বিজ্ঞপ্তি
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন শহরে বসবাসরত ১৫০ জন সুবিধাবঞ্চিত নারীকে প্রশিক্ষণ, সেলাই মেশিন ও নিজস্ব টেইলারিং ব্যবসা শুরু করার উপকরণ সরবরাহ করতে একসঙ্গে কাজ করছে। প্রকল্পটি নির্বাচিত সুবিধাভোগীদের উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করবে। এই প্রচেষ্টা সামগ্রিকভাবে সুনির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়নকে জোরদার করবে।
ফিউচারমেকারস বাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড হলো ব্যাংকের একটি ফ্ল্যাগশিপ কমিউনিটি এনগেজমেন্ট প্রোগ্রাম, যা পরবর্তী প্রজন্মকে শিখতে, উপার্জন করতে ও বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। বৈষম্য মোকাবিলা ও বড় পরিসরে অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিতের লক্ষ্যে এই প্রোগ্রামের অধীনে বেশ কয়েকটি প্রকল্প শুরু করা হয়েছে। এই উদ্যোগের একটি মূল স্তম্ভ হলো নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে বিকাশের জন্য সহায়তা করা। প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহের মাধ্যমে ব্যাংক প্রত্যেক সুবিধাভোগীকে তাঁদের দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করছে। সেই সঙ্গে তাঁদের সৃজনশীলতা ও সক্ষমতাকে ব্যবহার করে সমৃদ্ধিশালী ব্যবসায় পরিণত করার প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ সরবরাহ করছে। এর ফলে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি ব্যাপক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, কান্ট্রি চিফ টেকনোলজি অ্যান্ড অপারেশনস অফিসার খালেদ আজিজ বলেন, ‘বাংলাদেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (টিভিইটি) খাতে নারীদের অংশগ্রহণ সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৯ থেকে ১৩ শতাংশ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩৩ শতাংশ। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ও ক্ষমতায়ন উন্নত করার মধ্য দিয়ে ব্যবধান কমাতে কাজ করছি। লক্ষণীয় যে, এই উদ্যোগের প্রভাব একক পরিবারের বাইরেও বিস্তৃত। নারীরা যখন শেখা ও বিকাশের সুযোগ পান, তখন তাঁরা ঘরে এবং সমগ্র কমিউনিটিতে উন্নয়নের অনুঘটক হিসেবে কাজ করেন।’
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাস বলেন, ‘এই পুরুষতান্ত্রিক বিশ্বে নিম্ন আয়ের নারীরা মহানগর এলাকায় বিভিন্ন অনিশ্চয়তায় ভোগেন। পুঁজির অভাবে তাঁদের বাড়তি উপার্জনের স্বপ্ন দেখানোর মতো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের অর্থায়নে শত শত নারীর ক্ষমতায়নের জন্য নেওয়া এই উদ্যোগ তাঁদের একটি নতুন ভবিষ্যতের সূচনা করতে সাহায্য করবে। এই প্রকল্পের সঙ্গে কাজ করতে পেরে বিদ্যানন্দ গর্বিত। ভবিষ্যতে এমন আরও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্প নিয়ে কাজ করা হবে বলে মনে করি।’
দেশের অগ্রগতির দীর্ঘমেয়াদি অংশীদার হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ও সহনশীলতার অনুপ্রেরণামূলক যাত্রার সঙ্গী হয়েছে।
১১৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যাংকটি কমিউনিটিগুলোতে বিনিয়োগের মাধ্যমে বাণিজ্য ও উন্নয়নের জন্য কাজ করেছে। বৃহত্তর অন্তর্ভুক্তি ও নতুন সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে পরিষেবার আওতা ও মাত্রা প্রসারিত করেছে। সামাজিক সম্পৃক্ততা ও টেকসই উদ্যোগ অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও আর্থিক সাক্ষরতার উন্নতি; কৃষি উদ্ভাবনে সমর্থন; ইতিবাচক সামাজিক রূপান্তরের চালক হিসেবে খেলাধুলা, শিল্পকলা ও সংস্কৃতির প্রচার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করা।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে নিবন্ধিত একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন সারা বাংলাদেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন অত্যাবশ্যক সামাজিক কল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড সম্পাদন করে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন শহরে বসবাসরত ১৫০ জন সুবিধাবঞ্চিত নারীকে প্রশিক্ষণ, সেলাই মেশিন ও নিজস্ব টেইলারিং ব্যবসা শুরু করার উপকরণ সরবরাহ করতে একসঙ্গে কাজ করছে। প্রকল্পটি নির্বাচিত সুবিধাভোগীদের উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করবে। এই প্রচেষ্টা সামগ্রিকভাবে সুনির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়নকে জোরদার করবে।
