অনলাইন ডেস্ক
গ্রাহক ও উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন ফি পরিশোধের সুবিধার্থে যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের (আরজেএসসি) সকল ফি পরিশোধ করা যাবে ‘নগদ’ অ্যাপের মাধ্যমে। বর্তমানে আরজেএসসি’র অধীনে প্রায় ২ লাখ ৭২ হাজারের অধিক প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত রয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো এখন সহজেই তাদের নামের ছাড়পত্র গ্রহণ, কোম্পানি বা সোসাইটি নিবন্ধনসহ যেকোনো সার্টিফায়েড কপি প্রাপ্তির আবেদন ফি সহজেই পরিশোধ করতে পারবে।
সম্প্রতি যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম, হেড অব বিজনেস সেলস মো. সাইদুর রহমান, হেড অব ইউটিলিটি অ্যান্ড এডুকেশন পেমেন্ট সোহেল এস তাসনীম এবং যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের নিবন্ধক (অতিরিক্ত সচিব) শেখ শোয়েবুল আলম এনডিসি, অতিরিক্ত নিবন্ধক (যুগ্ম সচিব) সন্তোষ কুমার পণ্ডিত পিএএ, উপনিবন্ধক রণজিৎ কুমার রায়সহ দুই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরজেএসসি ও ‘নগদ’-এর মধ্যে এই চুক্তির ফলে এখন থেকে গ্রাহক ও উদ্যোক্তারা খুব সহজেই যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে নামের ছাড়পত্রের ফি, কোম্পানি নিবন্ধন ও সার্টিফায়েড কপি গ্রহণের ফি নগদের মাধ্যমে প্রদান করবে। পরবর্তীতে অন্যান্য সেবার ফিও নগদের মাধ্যমে গ্রহণ করা হবে। যেমন, রিটার্ন ও উইনিং আপ। ফলে গ্রাহকেরা ফি পরিশোধের ক্ষেত্রে বাঁচাতে পারবেন তাদের মূল্যবান সময় ও অর্থ। পাশাপাশি গ্রাহকদের এই ধরনের অর্থ লেনদেন প্রক্রিয়া হবে অনেকটাই ঝামেলাহীন ও ঝুঁকিমুক্ত।
ফি পরিশোধের ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা ‘নগদ’ অ্যাপ এবং ইউএসএসডি (* ১৬৭ #) এই দুটি অপশন ব্যবহার করে আরজেএসসি’র পেমেন্ট করতে পারবেন। এ ছাড়া কেউ চাইলে উদ্যোক্তার মাধ্যমেও আরজেএসসি’র ফি পরিশোধ করতে পারবেন। তবে পরিশোধের ক্ষেত্রে ফি প্রদানকারীকে এক শতাংশ চার্জ দিতে হবে, যা সর্বোচ্চ ১০০ টাকা।
‘নগদ’ অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে আরজেএসসি’র ফি পরিশোধের জন্য প্রথমে অ্যাপের হোম স্ক্রিন থেকে ‘বিল পে’ অপশন নির্বাচন করতে হবে। এর পর RJSC/1420 টাইপ করে সাবমিশন বা রেফারেন্স আইডি দিতে হবে এবং সকল তথ্য যাচাই করে পিন টাইপ করে ট্যাপ অপশনে ধরে রাখতে হবে। বিল পেমেন্ট সম্পন্ন হয়ে গেলে গ্রাহকদের একটি কনফার্মেশন এসএমএস-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এ ছাড়া আরজেএসসি-এর ফি ‘নগদ’ ইউএসএসডি’র মাধ্যমে পরিশোধ করতে চাইলে প্রথমে *১৬৭# ডায়াল করতে হবে। তারপর ৫ নম্বরে বিল পে সিলেক্ট করে ১২ নম্বরে অন্যান্য অপশন নির্বাচন করতে হবে। অ্যাকাউন্ট নম্বর টাইপ করে সাবমিশন বা রেফারেন্স আইডি দিতে এবং সকল তথ্য যাচাই করে পিন টাইপ করে বিল পে করতে হবে। বিল পেমেন্ট সম্পন্ন হলে গ্রাহকেরা একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাবেন।
গ্রাহকেরা আরজেএসসি’র বিল পেমেন্ট করার সময় কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে ‘নগদ’-এর গ্রাহক সেবা নম্বর ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭ অথবা ১৬১৬৭ এই নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন।
এই চুক্তির বিষয়ে ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘ডাক বিভাগের সেবা হিসেবে ‘নগদ’ শুরু থেকে সরকারের বিভিন্ন ধরনের সেবার সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকেছে। আরজেএসসি-এর এই চুক্তির ফলে কয়েক কোটি মানুষের জীবন আরও সহজ হয়ে যাবে।’
যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর (আরজেএসসি) হলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সরকারের একমাত্র অফিস, যা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী কোম্পানি ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান গঠনের সুবিধা প্রদান করে এবং এর মালিকানা সম্পর্কিত সকল নথিপত্র সংরক্ষণ করে।
গ্রাহক ও উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন ফি পরিশোধের সুবিধার্থে যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের (আরজেএসসি) সকল ফি পরিশোধ করা যাবে ‘নগদ’ অ্যাপের মাধ্যমে। বর্তমানে আরজেএসসি’র অধীনে প্রায় ২ লাখ ৭২ হাজারের অধিক প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত রয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো এখন সহজেই তাদের নামের ছাড়পত্র গ্রহণ, কোম্পানি বা সোসাইটি নিবন্ধনসহ যেকোনো সার্টিফায়েড কপি প্রাপ্তির আবেদন ফি সহজেই পরিশোধ করতে পারবে।
সম্প্রতি যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম, হেড অব বিজনেস সেলস মো. সাইদুর রহমান, হেড অব ইউটিলিটি অ্যান্ড এডুকেশন পেমেন্ট সোহেল এস তাসনীম এবং যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের নিবন্ধক (অতিরিক্ত সচিব) শেখ শোয়েবুল আলম এনডিসি, অতিরিক্ত নিবন্ধক (যুগ্ম সচিব) সন্তোষ কুমার পণ্ডিত পিএএ, উপনিবন্ধক রণজিৎ কুমার রায়সহ দুই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরজেএসসি ও ‘নগদ’-এর মধ্যে এই চুক্তির ফলে এখন থেকে গ্রাহক ও উদ্যোক্তারা খুব সহজেই যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে নামের ছাড়পত্রের ফি, কোম্পানি নিবন্ধন ও সার্টিফায়েড কপি গ্রহণের ফি নগদের মাধ্যমে প্রদান করবে। পরবর্তীতে অন্যান্য সেবার ফিও নগদের মাধ্যমে গ্রহণ করা হবে। যেমন, রিটার্ন ও উইনিং আপ। ফলে গ্রাহকেরা ফি পরিশোধের ক্ষেত্রে বাঁচাতে পারবেন তাদের মূল্যবান সময় ও অর্থ। পাশাপাশি গ্রাহকদের এই ধরনের অর্থ লেনদেন প্রক্রিয়া হবে অনেকটাই ঝামেলাহীন ও ঝুঁকিমুক্ত।
ফি পরিশোধের ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা ‘নগদ’ অ্যাপ এবং ইউএসএসডি (* ১৬৭ #) এই দুটি অপশন ব্যবহার করে আরজেএসসি’র পেমেন্ট করতে পারবেন। এ ছাড়া কেউ চাইলে উদ্যোক্তার মাধ্যমেও আরজেএসসি’র ফি পরিশোধ করতে পারবেন। তবে পরিশোধের ক্ষেত্রে ফি প্রদানকারীকে এক শতাংশ চার্জ দিতে হবে, যা সর্বোচ্চ ১০০ টাকা।
‘নগদ’ অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে আরজেএসসি’র ফি পরিশোধের জন্য প্রথমে অ্যাপের হোম স্ক্রিন থেকে ‘বিল পে’ অপশন নির্বাচন করতে হবে। এর পর RJSC/1420 টাইপ করে সাবমিশন বা রেফারেন্স আইডি দিতে হবে এবং সকল তথ্য যাচাই করে পিন টাইপ করে ট্যাপ অপশনে ধরে রাখতে হবে। বিল পেমেন্ট সম্পন্ন হয়ে গেলে গ্রাহকদের একটি কনফার্মেশন এসএমএস-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এ ছাড়া আরজেএসসি-এর ফি ‘নগদ’ ইউএসএসডি’র মাধ্যমে পরিশোধ করতে চাইলে প্রথমে *১৬৭# ডায়াল করতে হবে। তারপর ৫ নম্বরে বিল পে সিলেক্ট করে ১২ নম্বরে অন্যান্য অপশন নির্বাচন করতে হবে। অ্যাকাউন্ট নম্বর টাইপ করে সাবমিশন বা রেফারেন্স আইডি দিতে এবং সকল তথ্য যাচাই করে পিন টাইপ করে বিল পে করতে হবে। বিল পেমেন্ট সম্পন্ন হলে গ্রাহকেরা একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাবেন।
গ্রাহকেরা আরজেএসসি’র বিল পেমেন্ট করার সময় কোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে ‘নগদ’-এর গ্রাহক সেবা নম্বর ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭ অথবা ১৬১৬৭ এই নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন।
এই চুক্তির বিষয়ে ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলম বলেন, ‘ডাক বিভাগের সেবা হিসেবে ‘নগদ’ শুরু থেকে সরকারের বিভিন্ন ধরনের সেবার সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকেছে। আরজেএসসি-এর এই চুক্তির ফলে কয়েক কোটি মানুষের জীবন আরও সহজ হয়ে যাবে।’
যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর (আরজেএসসি) হলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সরকারের একমাত্র অফিস, যা বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী কোম্পানি ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান গঠনের সুবিধা প্রদান করে এবং এর মালিকানা সম্পর্কিত সকল নথিপত্র সংরক্ষণ করে।
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৫ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৯ ঘণ্টা আগে