নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডিজিটাল লেনদেন এখন জনপ্রিয়। মুহূর্তেই দেশের যেকোনো প্রান্তে টাকা পাঠানো যায় মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে। আর এমএফএস সার্ভিসে নগদ ইসলামিক এখন মানুষের অন্যতম পছন্দের নাম। এর পেছনে বড় কারণ হলো এই সেবার মাধ্যমে সম্পূর্ণ সুদহীন ও ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক লেনদেন করা যায়। এই অ্যাকাউন্টে গ্রাহকদের জমা টাকার ওপর কোনো সুদ ধার্য হয় না।
নগদ ইসলামিক এমএফএস সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রথম ইসলামিক সেবা। এখানে জাকাত ক্যালকুলেটর থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ইসলামি সেবা গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। নগদ ইসলামিকের অ্যাপ থেকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করা যায়। এ ছাড়া সুদহীন এই এমএফএস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ডোনেশন, হজ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস পেমেন্ট, ইসলামিক ইনস্যুরেন্সের পেমেন্টসহ নানা রকম সেবা উপভোগ করা যায়।
এ প্রসঙ্গে নগদ ইসলামিকের একজন গ্রাহক দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, নগদ ইসলামিক ব্যবহারের মাধ্যমে ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক লেনদেন করা যায়। এ ছাড়া কোনো চিন্তা ছাড়াই এখানে টাকাও রাখা যায়।
১২ মার্চ নগদ ইসলামিক একটি ক্যাম্পেইন চালু করেছে। এই ক্যাম্পেইনে নগদ ইসলামিক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করলে গ্রাহকেরা পেতে পারেন মক্কা-মদিনা ভ্রমণের সুযোগ। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই ক্যাম্পেইন চলবে বলে জানিয়েছে নগদ কর্তৃপক্ষ।
নতুন এই ক্যাম্পেইনের বিষয়ে নগদের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আমিনুল হক বলেন, ‘এমএফএস হিসেবে নগদই প্রথম ইসলামিক এমএফএস সেবা চালু করেছে। আমরা চাই ধর্মীয় বিধিবিধান মেনে চলা মুসলমান গ্রাহকেরা তাঁদের পছন্দমতো লেনদেন যেন নগদ ইসলামিকের মাধ্যমে করতে পারেন। অনেকের মক্কা-মদিনা ভ্রমণের ইচ্ছাপূরণ করার জন্য আমরা নতুন ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছি।’
পাশাপাশি গ্রাহকেরা এখন ‘নগদ ইসলামিক’ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহজেই জাকাতের হিসাব নিজেই করতে পারছেন। সে ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে জাকাত ক্যালকুলেটর অপশনটি বাছাই করতে হবে। এরপর বাৎসরিক আয়, বিনিয়োগ, স্বর্ণ, ঋণসহ পুরো বছরের সম্পদের পরিমাণের তথ্য দিতে হবে। পরবর্তী ধাপে ক্যালকুলেটরের নিচে ‘হিসাব করুন’ অপশনে ক্লিক করলেই জাকাতের সঠিক পরিমাণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানা যাবে।
এ ছাড়া প্রায় ২০টি ইসলামিক ও জাকাত ডোনেশন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি জাকাত প্রদানের সুযোগও রয়েছে নগদ ইসলামিকের মাধ্যমে। সে ক্ষেত্রে নগদ ইসলামিক অ্যাপ থেকে ‘ডোনেশন’ অপশনে প্রতিষ্ঠানের মার্চেন্ট নম্বরে সরাসরি জাকাত পাঠানো যায়। ফলে গ্রাহকেরা মোবাইলের মাধ্যমে ঘরে বসে জাকাত-সংক্রান্ত সব কর্মকাণ্ড ঝামেলাহীন উপায়ে পরিচালনা করতে পারছেন।
ওয়েবসাইটটিতে ‘ইসলামিক জীবন’ এবং ‘ইবাদত প্রতিদিন’—এই দুটি ফিচারে ক্লিক করলে সহজেই রোজা ও নামাজের সময়সূচি, বাংলা অর্থসহ আল কোরআন ও হাদিস পাঠসহ প্রতিদিনের ইবাদত-সংক্রান্ত সব সেবা উপভোগ করতে পারছেন গ্রাহকেরা। এখানে অন্তর্ভুক্ত ইসলামিক কনটেন্টগুলো ‘ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’ অনুমোদিত।
দেশে ডিজিটাল লেনদেন এখন জনপ্রিয়। মুহূর্তেই দেশের যেকোনো প্রান্তে টাকা পাঠানো যায় মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে। আর এমএফএস সার্ভিসে নগদ ইসলামিক এখন মানুষের অন্যতম পছন্দের নাম। এর পেছনে বড় কারণ হলো এই সেবার মাধ্যমে সম্পূর্ণ সুদহীন ও ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক লেনদেন করা যায়। এই অ্যাকাউন্টে গ্রাহকদের জমা টাকার ওপর কোনো সুদ ধার্য হয় না।
নগদ ইসলামিক এমএফএস সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রথম ইসলামিক সেবা। এখানে জাকাত ক্যালকুলেটর থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ইসলামি সেবা গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। নগদ ইসলামিকের অ্যাপ থেকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করা যায়। এ ছাড়া সুদহীন এই এমএফএস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ডোনেশন, হজ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস পেমেন্ট, ইসলামিক ইনস্যুরেন্সের পেমেন্টসহ নানা রকম সেবা উপভোগ করা যায়।
এ প্রসঙ্গে নগদ ইসলামিকের একজন গ্রাহক দ্বীন মোহাম্মদ বলেন, নগদ ইসলামিক ব্যবহারের মাধ্যমে ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক লেনদেন করা যায়। এ ছাড়া কোনো চিন্তা ছাড়াই এখানে টাকাও রাখা যায়।
১২ মার্চ নগদ ইসলামিক একটি ক্যাম্পেইন চালু করেছে। এই ক্যাম্পেইনে নগদ ইসলামিক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করলে গ্রাহকেরা পেতে পারেন মক্কা-মদিনা ভ্রমণের সুযোগ। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই ক্যাম্পেইন চলবে বলে জানিয়েছে নগদ কর্তৃপক্ষ।
নতুন এই ক্যাম্পেইনের বিষয়ে নগদের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আমিনুল হক বলেন, ‘এমএফএস হিসেবে নগদই প্রথম ইসলামিক এমএফএস সেবা চালু করেছে। আমরা চাই ধর্মীয় বিধিবিধান মেনে চলা মুসলমান গ্রাহকেরা তাঁদের পছন্দমতো লেনদেন যেন নগদ ইসলামিকের মাধ্যমে করতে পারেন। অনেকের মক্কা-মদিনা ভ্রমণের ইচ্ছাপূরণ করার জন্য আমরা নতুন ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছি।’
পাশাপাশি গ্রাহকেরা এখন ‘নগদ ইসলামিক’ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহজেই জাকাতের হিসাব নিজেই করতে পারছেন। সে ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে জাকাত ক্যালকুলেটর অপশনটি বাছাই করতে হবে। এরপর বাৎসরিক আয়, বিনিয়োগ, স্বর্ণ, ঋণসহ পুরো বছরের সম্পদের পরিমাণের তথ্য দিতে হবে। পরবর্তী ধাপে ক্যালকুলেটরের নিচে ‘হিসাব করুন’ অপশনে ক্লিক করলেই জাকাতের সঠিক পরিমাণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানা যাবে।
এ ছাড়া প্রায় ২০টি ইসলামিক ও জাকাত ডোনেশন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি জাকাত প্রদানের সুযোগও রয়েছে নগদ ইসলামিকের মাধ্যমে। সে ক্ষেত্রে নগদ ইসলামিক অ্যাপ থেকে ‘ডোনেশন’ অপশনে প্রতিষ্ঠানের মার্চেন্ট নম্বরে সরাসরি জাকাত পাঠানো যায়। ফলে গ্রাহকেরা মোবাইলের মাধ্যমে ঘরে বসে জাকাত-সংক্রান্ত সব কর্মকাণ্ড ঝামেলাহীন উপায়ে পরিচালনা করতে পারছেন।
ওয়েবসাইটটিতে ‘ইসলামিক জীবন’ এবং ‘ইবাদত প্রতিদিন’—এই দুটি ফিচারে ক্লিক করলে সহজেই রোজা ও নামাজের সময়সূচি, বাংলা অর্থসহ আল কোরআন ও হাদিস পাঠসহ প্রতিদিনের ইবাদত-সংক্রান্ত সব সেবা উপভোগ করতে পারছেন গ্রাহকেরা। এখানে অন্তর্ভুক্ত ইসলামিক কনটেন্টগুলো ‘ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’ অনুমোদিত।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৪২ মিনিট আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে