বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশের বৃহত্তম ‘যমুনা রেল সেতু’র দীর্ঘস্থায়িত্ব ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করছে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এবং জাপানের চুগোকু মেরিন পেইন্টস লিমিটেড (সিএমপি)। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) অর্থায়নে নির্মিত রেল নেটওয়ার্ককে আরও কার্যকর করতে, সড়ক পরিবহনের ওপর নির্ভরতা কমাতে এবং যাত্রী ও পণ্য পরিবহনকে দ্রুততর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা বার্জার পেইন্টসের।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেন, ‘যমুনা রেল সেতুতে সিএমপি ফ্লুওরেক্স ফ্লোরোপলিমার কোটিংয়ের সফল প্রয়োগ আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এটি বার্জার ও সিএমপির প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও উদ্ভাবনের মেলবন্ধনের প্রতিফলন। এই অর্জন বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে আমাদের প্রতিশ্রুতিকে আরও সুদৃঢ় করবে।’
এই প্রকল্পে জাপানি প্রযুক্তির রঙের ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। বিশেষ করে, সিএমপি ফ্লুওরেক্স (ফ্লোরোপলিমার কোটিং) এর প্রয়োগ ঘটানো হয়েছে, যা দীর্ঘস্থায়ী স্থায়িত্ব ও প্রতিরোধ ক্ষমতা নিশ্চিত করে। বাংলাদেশে এই প্রথমবারের মতো কোনো স্থাপনায় ফ্লোরোপলিমার কোটিং ব্যবহৃত হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা ও স্থায়িত্বের জন্য তৈরি এই কোটিং মরিচা, ক্ষয় এবং কঠিন পরিবেশগত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে অসাধারণ প্রতিরোধ প্রদান করে থাকে। ইস্পাতকে আর্দ্রতা ও অক্সিডেশনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি, এই কোটিং শিল্প কারখানার রাসায়নিক উপাদানের ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া থেকেও সুরক্ষা প্রদান করে।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ গুণগত মান, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় পেইন্টস খাতে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। যমুনা রেল সেতুর নির্মাণে অবদান রেখে বার্জার ও সিএমপি আবারও তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করেছে।
বার্জারের সঙ্গে বিশ্বের অন্যতম প্রধান মেরিন কোটিংস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সিএমপির স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ শুরু হয় ২০২০ সালে একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তির মাধ্যমে, যা বার্জারকে বাংলাদেশের প্রথম স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত আন্তর্জাতিক মানের মেরিন ক্লাস পেইন্ট ও কোটিংস প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে বার্জার উন্নতমানের মেরিন ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোটিং সলিউশন নিয়ে এসেছে, যা সমুদ্র ও ইস্পাত কাঠামোর সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করছে। দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার হিসেবে বার্জার সব সময়ই সর্বাধুনিক সলিউশন প্রদান করে আসছে।
বাংলাদেশের বৃহত্তম ‘যমুনা রেল সেতু’র দীর্ঘস্থায়িত্ব ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করছে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এবং জাপানের চুগোকু মেরিন পেইন্টস লিমিটেড (সিএমপি)। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) অর্থায়নে নির্মিত রেল নেটওয়ার্ককে আরও কার্যকর করতে, সড়ক পরিবহনের ওপর নির্ভরতা কমাতে এবং যাত্রী ও পণ্য পরিবহনকে দ্রুততর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা বার্জার পেইন্টসের।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেন, ‘যমুনা রেল সেতুতে সিএমপি ফ্লুওরেক্স ফ্লোরোপলিমার কোটিংয়ের সফল প্রয়োগ আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এটি বার্জার ও সিএমপির প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও উদ্ভাবনের মেলবন্ধনের প্রতিফলন। এই অর্জন বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে আমাদের প্রতিশ্রুতিকে আরও সুদৃঢ় করবে।’
এই প্রকল্পে জাপানি প্রযুক্তির রঙের ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। বিশেষ করে, সিএমপি ফ্লুওরেক্স (ফ্লোরোপলিমার কোটিং) এর প্রয়োগ ঘটানো হয়েছে, যা দীর্ঘস্থায়ী স্থায়িত্ব ও প্রতিরোধ ক্ষমতা নিশ্চিত করে। বাংলাদেশে এই প্রথমবারের মতো কোনো স্থাপনায় ফ্লোরোপলিমার কোটিং ব্যবহৃত হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা ও স্থায়িত্বের জন্য তৈরি এই কোটিং মরিচা, ক্ষয় এবং কঠিন পরিবেশগত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে অসাধারণ প্রতিরোধ প্রদান করে থাকে। ইস্পাতকে আর্দ্রতা ও অক্সিডেশনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি, এই কোটিং শিল্প কারখানার রাসায়নিক উপাদানের ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া থেকেও সুরক্ষা প্রদান করে।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ গুণগত মান, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় পেইন্টস খাতে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। যমুনা রেল সেতুর নির্মাণে অবদান রেখে বার্জার ও সিএমপি আবারও তাদের দক্ষতা প্রদর্শন করেছে।
বার্জারের সঙ্গে বিশ্বের অন্যতম প্রধান মেরিন কোটিংস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সিএমপির স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ শুরু হয় ২০২০ সালে একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তির মাধ্যমে, যা বার্জারকে বাংলাদেশের প্রথম স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত আন্তর্জাতিক মানের মেরিন ক্লাস পেইন্ট ও কোটিংস প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে বার্জার উন্নতমানের মেরিন ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোটিং সলিউশন নিয়ে এসেছে, যা সমুদ্র ও ইস্পাত কাঠামোর সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করছে। দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার হিসেবে বার্জার সব সময়ই সর্বাধুনিক সলিউশন প্রদান করে আসছে।
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত ‘নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে পাটজাত পণ্য বহুমুখীকরণে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ’ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩১ কোটি ২৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা।
১ ঘণ্টা আগেসরকার বদল হলেও আগের সেই কাঠামোগত বৈষম্য এখনো বিদ্যমান রয়ে গেছে। আর্থিক বৈষম্য ও সামাজিক বিপন্নতা এখনো দূর হয়নি, বিশেষত নারী, শিশু, প্রতিবন্ধী এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন এখনো উন্নয়নের বাইরে রয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে ১৫ শতাংশ একক হারভুক্ত মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট বাস্তবায়নের প্রস্তাব করেছে। সংগঠনটি একই সঙ্গে ব্যক্তিগত করমুক্ত আয়সীমা পাঁচ লাখ টাকা নির্ধারণ, প্রাইভেট...
২ ঘণ্টা আগেঈশ্বরদীর ঐতিহ্যবাহী বেনারসি তাঁতশিল্প নতুন করে প্রাণ ফিরে পাচ্ছে। ভারতীয় শাড়ির দৌরাত্ম্য, রং ও সুতার লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির কারণে মুখ থুবড়ে পড়া এই শিল্প এবার নতুন সম্ভাবনার আলো দেখছে। একসময় যা ছিল একটি ম্রিয়মাণ অধ্যায়, বর্তমানে তা আবারও ঘুরে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে