অনলাইন ডেস্ক
প্রথমবারের মতো ঢাকার হাটে সব ধরনের ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে কোরবানির পশু কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন পরিচালিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট হাট’ উদ্যোগে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকেরা।
পরীক্ষামূলকভাবে এবার ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ ছয়টি হাট–গাবতলী, বসিলা, আফতাবনগর, ভাটারা, কাওলা ও উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনার সুযোগ রাখা হয়েছে। যারা হাটে গিয়ে পছন্দ করে কোরবানির পশু কিনতে চান, তাদের জন্য বিকাশ পেমেন্ট এনেছে বাড়তি সুবিধা। অন্যদিকে বিক্রেতারাও তাদের বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে আসা টাকা এজেন্ট থেকে খরচ ছাড়াই ক্যাশ আউট করতে পারছেন কিংবা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই ক্যাশ আউট সেবা নিশ্চিত করতে হাটে উপস্থিত থাকছেন বিকাশ এজেন্টরা।
হাট ইজারাদার, ক্রেতা ও বিক্রেতার ডিজিটাল পেমেন্টের পরিপূর্ণ সেবা নিশ্চিত করতে প্রথমবারের মতো হাসিল ব্যবস্থাপনাকেও ডিজিটাল করা হয়েছে। যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের বিভিন্ন স্থানে দেওয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন গ্রাহক। অন্যদিকে ইজারাদারও তার বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে আসা টাকা এজেন্টের কাছ থেকে কোনো খরচ ছাড়াই ক্যাশ আউট করতে পারছেন কিংবা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নিয়ে যেতে পারছেন। বিকাশে হাসিল পরিশোধের সুযোগ পুরো হাট ব্যবস্থাপনাকে আরও সহজ করেছে। পাশাপাশি ইজারাদারের হাসিলের হিসাব রাখা সহজ ও স্বচ্ছ হয়েছে।
বিক্রেতা ও হাট ইজারাদারদের সহজেই বিকাশ অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হাটেই ‘পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট’ খোলার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসারে, হাটের জন্য খোলা এই বিশেষ অ্যাকাউন্টগুলোর ক্যাশ আউটের দৈনিক লেনদেন সীমা প্রযোজ্য হবে না এবং মাসিক লেনদেন সীমা ৩ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ লাখ করা হয়েছে। একইভাবে পেমেন্টের ক্ষেত্রেও মাসিক লেনদেন সীমা ৫ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে। ১২ জুলাইয়ের পর এই নির্দেশনা অনুসারেই আবার দৈনিক লেনদেন সীমা পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।
উল্লেখ্য, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ, হাটকেন্দ্রিক ক্যাশ টাকার নির্ভরতা কমানো, ক্রেতা ও বিক্রেতাদের টাকার নিরাপত্তা ও প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড ঠেকাতে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট হাট’ পাইলট প্রকল্প পরিচালনা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন সহযোগী হিসেবে রয়েছে। এই হাটগুলোর প্রত্যেকটিতে এমএফএস পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ।
প্রথমবারের মতো ঢাকার হাটে সব ধরনের ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে কোরবানির পশু কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন পরিচালিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট হাট’ উদ্যোগে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকেরা।
পরীক্ষামূলকভাবে এবার ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ ছয়টি হাট–গাবতলী, বসিলা, আফতাবনগর, ভাটারা, কাওলা ও উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনার সুযোগ রাখা হয়েছে। যারা হাটে গিয়ে পছন্দ করে কোরবানির পশু কিনতে চান, তাদের জন্য বিকাশ পেমেন্ট এনেছে বাড়তি সুবিধা। অন্যদিকে বিক্রেতারাও তাদের বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে আসা টাকা এজেন্ট থেকে খরচ ছাড়াই ক্যাশ আউট করতে পারছেন কিংবা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই ক্যাশ আউট সেবা নিশ্চিত করতে হাটে উপস্থিত থাকছেন বিকাশ এজেন্টরা।
হাট ইজারাদার, ক্রেতা ও বিক্রেতার ডিজিটাল পেমেন্টের পরিপূর্ণ সেবা নিশ্চিত করতে প্রথমবারের মতো হাসিল ব্যবস্থাপনাকেও ডিজিটাল করা হয়েছে। যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের বিভিন্ন স্থানে দেওয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন গ্রাহক। অন্যদিকে ইজারাদারও তার বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে আসা টাকা এজেন্টের কাছ থেকে কোনো খরচ ছাড়াই ক্যাশ আউট করতে পারছেন কিংবা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নিয়ে যেতে পারছেন। বিকাশে হাসিল পরিশোধের সুযোগ পুরো হাট ব্যবস্থাপনাকে আরও সহজ করেছে। পাশাপাশি ইজারাদারের হাসিলের হিসাব রাখা সহজ ও স্বচ্ছ হয়েছে।
বিক্রেতা ও হাট ইজারাদারদের সহজেই বিকাশ অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে হাটেই ‘পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট’ খোলার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসারে, হাটের জন্য খোলা এই বিশেষ অ্যাকাউন্টগুলোর ক্যাশ আউটের দৈনিক লেনদেন সীমা প্রযোজ্য হবে না এবং মাসিক লেনদেন সীমা ৩ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ লাখ করা হয়েছে। একইভাবে পেমেন্টের ক্ষেত্রেও মাসিক লেনদেন সীমা ৫ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে। ১২ জুলাইয়ের পর এই নির্দেশনা অনুসারেই আবার দৈনিক লেনদেন সীমা পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।
উল্লেখ্য, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ, হাটকেন্দ্রিক ক্যাশ টাকার নির্ভরতা কমানো, ক্রেতা ও বিক্রেতাদের টাকার নিরাপত্তা ও প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ড ঠেকাতে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট হাট’ পাইলট প্রকল্প পরিচালনা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন সহযোগী হিসেবে রয়েছে। এই হাটগুলোর প্রত্যেকটিতে এমএফএস পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে রয়েছে দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে