ইমরান খান
বরিশাল বিভাগের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের পণ্য প্রদর্শনী ও বিক্রয়ের একটি প্ল্যাটফর্ম ‘বরিশাল বিভাগীয় উদ্যোক্তা হাব’। বিভাগের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের নানা সমস্যা সমাধান ও তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে সাহস ও সহায়তার মাধ্যমে নতুন উদ্যোক্তা তৈরিতেও কাজ করছে এই ফেসবুক গ্রুপ। এরই মধ্যে এই ফেসবুকভিত্তিক উদ্যোগ জায়গা করে নিয়েছে জেলা ব্র্যান্ডিং বইয়েও।
২০২০ সালে করোনার কারণে লকডাউন শুরু হলে নিজের ব্যবসায় কিছুটা মন্দা দেখা দিলে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শাহিদ জামান এই ফেসবুক গ্রুপ শুরু করেন। বরিশাল বিভাগের আরও অনেকে যাতে এখান থেকে সুফল পেতে পারেন—এই ভাবনাও তাঁর ছিল। এ পর্যন্ত কয়েকজন তাঁর সঙ্গে গ্রুপ পরিচালনার নেতৃত্বে এলেও বর্তমানে শাহিদ ও আরেকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রাজিব হাওলাদার এ কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
এই গ্রুপ থেকে মাসে অন্তত ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে। গত এক বছরে কেক নিয়ে কাজ করা কাবেরী জাহান ১৫ লাখ টাকার ওপরে, গাজী হাদিউজ্জামান (মধু) ১০ লাখ টাকার ওপরে পণ্য বিক্রি করেছেন। এ ছাড়া খাবার নিয়ে কাজ করা নারী উদ্যোক্তা লিসা ইউসুফ মাসে ৪০-৫০ হাজার টাকার, চা নিয়ে কাজ করা জান্নাতুল ফেরদৌস মাসে ৭০ হাজার থেকে লাখ টাকার পণ্য বিক্রি করছেন। কসমেটিকস ও পোশাক নিয়ে কাজ করা পাপড়ি সুমনাসহ অনেকেই লাখ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন গ্রুপটির সহায়তায়। এদের অনেকের ব্যবসার শুরুই হয়েছে এই হাব থেকে।
বরিশালে এফ-কমার্স সেলস প্ল্যাটফর্মের মধ্যে এই গ্রুপ বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। গ্রুপটিতে এ পর্যন্ত ৭৯ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছে, এদের মধ্যে ১২৫০ জনের বেশি সদস্য রেজিস্টার্ড বিক্রেতা। বিক্রেতারা এই গ্রুপে তাঁদের পণ্য সম্পর্কিত পোস্ট এবং লাইভ করার মাধ্যমে এই গ্রুপে পণ্যের প্রচার করতে পারেন। এই প্রচার থেকে নম্বর নিয়ে বা ফেসবুকে যোগাযোগ করে ক্রেতারা বিক্রেতাদের কাছ থেকে পণ্য কেনাকাটা করতে পারেন। এর বাইরে একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমেও বিক্রেতাদের সাফল্য-সম্ভাবনার কথা তুলে ধরা হচ্ছে। এ দেখে অনেকেই অনুপ্রাণিত হচ্ছেন।
এ হাবের তালিকাভুক্ত বিক্রেতা জান্নাতুল ফেরদৌসের ব্যবসার শুরুই হয়েছে এই হাব থেকে। তাঁর ভাষ্য, ‘বরিশাল থেকে ব্যবসা শুরুর কাজটা আমার এই উদ্যোক্তা হাব থেকেই শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই গ্রুপে আছি, এবং ইনশা আল্লাহ ভবিষ্যতেও থাকব।’
আর লিসা ইউসুফ বলেন, ‘উদ্যোক্তা জীবনে যতটা এগোতে পেরেছি, তার জন্য আমার নিজের চেষ্টা যদি থাকে ৫০ শতাংশ, তাহলে বাকি ৫০ শতাংশ হলো উদ্যোক্তা হাবে আমার পরিচিতি। দক্ষিণাঞ্চলের উদ্যোক্তাদের এক ছাতার নিচে এনে সামাজিক এবং নিজেদের মধ্যকার পরিচিতি প্রসারে উদ্যোক্তা হাব ফাউন্ডেশনের ভূমিকা অতুলনীয়। গ্রুপের চিফ অ্যাডমিন শাহিদ জামান আমাদের উদ্যোক্তাদের পথ চলার দারুণ অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন।’
পণ্যের মান যাচাই ও বিক্রেতার বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করতে এ গ্রুপের বিক্রেতাদের অফলাইনেও যাচাই করা হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় ভেরিফিকেশন ফরম, জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি নিয়ে এ যাচাই করা হয়েছে। যাচাই শেষে প্রত্যেক বিক্রেতাকে দেওয়া হয়েছে সেলার কোড। এতে কোনো ধরনের প্রতারণার চেষ্টা করা হলেই ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ থাকছে। কেউ প্রতারণা করলে গ্রুপ থেকে ব্লক, আইডি বাতিল করার নিয়ম রয়েছে। এতে ক্রেতারা নিশ্চিন্তে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য কিনতে পারেন। এত নিরাপত্তার পরও ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে কোনো সমস্যা বা ভুল বোঝাবুঝি হলে আলাদা গ্রুপে নিয়ে দুই পক্ষের সঙ্গে কথা বলে সমাধান করে দেওয়া হয়।
ফেসবুকের বাইরেও এই গ্রুপের উদ্যোক্তারা ‘উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন’ হিসেবে সরকারি নিবন্ধন পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই ফাউন্ডেশনের অধীনে এরই মধ্যে ৭৫ জন উদ্যোক্তাকে অনলাইন ব্যবসার নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। ৬০০ উদ্যোক্তার উপস্থিতিতে দুর্গা সাগরে হয়েছে উদ্যোক্তা সামিট। মাসিক বেস্ট সেলারদের পুরস্কার দেওয়া ছাড়াও রক্তদান, লকডাউনে খাদ্য বিতরণ, ঈদ সামগ্রী বিতরণ, কোরবানিতে ‘মিট ব্যাংক’ গঠন করে মাংস সংগ্রহ ও বিতরণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। এসব কার্যক্রমে বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবীসহ অনেকেই তাঁদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন।
গ্রুপের উদ্যোক্তা শাহিদ জামান বলেন, ‘উদ্যোক্তা উন্নয়নের পাশাপাশি বরিশাল বিভাগের মানুষ যাতে বিশ্বস্ততার সঙ্গে এই ফেসবুক গ্রুপ থেকে কেনাকাটা করতে পারেন, সে লক্ষ্যে কাজ করে যেতে চাই। বরিশাল বিভাগে একটি বিশ্বস্ত হাব তৈরি করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। এরই মধ্যে কাজের মাধ্যমে আমরা অসংখ্য মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছি। বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার, বিশেষ করে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে নিয়মিত পাশে পাচ্ছি। জেলা ব্র্যান্ডিং বইয়েও বরিশালের একমাত্র বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা স্থান পেয়েছি।’
বরিশাল বিভাগের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের পণ্য প্রদর্শনী ও বিক্রয়ের একটি প্ল্যাটফর্ম ‘বরিশাল বিভাগীয় উদ্যোক্তা হাব’। বিভাগের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের নানা সমস্যা সমাধান ও তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে সাহস ও সহায়তার মাধ্যমে নতুন উদ্যোক্তা তৈরিতেও কাজ করছে এই ফেসবুক গ্রুপ। এরই মধ্যে এই ফেসবুকভিত্তিক উদ্যোগ জায়গা করে নিয়েছে জেলা ব্র্যান্ডিং বইয়েও।
২০২০ সালে করোনার কারণে লকডাউন শুরু হলে নিজের ব্যবসায় কিছুটা মন্দা দেখা দিলে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শাহিদ জামান এই ফেসবুক গ্রুপ শুরু করেন। বরিশাল বিভাগের আরও অনেকে যাতে এখান থেকে সুফল পেতে পারেন—এই ভাবনাও তাঁর ছিল। এ পর্যন্ত কয়েকজন তাঁর সঙ্গে গ্রুপ পরিচালনার নেতৃত্বে এলেও বর্তমানে শাহিদ ও আরেকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রাজিব হাওলাদার এ কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
এই গ্রুপ থেকে মাসে অন্তত ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে। গত এক বছরে কেক নিয়ে কাজ করা কাবেরী জাহান ১৫ লাখ টাকার ওপরে, গাজী হাদিউজ্জামান (মধু) ১০ লাখ টাকার ওপরে পণ্য বিক্রি করেছেন। এ ছাড়া খাবার নিয়ে কাজ করা নারী উদ্যোক্তা লিসা ইউসুফ মাসে ৪০-৫০ হাজার টাকার, চা নিয়ে কাজ করা জান্নাতুল ফেরদৌস মাসে ৭০ হাজার থেকে লাখ টাকার পণ্য বিক্রি করছেন। কসমেটিকস ও পোশাক নিয়ে কাজ করা পাপড়ি সুমনাসহ অনেকেই লাখ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন গ্রুপটির সহায়তায়। এদের অনেকের ব্যবসার শুরুই হয়েছে এই হাব থেকে।
বরিশালে এফ-কমার্স সেলস প্ল্যাটফর্মের মধ্যে এই গ্রুপ বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। গ্রুপটিতে এ পর্যন্ত ৭৯ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছে, এদের মধ্যে ১২৫০ জনের বেশি সদস্য রেজিস্টার্ড বিক্রেতা। বিক্রেতারা এই গ্রুপে তাঁদের পণ্য সম্পর্কিত পোস্ট এবং লাইভ করার মাধ্যমে এই গ্রুপে পণ্যের প্রচার করতে পারেন। এই প্রচার থেকে নম্বর নিয়ে বা ফেসবুকে যোগাযোগ করে ক্রেতারা বিক্রেতাদের কাছ থেকে পণ্য কেনাকাটা করতে পারেন। এর বাইরে একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমেও বিক্রেতাদের সাফল্য-সম্ভাবনার কথা তুলে ধরা হচ্ছে। এ দেখে অনেকেই অনুপ্রাণিত হচ্ছেন।
এ হাবের তালিকাভুক্ত বিক্রেতা জান্নাতুল ফেরদৌসের ব্যবসার শুরুই হয়েছে এই হাব থেকে। তাঁর ভাষ্য, ‘বরিশাল থেকে ব্যবসা শুরুর কাজটা আমার এই উদ্যোক্তা হাব থেকেই শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই গ্রুপে আছি, এবং ইনশা আল্লাহ ভবিষ্যতেও থাকব।’
আর লিসা ইউসুফ বলেন, ‘উদ্যোক্তা জীবনে যতটা এগোতে পেরেছি, তার জন্য আমার নিজের চেষ্টা যদি থাকে ৫০ শতাংশ, তাহলে বাকি ৫০ শতাংশ হলো উদ্যোক্তা হাবে আমার পরিচিতি। দক্ষিণাঞ্চলের উদ্যোক্তাদের এক ছাতার নিচে এনে সামাজিক এবং নিজেদের মধ্যকার পরিচিতি প্রসারে উদ্যোক্তা হাব ফাউন্ডেশনের ভূমিকা অতুলনীয়। গ্রুপের চিফ অ্যাডমিন শাহিদ জামান আমাদের উদ্যোক্তাদের পথ চলার দারুণ অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন।’
পণ্যের মান যাচাই ও বিক্রেতার বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করতে এ গ্রুপের বিক্রেতাদের অফলাইনেও যাচাই করা হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় ভেরিফিকেশন ফরম, জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি নিয়ে এ যাচাই করা হয়েছে। যাচাই শেষে প্রত্যেক বিক্রেতাকে দেওয়া হয়েছে সেলার কোড। এতে কোনো ধরনের প্রতারণার চেষ্টা করা হলেই ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ থাকছে। কেউ প্রতারণা করলে গ্রুপ থেকে ব্লক, আইডি বাতিল করার নিয়ম রয়েছে। এতে ক্রেতারা নিশ্চিন্তে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য কিনতে পারেন। এত নিরাপত্তার পরও ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে কোনো সমস্যা বা ভুল বোঝাবুঝি হলে আলাদা গ্রুপে নিয়ে দুই পক্ষের সঙ্গে কথা বলে সমাধান করে দেওয়া হয়।
