বিজ্ঞপ্তি
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসকে (এমএফএস) অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার রোধে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) সহযোগিতায় দুদিনের সমন্বয় কর্মশালা আয়োজন করেছে বিকাশ।
প্রথম দিনে খুলনার হোটেল ডিএস প্যালেসে ‘মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের অপব্যবহার রোধে সমন্বয় কর্মশালা’য় অংশ নেন খুলনা জেলার ১২০ জন বিকাশ এজেন্ট, চ্যানেল পার্টনার ও পুলিশ সদস্যরা। দ্বিতীয় দিন খুলনার সিটি ইন হোটেলে, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের তদন্তকারী কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজন করা হয় ‘মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের অপব্যবহার তদন্ত ও প্রতিরোধ শীর্ষক কর্মশালা’।
তদন্তকারী কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজিত কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন বিকাশের এক্সটার্নাল অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি (অবসরপ্রাপ্ত) ড. মো. নাজিবুর রহমান, এনডিসি, পিএইচডি; খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ মাসুদুর রহমান ভূঞা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলাম বিপিএম-সেবা এবং বিকাশের ইভিপি ও হেড অব এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স এ কে এম মনিরুল করিম। এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩৫ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
দুই দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রথম দিনে এজেন্টদেরকে সচেতন করার পাশাপাশি এমএফএস অপব্যবহার করে সংঘটিত অপরাধ ও বিকাশ এর বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা দেয়া হয়। পাশাপাশি, এজেন্ট এবং চ্যানেল পার্টনারদের নিয়ম মেনে ব্যবসা পরিচালনা এবং অপরাধী চক্র চিহ্নিতকরণে স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। দ্বিতীয় দিনে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত কর্মশালায় অপরাধী চক্র সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য কাজে লাগিয়ে কীভাবে তাদের শনাক্ত করা ও আইনের আওতায় আনা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
সংশ্লিষ্ট সকল আইন কঠোরভাবে প্রতিপালন করে বিকাশ তার প্ল্যাটফর্মকে নিরাপদ রাখতে সর্বাত্মক প্রয়াস অব্যাহত রেখেছে। এরই অংশ হিসেবে বিকাশ স্বপ্রণোদিত হয়ে এএমএল৩৬০ অ্যাপ এর মাধ্যমে এজেন্টদের সকল কর্মকান্ড তদারকি করে থাকে এবং কোনো ব্যত্যয় হলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এসব বিষয়েই এজেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন করতে বছরজুড়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে বিকাশ। তারই ধারাবাহিকতায় খুলনায় দুই দিনব্যাপী এই কর্মশালা আয়োজন করা হলো
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসকে (এমএফএস) অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার রোধে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) সহযোগিতায় দুদিনের সমন্বয় কর্মশালা আয়োজন করেছে বিকাশ।
প্রথম দিনে খুলনার হোটেল ডিএস প্যালেসে ‘মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের অপব্যবহার রোধে সমন্বয় কর্মশালা’য় অংশ নেন খুলনা জেলার ১২০ জন বিকাশ এজেন্ট, চ্যানেল পার্টনার ও পুলিশ সদস্যরা। দ্বিতীয় দিন খুলনার সিটি ইন হোটেলে, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের তদন্তকারী কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজন করা হয় ‘মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের অপব্যবহার তদন্ত ও প্রতিরোধ শীর্ষক কর্মশালা’।
তদন্তকারী কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজিত কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন বিকাশের এক্সটার্নাল অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি (অবসরপ্রাপ্ত) ড. মো. নাজিবুর রহমান, এনডিসি, পিএইচডি; খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ মাসুদুর রহমান ভূঞা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলাম বিপিএম-সেবা এবং বিকাশের ইভিপি ও হেড অব এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স এ কে এম মনিরুল করিম। এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩৫ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
দুই দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রথম দিনে এজেন্টদেরকে সচেতন করার পাশাপাশি এমএফএস অপব্যবহার করে সংঘটিত অপরাধ ও বিকাশ এর বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা দেয়া হয়। পাশাপাশি, এজেন্ট এবং চ্যানেল পার্টনারদের নিয়ম মেনে ব্যবসা পরিচালনা এবং অপরাধী চক্র চিহ্নিতকরণে স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। দ্বিতীয় দিনে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত কর্মশালায় অপরাধী চক্র সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য কাজে লাগিয়ে কীভাবে তাদের শনাক্ত করা ও আইনের আওতায় আনা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
সংশ্লিষ্ট সকল আইন কঠোরভাবে প্রতিপালন করে বিকাশ তার প্ল্যাটফর্মকে নিরাপদ রাখতে সর্বাত্মক প্রয়াস অব্যাহত রেখেছে। এরই অংশ হিসেবে বিকাশ স্বপ্রণোদিত হয়ে এএমএল৩৬০ অ্যাপ এর মাধ্যমে এজেন্টদের সকল কর্মকান্ড তদারকি করে থাকে এবং কোনো ব্যত্যয় হলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। এসব বিষয়েই এজেন্টসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন করতে বছরজুড়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে বিকাশ। তারই ধারাবাহিকতায় খুলনায় দুই দিনব্যাপী এই কর্মশালা আয়োজন করা হলো
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৩ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৪ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে