নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের সাবেক চিফ অপারেটিং অফিসার নাজমুল আলম রাসেলকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আবুবকর সিদ্দিকী এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দুপুরের আগেই নাজমুলকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। অন্যদিকে আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। আদালত জামিনের আবেদন নাকচ করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে গতকাল শনিবার তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গত ২৩ আগস্ট ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান এবং চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) আমানুল্লাহকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। তারা এখন রিমান্ডে আছেন।
মাসের পর মাস পণ্য না পাওয়ায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে মো. তাহেরুল ইসলাম নামে এক ভুক্তভোগী বাদী হয়ে গুলশান থানায় ১৬ আগস্ট রাতে প্রতারণার মামলা করেন। আসামিরা হলেন-সোনিয়া মেহজাবিন, মাসুকুর রহমান, আমানুল্লাহ, বিথী আক্তার, কাওসার ও ই-অরেঞ্জের সব মালিক।
তবে প্রতিষ্ঠানটিতে কতজন মালিক রয়েছেন মামলায় তা উল্লেখ করা হয়নি। মামলায় বলা হয়েছে, গত এপ্রিল মাসে আবু তাহের ই-অরেঞ্জে বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করে অগ্রিম টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত তাঁরা কোনো পণ্য পাননি। প্রায় এক লাখ ক্রেতার কাছ থেকে টাকা নিয়ে পণ্য দেয়নি এই প্রতিষ্ঠান। এভাবে ই-অরেঞ্জ ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলেও অভিযোগ করা হয়। মামলা করার সময় ৩৭ জন ভুক্তভোগী উপস্থিত ছিলেন।
হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের সাবেক চিফ অপারেটিং অফিসার নাজমুল আলম রাসেলকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আবুবকর সিদ্দিকী এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দুপুরের আগেই নাজমুলকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। অন্যদিকে আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। আদালত জামিনের আবেদন নাকচ করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে গতকাল শনিবার তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গত ২৩ আগস্ট ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান এবং চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) আমানুল্লাহকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। তারা এখন রিমান্ডে আছেন।
মাসের পর মাস পণ্য না পাওয়ায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে মো. তাহেরুল ইসলাম নামে এক ভুক্তভোগী বাদী হয়ে গুলশান থানায় ১৬ আগস্ট রাতে প্রতারণার মামলা করেন। আসামিরা হলেন-সোনিয়া মেহজাবিন, মাসুকুর রহমান, আমানুল্লাহ, বিথী আক্তার, কাওসার ও ই-অরেঞ্জের সব মালিক।
তবে প্রতিষ্ঠানটিতে কতজন মালিক রয়েছেন মামলায় তা উল্লেখ করা হয়নি। মামলায় বলা হয়েছে, গত এপ্রিল মাসে আবু তাহের ই-অরেঞ্জে বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করে অগ্রিম টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত তাঁরা কোনো পণ্য পাননি। প্রায় এক লাখ ক্রেতার কাছ থেকে টাকা নিয়ে পণ্য দেয়নি এই প্রতিষ্ঠান। এভাবে ই-অরেঞ্জ ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলেও অভিযোগ করা হয়। মামলা করার সময় ৩৭ জন ভুক্তভোগী উপস্থিত ছিলেন।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৪ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৪ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৫ ঘণ্টা আগে