বিজ্ঞপ্তি
দেশের সকল নাগরিকের সম-অধিকার নিশ্চিত করতে হলে তরুণ নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই বলে মত দিয়েছেন খুলনার এক আলোচনা সভায় উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনেরা। এ ছাড়া দেশের ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য সবাইকে নিজ অবস্থান থেকে কথা বলার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
গত রোববার খুলনা প্রেসক্লাবের ব্যাংকুয়েট হলে আয়োজিত ‘নাগরিক সেবার মান উন্নয়নে তারুণ্যের প্রত্যাশা ও সুপারিশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। ইউএসএআইডি’র অর্থায়নে ও ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের আয়োজনে ‘আমিও জিততে চাই’ ক্যাম্পেইনের আওতায় এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের প্রধান সারা মোনামি হোসেন বলেন, ‘তরুণেরাই পারে দেশের পরিবর্তন আনতে, তরুণদের প্রত্যাশা পূরণ করতে সমাজের সবাইকে কাজ করতে হবে। সেই সঙ্গে, তরুণদেরও ব্যক্তিগত স্বার্থ ত্যাগ করে সৎ এবং মানবিক গুনসম্পন্ন হতে হবে।’ এ সময়, একটি সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সরকারি ও বেসরকারি খাতসহ ব্যক্তিগতভাবে সবার অংশগ্রহণ জরুরি বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এ সময় খুলনা প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক এনামুল কবির বলেন, তরুণদের নেতৃত্বে বাংলাদেশে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে। এই পরিবর্তনকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। বাংলাদেশর প্রত্যেক নাগরিকের যেন সমান অধিকার নিশ্চিত হয়, সে জন্য তরুণদের কাজ করতে হবে।
সমস্যা সমাধান ও অধিকার আদায়ে সবাইকে কথা বলার আহ্বান জানিয়ে খুলনার ছাত্র-প্রতিনিধি সাইফ নেওয়াজ বলেন, সামাজিক কিংবা নাগরিক অধিকার আদায়ে সকলকে সম্মিলিত স্বরে আওয়াজ তুলতে হবে। দুর্নীতি-অনিয়ম যদি কোনোভাবে নাগরিক জীবনযাপনে বাধার তৈরি করে তা রুখে দিতে সকলের এক হওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই।
সমাজ পরিবর্তনে তরুণদের প্রাণ শক্তিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমেই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে বলে সভায় মন্তব্য করেন নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলোজি’র প্রভাষক মো. মতিউর রহমান।
ইউএসএআইডির স্ট্রেনদেনিং পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেপ (এসপিএল) প্রকল্পের আওতায় ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল ‘আমিও জিততে চাই’ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলায় আলোচনা, নাট্য প্রদর্শনী, বিতর্ক প্রতিযোগিতাসহ নানা কর্মসূচি পরিচালনা করছে। ক্যাম্পেইনটির আওতায় ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গ্রহণ করা হচ্ছে নাগরিকদের দাবি ও মতামত।
অনুষ্ঠানে আলোচনা সভা ছাড়াও ইন্টারেকটিভ থিয়েটার, কুইজ ও ভিডিও মেসেজ প্রতিযোগিতা এবং ক্যাম্পেইনের রিল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় অংশগ্রহণকারীরা সমকালীন বিভিন্ন ইস্যুর সমাধান নিয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের খুলনা রিজিওনের সিনিয়র ম্যানেজার রুবায়েত হাসান, প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার আশরুপা হক চৌধুরী ও কমিউনিকেশন অফিসার সোহরাব হোসেন প্রমুখ।
দেশের সকল নাগরিকের সম-অধিকার নিশ্চিত করতে হলে তরুণ নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই বলে মত দিয়েছেন খুলনার এক আলোচনা সভায় উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি ও বিশিষ্টজনেরা। এ ছাড়া দেশের ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য সবাইকে নিজ অবস্থান থেকে কথা বলার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
গত রোববার খুলনা প্রেসক্লাবের ব্যাংকুয়েট হলে আয়োজিত ‘নাগরিক সেবার মান উন্নয়নে তারুণ্যের প্রত্যাশা ও সুপারিশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। ইউএসএআইডি’র অর্থায়নে ও ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের আয়োজনে ‘আমিও জিততে চাই’ ক্যাম্পেইনের আওতায় এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের প্রধান সারা মোনামি হোসেন বলেন, ‘তরুণেরাই পারে দেশের পরিবর্তন আনতে, তরুণদের প্রত্যাশা পূরণ করতে সমাজের সবাইকে কাজ করতে হবে। সেই সঙ্গে, তরুণদেরও ব্যক্তিগত স্বার্থ ত্যাগ করে সৎ এবং মানবিক গুনসম্পন্ন হতে হবে।’ এ সময়, একটি সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সরকারি ও বেসরকারি খাতসহ ব্যক্তিগতভাবে সবার অংশগ্রহণ জরুরি বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এ সময় খুলনা প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক এনামুল কবির বলেন, তরুণদের নেতৃত্বে বাংলাদেশে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে। এই পরিবর্তনকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। বাংলাদেশর প্রত্যেক নাগরিকের যেন সমান অধিকার নিশ্চিত হয়, সে জন্য তরুণদের কাজ করতে হবে।
সমস্যা সমাধান ও অধিকার আদায়ে সবাইকে কথা বলার আহ্বান জানিয়ে খুলনার ছাত্র-প্রতিনিধি সাইফ নেওয়াজ বলেন, সামাজিক কিংবা নাগরিক অধিকার আদায়ে সকলকে সম্মিলিত স্বরে আওয়াজ তুলতে হবে। দুর্নীতি-অনিয়ম যদি কোনোভাবে নাগরিক জীবনযাপনে বাধার তৈরি করে তা রুখে দিতে সকলের এক হওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই।
সমাজ পরিবর্তনে তরুণদের প্রাণ শক্তিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমেই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে বলে সভায় মন্তব্য করেন নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলোজি’র প্রভাষক মো. মতিউর রহমান।
ইউএসএআইডির স্ট্রেনদেনিং পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেপ (এসপিএল) প্রকল্পের আওতায় ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল ‘আমিও জিততে চাই’ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলায় আলোচনা, নাট্য প্রদর্শনী, বিতর্ক প্রতিযোগিতাসহ নানা কর্মসূচি পরিচালনা করছে। ক্যাম্পেইনটির আওতায় ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গ্রহণ করা হচ্ছে নাগরিকদের দাবি ও মতামত।
অনুষ্ঠানে আলোচনা সভা ছাড়াও ইন্টারেকটিভ থিয়েটার, কুইজ ও ভিডিও মেসেজ প্রতিযোগিতা এবং ক্যাম্পেইনের রিল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় অংশগ্রহণকারীরা সমকালীন বিভিন্ন ইস্যুর সমাধান নিয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের খুলনা রিজিওনের সিনিয়র ম্যানেজার রুবায়েত হাসান, প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার আশরুপা হক চৌধুরী ও কমিউনিকেশন অফিসার সোহরাব হোসেন প্রমুখ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৫ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৬ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে