নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থ পাচারের মামলায় অভিযুক্ত এম এ খালেকের মালিকানায় থাকা প্রতিষ্ঠান ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডস লিমিটেডের ৯টি বিষয়ে তদন্ত পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসির নির্দেশনায় ৯টি বিষয়ে অনুসন্ধানের কথা বলা হয়েছে। এগুলো হলো সব গ্রাহক হিসাবের নগদ অর্থ ও সিকিউরিটিজের তথ্য, সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের টাকার পরিমাণ, সিডিবিএলের কাছে রক্ষিত সব গ্রাহকের শেয়ারের বিবরণী, প্রতিষ্ঠানটির পরিশোধিত মূলধন, নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ এবং সেটি কতজন গ্রাহকের, পরিচালনা ও পর্ষদ পরিচালকদের তথ্য, ঋণ ও কর, প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো পেন্ডিং অ্যাকশন বা আগে কোনো অ্যাকশন নেওয়া হয়েছিল কি না, প্রতিষ্ঠানটি টেকসই কি না সে বিষয়ে মতামত এবং আরও কোনো বিষয় রয়েছে কি না, সেগুলোর বিষয়ে অনুসন্ধান করতে বলা হয়েছে।
এ লক্ষ্যে বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মোল্লাহ মো. মিরাজ-উস-সুন্নাহ, উপপরিচালক সুলতান সালাহ উদ্দিন, সিডিবিএলের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মুজাফফর মাহমুদ এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মনোনীত একজন অফিসারকে এ বিষয়ে তদন্ত পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
১১৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডস লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান এম এ খালেকসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ৪ এপ্রিল মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এম এ খালেক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পদে থেকে নিজে এবং আত্মীয়স্বজনসহ সহযোগীরা মিলে প্রতারণা ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ওই টাকা সম্পদে রূপান্তর ও বিদেশে পাচার করেছেন।
অর্থ পাচারের মামলায় অভিযুক্ত এম এ খালেকের মালিকানায় থাকা প্রতিষ্ঠান ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডস লিমিটেডের ৯টি বিষয়ে তদন্ত পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসির নির্দেশনায় ৯টি বিষয়ে অনুসন্ধানের কথা বলা হয়েছে। এগুলো হলো সব গ্রাহক হিসাবের নগদ অর্থ ও সিকিউরিটিজের তথ্য, সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের টাকার পরিমাণ, সিডিবিএলের কাছে রক্ষিত সব গ্রাহকের শেয়ারের বিবরণী, প্রতিষ্ঠানটির পরিশোধিত মূলধন, নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ এবং সেটি কতজন গ্রাহকের, পরিচালনা ও পর্ষদ পরিচালকদের তথ্য, ঋণ ও কর, প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো পেন্ডিং অ্যাকশন বা আগে কোনো অ্যাকশন নেওয়া হয়েছিল কি না, প্রতিষ্ঠানটি টেকসই কি না সে বিষয়ে মতামত এবং আরও কোনো বিষয় রয়েছে কি না, সেগুলোর বিষয়ে অনুসন্ধান করতে বলা হয়েছে।
এ লক্ষ্যে বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মোল্লাহ মো. মিরাজ-উস-সুন্নাহ, উপপরিচালক সুলতান সালাহ উদ্দিন, সিডিবিএলের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মুজাফফর মাহমুদ এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মনোনীত একজন অফিসারকে এ বিষয়ে তদন্ত পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
১১৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডস লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান এম এ খালেকসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ৪ এপ্রিল মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এম এ খালেক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান পদে থেকে নিজে এবং আত্মীয়স্বজনসহ সহযোগীরা মিলে প্রতারণা ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ওই টাকা সম্পদে রূপান্তর ও বিদেশে পাচার করেছেন।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
১ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১ দিন আগে