ফিউচারমেকারস বাই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড হলো ব্যাংকের একটি ফ্ল্যাগশিপ কমিউনিটি এনগেজমেন্ট প্রোগ্রাম, যা পরবর্তী প্রজন্মকে শিখতে, উপার্জন করতে ও বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। বৈষম্য মোকাবিলা ও বড় পরিসরে অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিতের লক্ষ্যে এই প্রোগ্রামের অধীনে বেশ কয়েকটি প্রকল্প শুরু করা হয়েছে। এই উদ্যোগের একটি মূল স্তম্ভ হলো নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে বিকাশের জন্য সহায়তা করা। প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহের মাধ্যমে ব্যাংক প্রত্যেক সুবিধাভোগীকে তাঁদের দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করছে। সেই সঙ্গে তাঁদের সৃজনশীলতা ও সক্ষমতাকে ব্যবহার করে সমৃদ্ধিশালী ব্যবসায় পরিণত করার প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ সরবরাহ করছে। এর ফলে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি ব্যাপক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, কান্ট্রি চিফ টেকনোলজি অ্যান্ড অপারেশনস অফিসার খালেদ আজিজ বলেন, ‘বাংলাদেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ (টিভিইটি) খাতে নারীদের অংশগ্রহণ সরকারি প্রতিষ্ঠানে ৯ থেকে ১৩ শতাংশ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৩৩ শতাংশ। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ও ক্ষমতায়ন উন্নত করার মধ্য দিয়ে ব্যবধান কমাতে কাজ করছি। লক্ষণীয় যে, এই উদ্যোগের প্রভাব একক পরিবারের বাইরেও বিস্তৃত। নারীরা যখন শেখা ও বিকাশের সুযোগ পান, তখন তাঁরা ঘরে এবং সমগ্র কমিউনিটিতে উন্নয়নের অনুঘটক হিসেবে কাজ করেন।’
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাস বলেন, ‘এই পুরুষতান্ত্রিক বিশ্বে নিম্ন আয়ের নারীরা মহানগর এলাকায় বিভিন্ন অনিশ্চয়তায় ভোগেন। পুঁজির অভাবে তাঁদের বাড়তি উপার্জনের স্বপ্ন দেখানোর মতো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের অর্থায়নে শত শত নারীর ক্ষমতায়নের জন্য নেওয়া এই উদ্যোগ তাঁদের একটি নতুন ভবিষ্যতের সূচনা করতে সাহায্য করবে। এই প্রকল্পের সঙ্গে কাজ করতে পেরে বিদ্যানন্দ গর্বিত। ভবিষ্যতে এমন আরও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্প নিয়ে কাজ করা হবে বলে মনে করি।’
দেশের অগ্রগতির দীর্ঘমেয়াদি অংশীদার হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ও সহনশীলতার অনুপ্রেরণামূলক যাত্রার সঙ্গী হয়েছে।
১১৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্যাংকটি কমিউনিটিগুলোতে বিনিয়োগের মাধ্যমে বাণিজ্য ও উন্নয়নের জন্য কাজ করেছে। বৃহত্তর অন্তর্ভুক্তি ও নতুন সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে পরিষেবার আওতা ও মাত্রা প্রসারিত করেছে। সামাজিক সম্পৃক্ততা ও টেকসই উদ্যোগ অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও আর্থিক সাক্ষরতার উন্নতি; কৃষি উদ্ভাবনে সমর্থন; ইতিবাচক সামাজিক রূপান্তরের চালক হিসেবে খেলাধুলা, শিল্পকলা ও সংস্কৃতির প্রচার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করা।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে নিবন্ধিত একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন সারা বাংলাদেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন অত্যাবশ্যক সামাজিক কল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড সম্পাদন করে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে