অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর বনশ্রীতে দেশের অন্যতম বৃহৎ ইলেকট্রনিকস কোম্পানি মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেডের নতুন মেগা শো-রুমের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে শো-রুমটি উদ্বোধন করেন মিনিস্টার গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআই এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এম. এ. রাজ্জাক খান রাজ।
শো-রুম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার মো. রফিকুল ইসলাম লিটন, জেনারেল ম্যানেজার সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মো. রিয়াজ মাহমুদ, মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপের সহকারী পরিচালক-সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং (ঢাকা জোন) মো. সজিবুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, স্থানীয় ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
কোম্পানিটির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন এই শো-রুম উদ্বোধনের ফলে রাজধানীবাসী আরও একটি নতুন মেগা শো-রুম পেল। যেখানে গ্রাহকরা খুব সহজে মিনিস্টার-এর সকল ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স এবং হিউম্যান কেয়ার পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে ক্রয় করতে পারবে। তাছাড়া এই শো-রুমে পাওয়া যাবে আকর্ষণীয় অফারে আকর্ষণীয় সকল মিনিস্টারের পণ্য। একই সঙ্গে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে মিনিস্টারের নতুন শোরুমে চলছে বিশেষ অফার ও ডিসকাউন্ট।
মিনিস্টার গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআই এর ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব এম. এ. রাজ্জাক খান রাজ বলেন, ‘দেশীয় পণ্যে বিশ্ব জয়ের লক্ষ্যে আমরা বিভিন্ন ডিজাইনের ইলেকট্রনিকস পণ্যসহ হিউম্যান কেয়ার প্রোডাক্টস নিয়ে এসেছি। যা এরই মধ্যে মানুষের মন জয় করে নিয়েছে। এরই ভিত্তিতে রাজধানীবাসীর জন্য আরও একটি নতুন শো-রুম চালু করা হলো। আশা করি, এই শো-রুমটির মাধ্যমে বনশ্রীর আশপাশের মানুষ খুব সহজেই সাশ্রয়ী মূল্যে দেশীয় পণ্য ফ্রিজ, এলইডি টিভি, এয়ার কন্ডিশনার, রাইস কুকার, ব্লেন্ডার, আয়রন, ইলেকট্রিক কেটলি, হিউম্যান কেয়ার প্রোডাক্টস ক্রয় করতে পারবে।’
রাজধানীর বনশ্রীতে দেশের অন্যতম বৃহৎ ইলেকট্রনিকস কোম্পানি মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেডের নতুন মেগা শো-রুমের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে শো-রুমটি উদ্বোধন করেন মিনিস্টার গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআই এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এম. এ. রাজ্জাক খান রাজ।
শো-রুম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার মো. রফিকুল ইসলাম লিটন, জেনারেল ম্যানেজার সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মো. রিয়াজ মাহমুদ, মিনিস্টার-মাইওয়ান গ্রুপের সহকারী পরিচালক-সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং (ঢাকা জোন) মো. সজিবুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, স্থানীয় ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
কোম্পানিটির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন এই শো-রুম উদ্বোধনের ফলে রাজধানীবাসী আরও একটি নতুন মেগা শো-রুম পেল। যেখানে গ্রাহকরা খুব সহজে মিনিস্টার-এর সকল ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স এবং হিউম্যান কেয়ার পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে ক্রয় করতে পারবে। তাছাড়া এই শো-রুমে পাওয়া যাবে আকর্ষণীয় অফারে আকর্ষণীয় সকল মিনিস্টারের পণ্য। একই সঙ্গে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে মিনিস্টারের নতুন শোরুমে চলছে বিশেষ অফার ও ডিসকাউন্ট।
মিনিস্টার গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআই এর ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব এম. এ. রাজ্জাক খান রাজ বলেন, ‘দেশীয় পণ্যে বিশ্ব জয়ের লক্ষ্যে আমরা বিভিন্ন ডিজাইনের ইলেকট্রনিকস পণ্যসহ হিউম্যান কেয়ার প্রোডাক্টস নিয়ে এসেছি। যা এরই মধ্যে মানুষের মন জয় করে নিয়েছে। এরই ভিত্তিতে রাজধানীবাসীর জন্য আরও একটি নতুন শো-রুম চালু করা হলো। আশা করি, এই শো-রুমটির মাধ্যমে বনশ্রীর আশপাশের মানুষ খুব সহজেই সাশ্রয়ী মূল্যে দেশীয় পণ্য ফ্রিজ, এলইডি টিভি, এয়ার কন্ডিশনার, রাইস কুকার, ব্লেন্ডার, আয়রন, ইলেকট্রিক কেটলি, হিউম্যান কেয়ার প্রোডাক্টস ক্রয় করতে পারবে।’
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে