মন্টি বৈষ্ণব

‘কাজটা যখন শুরু করি তখন উদ্যোক্তা শব্দটার সঙ্গে অপরিচিত ছিলাম।’ এভাবেই নিজের উদ্যোক্তা জীবন শুরুর গল্পটা বললেন সোনিয়া মান্নান। অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম Monipuri Handicrafts-এর যাত্রা হয়েছিল ২০১২ সালে। সোনিয়া যখন দুরুদুরু বুকে এই যাত্রা করেন, তখনো তিনি আসলে নিজের কাজের অভিমুখটা বুঝতে পারেননি। শুধু বুঝেছিলেন নিজে কিছু একটা করতে চান।
নারী উদ্যোক্তা সোনিয়া। জীবনে একটা পর্যায়ে এসে তিনি নিজের একটা আলাদা পরিচয় তৈরি করতে চান। অনেক চিন্তার পর একপর্যায়ে অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘Monipuri Handicrafts’-এর যাত্রা শুরু করেন। সোনিয়া মূলত মণিপুরী হ্যান্ডলুম শাড়ি, মণিপুরী হ্যান্ডউইভেন লেডিস শাল, ওড়না নিয়েই কাজ করেন।
সোনিয়ার জন্ম ও বেড়ে ওঠা মৌলভীবাজারেই। এইচএসসি পাস করেন মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ থেকে। সিলেটের এমসি কলেজে উদ্ভিদ বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর পড়ার পর হঠাৎ করেই তাঁর সুযোগ আসে নরওয়ে সরকারের পিসকোর হিসেবে কাজ করার। এর জন্য তিনি চলে যান ফিলিপাইনে। সেখানে তেলাপিয়া মাছের ওপর দুটি ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন। দেশে এসে আমেরিকান-বাংলাদেশ জয়েন্ট ভেঞ্চার প্রতিষ্ঠানের চাকরিতে যুক্ত হন। পর্যায়ক্রমে সেখানে প্রধান হিসাব কর্মকর্তা পদে উন্নীত হন। কিন্তু বিয়ের পর পারিবারিক কারণে চাকরিটা ছেড়ে দেন। এরপরই ফিরে আসে সেই নিজে কিছু করার স্বপ্নটি।
সোনিয়া মান্নান বলেন, ‘নিজে কিছু একটা করতে চাই—এমন একটা ভাবনা থেকেই আমার ব্যবসার যাত্রা শুরু। নিজের এলাকার একটি অনন্য পণ্য নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা থেকেই মণিপুরী পণ্যকে বেছে নেওয়া। এর রয়েছে নিজস্ব ঐতিহ্য ও ইতিহাস। তা ছাড়া সে সময় মণিপুরী পণ্যের দেশজুড়ে চাহিদা থাকলেও তা সহজলভ্য ছিল না। তবে, কাজটা যখন শুরু করি, তখন উদ্যোক্তা শব্দটির সঙ্গে অপরিচিত ছিলাম। একপর্যায়ে শাড়ি বুনন প্রক্রিয়া শিখি। ডিজাইন করা, মোটিফ করাও শিখলাম। অনলাইনে বিভিন্ন কোর্সও করেছি। পাশাপাশি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) পরিচালিত উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্পে (ইএসডিপি) প্রশিক্ষণ নিই।’
২০১২ সালের জুলাই মাসে একদিন সাহস করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পেজ তৈরি করেন সোনিয়া মান্নান। সেই শুরু। বললেন, ‘সে সময় এমন একটা নাম খুঁজি, যা আমার কাজের প্রতিনিধিত্ব করবে। এ কথা, সে কথা ভেবে শেষ পর্যন্ত নাম ঠিক করলাম ‘Monipuri Handicrafts’। প্রথমে নিজের মণিপুরী শাড়ির ছবি তুলে পেজে আপলোড দিতাম। সেখানে এক-দুটি লাইক আসতে থাকে। একপর্যায়ে ক্রেতারা মণিপুরী শাড়ির জন্য অর্ডার করেন। আমি পুরো মণিপুরী পাড়া ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন কম্বিনেশনের শাড়ি কিনে ক্রেতাদের পাঠাতে থাকি। তখন আসলে আমার লাভ কিছুই থাকত না। কারণ, প্রোডাক্ট সোর্সিং করতেই বেশি খরচ পড়ত। কিন্তু একটা অর্ডারের কাজ শেষ করতে পারলে অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করত। এর পর আমি ভালো কোয়ালিটি, পছন্দসই ডিজাইনের শাড়ি খুঁজে খুঁজে প্রোডাক্ট স্টক করা শুরু করি।’
পণ্যের গুণগত মান, আর ক্রেতাদের পছন্দকেই বেশি অগ্রাধিকার দেন সোনিয়া। তিনি মাত্র দেড় হাজার টাকা পুঁজিতে কাজ শুরু করেন। মজার বিষয় হলো তাঁর বিক্রি করা প্রথম শাড়ির দামও ছিল দেড় হাজার টাকা। অর্থাৎ, মুনাফা শূন্য। এমন পরিস্থিতিতে নিজের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখাটা অনেক কঠিন। সেই কঠিন কাজটিই করেছেন সোনিয়া। ফলও পেয়েছেন। বর্তমানে সোনিয়ার কাছে প্রায় ২ লাখ টাকা মূল্যমানের কাপড়ের মজুত থাকে সব সময়। এখন প্রতি মাসে কমবেশি ১৫ হাজার টাকার মুনাফা আসে। তাঁর প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ১৪ জন শ্রমিক কাজ করছেন।
দেশের অন্য সব প্রতিষ্ঠানের মতো করোনাকালে কঠিন পরিস্থিতি পার হতে হয়েছে সোনিয়াকেও। প্রায় তিন মাস বন্ধ ছিল ‘Monipuri Handicrafts’-এর কাজ। অনেক শ্রমিকের কর্মসংস্থানের পথ বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু সোনিয়া বসে থাকেননি। শ্রমিকদের কথা চিন্তা করেই কুরিয়ার সার্ভিস চালুর সঙ্গে সঙ্গেই আবার সচল করেন প্রতিষ্ঠানকে। এই সময় তিনি পাইকারিভাবে পণ্য বিক্রি করেছেন।
এখন আবার কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। কিন্তু শুরু থেকে এখন পর্যন্ত নানা বাধা-বিপত্তি তাঁর সঙ্গী হয়ে গেছে বলা যায়। নারী উদ্যোক্তা হিসেবে চলার পথে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন। মণিপুরী তাঁতি, শাড়ির কম্বিনেশন, উৎপাদন, বাজারে চাহিদা, পণ্যের সহজলভ্যতা—প্রতিটি ক্ষেত্রেই নানা বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। কাজ করতে গিয়ে যেমনটা ভেবেছিলেন, বাস্তব কাজের পরিস্থিতি তেমনটা পাননি। শুনতে হয়েছে অনেক কটু কথা। সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল মণিপুরী সমাজ। তাদের ভাষা ভিন্ন। তাদের সঙ্গে সোনিয়া যেভাবে কাজ করতে চাইতেন, সেটা ঠিকঠাক পারতেন না। তা ছাড়া তাদের জীবনমান অনেক অনগ্রসর। এখনো বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুৎ নেই। নেই তাদের পর্যাপ্ত কাঁচামালের সরবরাহ।
ছিল পারিবারিক নানা সংকটও। বিয়ের ১০ বছর পর বিচ্ছেদ হয় সোনিয়ার। অনেক ভেঙে পড়েন। ভাবেন, জীবনসংগ্রামের লড়াইয়ে হেরে যাবেন কিনা। কিন্তু আবার উঠে দাঁড়িয়েছেন। এই কঠিন সময়ে পরিবার ও বন্ধুদের সমর্থন পেয়েছেন। বললেন, ‘যে মণিপুরী দাদা, বৌদিদের সঙ্গে কাজ করতাম, তাঁরাও আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। বর্তমানে তিনি নিজের যোগ্যতা আর শ্রম দিয়েই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চান।
হাল না ছাড়ার মানসিকতাকেই উদ্যোক্তার সবচেয়ে বড় গুণ বলে মনে করেন সোনিয়া। এ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের জন্য তাঁর বক্তব্য—‘কখনোই হাল ছাড়ব না—এমন একটি গুণ একজন উদ্যোক্তার থাকতে হবে। সফল উদ্যোক্তারা লক্ষ্যে অর্জনকারী। ব্যবসায় ব্যর্থতার প্রধান কারণ হলো খুব তাড়াতাড়ি হাল ছেড়ে দেওয়া। যদি আপনি অধ্যবসায়ী না হন, অনুসন্ধান, গবেষণা না করেন, তাহলে আপনি ব্যবসায় সফল নাও হতে পারেন। তবে আপনি যদি অবিচল থাকেন। তাহলে আপনার সফল হওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না। উদ্যোক্তার ক্ষেত্রে, অধ্যবসায় এবং দৃঢ়তা, পণ্যের গুণগত মান ধরে রাখা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
নিজের পরিবার সম্পর্কে জানতে চাইলে সোনিয়া বলেন, ‘অনলাইনে ব্যবসা করব—এই কথা পরিবারের কাউকে শুরুতে বোঝাতে পারিনি। কিন্তু এখন বাবা, মা, ভাই, বোনসহ আত্মীয়রা আমাকে সহযোগিতা করেন। আমরা দুই বোন, দুই ভাই। বর্তমানে আমি বাবা-মায়ের সঙ্গে মৌলভীবাজার শহরেই থাকি। বাবা ব্যবসায়ী; কিন্তু বর্তমানে অবসরে আছেন। মা গৃহিণী। বোন ব্যাংককে জাতিসংঘে চাকরি করে। এর পরের ভাই একটা এনজিও তে আর ছোট ভাই একটা সফটওয়্যার ফার্মে আছে।’
যে স্বপ্নের পথে হাঁটছেন, স্বপ্নের সেই জায়গা থেকে পিছপা হতে চান না সোনিয়া। এখন তাঁর পরবর্তী লক্ষ্য একটা কারখানা তৈরি করা, যেখানে তাঁর নিজের মতো করে নতুন কিছু তৈরি করার সুযোগ থাকবে। ভবিষ্যতে কী করতে চান জানতে চাইলে বললেন, ‘আমি ভালো ব্যবসায়ী হতে চাই। আমার একটা ব্র্যান্ড হবে। এই শিল্পের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আমার মনে হয়েছে, আমার সফল ব্যবসায়ী হওয়ার চেয়ে এই ঐতিহ্যবাহী শিল্পটা টিকিয়ে রাখা অনেক বেশি দরকারি। নিজের পাশাপাশি অন্যদেরও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা যদি করতে পারি, আর যদি মণিপুরী পণ্যের ঐতিহ্যের একটা দীর্ঘমেয়াদি জায়গা তৈরি করতে পারি—সেটাই হবে আমার আসল সফলতার জায়গা। এর মাধ্যমে মণিপুরী পণ্যের ঐতিহ্য দেশব্যাপী এবং দেশের বাইরেও ছড়িয়ে দিতে চাই।’

‘কাজটা যখন শুরু করি তখন উদ্যোক্তা শব্দটার সঙ্গে অপরিচিত ছিলাম।’ এভাবেই নিজের উদ্যোক্তা জীবন শুরুর গল্পটা বললেন সোনিয়া মান্নান। অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম Monipuri Handicrafts-এর যাত্রা হয়েছিল ২০১২ সালে। সোনিয়া যখন দুরুদুরু বুকে এই যাত্রা করেন, তখনো তিনি আসলে নিজের কাজের অভিমুখটা বুঝতে পারেননি। শুধু বুঝেছিলেন নিজে কিছু একটা করতে চান।
নারী উদ্যোক্তা সোনিয়া। জীবনে একটা পর্যায়ে এসে তিনি নিজের একটা আলাদা পরিচয় তৈরি করতে চান। অনেক চিন্তার পর একপর্যায়ে অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘Monipuri Handicrafts’-এর যাত্রা শুরু করেন। সোনিয়া মূলত মণিপুরী হ্যান্ডলুম শাড়ি, মণিপুরী হ্যান্ডউইভেন লেডিস শাল, ওড়না নিয়েই কাজ করেন।
সোনিয়ার জন্ম ও বেড়ে ওঠা মৌলভীবাজারেই। এইচএসসি পাস করেন মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ থেকে। সিলেটের এমসি কলেজে উদ্ভিদ বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর পড়ার পর হঠাৎ করেই তাঁর সুযোগ আসে নরওয়ে সরকারের পিসকোর হিসেবে কাজ করার। এর জন্য তিনি চলে যান ফিলিপাইনে। সেখানে তেলাপিয়া মাছের ওপর দুটি ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন। দেশে এসে আমেরিকান-বাংলাদেশ জয়েন্ট ভেঞ্চার প্রতিষ্ঠানের চাকরিতে যুক্ত হন। পর্যায়ক্রমে সেখানে প্রধান হিসাব কর্মকর্তা পদে উন্নীত হন। কিন্তু বিয়ের পর পারিবারিক কারণে চাকরিটা ছেড়ে দেন। এরপরই ফিরে আসে সেই নিজে কিছু করার স্বপ্নটি।
সোনিয়া মান্নান বলেন, ‘নিজে কিছু একটা করতে চাই—এমন একটা ভাবনা থেকেই আমার ব্যবসার যাত্রা শুরু। নিজের এলাকার একটি অনন্য পণ্য নিয়ে ব্যবসা করার চিন্তা থেকেই মণিপুরী পণ্যকে বেছে নেওয়া। এর রয়েছে নিজস্ব ঐতিহ্য ও ইতিহাস। তা ছাড়া সে সময় মণিপুরী পণ্যের দেশজুড়ে চাহিদা থাকলেও তা সহজলভ্য ছিল না। তবে, কাজটা যখন শুরু করি, তখন উদ্যোক্তা শব্দটির সঙ্গে অপরিচিত ছিলাম। একপর্যায়ে শাড়ি বুনন প্রক্রিয়া শিখি। ডিজাইন করা, মোটিফ করাও শিখলাম। অনলাইনে বিভিন্ন কোর্সও করেছি। পাশাপাশি বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) পরিচালিত উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্পে (ইএসডিপি) প্রশিক্ষণ নিই।’
২০১২ সালের জুলাই মাসে একদিন সাহস করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পেজ তৈরি করেন সোনিয়া মান্নান। সেই শুরু। বললেন, ‘সে সময় এমন একটা নাম খুঁজি, যা আমার কাজের প্রতিনিধিত্ব করবে। এ কথা, সে কথা ভেবে শেষ পর্যন্ত নাম ঠিক করলাম ‘Monipuri Handicrafts’। প্রথমে নিজের মণিপুরী শাড়ির ছবি তুলে পেজে আপলোড দিতাম। সেখানে এক-দুটি লাইক আসতে থাকে। একপর্যায়ে ক্রেতারা মণিপুরী শাড়ির জন্য অর্ডার করেন। আমি পুরো মণিপুরী পাড়া ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন কম্বিনেশনের শাড়ি কিনে ক্রেতাদের পাঠাতে থাকি। তখন আসলে আমার লাভ কিছুই থাকত না। কারণ, প্রোডাক্ট সোর্সিং করতেই বেশি খরচ পড়ত। কিন্তু একটা অর্ডারের কাজ শেষ করতে পারলে অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করত। এর পর আমি ভালো কোয়ালিটি, পছন্দসই ডিজাইনের শাড়ি খুঁজে খুঁজে প্রোডাক্ট স্টক করা শুরু করি।’
পণ্যের গুণগত মান, আর ক্রেতাদের পছন্দকেই বেশি অগ্রাধিকার দেন সোনিয়া। তিনি মাত্র দেড় হাজার টাকা পুঁজিতে কাজ শুরু করেন। মজার বিষয় হলো তাঁর বিক্রি করা প্রথম শাড়ির দামও ছিল দেড় হাজার টাকা। অর্থাৎ, মুনাফা শূন্য। এমন পরিস্থিতিতে নিজের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখাটা অনেক কঠিন। সেই কঠিন কাজটিই করেছেন সোনিয়া। ফলও পেয়েছেন। বর্তমানে সোনিয়ার কাছে প্রায় ২ লাখ টাকা মূল্যমানের কাপড়ের মজুত থাকে সব সময়। এখন প্রতি মাসে কমবেশি ১৫ হাজার টাকার মুনাফা আসে। তাঁর প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে ১৪ জন শ্রমিক কাজ করছেন।
দেশের অন্য সব প্রতিষ্ঠানের মতো করোনাকালে কঠিন পরিস্থিতি পার হতে হয়েছে সোনিয়াকেও। প্রায় তিন মাস বন্ধ ছিল ‘Monipuri Handicrafts’-এর কাজ। অনেক শ্রমিকের কর্মসংস্থানের পথ বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু সোনিয়া বসে থাকেননি। শ্রমিকদের কথা চিন্তা করেই কুরিয়ার সার্ভিস চালুর সঙ্গে সঙ্গেই আবার সচল করেন প্রতিষ্ঠানকে। এই সময় তিনি পাইকারিভাবে পণ্য বিক্রি করেছেন।
এখন আবার কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। কিন্তু শুরু থেকে এখন পর্যন্ত নানা বাধা-বিপত্তি তাঁর সঙ্গী হয়ে গেছে বলা যায়। নারী উদ্যোক্তা হিসেবে চলার পথে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন। মণিপুরী তাঁতি, শাড়ির কম্বিনেশন, উৎপাদন, বাজারে চাহিদা, পণ্যের সহজলভ্যতা—প্রতিটি ক্ষেত্রেই নানা বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। কাজ করতে গিয়ে যেমনটা ভেবেছিলেন, বাস্তব কাজের পরিস্থিতি তেমনটা পাননি। শুনতে হয়েছে অনেক কটু কথা। সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল মণিপুরী সমাজ। তাদের ভাষা ভিন্ন। তাদের সঙ্গে সোনিয়া যেভাবে কাজ করতে চাইতেন, সেটা ঠিকঠাক পারতেন না। তা ছাড়া তাদের জীবনমান অনেক অনগ্রসর। এখনো বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুৎ নেই। নেই তাদের পর্যাপ্ত কাঁচামালের সরবরাহ।
ছিল পারিবারিক নানা সংকটও। বিয়ের ১০ বছর পর বিচ্ছেদ হয় সোনিয়ার। অনেক ভেঙে পড়েন। ভাবেন, জীবনসংগ্রামের লড়াইয়ে হেরে যাবেন কিনা। কিন্তু আবার উঠে দাঁড়িয়েছেন। এই কঠিন সময়ে পরিবার ও বন্ধুদের সমর্থন পেয়েছেন। বললেন, ‘যে মণিপুরী দাদা, বৌদিদের সঙ্গে কাজ করতাম, তাঁরাও আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। বর্তমানে তিনি নিজের যোগ্যতা আর শ্রম দিয়েই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চান।
হাল না ছাড়ার মানসিকতাকেই উদ্যোক্তার সবচেয়ে বড় গুণ বলে মনে করেন সোনিয়া। এ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের জন্য তাঁর বক্তব্য—‘কখনোই হাল ছাড়ব না—এমন একটি গুণ একজন উদ্যোক্তার থাকতে হবে। সফল উদ্যোক্তারা লক্ষ্যে অর্জনকারী। ব্যবসায় ব্যর্থতার প্রধান কারণ হলো খুব তাড়াতাড়ি হাল ছেড়ে দেওয়া। যদি আপনি অধ্যবসায়ী না হন, অনুসন্ধান, গবেষণা না করেন, তাহলে আপনি ব্যবসায় সফল নাও হতে পারেন। তবে আপনি যদি অবিচল থাকেন। তাহলে আপনার সফল হওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না। উদ্যোক্তার ক্ষেত্রে, অধ্যবসায় এবং দৃঢ়তা, পণ্যের গুণগত মান ধরে রাখা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
নিজের পরিবার সম্পর্কে জানতে চাইলে সোনিয়া বলেন, ‘অনলাইনে ব্যবসা করব—এই কথা পরিবারের কাউকে শুরুতে বোঝাতে পারিনি। কিন্তু এখন বাবা, মা, ভাই, বোনসহ আত্মীয়রা আমাকে সহযোগিতা করেন। আমরা দুই বোন, দুই ভাই। বর্তমানে আমি বাবা-মায়ের সঙ্গে মৌলভীবাজার শহরেই থাকি। বাবা ব্যবসায়ী; কিন্তু বর্তমানে অবসরে আছেন। মা গৃহিণী। বোন ব্যাংককে জাতিসংঘে চাকরি করে। এর পরের ভাই একটা এনজিও তে আর ছোট ভাই একটা সফটওয়্যার ফার্মে আছে।’
যে স্বপ্নের পথে হাঁটছেন, স্বপ্নের সেই জায়গা থেকে পিছপা হতে চান না সোনিয়া। এখন তাঁর পরবর্তী লক্ষ্য একটা কারখানা তৈরি করা, যেখানে তাঁর নিজের মতো করে নতুন কিছু তৈরি করার সুযোগ থাকবে। ভবিষ্যতে কী করতে চান জানতে চাইলে বললেন, ‘আমি ভালো ব্যবসায়ী হতে চাই। আমার একটা ব্র্যান্ড হবে। এই শিল্পের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আমার মনে হয়েছে, আমার সফল ব্যবসায়ী হওয়ার চেয়ে এই ঐতিহ্যবাহী শিল্পটা টিকিয়ে রাখা অনেক বেশি দরকারি। নিজের পাশাপাশি অন্যদেরও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা যদি করতে পারি, আর যদি মণিপুরী পণ্যের ঐতিহ্যের একটা দীর্ঘমেয়াদি জায়গা তৈরি করতে পারি—সেটাই হবে আমার আসল সফলতার জায়গা। এর মাধ্যমে মণিপুরী পণ্যের ঐতিহ্য দেশব্যাপী এবং দেশের বাইরেও ছড়িয়ে দিতে চাই।’

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

কাজটা যখন শুরু করি তখন উদ্যোক্তা শব্দটার সঙ্গে অপরিচিত ছিলাম।’ এভাবেই নিজের উদ্যোক্তা জীবন শুরুর গল্পটা বললেন সোনিয়া মান্নান। অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম Monipuri Handicrafts-এর যাত্রা হয়েছিল ২০১২ সালে। সোনিয়া যখন দুরুদুরু বুকে এই যাত্রা করেন, তখনো তিনি আসলে নিজের কাজের অভিমুখটা বুঝতে পারেননি। শু
০১ নভেম্বর ২০২১
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

কাজটা যখন শুরু করি তখন উদ্যোক্তা শব্দটার সঙ্গে অপরিচিত ছিলাম।’ এভাবেই নিজের উদ্যোক্তা জীবন শুরুর গল্পটা বললেন সোনিয়া মান্নান। অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম Monipuri Handicrafts-এর যাত্রা হয়েছিল ২০১২ সালে। সোনিয়া যখন দুরুদুরু বুকে এই যাত্রা করেন, তখনো তিনি আসলে নিজের কাজের অভিমুখটা বুঝতে পারেননি। শু
০১ নভেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

কাজটা যখন শুরু করি তখন উদ্যোক্তা শব্দটার সঙ্গে অপরিচিত ছিলাম।’ এভাবেই নিজের উদ্যোক্তা জীবন শুরুর গল্পটা বললেন সোনিয়া মান্নান। অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম Monipuri Handicrafts-এর যাত্রা হয়েছিল ২০১২ সালে। সোনিয়া যখন দুরুদুরু বুকে এই যাত্রা করেন, তখনো তিনি আসলে নিজের কাজের অভিমুখটা বুঝতে পারেননি। শু
০১ নভেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

কাজটা যখন শুরু করি তখন উদ্যোক্তা শব্দটার সঙ্গে অপরিচিত ছিলাম।’ এভাবেই নিজের উদ্যোক্তা জীবন শুরুর গল্পটা বললেন সোনিয়া মান্নান। অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম Monipuri Handicrafts-এর যাত্রা হয়েছিল ২০১২ সালে। সোনিয়া যখন দুরুদুরু বুকে এই যাত্রা করেন, তখনো তিনি আসলে নিজের কাজের অভিমুখটা বুঝতে পারেননি। শু
০১ নভেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে