নিজস্ব প্রতিবেদক
এসক্রো সার্ভিসে আটকে থাকা গ্রাহকদের টাকা শিগগির ফেরত দেওয়া শুরু হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও সরকারের উচ্চপর্যায়ের কমিটির সমন্বয়ক এএইচএম সফিকুজ্জামান এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে ১৫ সদস্যের এ কমিটির তৃতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এএইচএম সফিকুজ্জামান।
এসক্রো হলো এমন একটি সেবা বা আর্থিক লেনদেনব্যবস্থা, যেখানে একজন ক্রেতা পণ্য কেনার সময় যে মূল্য পরিশোধ করেন ক্রেতা-বিক্রেতার লেনদেন সম্পন্নকারী প্রতিষ্ঠানের হয়ে একটি তৃতীয় পক্ষের কাছে সেই অর্থ জমা থাকে। ক্রেতা তাঁর কাঙ্ক্ষিত পণ্য বা সেবা বুঝে পেয়েছেন এমন নিশ্চয়তা দেওয়া পর সেই তৃতীয় পক্ষ বিক্রেতাকে (বিক্রেতার অ্যাকাউন্টে) মূল্য পরিশোধ করেন। এসক্রো সার্ভিসে ই-কমার্সের ২১৪ কোটি টাকা আটকে আছে।
সফিকুজ্জামান বলেন, ‘আজ আমাদের কমিটির তৃতীয় মিটিং হলো এবং এটিই ফাইনাল মিটিং। বুধবার (আগামীকাল) মন্ত্রিপরিষদে এ বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিতে হবে। মন্ত্রিপরিষদ থেকে আমাদের যেসব বিষয় দেখতে বলা হয়েছিল আমরা আজ সেটি চূড়ান্ত করেছি। বিভিন্ন দপ্তর, সংস্থা মিলে আজ আমরা সেটিতে সম্মত হয়েছি, তার একটি প্রতিবেদন তৈরি করে কাল মন্ত্রিপরিষদে পাঠাব। রিপোর্টের বিষয়ে তাঁরা আমাদের টাস্কফোর্সের কর্মপরিধি (টিওআর) করে দিয়েছেন, সেগুলোই ফোকাস করা হবে।’
সফিকুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের কিছু অগ্রগতি আছে। এর মধ্যে স্পেশালি আমরা ইউনিক বিজনেস আইডি (ইউবিআইডি) করছি। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে ইউবিআইডির আওতায় আনছি। অলরেডি হার্ড কপি করা হয়েছে। এখন অ্যাপস যেটি করা দরকার, এটুআই সেটি করে দিচ্ছে। শিগগির এটি আমরা নিয়ে আসতে পারব।’
এসক্রোতে আটকে থাকা টাকা খালাসের বিষয়ে অতিরিক্ত সচিব সফিকুজ্জামান বলেন, ‘এখন প্রচুর টাকা আটকে আছে, এর মধ্যে এসক্রো সার্ভিসে যে ২১৪ কোটি টাকা আছে, ৩০ জুনের পর সেই টাকাটা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে আমরা এরই মধ্যে জননিরাপত্তা বিভাগ ও সিআইডিকে চিঠি দিয়েছিলাম। এ বিষয়ে মাঝখানে আরও একটি মিটিং হয়েছে। টাকাটা কীভাবে ফেরত দেবে সে বিষয়ে কেবিনেট সেক্রেটারি একটা মিটিং করেছে। সেখানে সিআইডিসহ বাংলাদেশ ব্যাংক ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা হয়েছে এ টাকার একটি বড় অংশ মামলা-মোকদ্দমার মধ্যে আটকে আছে। সে বিষয়ে একটি আইনি মতামত দরকার। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা আমাদের লেজিসলেটিভ ডিভিশনে আইনি মতামত চেয়েছি। গতকাল সোমবারও এটি নিয়ে কথা বলেছি। মতামত পেলে মামলার বাইরে যে টাকা রয়েছে সেটি আমরা ফেরত দেব। এসক্রো সার্ভিস ও এর বাইরের টাকা কীভাবে ফেরত দেব সেটা নিয়ে আমরা কাজ করব।’
আটকে থাকা টাকা কবে নাগাদ ফেরত দেওয়া হতে পারে, সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে সফিকুজ্জামান বলেন, ‘টাকাটা ফ্রিজ করে রেখেছে সিআইডি। এ কারণেই টাকাটা আটকে আছে। নইলে টাকাটা বের হয়ে যেত। এর সঙ্গে মামলার বিষয় আছে, এ জন্য আমরা সিআইডি, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ একটা গ্রুপ টাকাটা কীভাবে ফেরত দেওয়া যায়, সে বিষয়ে কাজ করেছি। এটার জন্য দু’একদিনের মধ্যে হয়তো আইনি মতামত পাব। আইনি মতামত পেলেই আমরা টাকাটা ছাড় করার ব্যবস্থা করব। অনেকেই কিন্তু সার্ভিস প্রোডাক্ট পেয়ে গেছেন, ফলে টাকাটা কিন্তু কোম্পানি পাবে। আর যেসব ভোক্তা এখনো পণ্য পাননি তাঁদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
এসক্রো সার্ভিসে আটকে থাকা গ্রাহকদের টাকা শিগগির ফেরত দেওয়া শুরু হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও সরকারের উচ্চপর্যায়ের কমিটির সমন্বয়ক এএইচএম সফিকুজ্জামান এ তথ্য জানিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে ১৫ সদস্যের এ কমিটির তৃতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এএইচএম সফিকুজ্জামান।
এসক্রো হলো এমন একটি সেবা বা আর্থিক লেনদেনব্যবস্থা, যেখানে একজন ক্রেতা পণ্য কেনার সময় যে মূল্য পরিশোধ করেন ক্রেতা-বিক্রেতার লেনদেন সম্পন্নকারী প্রতিষ্ঠানের হয়ে একটি তৃতীয় পক্ষের কাছে সেই অর্থ জমা থাকে। ক্রেতা তাঁর কাঙ্ক্ষিত পণ্য বা সেবা বুঝে পেয়েছেন এমন নিশ্চয়তা দেওয়া পর সেই তৃতীয় পক্ষ বিক্রেতাকে (বিক্রেতার অ্যাকাউন্টে) মূল্য পরিশোধ করেন। এসক্রো সার্ভিসে ই-কমার্সের ২১৪ কোটি টাকা আটকে আছে।
সফিকুজ্জামান বলেন, ‘আজ আমাদের কমিটির তৃতীয় মিটিং হলো এবং এটিই ফাইনাল মিটিং। বুধবার (আগামীকাল) মন্ত্রিপরিষদে এ বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিতে হবে। মন্ত্রিপরিষদ থেকে আমাদের যেসব বিষয় দেখতে বলা হয়েছিল আমরা আজ সেটি চূড়ান্ত করেছি। বিভিন্ন দপ্তর, সংস্থা মিলে আজ আমরা সেটিতে সম্মত হয়েছি, তার একটি প্রতিবেদন তৈরি করে কাল মন্ত্রিপরিষদে পাঠাব। রিপোর্টের বিষয়ে তাঁরা আমাদের টাস্কফোর্সের কর্মপরিধি (টিওআর) করে দিয়েছেন, সেগুলোই ফোকাস করা হবে।’
সফিকুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের কিছু অগ্রগতি আছে। এর মধ্যে স্পেশালি আমরা ইউনিক বিজনেস আইডি (ইউবিআইডি) করছি। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে ইউবিআইডির আওতায় আনছি। অলরেডি হার্ড কপি করা হয়েছে। এখন অ্যাপস যেটি করা দরকার, এটুআই সেটি করে দিচ্ছে। শিগগির এটি আমরা নিয়ে আসতে পারব।’
এসক্রোতে আটকে থাকা টাকা খালাসের বিষয়ে অতিরিক্ত সচিব সফিকুজ্জামান বলেন, ‘এখন প্রচুর টাকা আটকে আছে, এর মধ্যে এসক্রো সার্ভিসে যে ২১৪ কোটি টাকা আছে, ৩০ জুনের পর সেই টাকাটা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে আমরা এরই মধ্যে জননিরাপত্তা বিভাগ ও সিআইডিকে চিঠি দিয়েছিলাম। এ বিষয়ে মাঝখানে আরও একটি মিটিং হয়েছে। টাকাটা কীভাবে ফেরত দেবে সে বিষয়ে কেবিনেট সেক্রেটারি একটা মিটিং করেছে। সেখানে সিআইডিসহ বাংলাদেশ ব্যাংক ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা হয়েছে এ টাকার একটি বড় অংশ মামলা-মোকদ্দমার মধ্যে আটকে আছে। সে বিষয়ে একটি আইনি মতামত দরকার। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা আমাদের লেজিসলেটিভ ডিভিশনে আইনি মতামত চেয়েছি। গতকাল সোমবারও এটি নিয়ে কথা বলেছি। মতামত পেলে মামলার বাইরে যে টাকা রয়েছে সেটি আমরা ফেরত দেব। এসক্রো সার্ভিস ও এর বাইরের টাকা কীভাবে ফেরত দেব সেটা নিয়ে আমরা কাজ করব।’
আটকে থাকা টাকা কবে নাগাদ ফেরত দেওয়া হতে পারে, সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে সফিকুজ্জামান বলেন, ‘টাকাটা ফ্রিজ করে রেখেছে সিআইডি। এ কারণেই টাকাটা আটকে আছে। নইলে টাকাটা বের হয়ে যেত। এর সঙ্গে মামলার বিষয় আছে, এ জন্য আমরা সিআইডি, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ একটা গ্রুপ টাকাটা কীভাবে ফেরত দেওয়া যায়, সে বিষয়ে কাজ করেছি। এটার জন্য দু’একদিনের মধ্যে হয়তো আইনি মতামত পাব। আইনি মতামত পেলেই আমরা টাকাটা ছাড় করার ব্যবস্থা করব। অনেকেই কিন্তু সার্ভিস প্রোডাক্ট পেয়ে গেছেন, ফলে টাকাটা কিন্তু কোম্পানি পাবে। আর যেসব ভোক্তা এখনো পণ্য পাননি তাঁদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২১ ঘণ্টা আগে