নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের অফিশিয়াল কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। নিরাপত্তাহীনতার কারণ দেখিয়ে বুধবার দিবাগত রাত তিনটায় নিজেদের ফেসবুক পেজে এক বিবৃতির মাধ্যমে এ ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিরাপত্তাজনিত কারণবশত আলেশা মার্টের সমস্ত অফিশিয়াল কার্যক্রম আজ থেকে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। গতকাল বুধবার আমাদের অফিসে কতিপয় লোক দ্বারা অফিস কর্মকর্তাদের গায়ে হাত তোলা এবং বল প্রয়োগের চেষ্টার কারণে আমরা এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছি।’
এ ছাড়াও বিবৃতিতে উল্লেখ্য করা হয়, ‘বল প্রয়োগকারীরা আমাদের কাস্টমার নয়, তাদের পেমেন্ট শিডিউল ছিল না এমনকি এসএমএস পায়নি। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা পাওয়ার পরই পুনরায় আমাদের কার্যক্রম শুরু করা হবে। এ পরিস্থিতির জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আলেশা মার্ট-এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।’
এ বিষয়ে কথা বলতে আলেশা মার্টের চেয়ারম্যানকে ফোন করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
আলেশা মার্টের মূল অফিস রাজধানীর বনানীতে। তেজগাঁওয়ের নাসরিন টাওয়ারে তাদের আরেকটি অফিস রয়েছে। এ ছাড়া রাজধানীর হাজারিবাগে তাদের একটি ওয়ার হাউস আছে।
গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাত মাসে আলেশা মার্ট বিশেষ মূল্যছাড়ে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রির ৫ দফা ক্যাম্পেইন চালায়। এসব ক্যাম্পেইনে ৪৫ হাজার গ্রাহক পণ্যের অর্ডার দেন। চার দফায় ক্যাম্পেইনের পণ্য ডেলিভারি দেওয়া হলেও পঞ্চম দফায় সাত হাজার ৩০০ গ্রাহকের অর্ডারের মোটরসাইকেল দিতে পারেনি তারা।
আলেশা মার্টের কাছে গ্রাহকদের ২০০ কোটি টাকার বেশি পাওনা বলে জানা গেছে।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের অফিশিয়াল কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। নিরাপত্তাহীনতার কারণ দেখিয়ে বুধবার দিবাগত রাত তিনটায় নিজেদের ফেসবুক পেজে এক বিবৃতির মাধ্যমে এ ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিরাপত্তাজনিত কারণবশত আলেশা মার্টের সমস্ত অফিশিয়াল কার্যক্রম আজ থেকে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। গতকাল বুধবার আমাদের অফিসে কতিপয় লোক দ্বারা অফিস কর্মকর্তাদের গায়ে হাত তোলা এবং বল প্রয়োগের চেষ্টার কারণে আমরা এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছি।’
এ ছাড়াও বিবৃতিতে উল্লেখ্য করা হয়, ‘বল প্রয়োগকারীরা আমাদের কাস্টমার নয়, তাদের পেমেন্ট শিডিউল ছিল না এমনকি এসএমএস পায়নি। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা পাওয়ার পরই পুনরায় আমাদের কার্যক্রম শুরু করা হবে। এ পরিস্থিতির জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আলেশা মার্ট-এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।’
এ বিষয়ে কথা বলতে আলেশা মার্টের চেয়ারম্যানকে ফোন করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
আলেশা মার্টের মূল অফিস রাজধানীর বনানীতে। তেজগাঁওয়ের নাসরিন টাওয়ারে তাদের আরেকটি অফিস রয়েছে। এ ছাড়া রাজধানীর হাজারিবাগে তাদের একটি ওয়ার হাউস আছে।
গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাত মাসে আলেশা মার্ট বিশেষ মূল্যছাড়ে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রির ৫ দফা ক্যাম্পেইন চালায়। এসব ক্যাম্পেইনে ৪৫ হাজার গ্রাহক পণ্যের অর্ডার দেন। চার দফায় ক্যাম্পেইনের পণ্য ডেলিভারি দেওয়া হলেও পঞ্চম দফায় সাত হাজার ৩০০ গ্রাহকের অর্ডারের মোটরসাইকেল দিতে পারেনি তারা।
আলেশা মার্টের কাছে গ্রাহকদের ২০০ কোটি টাকার বেশি পাওনা বলে জানা গেছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৯ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২০ ঘণ্টা আগে