু প্রজেক্টের জন্য চুক্তি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
আজকের পত্রিকা: বিদেশি কোম্পানিগুলোর বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ কেমন দেখেন?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: বাংলাদেশে বিনিয়োগে অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারীর আগ্রহ দেখি। এ দেশে বিনিয়োগে আগ্রহী বলেই আমাদের সঙ্গে বিনিয়োগকারীরাই যোগাযোগ করেন। ব্যবসায়িক কার্যক্রম বিস্তারের উদ্দেশ্যে, বিশেষত যাঁরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল অবকাঠামো নির্মাণ করতে চান, তাঁরা যোগাযোগ করেন।
আজকের পত্রিকা: চলমান প্রজেক্ট সম্পর্কে বলুন।
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: যে দুটি প্রজেক্টে কাজ করছি, তার মধ্যে একটা হলো রেসিডেন্সিয়াল বিল্ডিং। যেটা এখনো গোপনীয়। তাই এই মুহূর্তে নাম জানাতে পারছি না। আমরা এখন নকশার কাজ করছি। আরেকটা হলো ফ্যাক্টরি। একটি বিদেশি কেমিক্যাল কোম্পানির জন্য করা হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: এই দুটি প্রজেক্ট কোথায় হচ্ছে?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: কিছুটা গোপনীয়, তাই খুব বেশি বলতে পারছি না। বিদেশি কেমিক্যাল কোম্পানি ঢাকার বাইরে হবে। মোংলা থেকে খুব বেশি দূরে নয়। আর রেসিডেন্সিয়াল প্রজেক্ট কেন্দ্রে (ঢাকায় বোঝাতে চেয়েছেন) হবে।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এমন আয়োজন। এর সম্ভাবনা কেমন দেখছেন?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: আমি যতটুকু বলতে পারি তা হলো, আমি ঢাকায় আছি গত তিন বছর। আমি করোনাকালে বাংলাদেশে এসেছি। সম্ভবত সেটা ২০১৯ সালের অক্টোবর বা নভেম্বরে হবে। এই সময়ে আমি অনেক অবকাঠামো উন্নয়ন দেখেছি। অনেক কাজ চলছে, যেমন এলিভেটেড হাইওয়ে, মেট্রোরেল, নতুন এয়ারপোর্টসহ আরও অনেক জিনিস। আমরা উন্নয়নের ভিত্তি নির্মাণ হতে দেখছি। অসাধারণ কাজ হচ্ছে। সুতরাং এটা বাংলাদেশের জন্য অনেক ভালো কিছু বয়ে আনবে।
জাহাজশিল্প সম্ভাবনাময়
আজকের পত্রিকা: আপনাদের কোন টাইপের কোম্পানি?
ড্যানিয়েল গারোস্তে: আমাদের কোম্পানির নাম নেভাল গ্রুপ। আমি কোম্পানির কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করি। আমাদের কোম্পানি জাহাজ (শিপ) নির্মাণ ও প্রযুক্তি সহায়ক হিসেবে কাজ করে। আমরা ফ্রান্সের নৌবাহিনীর জন্য জাহাজ নির্মাণ করে থাকি।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে জাহাজশিল্পের সম্ভাবনা কেমন দেখেন?
ড্যানিয়েল গারোস্তে: অনেক ক্ষেত্র। বাংলাদেশি সরকার এটা বিকেন্দ্রীকরণের চেষ্টা করছে। সম্ভবত ইউরোপিয়ান অনেক জাহাজ আপনাদের শিপইয়ার্ডে তৈরি হয়েছে। আপনাদের দুটি শিপইয়ার্ডের কথা জানি, সীতাকুণ্ড ও খুলনা।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিকল্পনা কী?
ড্যানিয়েল গারোস্তে: হ্যাঁ, অবশ্যই। দারুণ কিছু প্রজেক্ট রয়েছে। বাংলাদেশ নেভি ও কোস্ট গার্ডের সঙ্গে কিছু ব্যবসায়িক কাজ হতে পারে, যার কারণে আমরা এখানে এসেছি।
আজকের পত্রিকা: এখানে বিনিয়োগ করে কীভাবে লাভবান হতে পারেন?
ড্যানিয়েল গারোস্তে: আমাদের কোম্পানি যখন বাইরের দেশে কাজ করে তখন আমরা শুধু জাহাজ বা যন্ত্রপাতিই বিক্রি করি না, আমরা পরামর্শক হিসেবে কাজ করি। আমরা বাংলাদেশকে সমুদ্রশাসনের কৌশল সম্পর্কেও পরামর্শ দেব। এসব কারণেই উভয় পক্ষই লাভবান হবে বলে আমি মনে করি।
আজকের পত্রিকা: মূলত ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মুভমেন্ট অব ফ্রান্স কী কাজ করে?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: আমরা বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রকৌশল, প্রযুক্তি, নির্মাণ ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করি। বিভিন্ন বিনিয়োগকারী ও ডেভেলপারের হয়ে প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে দিই। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আমাদের নিযুক্ত করেন। আমরা তাঁদের বাংলাদেশে প্রজেক্ট বাস্তবায়নে সাহায্য করি।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশ ও এর ব্যবসায়িক সম্ভাবনা নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: বাংলাদেশ আমাদের জন্য খুবই আগ্রহের বাজার। আমরা এক যুগের বেশি সময় ধরে এ দেশে কাজ করছি। আমরা কিছু হোটেল বানিয়েছি, যেমন হোটেল রেনেসাঁ, শেরাটন। আমরা একটা বিদেশি সংস্থার ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রজেক্টেও কাজ করছি। আমরা অনেক বিদেশি সংস্থা, ডেভেলপার্স ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্ল্যান্টে বিভিন্ন সময়ে কাজ করেছি।
আজকের পত্রিকা: বর্তমানে বাংলাদেশে কতগুলো প্রজেক্ট চলছে আপনাদের?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: বাংলাদেশে এই মুহূর্তে আমরা দুটি প্রজেক্টে কাজ করছি। তবে আমরা বেশ কিছু নতুন কাজের দিকে অগ্রসর হচ্ছি। আরও কিছু কাজ নিয়ে ক্লায়েন্টদের সঙ্গে দর-কষাকষি করছি। আশা করছি, খুব শিগগির আরও কিছু প্রজেক্টের জন্য চুক্তি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
আজকের পত্রিকা: বিদেশি কোম্পানিগুলোর বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ কেমন দেখেন?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: বাংলাদেশে বিনিয়োগে অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারীর আগ্রহ দেখি। এ দেশে বিনিয়োগে আগ্রহী বলেই আমাদের সঙ্গে বিনিয়োগকারীরাই যোগাযোগ করেন। ব্যবসায়িক কার্যক্রম বিস্তারের উদ্দেশ্যে, বিশেষত যাঁরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল অবকাঠামো নির্মাণ করতে চান, তাঁরা যোগাযোগ করেন।
আজকের পত্রিকা: চলমান প্রজেক্ট সম্পর্কে বলুন।
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: যে দুটি প্রজেক্টে কাজ করছি, তার মধ্যে একটা হলো রেসিডেন্সিয়াল বিল্ডিং। যেটা এখনো গোপনীয়। তাই এই মুহূর্তে নাম জানাতে পারছি না। আমরা এখন নকশার কাজ করছি। আরেকটা হলো ফ্যাক্টরি। একটি বিদেশি কেমিক্যাল কোম্পানির জন্য করা হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: এই দুটি প্রজেক্ট কোথায় হচ্ছে?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: কিছুটা গোপনীয়, তাই খুব বেশি বলতে পারছি না। বিদেশি কেমিক্যাল কোম্পানি ঢাকার বাইরে হবে। মোংলা থেকে খুব বেশি দূরে নয়। আর রেসিডেন্সিয়াল প্রজেক্ট কেন্দ্রে (ঢাকায় বোঝাতে চেয়েছেন) হবে।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এমন আয়োজন। এর সম্ভাবনা কেমন দেখছেন?
পিয়েরে-জিন মালগোয়ারেস: আমি যতটুকু বলতে পারি তা হলো, আমি ঢাকায় আছি গত তিন বছর। আমি করোনাকালে বাংলাদেশে এসেছি। সম্ভবত সেটা ২০১৯ সালের অক্টোবর বা নভেম্বরে হবে। এই সময়ে আমি অনেক অবকাঠামো উন্নয়ন দেখেছি। অনেক কাজ চলছে, যেমন এলিভেটেড হাইওয়ে, মেট্রোরেল, নতুন এয়ারপোর্টসহ আরও অনেক জিনিস। আমরা উন্নয়নের ভিত্তি নির্মাণ হতে দেখছি। অসাধারণ কাজ হচ্ছে। সুতরাং এটা বাংলাদেশের জন্য অনেক ভালো কিছু বয়ে আনবে।
জাহাজশিল্প সম্ভাবনাময়
আজকের পত্রিকা: আপনাদের কোন টাইপের কোম্পানি?
ড্যানিয়েল গারোস্তে: আমাদের কোম্পানির নাম নেভাল গ্রুপ। আমি কোম্পানির কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করি। আমাদের কোম্পানি জাহাজ (শিপ) নির্মাণ ও প্রযুক্তি সহায়ক হিসেবে কাজ করে। আমরা ফ্রান্সের নৌবাহিনীর জন্য জাহাজ নির্মাণ করে থাকি।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে জাহাজশিল্পের সম্ভাবনা কেমন দেখেন?
ড্যানিয়েল গারোস্তে: অনেক ক্ষেত্র। বাংলাদেশি সরকার এটা বিকেন্দ্রীকরণের চেষ্টা করছে। সম্ভবত ইউরোপিয়ান অনেক জাহাজ আপনাদের শিপইয়ার্ডে তৈরি হয়েছে। আপনাদের দুটি শিপইয়ার্ডের কথা জানি, সীতাকুণ্ড ও খুলনা।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিকল্পনা কী?
ড্যানিয়েল গারোস্তে: হ্যাঁ, অবশ্যই। দারুণ কিছু প্রজেক্ট রয়েছে। বাংলাদেশ নেভি ও কোস্ট গার্ডের সঙ্গে কিছু ব্যবসায়িক কাজ হতে পারে, যার কারণে আমরা এখানে এসেছি।
আজকের পত্রিকা: এখানে বিনিয়োগ করে কীভাবে লাভবান হতে পারেন?
ড্যানিয়েল গারোস্তে: আমাদের কোম্পানি যখন বাইরের দেশে কাজ করে তখন আমরা শুধু জাহাজ বা যন্ত্রপাতিই বিক্রি করি না, আমরা পরামর্শক হিসেবে কাজ করি। আমরা বাংলাদেশকে সমুদ্রশাসনের কৌশল সম্পর্কেও পরামর্শ দেব। এসব কারণেই উভয় পক্ষই লাভবান হবে বলে আমি মনে করি।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে