নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থনীতি স্মার্টে রূপ্তান্তরে ধারক ও বাহকের ভূমিকা পালন করবে দেশের ৯০ লাখ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই), যা করোনাকালে দিনের আলোর মতো ফুটে উঠেছে। সামনের দিনগুলোতে স্মার্ট অর্থনীতির দিকে যাচ্ছে দেশ। এই লক্ষ্য পূরণে এসএমইদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। এদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন ও প্রয়োজনীয় সংস্কার দরকার।
গতকাল শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘স্মার্ট এসএমইদের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি’ শীর্ষক সেমিনার এসব কথা বলেন ঢাকা চেম্বারের সভাপতি মো. সামীর সাত্তার।
সামীর সাত্তার বলেন, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাকে বেগবান রেখেছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যেক্তারা। আমাদের ৯০ লাখ এসএমই উদ্যোক্তারা কৃষি, পণ্য উৎপাদনসহ ব্যবসায়ের বিভিন্ন খাতে প্রায় সাড়ে ২৪ লাখ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছেন। তাঁদের জিডিপিতে অবদান ২৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এসএমইদের প্রযুক্তি বিষয়ে সক্ষমতা বৃদ্ধিকল্পে অর্থায়নের সুযোগ বৃদ্ধি, তথ্যপ্রযুক্তি গ্রহণে স্বল্পসুদে পুনঃ অর্থায়ন সহায়তা প্রদান, ফিনটেক-ব্যবস্থার সর্বাত্মক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, টেকনোলজি ট্রান্সফার, কর ও শুল্ক বিষয়ক সহায়তা প্রদান, নীতি সহায়তা প্রভৃতি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিসচিব মো. সামসুল আরেফিন বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট অর্থনীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির ফলে জনগণের ভোগান্তি ও ব্যয় কমবে। অপর দিকে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে। এসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থনীতিতে অবদানের বিষয়টি মাথায় রেখে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্যসচিব মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, মাথাপিছু আয়, জ্বালানি সক্ষমতাসহ অন্যান্য সূচকে আমাদের উন্নয়ন হয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে দেশের বেসরকারি খাত। প্রতিকূলতা মোকাবিলা ও উদ্যোক্তাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সক্ষমতা বাড়ানো গেলে অর্থনীতিতে আমূল পরিবর্তন সম্ভব। প্রযুক্তি গ্রহণে ভয়-ভীতি দূর করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি খাতের যৌথ সমন্বয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে যেতে হবে।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) চেয়ারম্যান মুহ. মাহবুবর রহমান বলেন, এসএমই খাতের উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়নে বিসিক নানাবিধ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
অর্থনীতি স্মার্টে রূপ্তান্তরে ধারক ও বাহকের ভূমিকা পালন করবে দেশের ৯০ লাখ ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই), যা করোনাকালে দিনের আলোর মতো ফুটে উঠেছে। সামনের দিনগুলোতে স্মার্ট অর্থনীতির দিকে যাচ্ছে দেশ। এই লক্ষ্য পূরণে এসএমইদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। এদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক নীতিমালা প্রণয়ন ও প্রয়োজনীয় সংস্কার দরকার।
গতকাল শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘স্মার্ট এসএমইদের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি’ শীর্ষক সেমিনার এসব কথা বলেন ঢাকা চেম্বারের সভাপতি মো. সামীর সাত্তার।
সামীর সাত্তার বলেন, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারাকে বেগবান রেখেছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যেক্তারা। আমাদের ৯০ লাখ এসএমই উদ্যোক্তারা কৃষি, পণ্য উৎপাদনসহ ব্যবসায়ের বিভিন্ন খাতে প্রায় সাড়ে ২৪ লাখ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছেন। তাঁদের জিডিপিতে অবদান ২৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এসএমইদের প্রযুক্তি বিষয়ে সক্ষমতা বৃদ্ধিকল্পে অর্থায়নের সুযোগ বৃদ্ধি, তথ্যপ্রযুক্তি গ্রহণে স্বল্পসুদে পুনঃ অর্থায়ন সহায়তা প্রদান, ফিনটেক-ব্যবস্থার সর্বাত্মক ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, টেকনোলজি ট্রান্সফার, কর ও শুল্ক বিষয়ক সহায়তা প্রদান, নীতি সহায়তা প্রভৃতি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিসচিব মো. সামসুল আরেফিন বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট অর্থনীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির ফলে জনগণের ভোগান্তি ও ব্যয় কমবে। অপর দিকে সেবার মান বৃদ্ধি পাবে। এসএমই উদ্যোক্তাদের অর্থনীতিতে অবদানের বিষয়টি মাথায় রেখে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্যসচিব মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, মাথাপিছু আয়, জ্বালানি সক্ষমতাসহ অন্যান্য সূচকে আমাদের উন্নয়ন হয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে দেশের বেসরকারি খাত। প্রতিকূলতা মোকাবিলা ও উদ্যোক্তাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সক্ষমতা বাড়ানো গেলে অর্থনীতিতে আমূল পরিবর্তন সম্ভব। প্রযুক্তি গ্রহণে ভয়-ভীতি দূর করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি খাতের যৌথ সমন্বয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে যেতে হবে।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) চেয়ারম্যান মুহ. মাহবুবর রহমান বলেন, এসএমই খাতের উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়নে বিসিক নানাবিধ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যে ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর অন্তত ৩০টির বেশি মার্কিন পণ্যের আমদানি শুল্ক পর্যালোচনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এগুলোর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অন্তত ১০টি এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিড) প্রায় ২০টি পণ্যের শুল্ক-কর পুনর্বিবেচনার জন্য সুপারিশ করেছে...
৫ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন শুল্ক ঘোষণার ফলে বিশ্ববাণিজ্যে বড় ধরনের ধস নেমেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে নজিরবিহীন এই শুল্কনীতির জেরে ২০২৫ সালে বিশ্ববাণিজ্য প্রায় ১ শতাংশ কমতে পারে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপে বাণিজ্যযুদ্ধের সম্ভাবনা বাড়ছে...
৭ ঘণ্টা আগেঈদের ছুটি শেষে আগামীকাল রোববার সকাল ১০টা থেকে পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হবে, যা চলবে দুপুর ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত। নিয়মিত লেনদেন শেষে ১০ মিনিট, অর্থাৎ দুপুর ২টা ২০ মিনিটে থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত পোস্ট ক্লোজিং সেশন থাকবে। এ সময়ে শেয়ারের নতুন দাম প্রস্তাব করা যাবে না, তবে ক্লোজিং দামে শেয়ার...
১২ ঘণ্টা আগেচীন খাদ্য নিরাপত্তা সমস্যা দেখিয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সরগম (জোয়ার) আমদানির কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি বাতিল করেছে। একইসঙ্গে, আমেরিকান প্রোটিনস, ডেলাওয়ারের মাউন্টেয়ার ফার্মস ও ডারলিং ইনগ্রেডিয়েন্টস-এর কাছ থেকে পোলট্রি মাংস ও হাড়গুঁড়ার আমদানির অনুমতিপত্রও বাতিল করেছে। পাশাপাশি চীন ডেলাওয়ারের মাউন্টেয়ার
১৪ ঘণ্টা আগে