বিজ্ঞপ্তি
দেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ কোম্পানি ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন গতকাল শনিবার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান হাসনিন মুক্তাদিরের অনুপ্রেরণামূলক উদ্বোধনী বক্তৃতার মাধ্যমে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।
ইনসেপ্টার চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির বিগত বছরগুলোতে ইনসেপ্টার বিভিন্ন সাফল্য ও চ্যালেঞ্জের কথা স্মরণ করেন এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার সম্পর্কিত ভবিষ্যৎ লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা করেন। এ ছাড়া তিনি ভ্যাকসিন, ডায়াপারসহ ইনসেপ্টার বিভিন্ন পণ্যের বিশ্বব্যাপী সফল রপ্তানির বিষয়টি উল্লেখ করেন।
ভাইস চেয়ারম্যান হাসনিন মুক্তাদির বলেন, ‘যাত্রার শুরু থেকেই ইনসেপ্টা প্রতিবছর সব শ্রেণির মানুষের সুবিধা নিশ্চিত করতে উচ্চ গুণমান বজায় রেখে বিশ্বের সর্বাধুনিক ওষুধ সাশ্রয়ী মূল্যে বাজারে নিয়ে আসছে। ইনসেপ্টাই বাংলাদেশের একমাত্র ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি, যারা নিজস্ব এপিআই দিয়ে দুটি বায়োসিমিলার বায়োলজিক্স বাজারজাত করেছে। বাংলাদেশকে জরায়ুমুখের ক্যানসারমুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইনসেপ্টা বহুল প্রতীক্ষিত জরায়ুমুখের ক্যানসারের ভ্যাকসিন, ২০২২ সালে বাজারজাত করেছে। ২০২৩ সালে ইনসেপ্টা জীবন রক্ষাকারী নিউমোকোক্কাল ভ্যাকসিন বাজারজাত করেছে, যা আগে অপ্রতুল ছিল।’
ডা. ই এইচ আরেফিন আহমেদ (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, মার্কেটিং) ও এহসান আজিজ (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, মার্কেটিং) ২০২৪ সালের জন্য কোম্পানির কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরে বলেন, বর্তমানে ইনসেপ্টা ৯৭টি দেশে মানসম্মত ওষুধ রপ্তানি করছে।
অনুষ্ঠানে আশরাফ উদ্দিন আহমেদ (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, সেলস্) ও খোন্দকার মঈনুল ইসলাম (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, সেলস্) গত বছরের বিক্রয় বিশ্লেষণ করেন এবং ২০২৪ সালের বিক্রয় পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানে ২০২৩ সালের সেরা অর্জনকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানটি সান্ধ্যভোজ ও মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়।
ইনসেপ্টা সবার জন্য সর্বত্র উন্নত স্বাস্থ্যসেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিগত বছরগুলোতে শিল্পায়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে তাদের অবদানের জন্য ইনসেপ্টা অসংখ্য স্বীকৃতি অর্জন করেছে; যেমন: ২০২০-২০২১ অর্থবছরের জন্য ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি (রৌপ্য)’, ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০২০’, ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২০’, ‘জাতীয় পরিবেশ পদক ২০২২’।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ কোম্পানি ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন গতকাল শনিবার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান হাসনিন মুক্তাদিরের অনুপ্রেরণামূলক উদ্বোধনী বক্তৃতার মাধ্যমে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।
ইনসেপ্টার চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির বিগত বছরগুলোতে ইনসেপ্টার বিভিন্ন সাফল্য ও চ্যালেঞ্জের কথা স্মরণ করেন এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার সম্পর্কিত ভবিষ্যৎ লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা করেন। এ ছাড়া তিনি ভ্যাকসিন, ডায়াপারসহ ইনসেপ্টার বিভিন্ন পণ্যের বিশ্বব্যাপী সফল রপ্তানির বিষয়টি উল্লেখ করেন।
ভাইস চেয়ারম্যান হাসনিন মুক্তাদির বলেন, ‘যাত্রার শুরু থেকেই ইনসেপ্টা প্রতিবছর সব শ্রেণির মানুষের সুবিধা নিশ্চিত করতে উচ্চ গুণমান বজায় রেখে বিশ্বের সর্বাধুনিক ওষুধ সাশ্রয়ী মূল্যে বাজারে নিয়ে আসছে। ইনসেপ্টাই বাংলাদেশের একমাত্র ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি, যারা নিজস্ব এপিআই দিয়ে দুটি বায়োসিমিলার বায়োলজিক্স বাজারজাত করেছে। বাংলাদেশকে জরায়ুমুখের ক্যানসারমুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইনসেপ্টা বহুল প্রতীক্ষিত জরায়ুমুখের ক্যানসারের ভ্যাকসিন, ২০২২ সালে বাজারজাত করেছে। ২০২৩ সালে ইনসেপ্টা জীবন রক্ষাকারী নিউমোকোক্কাল ভ্যাকসিন বাজারজাত করেছে, যা আগে অপ্রতুল ছিল।’
ডা. ই এইচ আরেফিন আহমেদ (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, মার্কেটিং) ও এহসান আজিজ (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, মার্কেটিং) ২০২৪ সালের জন্য কোম্পানির কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরে বলেন, বর্তমানে ইনসেপ্টা ৯৭টি দেশে মানসম্মত ওষুধ রপ্তানি করছে।
অনুষ্ঠানে আশরাফ উদ্দিন আহমেদ (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, সেলস্) ও খোন্দকার মঈনুল ইসলাম (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, সেলস্) গত বছরের বিক্রয় বিশ্লেষণ করেন এবং ২০২৪ সালের বিক্রয় পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানে ২০২৩ সালের সেরা অর্জনকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানটি সান্ধ্যভোজ ও মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়।
ইনসেপ্টা সবার জন্য সর্বত্র উন্নত স্বাস্থ্যসেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিগত বছরগুলোতে শিল্পায়ন, পরিবেশ সুরক্ষা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে তাদের অবদানের জন্য ইনসেপ্টা অসংখ্য স্বীকৃতি অর্জন করেছে; যেমন: ২০২০-২০২১ অর্থবছরের জন্য ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি (রৌপ্য)’, ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০২০’, ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২০’, ‘জাতীয় পরিবেশ পদক ২০২২’।
সোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
২ দিন আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
২ দিন আগেঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
৩ দিন আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
৩ দিন আগে