ফেসবুকের বাইরেও এই গ্রুপের উদ্যোক্তারা ‘উদ্যোক্তা ফাউন্ডেশন’ হিসেবে সরকারি নিবন্ধন পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। এই ফাউন্ডেশনের অধীনে এরই মধ্যে ৭৫ জন উদ্যোক্তাকে অনলাইন ব্যবসার নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। ৬০০ উদ্যোক্তার উপস্থিতিতে দুর্গা সাগরে হয়েছে উদ্যোক্তা সামিট। মাসিক বেস্ট সেলারদের পুরস্কার দেওয়া ছাড়াও রক্তদান, লকডাউনে খাদ্য বিতরণ, ঈদ সামগ্রী বিতরণ, কোরবানিতে ‘মিট ব্যাংক’ গঠন করে মাংস সংগ্রহ ও বিতরণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। এসব কার্যক্রমে বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবীসহ অনেকেই তাঁদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন।
গ্রুপের উদ্যোক্তা শাহিদ জামান বলেন, ‘উদ্যোক্তা উন্নয়নের পাশাপাশি বরিশাল বিভাগের মানুষ যাতে বিশ্বস্ততার সঙ্গে এই ফেসবুক গ্রুপ থেকে কেনাকাটা করতে পারেন, সে লক্ষ্যে কাজ করে যেতে চাই। বরিশাল বিভাগে একটি বিশ্বস্ত হাব তৈরি করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। এরই মধ্যে কাজের মাধ্যমে আমরা অসংখ্য মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছি। বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার, বিশেষ করে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে নিয়মিত পাশে পাচ্ছি। জেলা ব্র্যান্ডিং বইয়েও বরিশালের একমাত্র বেসরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা স্থান পেয়েছি।’
ভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির সঙ্গে টোটালএনার্জির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। আদানি এখন ঘুষ কেলেঙ্কারিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত। এতে টোটালএনার্জির সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ হাজির হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগত ১৫ বছরে দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক ৮ বিমানবন্দর ঘিরে নেওয়া হয় ১৫টি উন্নয়ন প্রকল্প। যাত্রীধারণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সেবার মানোন্নয়নে নেওয়া এসব প্রকল্পে ব্যয় ধরা ছিল প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা। তবে নকশায় ভুল, সংযোজন-বিয়োজনসহ নানা কারণে কাজ শুধু পিছিয়েই গেছে। এতে দফায় দফায় বেড়েছে ব্যয়।
৪ ঘণ্টা আগেস্কয়ার হাসপাতাল ‘বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স সচেতনতা সপ্তাহ (১৮-২৪ নভেম্বর) ’ উপলক্ষে একটি বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করেছে। গত ২০ নভেম্বর এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেটি কে গ্রুপের তত্ত্বাবধানে শুরু হচ্ছে পুষ্টি ‘ভার্সেস অব লাইট’ হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা। গতকাল শনিবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। টি কে গ্রুপ আয়োজিত এই প্রতিযোগিতা দেশের উদীয়মান তরুণ-কিশোর হাফেজদের অসাধারণ প্রতিভা ও কোরআন তিলাওয়াতের দক্ষতাকে সম্ম
৫ ঘণ্টা আগে