নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার সংক্রমণ কমার পর সরকারি-বেসরকারি সব অফিস যখন স্বাভাবিক নিয়মে চলছে, তখন হোম অফিসে যাচ্ছে একের পর এক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। প্রতারণার শিকার গ্রাহকদের বিক্ষোভের মুখে গত ১২ আগস্ট বন্ধ হয়ে যায় ই-অরেঞ্জের অফিস। আর ১৬ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী (প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান) শামীমা নাসরিন গ্রেপ্তার হওয়ার পর হোম অফিসের ঘোষণা দেয় ইভ্যালি।
এর পরপরই আরও কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের মূল অফিস বন্ধ করে দিয়েছে। এর মধ্যে কিউকম ডট কম গত শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোটিশ দিয়ে তাদের অফিস বন্ধের কথা জানায়। তবে কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের কিছু না জানিয়েই অফিস বন্ধ করে দিয়েছে।
কিউকম বন্ধের নোটিশে বলা হয়, ‘আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কিউকমের সকল ফিজিক্যাল সাপোর্ট বন্ধ থাকবে এবং সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ হোম অফিসের মাধ্যমে সেবা প্রদান করবেন। তাই সকল সম্মানিত গ্রাহকদের কিউকমের অফিসে না আসার অনুরোধ করা হচ্ছে।’
অফিস বন্ধের কারণ জানতে কিউকমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিপন মিয়া এবং প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির নীরবের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁদের ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। অন্যদিকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকেই দালাল প্লাসের অফিস বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁদের কোনো কর্মকর্তার সঙ্গেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের অফিস এভাবে বন্ধ হওয়ায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন গ্রাহকেরা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও করছেন তাঁরা। এমন পরিস্থিতিতে ই-কমার্সের সাম্প্রতিক সমস্যার বিষয়গুলো পর্যালোচনা করতে সভায় বসতে যাচ্ছেন সরকারের চারজন মন্ত্রী।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সভাপতিত্বে আজ বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এই সভা হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এই বৈঠকে অংশ নেবেন।
অন্যদিকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিযোগিতা আইনবিরোধী কোনো কার্যক্রম চালালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মফিজুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার ই-কমার্স-বিষয়ক এক সভায় তিনি বলেন, ‘আমাদের আইনে এক কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা করার বিধান আছে। কোনো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান যদি আইনবিরোধী কার্যক্রম চালায় তাহলে তাদের এক কোটি টাকা জরিমানা করা হবে।’
সভায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা বলেন, ‘ভোক্তা অধিকার আইনে আমরা সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা জরিমানা করতে পারি। কোনো প্রতিষ্ঠান আইন ভঙ্গ করলে সেই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার এখতিয়ার আমাদের আছে। সুতরাং আমরা সবাইকে বলব, আপনারা আইনবিরোধী কিছু করবেন না।’
করোনার সংক্রমণ কমার পর সরকারি-বেসরকারি সব অফিস যখন স্বাভাবিক নিয়মে চলছে, তখন হোম অফিসে যাচ্ছে একের পর এক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। প্রতারণার শিকার গ্রাহকদের বিক্ষোভের মুখে গত ১২ আগস্ট বন্ধ হয়ে যায় ই-অরেঞ্জের অফিস। আর ১৬ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী (প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান) শামীমা নাসরিন গ্রেপ্তার হওয়ার পর হোম অফিসের ঘোষণা দেয় ইভ্যালি।
এর পরপরই আরও কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের মূল অফিস বন্ধ করে দিয়েছে। এর মধ্যে কিউকম ডট কম গত শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোটিশ দিয়ে তাদের অফিস বন্ধের কথা জানায়। তবে কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের কিছু না জানিয়েই অফিস বন্ধ করে দিয়েছে।
কিউকম বন্ধের নোটিশে বলা হয়, ‘আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কিউকমের সকল ফিজিক্যাল সাপোর্ট বন্ধ থাকবে এবং সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ হোম অফিসের মাধ্যমে সেবা প্রদান করবেন। তাই সকল সম্মানিত গ্রাহকদের কিউকমের অফিসে না আসার অনুরোধ করা হচ্ছে।’
অফিস বন্ধের কারণ জানতে কিউকমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিপন মিয়া এবং প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির নীরবের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁদের ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। অন্যদিকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকেই দালাল প্লাসের অফিস বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁদের কোনো কর্মকর্তার সঙ্গেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের অফিস এভাবে বন্ধ হওয়ায় হয়রানির শিকার হচ্ছেন গ্রাহকেরা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও করছেন তাঁরা। এমন পরিস্থিতিতে ই-কমার্সের সাম্প্রতিক সমস্যার বিষয়গুলো পর্যালোচনা করতে সভায় বসতে যাচ্ছেন সরকারের চারজন মন্ত্রী।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির সভাপতিত্বে আজ বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এই সভা হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এই বৈঠকে অংশ নেবেন।
অন্যদিকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিযোগিতা আইনবিরোধী কোনো কার্যক্রম চালালে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মফিজুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার ই-কমার্স-বিষয়ক এক সভায় তিনি বলেন, ‘আমাদের আইনে এক কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা করার বিধান আছে। কোনো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান যদি আইনবিরোধী কার্যক্রম চালায় তাহলে তাদের এক কোটি টাকা জরিমানা করা হবে।’
সভায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা বলেন, ‘ভোক্তা অধিকার আইনে আমরা সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা জরিমানা করতে পারি। কোনো প্রতিষ্ঠান আইন ভঙ্গ করলে সেই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার এখতিয়ার আমাদের আছে। সুতরাং আমরা সবাইকে বলব, আপনারা আইনবিরোধী কিছু করবেন না।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৯ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে