বিজ্ঞপ্তি
কারিগরি শিক্ষার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও প্রচারণাসহ শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তি বিকাশের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক স্কিলস ও ইনোভেশন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল চট্টগ্রামের কাজির দেউড়ির চট্টেশ্বরী রোডের এক কনভেনশন সেন্টারে এ আয়োজন করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন অ্যাকসেলারেটিং অ্যানড স্ট্রেনদেনিং স্কিলস ফর ইকনোমিক ট্রান্সফরমেশন (ASSET) প্রকল্পের আওতায় এই প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করা হয়। অ্যাসেট প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশের ও আন্তর্জাতিক শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দেশের যুব, শ্রমিক, নারী, প্রতিবন্ধী, অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তিদের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দেশের বেকারত্ব হ্রাস করে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করা।
দিনব্যাপী আয়োজিত এ উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতায় চট্টগ্রাম অঞ্চলের ২০টি কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নির্বাচিত সর্বমোট ৫৫টি প্রকল্প প্রদর্শিত হয়। মূল্যায়ন কার্যক্রমের পর প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
প্রতিযোগিতার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। র্যালিতে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এ সময় অংশগ্রহণকারীরা কারিগরি শিক্ষার প্রচার ও প্রসারে নানা স্লোগান সংবলিত বিভিন্ন প্লাকার্ড, ফেস্টুন ও ব্যানার প্রদর্শন করে। পরে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রায় ৩৫০ জন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার প্রধান অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আজিজ তাহের খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আরও উপস্থিত ছিলেন আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব), অ্যাসেট প্রকল্প।
শিক্ষা মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে, কারিগরি এবং দক্ষতা উন্নয়ন শিক্ষা জাতীয় উন্নয়নের অপরিহার্য অঙ্গ। এই সময়ে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে গেলে যুবসমাজকে কারিগরি জ্ঞান এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতায় পারদর্শী করে তুলতে হবে। স্কিলস ও ইনোভেশন কম্পিটিশনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধা, দক্ষতা এবং উদ্ভাবনী ক্ষমতা উন্নয়নের এই প্রক্রিয়াটি গতিশীল হবে বলে আমি বিশ্বাস করি এবং এর মাধ্যমে তারা জাতীয় উন্নয়নে আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
সেমিনারে অন্যান্য বক্তারা বলেন, সাধারণ শিক্ষায় সর্বোচ্চ ডিগ্রি নেওয়ার দুই বছরের মধ্যে চাকরি প্রাপ্তির হার প্রায় ২০ শতাংশ, অন্যদিকে কারিগরি শিক্ষায় চাকরি প্রাপ্তির হার ৭০ শতাংশ। এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দেশের কারিগরি শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটবে।
আয়োজকদের মতে, সেমিনারের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব প্রচারিত হবে এবং শিক্ষক ও সুপারগণ ধারণা করতে পারবেন কেন শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত করা উচিত।
প্রতিযোগিতায় কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ‘আইওটি বেজড এপ্লায়েন্স কন্ট্রোল স্মার্ট একাডেমি ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ প্রকল্পটি প্রথম স্থান অর্জন করে। দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ‘স্মার্ট ফুটওভার ব্রিজ’ প্রকল্পটি। তৃতীয় স্থান অর্জন করে বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ‘স্মার্ট একাডেমিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ প্রকল্পটি।
কারিগরি শিক্ষার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও প্রচারণাসহ শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তি বিকাশের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক স্কিলস ও ইনোভেশন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল চট্টগ্রামের কাজির দেউড়ির চট্টেশ্বরী রোডের এক কনভেনশন সেন্টারে এ আয়োজন করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন অ্যাকসেলারেটিং অ্যানড স্ট্রেনদেনিং স্কিলস ফর ইকনোমিক ট্রান্সফরমেশন (ASSET) প্রকল্পের আওতায় এই প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করা হয়। অ্যাসেট প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশের ও আন্তর্জাতিক শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দেশের যুব, শ্রমিক, নারী, প্রতিবন্ধী, অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তিদের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দেশের বেকারত্ব হ্রাস করে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করা।
দিনব্যাপী আয়োজিত এ উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতায় চট্টগ্রাম অঞ্চলের ২০টি কারিগরি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নির্বাচিত সর্বমোট ৫৫টি প্রকল্প প্রদর্শিত হয়। মূল্যায়ন কার্যক্রমের পর প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
প্রতিযোগিতার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। র্যালিতে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এ সময় অংশগ্রহণকারীরা কারিগরি শিক্ষার প্রচার ও প্রসারে নানা স্লোগান সংবলিত বিভিন্ন প্লাকার্ড, ফেস্টুন ও ব্যানার প্রদর্শন করে। পরে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রায় ৩৫০ জন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার প্রধান অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আজিজ তাহের খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আরও উপস্থিত ছিলেন আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব), অ্যাসেট প্রকল্প।
শিক্ষা মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে, কারিগরি এবং দক্ষতা উন্নয়ন শিক্ষা জাতীয় উন্নয়নের অপরিহার্য অঙ্গ। এই সময়ে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে গেলে যুবসমাজকে কারিগরি জ্ঞান এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতায় পারদর্শী করে তুলতে হবে। স্কিলস ও ইনোভেশন কম্পিটিশনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধা, দক্ষতা এবং উদ্ভাবনী ক্ষমতা উন্নয়নের এই প্রক্রিয়াটি গতিশীল হবে বলে আমি বিশ্বাস করি এবং এর মাধ্যমে তারা জাতীয় উন্নয়নে আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
সেমিনারে অন্যান্য বক্তারা বলেন, সাধারণ শিক্ষায় সর্বোচ্চ ডিগ্রি নেওয়ার দুই বছরের মধ্যে চাকরি প্রাপ্তির হার প্রায় ২০ শতাংশ, অন্যদিকে কারিগরি শিক্ষায় চাকরি প্রাপ্তির হার ৭০ শতাংশ। এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দেশের কারিগরি শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তির বিকাশ ঘটবে।
আয়োজকদের মতে, সেমিনারের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব প্রচারিত হবে এবং শিক্ষক ও সুপারগণ ধারণা করতে পারবেন কেন শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত করা উচিত।
প্রতিযোগিতায় কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ‘আইওটি বেজড এপ্লায়েন্স কন্ট্রোল স্মার্ট একাডেমি ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ প্রকল্পটি প্রথম স্থান অর্জন করে। দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ‘স্মার্ট ফুটওভার ব্রিজ’ প্রকল্পটি। তৃতীয় স্থান অর্জন করে বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ‘স্মার্ট একাডেমিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ প্রকল্পটি।
করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি কৃষি খাতের উৎপাদন বৃদ্ধি, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয় ও কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেএসবিএসি ব্যাংক পিএলসি মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ শীর্ষক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছেন। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে এই কর্মশালা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে‘প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে খুলনা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল এবং কেসিসি উইমেন্স কলেজে দুটি কম্পিউটার ও শিক্ষাসামগ্রী দিয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি।
৭ ঘণ্টা আগেডেস্কটপ কম্পিউটারে বিশাল মূল্যহ্রাস করেছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানের এএমডি রাইজেন প্রসেসর সমৃদ্ধ এভিয়ান সিরিজের ডেস্কটপে এই আকর্ষণীয় মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এর আওতায় এভিয়ান ডব্লিউডিপিসি ৩৪০ জি ১৩ মডেলে
৮ ঘণ্টা আগে