অনলাইন ডেস্ক
ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্রুত ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য নিয়ে চীনের উদ্বেগ বাড়ছে। যেখানে বাইডেন প্রশাসন বিশ্বের দুই নম্বর অর্থনীতিকে চাপে ফেলতে তাঁর নবগঠিত ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহারের জন্য মরিয়া হয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছেন।
ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের নতুন তথ্য অনুযায়ী, গত বছর ভারতের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে চীন দীর্ঘদিনের অবস্থান হারিয়েছে।
গত মার্চে সমাপ্ত ২০২১-২২ অর্থবছরে বিশ্বের দুটি সর্বাধিক জনবহুল দেশের মধ্যে পণ্যদ্রব্য বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১১৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। সে হিসাবে আগের বছরের তুলনায় বাণিজ্য বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৬ শতাংশ।
কিন্তু একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য ৪৮ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ১১৯ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
চীন থেকে ভারত আমদানি করে মূলত মেশিনারিজ এবং ইলেকট্রনিক্স। এসব পণ্য আমদানি ৪৪ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু চীনে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে মাত্র দশমিক ৩ শতাংশ। গত বছর চীনে ভারত এই দুই ধরনের পণ্য রপ্তানি করেছে ২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের।
বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের এই রপ্তানি আগের বছরের তুলনায় এক লাফে ৪৭ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৭৬ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে, যেখানে ভারতের আমদানি ৫০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার।
স্পষ্টত চীনের সঙ্গে ৭২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য ঘাটতির তুলনায় ভারত গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ৩২ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্য উদ্বৃত্তের রেকর্ড করেছে।
এই দুই দেশ ছাড়া ভারতের শীর্ষ ১০টি ব্যবসায়িক অংশীদার হলো—সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, ইরাক, সিঙ্গাপুর, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া।
ভারতের সঙ্গে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্রের এই বাণিজ্য সম্পর্কের বাঁক বদল নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে চীনা গণমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে চীনা কনস্যুলেট জেনারেলের সাবেক বাণিজ্যিক পরামর্শদাতা হি ওয়েইওয়েন পত্রিকাটিকে বলেছেন, ‘ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য মূলত পরিপূরক, যেমনটি সিলিকন ভ্যালির আউটসোর্স আইটি পরিষেবা খাতে দেখা যায়। তাদের বাণিজ্য মূল্য চীন-ভারত বাণিজ্যকে ছাড়িয়ে যাবে, এমন প্রবণতাই দেখা যাচ্ছে। তবে এটি চীন-মার্কিন বাণিজ্যের তুলনায় অনেক কম।’
বেইজিং-ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক সেন্টার ফর চায়না অ্যান্ড গ্লোবালাইজেশনের সিনিয়র ফেলো হি ওয়েইওয়েন বলেন, ‘চীনের উচিত দেশীয় দুর্বল যোগাযোগগুলো ঠিকঠাক করার দিকে মনোনিবেশ করা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর জোটের (আসিয়ান) সঙ্গে সম্পর্ক চাঙা করা। এখানেই তার সর্বাধিক বাণিজ্য আছে। এই অংশীদারদের সঙ্গে তার সম্পূর্ণ সরবরাহ চেইন আছে।’
চীনের উচিত বিদেশী অর্থায়নে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর সাম্প্রতিক মহামারির নেতিবাচক প্রভাবের প্রতিকারে দৃষ্টি দেওয়া। ভারত এবং ভিয়েতনামের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত থাকাটা তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ তাদের আকার খুব ছোট। নিজেদের বিষয়ে আগে কাজের কাজ করা উচিত। যোগ করেন সাবেক কূটনীতি হি।
২০১৩-১৮ সাল পর্যন্ত ভারতের শীর্ষ বাণিজ্য অংশীদার ছিল চীন। যুক্তরাষ্ট্রের এই স্থানটি দখলের আগে অর্থাৎ ২০২০-২১ সালে ফের তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছিল চীন।
চাইনিজ একাডেমি অব সোশ্যাল সায়েন্সেসের মার্কিন ইস্যু বিষয়ক গবেষক লু জিয়াং মনে করছেন, ভারতে চীনের রপ্তানি নয়াদিল্লির বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বিধিনিষেধ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সম্প্রতি উত্তেজনা বৃদ্ধির একটি স্পষ্ট নিদর্শন এটি। তবে এই দুটি বাজারের প্রকৃতি ভিন্ন। ভারতের জন্য মার্কিন বাজার কখনোই চীনকে পুরোপুরি প্রতিস্থাপন করতে পারবে না। এমনটাই বক্তব্য লু জিয়াংয়ের।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র ঘনিষ্ঠতা চীনের সামনে বেশ কয়েকটি ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে। ইউক্রেনে আক্রমণের পরে পশ্চিমা শক্তিগুলো রাশিয়ার সঙ্গে ক্রমেই বাণিজ্য সঙ্কোচন করছে। যেখানে বেইজিংয়ের শূন্য-কোভিড নীতি অর্থনীতিকে ধীরগতি করে ফেলছে। এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীরা ব্যবসায় বৈচিত্র্য বিবেচনায় বাধ্য হচ্ছেন।
পিংগান সিকিউরিটিজের প্রধান অর্থনীতিবিদ ঝং ঝেংশেং মনে করছেন, ওয়াশিংটনের ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্ক মোকাবিলায় চীনের এখন উচিত আসিয়ানের সঙ্গে আরও গভীরভাবে যুক্ত হওয়া। ফ্রেমওয়ার্কটি মূলত ট্রান্স-প্যাসিফিক অংশীদারিত্বের স্থলে একটি বিস্তৃত এবং প্রাগ্রসর চুক্তির প্রতিস্থাপন। কারণ বাইডেন প্রশাসন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। সেই লক্ষ্যে আঞ্চলিক ব্যাপক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব (আরসিইপি) জোটের সদস্যদের প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করছে। আজ সোমবার এরকমই একটি নোট লিখেছেন ঝং।
ভারত কিন্তু চীনের নেতৃত্বাধীন আরসিইপি জোটের সদস্য নয়। যদিও গত সপ্তাহে জো বাইডেনের এশিয়া সফরের সময় তাঁর প্রতিষ্ঠিত ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্কে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে ভারত। মার্কিন বলয়ে এভাবে নয়াদিল্লির পদক্ষেপ চীনের জন্য বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্রুত ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য নিয়ে চীনের উদ্বেগ বাড়ছে। যেখানে বাইডেন প্রশাসন বিশ্বের দুই নম্বর অর্থনীতিকে চাপে ফেলতে তাঁর নবগঠিত ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহারের জন্য মরিয়া হয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছেন।
ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের নতুন তথ্য অনুযায়ী, গত বছর ভারতের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে চীন দীর্ঘদিনের অবস্থান হারিয়েছে।
গত মার্চে সমাপ্ত ২০২১-২২ অর্থবছরে বিশ্বের দুটি সর্বাধিক জনবহুল দেশের মধ্যে পণ্যদ্রব্য বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১১৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। সে হিসাবে আগের বছরের তুলনায় বাণিজ্য বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৬ শতাংশ।
কিন্তু একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য ৪৮ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ১১৯ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
চীন থেকে ভারত আমদানি করে মূলত মেশিনারিজ এবং ইলেকট্রনিক্স। এসব পণ্য আমদানি ৪৪ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু চীনে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে মাত্র দশমিক ৩ শতাংশ। গত বছর চীনে ভারত এই দুই ধরনের পণ্য রপ্তানি করেছে ২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের।
বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের এই রপ্তানি আগের বছরের তুলনায় এক লাফে ৪৭ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৭৬ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে, যেখানে ভারতের আমদানি ৫০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার।
স্পষ্টত চীনের সঙ্গে ৭২ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য ঘাটতির তুলনায় ভারত গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ৩২ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্য উদ্বৃত্তের রেকর্ড করেছে।
এই দুই দেশ ছাড়া ভারতের শীর্ষ ১০টি ব্যবসায়িক অংশীদার হলো—সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, ইরাক, সিঙ্গাপুর, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া।
ভারতের সঙ্গে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্রের এই বাণিজ্য সম্পর্কের বাঁক বদল নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে চীনা গণমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে চীনা কনস্যুলেট জেনারেলের সাবেক বাণিজ্যিক পরামর্শদাতা হি ওয়েইওয়েন পত্রিকাটিকে বলেছেন, ‘ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য মূলত পরিপূরক, যেমনটি সিলিকন ভ্যালির আউটসোর্স আইটি পরিষেবা খাতে দেখা যায়। তাদের বাণিজ্য মূল্য চীন-ভারত বাণিজ্যকে ছাড়িয়ে যাবে, এমন প্রবণতাই দেখা যাচ্ছে। তবে এটি চীন-মার্কিন বাণিজ্যের তুলনায় অনেক কম।’
বেইজিং-ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক সেন্টার ফর চায়না অ্যান্ড গ্লোবালাইজেশনের সিনিয়র ফেলো হি ওয়েইওয়েন বলেন, ‘চীনের উচিত দেশীয় দুর্বল যোগাযোগগুলো ঠিকঠাক করার দিকে মনোনিবেশ করা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর জোটের (আসিয়ান) সঙ্গে সম্পর্ক চাঙা করা। এখানেই তার সর্বাধিক বাণিজ্য আছে। এই অংশীদারদের সঙ্গে তার সম্পূর্ণ সরবরাহ চেইন আছে।’
চীনের উচিত বিদেশী অর্থায়নে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর সাম্প্রতিক মহামারির নেতিবাচক প্রভাবের প্রতিকারে দৃষ্টি দেওয়া। ভারত এবং ভিয়েতনামের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত থাকাটা তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ তাদের আকার খুব ছোট। নিজেদের বিষয়ে আগে কাজের কাজ করা উচিত। যোগ করেন সাবেক কূটনীতি হি।
২০১৩-১৮ সাল পর্যন্ত ভারতের শীর্ষ বাণিজ্য অংশীদার ছিল চীন। যুক্তরাষ্ট্রের এই স্থানটি দখলের আগে অর্থাৎ ২০২০-২১ সালে ফের তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছিল চীন।
চাইনিজ একাডেমি অব সোশ্যাল সায়েন্সেসের মার্কিন ইস্যু বিষয়ক গবেষক লু জিয়াং মনে করছেন, ভারতে চীনের রপ্তানি নয়াদিল্লির বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বিধিনিষেধ দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সম্প্রতি উত্তেজনা বৃদ্ধির একটি স্পষ্ট নিদর্শন এটি। তবে এই দুটি বাজারের প্রকৃতি ভিন্ন। ভারতের জন্য মার্কিন বাজার কখনোই চীনকে পুরোপুরি প্রতিস্থাপন করতে পারবে না। এমনটাই বক্তব্য লু জিয়াংয়ের।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র ঘনিষ্ঠতা চীনের সামনে বেশ কয়েকটি ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে। ইউক্রেনে আক্রমণের পরে পশ্চিমা শক্তিগুলো রাশিয়ার সঙ্গে ক্রমেই বাণিজ্য সঙ্কোচন করছে। যেখানে বেইজিংয়ের শূন্য-কোভিড নীতি অর্থনীতিকে ধীরগতি করে ফেলছে। এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীরা ব্যবসায় বৈচিত্র্য বিবেচনায় বাধ্য হচ্ছেন।
পিংগান সিকিউরিটিজের প্রধান অর্থনীতিবিদ ঝং ঝেংশেং মনে করছেন, ওয়াশিংটনের ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্ক মোকাবিলায় চীনের এখন উচিত আসিয়ানের সঙ্গে আরও গভীরভাবে যুক্ত হওয়া। ফ্রেমওয়ার্কটি মূলত ট্রান্স-প্যাসিফিক অংশীদারিত্বের স্থলে একটি বিস্তৃত এবং প্রাগ্রসর চুক্তির প্রতিস্থাপন। কারণ বাইডেন প্রশাসন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। সেই লক্ষ্যে আঞ্চলিক ব্যাপক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব (আরসিইপি) জোটের সদস্যদের প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করছে। আজ সোমবার এরকমই একটি নোট লিখেছেন ঝং।
ভারত কিন্তু চীনের নেতৃত্বাধীন আরসিইপি জোটের সদস্য নয়। যদিও গত সপ্তাহে জো বাইডেনের এশিয়া সফরের সময় তাঁর প্রতিষ্ঠিত ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্কে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে ভারত। মার্কিন বলয়ে এভাবে নয়াদিল্লির পদক্ষেপ চীনের জন্য বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি কৃষি খাতের উৎপাদন বৃদ্ধি, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয় ও কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
৪ মিনিট আগেএসবিএসি ব্যাংক পিএলসি মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছেন। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে এই কর্মশালা হয়।
২৪ মিনিট আগে‘প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে খুলনা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল এবং কেসিসি উইমেন্স কলেজে দুটি কম্পিউটার ও শিক্ষাসামগ্রী দিয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি।
১ ঘণ্টা আগেডেস্কটপ কম্পিউটারে বিশাল মূল্যহ্রাস করেছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানের এএমডি রাইজেন প্রসেসর সমৃদ্ধ এভিয়ান সিরিজের ডেস্কটপে এই আকর্ষণীয় মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এর আওতায় এভিয়ান ডব্লিউডিপিসি ৩৪০ জি ১৩ মডেলে
২ ঘণ্টা আগে