নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেনের নিষ্পত্তির সময় আরও কমিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এজন্য অংশীজনদের নিয়ে একটি সমন্বিত কমিটি গঠন করা হবে। এ বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আলোচনা চলমান রয়েছে। একের পর এক পুঁজিবাজারের বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে বসে আলোচনা করা হবে। এরপর কমিটি গঠন করা হবে।’
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময় কমানোর প্রক্রিয়ার বিষয়টি ডিএসই করবে। এ প্রক্রিয়ায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জও (সিএসই) সঙ্গে থাকবে। কমিশন এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে।’
দেশের পুঁজিবাজারে এখন শেয়ার কেনাবেচার লেনদেন টি+২ পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি হয়ে থাকে। অর্থাৎ, জেড ছাড়া অন্য সব শ্রেণির শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তি হতে তিন দিন সময় লাগে। আর জেড শ্রেণির শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তি হয় টি+৩ পদ্ধতিতে। অর্থাৎ, সময় লাগে চার দিন।
২০২০ সালে এ নিয়ম প্রবর্তনের আগে জেড শ্রেণির শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তি হতো টি+৯ পদ্ধতিতে। অর্থাৎ, সময় লাগত ১০ দিন।
এর আগে বিদায়ী বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতের নেতৃত্বাধীন কমিশন রিয়েল টাইম সেটেলমেন্টের স্বপ্নও দেখিয়েছিলেন বিনিয়োগকারীদের। অর্থাৎ, একই দিনে শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া চালুর কথা শুনিয়েছে তৎকালীন কমিশন। তবে দেশের প্রেক্ষাপটে সেটা বাস্তবায়ন করা কঠিন বলে বিভিন্ন সময় জানিয়েছেন বিশ্লেষক ও বাজারসংশ্লিষ্টরা।
তাদের মতে, দেশের বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইনের প্রবণতা অনেক। একদিনে শেয়ার লেনদেনের সুযোগ তৈরি হলে কারসাজিকারকদের তৎপরতা বেড়ে যাবে। মুনাফা গ্রহণের আশা শেয়ার লেনদেন বেড়ে যাবে। বাজার অস্থিতিশীল হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। তাছাড়া স্টক এক্সচেঞ্জ লেনদেনের সেই চাপ নেওয়ার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অনেকে। যদিও স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা প্রস্তুত।
তথ্যমতে, শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্ধারণ করতে কাজ স্টক এক্সচেঞ্জ। ডিএসই ও সিএসই সময়সীমা যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনার জন্য একটি কমিটি গঠন করবে। কমিটিতে ডিএসই, সিএসই, সিডিবিএল, ব্রোকারেজ হাউজগুলোর প্রতিনিধিসহ বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা থাকবেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এ বিষয়ে কমিটি প্রতিবেদন দেবে বিএসইসিতে।
এর আগে গত শনিবার আগারগাঁওয়ে বিএসইসির কার্যালয়ে পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স, ডিএসই, সিএসই ও সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) সঙ্গে মতবিনিময়ে এর ইঙ্গিত দেন বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
বৈঠকে পুঁজিবাজারের বিদ্যামান শেয়ার লেনদেনের নিষ্পত্তির সময়কে দ্রুত করা এবং বিনিয়োগকারীসহ বাজারসংশ্লিষ্টদের জন্য সুবিধাজনক করার জন্য কীভাবে কাজ করা যেতে পারে, এর সুবিধা-অসুবিধা ও ফলাফল বিষয়ে আলোচনা হয়। পুঁজিবাজারের সব অংশী প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে কমিটি গঠনের সিদ্ধান্তও হয়।
তবে এই উদ্যোগের সফলতা নিয়ে সন্দিহান পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে ডিএসইর এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিএসই উদ্যোগ নিচ্ছে, সেটা ভালো। তবে কতটুকু সফল হবে, তা সময়ই বলে দেবে।’
পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেনের নিষ্পত্তির সময় আরও কমিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এজন্য অংশীজনদের নিয়ে একটি সমন্বিত কমিটি গঠন করা হবে। এ বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আলোচনা চলমান রয়েছে। একের পর এক পুঁজিবাজারের বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে বসে আলোচনা করা হবে। এরপর কমিটি গঠন করা হবে।’
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময় কমানোর প্রক্রিয়ার বিষয়টি ডিএসই করবে। এ প্রক্রিয়ায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জও (সিএসই) সঙ্গে থাকবে। কমিশন এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে।’
দেশের পুঁজিবাজারে এখন শেয়ার কেনাবেচার লেনদেন টি+২ পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি হয়ে থাকে। অর্থাৎ, জেড ছাড়া অন্য সব শ্রেণির শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তি হতে তিন দিন সময় লাগে। আর জেড শ্রেণির শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তি হয় টি+৩ পদ্ধতিতে। অর্থাৎ, সময় লাগে চার দিন।
২০২০ সালে এ নিয়ম প্রবর্তনের আগে জেড শ্রেণির শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তি হতো টি+৯ পদ্ধতিতে। অর্থাৎ, সময় লাগত ১০ দিন।
এর আগে বিদায়ী বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতের নেতৃত্বাধীন কমিশন রিয়েল টাইম সেটেলমেন্টের স্বপ্নও দেখিয়েছিলেন বিনিয়োগকারীদের। অর্থাৎ, একই দিনে শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া চালুর কথা শুনিয়েছে তৎকালীন কমিশন। তবে দেশের প্রেক্ষাপটে সেটা বাস্তবায়ন করা কঠিন বলে বিভিন্ন সময় জানিয়েছেন বিশ্লেষক ও বাজারসংশ্লিষ্টরা।
তাদের মতে, দেশের বিনিয়োগকারীদের ক্যাপিটাল গেইনের প্রবণতা অনেক। একদিনে শেয়ার লেনদেনের সুযোগ তৈরি হলে কারসাজিকারকদের তৎপরতা বেড়ে যাবে। মুনাফা গ্রহণের আশা শেয়ার লেনদেন বেড়ে যাবে। বাজার অস্থিতিশীল হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। তাছাড়া স্টক এক্সচেঞ্জ লেনদেনের সেই চাপ নেওয়ার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অনেকে। যদিও স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা প্রস্তুত।
তথ্যমতে, শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্ধারণ করতে কাজ স্টক এক্সচেঞ্জ। ডিএসই ও সিএসই সময়সীমা যৌক্তিক পর্যায়ে কমিয়ে আনার জন্য একটি কমিটি গঠন করবে। কমিটিতে ডিএসই, সিএসই, সিডিবিএল, ব্রোকারেজ হাউজগুলোর প্রতিনিধিসহ বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা থাকবেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এ বিষয়ে কমিটি প্রতিবেদন দেবে বিএসইসিতে।
এর আগে গত শনিবার আগারগাঁওয়ে বিএসইসির কার্যালয়ে পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স, ডিএসই, সিএসই ও সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) সঙ্গে মতবিনিময়ে এর ইঙ্গিত দেন বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
বৈঠকে পুঁজিবাজারের বিদ্যামান শেয়ার লেনদেনের নিষ্পত্তির সময়কে দ্রুত করা এবং বিনিয়োগকারীসহ বাজারসংশ্লিষ্টদের জন্য সুবিধাজনক করার জন্য কীভাবে কাজ করা যেতে পারে, এর সুবিধা-অসুবিধা ও ফলাফল বিষয়ে আলোচনা হয়। পুঁজিবাজারের সব অংশী প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে কমিটি গঠনের সিদ্ধান্তও হয়।
তবে এই উদ্যোগের সফলতা নিয়ে সন্দিহান পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে ডিএসইর এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিএসই উদ্যোগ নিচ্ছে, সেটা ভালো। তবে কতটুকু সফল হবে, তা সময়ই বলে দেবে।’
আমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৬ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে