নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোরবানির পশু কেনাবেচায় জনসমাগম ও ভোগান্তি কমাতে সাম্প্রতিক বছরগুলোর মতো এবারও অনলাইনে বসতে যাচ্ছে ‘ডিজিটাল পশুর হাট’। এরই মধ্যে কোরবানির পশুর ডিজিটাল হাটের বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে।
আগামী ৩ জুলাই এ বছরের ডিজিটাল হাট উদ্বোধনের কার্যক্রম চলছে। গত বছর প্ল্যাটফর্মটি পরিচালিত হয়েছে digitalhaat. net নামে। করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় উত্তর সিটি করপোরেশনের সঙ্গে সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ, ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে বাস্তবায়ন করেছিল।
এ বছর (digitalhaat.gov.bd)নামে প্ল্যাটফর্মটি চালু করেছে সরকারের আইসিটি বিভাগ।
আইসিটি বিভাগের একশপ-এটুআই, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ও ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) ডিজিটাল হাটের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে।
এ বিষয়ে এটুআই-এর ই-কমার্স প্রধান রেজোয়ানুল হক জামি বলেন, ‘গত দু’বছরের মতো এবারও আমরা ডিজিটাল হাট নিয়ে কাজ করছি। হাটে ঘোরাঘুরি না করে ঘরে বসেই এক ক্লিকে পছন্দের পশুটি পেয়ে যাবেন ক্রেতারা। এবার পশু ক্রয় বিক্রয় বিগত বছরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি হবে বলে আশা করছি আমরা।’
কোরবানির পশু বেচাকেনার পাশাপাশি পশু জবাই এবং মাংস প্রক্রিয়াকরণের সেবাটিও পাওয়া যাবে ডিজিটাল হাটের ওয়েবসাইট থেকে।
এ বিষয়ে ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিচালক (দাপ্তরিক) জাহাঙ্গীর আলম শোভন বলেন, ‘গতবছর প্ল্যাটফর্মটি ই-ক্যাবের মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছে। এবার আইসিটি বিভাগ এটা দেখছে। তবে ই-ক্যাব এবারও ডিজিটাল হাটের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছে। পশু জবাই ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের কাজগুলো যুক্ত করার প্রস্তুতি নিচ্ছি আমরা।’
ডিজিটাল হাটে সারাদেশের প্রান্তিক খামারিদের যুক্ত করার কাজটি করছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের অধীনে সারা দেশের খামারিদের নিয়ে রয়েছে অনলাইন পশুর হাট।
এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইফিতেখার হোসেন বলেন, ‘সারা দেশের ক্ষুদ্র খামারিরা ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে পশু বিক্রি করতে পারবেন। এ নিয়ে আইসিটি বিভাগের সঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে।’
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রতিবছর দেশে ১ কোটিরও বেশি কোরবানির পশু ক্রয় বিক্রয় হয়। করোনাকালে ২০২০ সালে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল হাটের কার্যক্রম শুরু হয়। তখন এই হাটের মাধ্যমে ২৭ হাজার পশু বিক্রি হয়। গত বছর ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে ৩ লাখ ৮৭ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি হয়। এ বছর বেচাকেনা আরও বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডিজিটাল হাটের ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৭০টি পশুখামার যুক্ত হয়েছে। পশুর ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে—গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, উট ও মহিষ।
গত বছরের মতো এবারও ওয়েবসাইটে অভিযোগ জানানোর ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এস্ক্রো সিস্টেমও চালু রাখা হয়েছে, যেন লেনদেনে কোনো অনিয়মের সুযোগ না থাকে।
এ বিষয়ে রেজোয়ানুল হক জামি বলেন, ‘এস্ক্রো সিস্টেমটা আমরা সম্পৃক্ত রেখেছি যেন লেনদেন করে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত না হন। এর ফলে টাকা হারাবার ভয় ছাড়াই ক্রেতা বিক্রেতারা বেচাকেনা করতে পারবেন।’
কোরবানির পশু কেনাবেচায় জনসমাগম ও ভোগান্তি কমাতে সাম্প্রতিক বছরগুলোর মতো এবারও অনলাইনে বসতে যাচ্ছে ‘ডিজিটাল পশুর হাট’। এরই মধ্যে কোরবানির পশুর ডিজিটাল হাটের বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে।
আগামী ৩ জুলাই এ বছরের ডিজিটাল হাট উদ্বোধনের কার্যক্রম চলছে। গত বছর প্ল্যাটফর্মটি পরিচালিত হয়েছে digitalhaat. net নামে। করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় উত্তর সিটি করপোরেশনের সঙ্গে সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ, ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে বাস্তবায়ন করেছিল।
এ বছর (digitalhaat.gov.bd)নামে প্ল্যাটফর্মটি চালু করেছে সরকারের আইসিটি বিভাগ।
আইসিটি বিভাগের একশপ-এটুআই, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ও ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) ডিজিটাল হাটের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে।
এ বিষয়ে এটুআই-এর ই-কমার্স প্রধান রেজোয়ানুল হক জামি বলেন, ‘গত দু’বছরের মতো এবারও আমরা ডিজিটাল হাট নিয়ে কাজ করছি। হাটে ঘোরাঘুরি না করে ঘরে বসেই এক ক্লিকে পছন্দের পশুটি পেয়ে যাবেন ক্রেতারা। এবার পশু ক্রয় বিক্রয় বিগত বছরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি হবে বলে আশা করছি আমরা।’
কোরবানির পশু বেচাকেনার পাশাপাশি পশু জবাই এবং মাংস প্রক্রিয়াকরণের সেবাটিও পাওয়া যাবে ডিজিটাল হাটের ওয়েবসাইট থেকে।
এ বিষয়ে ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিচালক (দাপ্তরিক) জাহাঙ্গীর আলম শোভন বলেন, ‘গতবছর প্ল্যাটফর্মটি ই-ক্যাবের মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছে। এবার আইসিটি বিভাগ এটা দেখছে। তবে ই-ক্যাব এবারও ডিজিটাল হাটের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছে। পশু জবাই ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের কাজগুলো যুক্ত করার প্রস্তুতি নিচ্ছি আমরা।’
ডিজিটাল হাটে সারাদেশের প্রান্তিক খামারিদের যুক্ত করার কাজটি করছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের অধীনে সারা দেশের খামারিদের নিয়ে রয়েছে অনলাইন পশুর হাট।
এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইফিতেখার হোসেন বলেন, ‘সারা দেশের ক্ষুদ্র খামারিরা ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে পশু বিক্রি করতে পারবেন। এ নিয়ে আইসিটি বিভাগের সঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে।’
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রতিবছর দেশে ১ কোটিরও বেশি কোরবানির পশু ক্রয় বিক্রয় হয়। করোনাকালে ২০২০ সালে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল হাটের কার্যক্রম শুরু হয়। তখন এই হাটের মাধ্যমে ২৭ হাজার পশু বিক্রি হয়। গত বছর ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে ৩ লাখ ৮৭ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি হয়। এ বছর বেচাকেনা আরও বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডিজিটাল হাটের ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৭০টি পশুখামার যুক্ত হয়েছে। পশুর ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে—গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, উট ও মহিষ।
গত বছরের মতো এবারও ওয়েবসাইটে অভিযোগ জানানোর ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এস্ক্রো সিস্টেমও চালু রাখা হয়েছে, যেন লেনদেনে কোনো অনিয়মের সুযোগ না থাকে।
এ বিষয়ে রেজোয়ানুল হক জামি বলেন, ‘এস্ক্রো সিস্টেমটা আমরা সম্পৃক্ত রেখেছি যেন লেনদেন করে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত না হন। এর ফলে টাকা হারাবার ভয় ছাড়াই ক্রেতা বিক্রেতারা বেচাকেনা করতে পারবেন।’
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৭ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৭ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৮ ঘণ্টা আগে