নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ২০২২ সালে ৫ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা আয় করেছে। পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় প্রতিষ্ঠানটির আয় বেড়েছে ১২ দশমিক ১ শতাংশ। আজ সোমবার গুলশানে বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস এসব তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলালিংক ২০২২ সালের বার্ষিক আয়ে দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এই অর্জনে ভূমিকা রেখেছে ফোরজি নেটওয়ার্কে নিয়মিত বিনিয়োগ, যার ফলে বাংলালিংকের কাভারেজ ও নেটওয়ার্কের গতিও বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া বাংলালিংকের অভিনব ও আরও উন্নত ডিজিটাল সেবা এর গ্রাহকসংখ্যা বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।
বাংলালিংকের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান ভিওন-এর সম্প্রতি প্রকাশিত ২০২২ সালের আয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলালিংকের সেবা থেকে বাৎসরিক আয় ও ডেটা থেকে বাৎসরিক আয় ২০২২ সালে যথাক্রমে ১২ দশমিক ৩ শতাংশ ও ২৬ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংক বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ভিওন গ্রুপ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কান তেরজিওগ্লু। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে ভিওন-এর ধারাবাহিক বিনিয়োগের সুস্পষ্ট ফলাফল দেখে আমি আনন্দিত। টানা তিন প্রান্তিকে বাংলালিংক-এর দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধিতে আমাদের সাফল্যের প্রমাণ। ডিজিটাল অপারেটর ভিত্তিক কৌশলের একটি অংশ হিসেবে বাংলালিংক প্রবৃদ্ধির হার বাড়িয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল মার্কেটে ধারাবাহিকভাবে উন্নত ডিজিটাল সেবা দিয়ে এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন করবে বাংলালিংক।’
বাংলালিংক-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস বলেন, সমগ্র দেশে বিস্তৃত অপারেটর বাংলালিংক ২০২২ সালে একটি ডিজিটাল পাওয়ার হাউস হিসেবে সবক্ষেত্রে ভালো ফলাফল করে প্রবৃদ্ধির একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। বছরটিতে আমাদের প্রবৃদ্ধির হার টেলিকম খাতের মোট প্রবৃদ্ধির হারের দ্বিগুণ। দ্রুততম ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারিত করে এবং দেশের প্রতিটি কোণে উন্নত ডিজিটাল সেবা নিয়ে আমরা সত্যিকারের দেশব্যাপী বিস্তৃত অপারেটরের মর্যাদা অর্জন করেছি। নেটওয়ার্কের সর্বোচ্চ গতি এবং দেশব্যাপী বিস্তৃতি নিয়ে আমরা এই বছর গ্রাহকদের সেরা মানের সংযোগ দিতে প্রস্তুত।
বাংলালিংকের কর্মকর্তারা জানান, ডিজিটাল বিনোদনের প্ল্যাটফর্ম টফি দেশে ডিজিটাল সেবায় বাংলালিংককে শীর্ষ অবস্থান নিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।
২০২২ সালের শেষে টফির সক্রিয় মাসিক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ১২ লাখে এসে দাঁড়ায়। ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ কাতার ২০২২ টিএম-এর এক্সক্লুসিভ লাইভস্ট্রিমিংয়ের কারণে এর জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। গত বছর টফির দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৫২ লাখ, যা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ৫ গুণ বেশি। বাংলালিংক-এর সেলফ কেয়ার মোবাইল অ্যাপ মাইবিএল সুপার অ্যাপও বছর শেষে ৫৭ লাখ ব্যবহারকারী নিয়ে ভালো ফলাফল অব্যাহত রেখেছে।
গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে বাংলালিংক-এর গ্রাহকসংখ্যা পূর্ববর্তী বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় ৭ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। দেশব্যাপী নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির কারণে বিশেষ এই অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন বাংলালিংক কর্মকর্তারা। তারা জানান, কিছু মানুষের কাছে ফাইভজি সেবা নয়, বরং দেশের প্রতিটি গ্রামে ফোরজি পৌঁছে দেওয়াই বাংলালিংকের লক্ষ্য।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলালিংক গত বছর নেটওয়ার্ক প্রায় ৪০ শতাংশ সম্প্রসারণ করে, যার ফলে এর মোট সাইটের সংখ্যা ১৪ হাজার ১০০ অতিক্রম করে। বাংলালিংক সম্প্রতি ৪ কোটি গ্রাহক অর্জনেও সক্ষম হয়েছে। তিন বছরে টানা ষষ্ঠবারের মতো দেশের দ্রুততম মোবাইল নেটওয়ার্ক হিসেবে ওকলা স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড অর্জনের পাশাপাশি বাংলালিংক ২০২২ সালে দেশের অপারেটরদের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক গ্রাহক অর্জন করে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার চেম ভেলিপাসাওগ্ল, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত ও করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান।
মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ২০২২ সালে ৫ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা আয় করেছে। পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় প্রতিষ্ঠানটির আয় বেড়েছে ১২ দশমিক ১ শতাংশ। আজ সোমবার গুলশানে বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস এসব তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলালিংক ২০২২ সালের বার্ষিক আয়ে দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এই অর্জনে ভূমিকা রেখেছে ফোরজি নেটওয়ার্কে নিয়মিত বিনিয়োগ, যার ফলে বাংলালিংকের কাভারেজ ও নেটওয়ার্কের গতিও বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া বাংলালিংকের অভিনব ও আরও উন্নত ডিজিটাল সেবা এর গ্রাহকসংখ্যা বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।
বাংলালিংকের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান ভিওন-এর সম্প্রতি প্রকাশিত ২০২২ সালের আয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, বাংলালিংকের সেবা থেকে বাৎসরিক আয় ও ডেটা থেকে বাৎসরিক আয় ২০২২ সালে যথাক্রমে ১২ দশমিক ৩ শতাংশ ও ২৬ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংক বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ভিওন গ্রুপ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কান তেরজিওগ্লু। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে ভিওন-এর ধারাবাহিক বিনিয়োগের সুস্পষ্ট ফলাফল দেখে আমি আনন্দিত। টানা তিন প্রান্তিকে বাংলালিংক-এর দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধিতে আমাদের সাফল্যের প্রমাণ। ডিজিটাল অপারেটর ভিত্তিক কৌশলের একটি অংশ হিসেবে বাংলালিংক প্রবৃদ্ধির হার বাড়িয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখতে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল মার্কেটে ধারাবাহিকভাবে উন্নত ডিজিটাল সেবা দিয়ে এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন করবে বাংলালিংক।’
বাংলালিংক-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস বলেন, সমগ্র দেশে বিস্তৃত অপারেটর বাংলালিংক ২০২২ সালে একটি ডিজিটাল পাওয়ার হাউস হিসেবে সবক্ষেত্রে ভালো ফলাফল করে প্রবৃদ্ধির একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। বছরটিতে আমাদের প্রবৃদ্ধির হার টেলিকম খাতের মোট প্রবৃদ্ধির হারের দ্বিগুণ। দ্রুততম ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারিত করে এবং দেশের প্রতিটি কোণে উন্নত ডিজিটাল সেবা নিয়ে আমরা সত্যিকারের দেশব্যাপী বিস্তৃত অপারেটরের মর্যাদা অর্জন করেছি। নেটওয়ার্কের সর্বোচ্চ গতি এবং দেশব্যাপী বিস্তৃতি নিয়ে আমরা এই বছর গ্রাহকদের সেরা মানের সংযোগ দিতে প্রস্তুত।
বাংলালিংকের কর্মকর্তারা জানান, ডিজিটাল বিনোদনের প্ল্যাটফর্ম টফি দেশে ডিজিটাল সেবায় বাংলালিংককে শীর্ষ অবস্থান নিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে।
২০২২ সালের শেষে টফির সক্রিয় মাসিক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ১২ লাখে এসে দাঁড়ায়। ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ কাতার ২০২২ টিএম-এর এক্সক্লুসিভ লাইভস্ট্রিমিংয়ের কারণে এর জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। গত বছর টফির দৈনিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৫২ লাখ, যা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ৫ গুণ বেশি। বাংলালিংক-এর সেলফ কেয়ার মোবাইল অ্যাপ মাইবিএল সুপার অ্যাপও বছর শেষে ৫৭ লাখ ব্যবহারকারী নিয়ে ভালো ফলাফল অব্যাহত রেখেছে।
গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে বাংলালিংক-এর গ্রাহকসংখ্যা পূর্ববর্তী বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় ৭ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। দেশব্যাপী নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির কারণে বিশেষ এই অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন বাংলালিংক কর্মকর্তারা। তারা জানান, কিছু মানুষের কাছে ফাইভজি সেবা নয়, বরং দেশের প্রতিটি গ্রামে ফোরজি পৌঁছে দেওয়াই বাংলালিংকের লক্ষ্য।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলালিংক গত বছর নেটওয়ার্ক প্রায় ৪০ শতাংশ সম্প্রসারণ করে, যার ফলে এর মোট সাইটের সংখ্যা ১৪ হাজার ১০০ অতিক্রম করে। বাংলালিংক সম্প্রতি ৪ কোটি গ্রাহক অর্জনেও সক্ষম হয়েছে। তিন বছরে টানা ষষ্ঠবারের মতো দেশের দ্রুততম মোবাইল নেটওয়ার্ক হিসেবে ওকলা স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড অর্জনের পাশাপাশি বাংলালিংক ২০২২ সালে দেশের অপারেটরদের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক গ্রাহক অর্জন করে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার চেম ভেলিপাসাওগ্ল, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত ও করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২৬ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে