মন্টি বৈষ্ণব, ঢাকা

নারী উদ্যোক্তা এ্যানি বিশ্বাস থাকেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। কিন্তু স্নাতকোত্তর শেষ করার পর প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে চাকরির পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে ছুটতে একপর্যায়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। স্বপ্ন ছিল সরকারি চাকরি করার, পরিবারের পাশে দাঁড়াবার। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। একপর্যায়ে প্রচণ্ড হতাশায় এ্যানি নিজের পায়ে দাঁড়ানোর প্রবল ইচ্ছেটা হারিয়ে ফেলেন।
তবে এ্যানিকে তাঁর হতাশায় জীবনকে খুব বেশি দিন বহন করতে হয়নি। মন খারাপের একপর্যায়ে অনলাইনে নারী উদ্যোক্তাদের সাহসিকতা দেখে নিজেও সাহসী হয়ে শুরু করেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘আবার অরণ্যে’-এর যাত্রা।
চরম হতাশার জীবন থেকে বের হয়ে নতুন উদ্যমে কাজ শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে এ্যানি বলেন, ‘নিজের একটা পরিচয় তৈরির ইচ্ছা থেকেই উদ্যোক্তার হওয়া। স্নাতকোত্তর শেষের পর চাকরি না পেয়ে খুব নিরাশ হয়ে পড়েছিলাম। একদিকে সংসার, অন্যদিকে নিজের খরচ। সবকিছু মিলিয়ে অস্থির সময় কাটাতাম। সে সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো দেখতাম। এসব প্ল্যাটফর্মে একেক নারীর একেক কাজে পারদর্শিতা দেখে ভালো লাগত। নারী উদ্যোক্তাদের সৃষ্টিশীল কাজকর্ম দেখতে দেখতে কোথাও যেন সাহস পাই যে, আমিও পারব। সেই ভালো লাগার জায়গা থেকে এক সময় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরির আত্মবিশ্বাস খুঁজে পাই। ধীরে ধীরে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রস্তুত করতে থাকি এবং উদ্যোক্তা জীবনে প্রবেশ করি।’
এই উদ্যোগের শুরুর সময়ের পরিস্থিতি, আর বর্তমানে কাজের পরিধির বিষয়ে জানতে চাইলে এ্যনি বলেন, ‘শুরুতে কোন ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করব, তা নিয়ে পরিবারের সবার সঙ্গে কথা বলি। কিন্তু হাতে তেমন টাকা ছিল না। ২০২০ সালের জুন মাসে নিজের জমানো ১০ হাজার টাকা দিয়ে কাজে নামি। এখন পর্যন্ত “আবার অরণ্যে”-এর পণ্য ৫ লাখ টাকার বেশি বিক্রি হয়েছে। প্রতি মাসে উপার্জন নির্দিষ্ট না। কখনো কম, কখনো বেশি। এই পর্যন্ত মাসে সর্বোচ্চ আয় হয়েছে ৫০ হাজার টাকা।’
কেন এই উদ্যোগের নাম ‘আবার অরণ্যে’? এ কি গৌতম ঘোষের সিনেমার নাম থেকে এসেছে, নাকি অন্য কোনো কারণ আছে এর পেছনে। শোনা যাক এ্যানির কাছ থেকেই—‘অরণ্য আমার খুব পছন্দ। অরণ্যের ভালো থাকার ওপর নির্ভর করে পৃথিবীর সুস্থ থাকা, আমাদের ভালো থাকা। যেসব পণ্য নিয়ে কাজ করব বলে ভেবেছিলাম, সেগুলোর সঙ্গে অরণ্য ও প্রকৃতির মিল খুঁজে পেয়েছিলাম। তাই এ নাম নির্বাচন করেছি। ভেজালমুক্ত ভালো মানের পণ্য সরবরাহই আমার লক্ষ্য। সর্বোপরি দেশীয়, খাঁটি ও ভেজালমুক্ত পণ্য ভোক্তার দোরগোড়ায় পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্যই আমার এই উদ্যোগ।’
আবার অরণ্যের পণ্যতালিকায় আছে কী, যাকে এর উদ্যোক্তা বলছেন প্রকৃতিবান্ধব? এ তালিকায় আছে খাঁটি সরের ঘি, সুন্দরবনের মধু, কালোজিরা ফুলের মধু, ঘানি ভাঙা সরিষার তেল, দেশীয় পাহাড়ি কাজুবাদাম ইত্যাদি। এসব পণ্য নিজ তৈরি না করলেও সরাসরি উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্যের মান যাচাই করে সংগ্রহ করেন। এসব পণ্যের আদান-প্রদানে ক্রেতারা যেন ভালো মানের পণ্য পান, সে বিষয়ে সব সময় সতর্ক থাকেন এ্যানি। আবার অরণ্যের পণ্যগুলো ডেলিভারি দেওয়ার জন্য ২-৩ জন কাজ করেন।
এ্যানি তাঁর ব্যবসার ক্ষেত্রে কেমন পরিবেশ পেয়েছেন জানতে চাইলে বলেন, ‘পরিবারের বেশির ভাগ সদস্যের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা পেয়েছি। বন্ধুমহল ও আত্মীয় পরিজনেরাও পাশে ছিলেন। যেমন, কখনো ডেলিভারি দেওয়ার লোক খুঁজে না পেলে বাবা নিজে গিয়ে পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিয়ে আসেন।’ তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর কথা বলতে হয়। তারা পণ্য ক্রেতার কাছে সঠিক সময়ে এবং ঠিকঠাক পৌঁছাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অপেশাদার আচরণ করে। এতে উদ্যোক্তাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।’
বিদ্যমান সমাজ বাস্তবতায় উদ্যোক্তা হিসেবে লড়াইয়ের কথা শুনতে চাইলে এ্যানি বলেন, ‘নারী হিসেবে প্রতিবন্ধকতা তো রয়েছেই, অনলাইনে পণ্য বিক্রির কাজকে অনেকে কাজ হিসেবে ভাবতে পারেন না। অথচ বিদেশে এ চর্চা অনেক আগেই শুরু হয়েছে। এ বিবেচনায় আমরা এখনো অনেক পেছনে পড়ে আছি। অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের কাজকে নিরুৎসাহিত করা হয়। এ ক্ষেত্রে অনেকে বাধাও দিয়েছে। এগিয়ে যাওয়ার অবশ্য যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।’
‘আবার অরণ্যে’ নিয়ে অনেক দূর যেতে চান এ্যানি বিশ্বাস। দুটি স্বপ্নের কথা উল্লেখ করলেন আলাপে। প্রথমটি, নিজের একটি ঠিকানা তৈরি করা। আর দ্বিতীয়টি, ‘আবার অরণ্যে’ নামে একটি শো-রুম খোলা।

নারী উদ্যোক্তা এ্যানি বিশ্বাস থাকেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। কিন্তু স্নাতকোত্তর শেষ করার পর প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে চাকরির পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে ছুটতে একপর্যায়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। স্বপ্ন ছিল সরকারি চাকরি করার, পরিবারের পাশে দাঁড়াবার। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। একপর্যায়ে প্রচণ্ড হতাশায় এ্যানি নিজের পায়ে দাঁড়ানোর প্রবল ইচ্ছেটা হারিয়ে ফেলেন।
তবে এ্যানিকে তাঁর হতাশায় জীবনকে খুব বেশি দিন বহন করতে হয়নি। মন খারাপের একপর্যায়ে অনলাইনে নারী উদ্যোক্তাদের সাহসিকতা দেখে নিজেও সাহসী হয়ে শুরু করেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘আবার অরণ্যে’-এর যাত্রা।
চরম হতাশার জীবন থেকে বের হয়ে নতুন উদ্যমে কাজ শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে এ্যানি বলেন, ‘নিজের একটা পরিচয় তৈরির ইচ্ছা থেকেই উদ্যোক্তার হওয়া। স্নাতকোত্তর শেষের পর চাকরি না পেয়ে খুব নিরাশ হয়ে পড়েছিলাম। একদিকে সংসার, অন্যদিকে নিজের খরচ। সবকিছু মিলিয়ে অস্থির সময় কাটাতাম। সে সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো দেখতাম। এসব প্ল্যাটফর্মে একেক নারীর একেক কাজে পারদর্শিতা দেখে ভালো লাগত। নারী উদ্যোক্তাদের সৃষ্টিশীল কাজকর্ম দেখতে দেখতে কোথাও যেন সাহস পাই যে, আমিও পারব। সেই ভালো লাগার জায়গা থেকে এক সময় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরির আত্মবিশ্বাস খুঁজে পাই। ধীরে ধীরে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রস্তুত করতে থাকি এবং উদ্যোক্তা জীবনে প্রবেশ করি।’
এই উদ্যোগের শুরুর সময়ের পরিস্থিতি, আর বর্তমানে কাজের পরিধির বিষয়ে জানতে চাইলে এ্যনি বলেন, ‘শুরুতে কোন ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করব, তা নিয়ে পরিবারের সবার সঙ্গে কথা বলি। কিন্তু হাতে তেমন টাকা ছিল না। ২০২০ সালের জুন মাসে নিজের জমানো ১০ হাজার টাকা দিয়ে কাজে নামি। এখন পর্যন্ত “আবার অরণ্যে”-এর পণ্য ৫ লাখ টাকার বেশি বিক্রি হয়েছে। প্রতি মাসে উপার্জন নির্দিষ্ট না। কখনো কম, কখনো বেশি। এই পর্যন্ত মাসে সর্বোচ্চ আয় হয়েছে ৫০ হাজার টাকা।’
কেন এই উদ্যোগের নাম ‘আবার অরণ্যে’? এ কি গৌতম ঘোষের সিনেমার নাম থেকে এসেছে, নাকি অন্য কোনো কারণ আছে এর পেছনে। শোনা যাক এ্যানির কাছ থেকেই—‘অরণ্য আমার খুব পছন্দ। অরণ্যের ভালো থাকার ওপর নির্ভর করে পৃথিবীর সুস্থ থাকা, আমাদের ভালো থাকা। যেসব পণ্য নিয়ে কাজ করব বলে ভেবেছিলাম, সেগুলোর সঙ্গে অরণ্য ও প্রকৃতির মিল খুঁজে পেয়েছিলাম। তাই এ নাম নির্বাচন করেছি। ভেজালমুক্ত ভালো মানের পণ্য সরবরাহই আমার লক্ষ্য। সর্বোপরি দেশীয়, খাঁটি ও ভেজালমুক্ত পণ্য ভোক্তার দোরগোড়ায় পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্যই আমার এই উদ্যোগ।’
আবার অরণ্যের পণ্যতালিকায় আছে কী, যাকে এর উদ্যোক্তা বলছেন প্রকৃতিবান্ধব? এ তালিকায় আছে খাঁটি সরের ঘি, সুন্দরবনের মধু, কালোজিরা ফুলের মধু, ঘানি ভাঙা সরিষার তেল, দেশীয় পাহাড়ি কাজুবাদাম ইত্যাদি। এসব পণ্য নিজ তৈরি না করলেও সরাসরি উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্যের মান যাচাই করে সংগ্রহ করেন। এসব পণ্যের আদান-প্রদানে ক্রেতারা যেন ভালো মানের পণ্য পান, সে বিষয়ে সব সময় সতর্ক থাকেন এ্যানি। আবার অরণ্যের পণ্যগুলো ডেলিভারি দেওয়ার জন্য ২-৩ জন কাজ করেন।
এ্যানি তাঁর ব্যবসার ক্ষেত্রে কেমন পরিবেশ পেয়েছেন জানতে চাইলে বলেন, ‘পরিবারের বেশির ভাগ সদস্যের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা পেয়েছি। বন্ধুমহল ও আত্মীয় পরিজনেরাও পাশে ছিলেন। যেমন, কখনো ডেলিভারি দেওয়ার লোক খুঁজে না পেলে বাবা নিজে গিয়ে পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিয়ে আসেন।’ তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর কথা বলতে হয়। তারা পণ্য ক্রেতার কাছে সঠিক সময়ে এবং ঠিকঠাক পৌঁছাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অপেশাদার আচরণ করে। এতে উদ্যোক্তাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।’
বিদ্যমান সমাজ বাস্তবতায় উদ্যোক্তা হিসেবে লড়াইয়ের কথা শুনতে চাইলে এ্যানি বলেন, ‘নারী হিসেবে প্রতিবন্ধকতা তো রয়েছেই, অনলাইনে পণ্য বিক্রির কাজকে অনেকে কাজ হিসেবে ভাবতে পারেন না। অথচ বিদেশে এ চর্চা অনেক আগেই শুরু হয়েছে। এ বিবেচনায় আমরা এখনো অনেক পেছনে পড়ে আছি। অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের কাজকে নিরুৎসাহিত করা হয়। এ ক্ষেত্রে অনেকে বাধাও দিয়েছে। এগিয়ে যাওয়ার অবশ্য যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।’
‘আবার অরণ্যে’ নিয়ে অনেক দূর যেতে চান এ্যানি বিশ্বাস। দুটি স্বপ্নের কথা উল্লেখ করলেন আলাপে। প্রথমটি, নিজের একটি ঠিকানা তৈরি করা। আর দ্বিতীয়টি, ‘আবার অরণ্যে’ নামে একটি শো-রুম খোলা।
মন্টি বৈষ্ণব, ঢাকা

নারী উদ্যোক্তা এ্যানি বিশ্বাস থাকেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। কিন্তু স্নাতকোত্তর শেষ করার পর প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে চাকরির পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে ছুটতে একপর্যায়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। স্বপ্ন ছিল সরকারি চাকরি করার, পরিবারের পাশে দাঁড়াবার। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। একপর্যায়ে প্রচণ্ড হতাশায় এ্যানি নিজের পায়ে দাঁড়ানোর প্রবল ইচ্ছেটা হারিয়ে ফেলেন।
তবে এ্যানিকে তাঁর হতাশায় জীবনকে খুব বেশি দিন বহন করতে হয়নি। মন খারাপের একপর্যায়ে অনলাইনে নারী উদ্যোক্তাদের সাহসিকতা দেখে নিজেও সাহসী হয়ে শুরু করেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘আবার অরণ্যে’-এর যাত্রা।
চরম হতাশার জীবন থেকে বের হয়ে নতুন উদ্যমে কাজ শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে এ্যানি বলেন, ‘নিজের একটা পরিচয় তৈরির ইচ্ছা থেকেই উদ্যোক্তার হওয়া। স্নাতকোত্তর শেষের পর চাকরি না পেয়ে খুব নিরাশ হয়ে পড়েছিলাম। একদিকে সংসার, অন্যদিকে নিজের খরচ। সবকিছু মিলিয়ে অস্থির সময় কাটাতাম। সে সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো দেখতাম। এসব প্ল্যাটফর্মে একেক নারীর একেক কাজে পারদর্শিতা দেখে ভালো লাগত। নারী উদ্যোক্তাদের সৃষ্টিশীল কাজকর্ম দেখতে দেখতে কোথাও যেন সাহস পাই যে, আমিও পারব। সেই ভালো লাগার জায়গা থেকে এক সময় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরির আত্মবিশ্বাস খুঁজে পাই। ধীরে ধীরে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রস্তুত করতে থাকি এবং উদ্যোক্তা জীবনে প্রবেশ করি।’
এই উদ্যোগের শুরুর সময়ের পরিস্থিতি, আর বর্তমানে কাজের পরিধির বিষয়ে জানতে চাইলে এ্যনি বলেন, ‘শুরুতে কোন ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করব, তা নিয়ে পরিবারের সবার সঙ্গে কথা বলি। কিন্তু হাতে তেমন টাকা ছিল না। ২০২০ সালের জুন মাসে নিজের জমানো ১০ হাজার টাকা দিয়ে কাজে নামি। এখন পর্যন্ত “আবার অরণ্যে”-এর পণ্য ৫ লাখ টাকার বেশি বিক্রি হয়েছে। প্রতি মাসে উপার্জন নির্দিষ্ট না। কখনো কম, কখনো বেশি। এই পর্যন্ত মাসে সর্বোচ্চ আয় হয়েছে ৫০ হাজার টাকা।’
কেন এই উদ্যোগের নাম ‘আবার অরণ্যে’? এ কি গৌতম ঘোষের সিনেমার নাম থেকে এসেছে, নাকি অন্য কোনো কারণ আছে এর পেছনে। শোনা যাক এ্যানির কাছ থেকেই—‘অরণ্য আমার খুব পছন্দ। অরণ্যের ভালো থাকার ওপর নির্ভর করে পৃথিবীর সুস্থ থাকা, আমাদের ভালো থাকা। যেসব পণ্য নিয়ে কাজ করব বলে ভেবেছিলাম, সেগুলোর সঙ্গে অরণ্য ও প্রকৃতির মিল খুঁজে পেয়েছিলাম। তাই এ নাম নির্বাচন করেছি। ভেজালমুক্ত ভালো মানের পণ্য সরবরাহই আমার লক্ষ্য। সর্বোপরি দেশীয়, খাঁটি ও ভেজালমুক্ত পণ্য ভোক্তার দোরগোড়ায় পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্যই আমার এই উদ্যোগ।’
আবার অরণ্যের পণ্যতালিকায় আছে কী, যাকে এর উদ্যোক্তা বলছেন প্রকৃতিবান্ধব? এ তালিকায় আছে খাঁটি সরের ঘি, সুন্দরবনের মধু, কালোজিরা ফুলের মধু, ঘানি ভাঙা সরিষার তেল, দেশীয় পাহাড়ি কাজুবাদাম ইত্যাদি। এসব পণ্য নিজ তৈরি না করলেও সরাসরি উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্যের মান যাচাই করে সংগ্রহ করেন। এসব পণ্যের আদান-প্রদানে ক্রেতারা যেন ভালো মানের পণ্য পান, সে বিষয়ে সব সময় সতর্ক থাকেন এ্যানি। আবার অরণ্যের পণ্যগুলো ডেলিভারি দেওয়ার জন্য ২-৩ জন কাজ করেন।
এ্যানি তাঁর ব্যবসার ক্ষেত্রে কেমন পরিবেশ পেয়েছেন জানতে চাইলে বলেন, ‘পরিবারের বেশির ভাগ সদস্যের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা পেয়েছি। বন্ধুমহল ও আত্মীয় পরিজনেরাও পাশে ছিলেন। যেমন, কখনো ডেলিভারি দেওয়ার লোক খুঁজে না পেলে বাবা নিজে গিয়ে পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিয়ে আসেন।’ তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর কথা বলতে হয়। তারা পণ্য ক্রেতার কাছে সঠিক সময়ে এবং ঠিকঠাক পৌঁছাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অপেশাদার আচরণ করে। এতে উদ্যোক্তাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।’
বিদ্যমান সমাজ বাস্তবতায় উদ্যোক্তা হিসেবে লড়াইয়ের কথা শুনতে চাইলে এ্যানি বলেন, ‘নারী হিসেবে প্রতিবন্ধকতা তো রয়েছেই, অনলাইনে পণ্য বিক্রির কাজকে অনেকে কাজ হিসেবে ভাবতে পারেন না। অথচ বিদেশে এ চর্চা অনেক আগেই শুরু হয়েছে। এ বিবেচনায় আমরা এখনো অনেক পেছনে পড়ে আছি। অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের কাজকে নিরুৎসাহিত করা হয়। এ ক্ষেত্রে অনেকে বাধাও দিয়েছে। এগিয়ে যাওয়ার অবশ্য যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।’
‘আবার অরণ্যে’ নিয়ে অনেক দূর যেতে চান এ্যানি বিশ্বাস। দুটি স্বপ্নের কথা উল্লেখ করলেন আলাপে। প্রথমটি, নিজের একটি ঠিকানা তৈরি করা। আর দ্বিতীয়টি, ‘আবার অরণ্যে’ নামে একটি শো-রুম খোলা।

নারী উদ্যোক্তা এ্যানি বিশ্বাস থাকেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। কিন্তু স্নাতকোত্তর শেষ করার পর প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে চাকরির পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে ছুটতে একপর্যায়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। স্বপ্ন ছিল সরকারি চাকরি করার, পরিবারের পাশে দাঁড়াবার। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। একপর্যায়ে প্রচণ্ড হতাশায় এ্যানি নিজের পায়ে দাঁড়ানোর প্রবল ইচ্ছেটা হারিয়ে ফেলেন।
তবে এ্যানিকে তাঁর হতাশায় জীবনকে খুব বেশি দিন বহন করতে হয়নি। মন খারাপের একপর্যায়ে অনলাইনে নারী উদ্যোক্তাদের সাহসিকতা দেখে নিজেও সাহসী হয়ে শুরু করেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘আবার অরণ্যে’-এর যাত্রা।
চরম হতাশার জীবন থেকে বের হয়ে নতুন উদ্যমে কাজ শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে এ্যানি বলেন, ‘নিজের একটা পরিচয় তৈরির ইচ্ছা থেকেই উদ্যোক্তার হওয়া। স্নাতকোত্তর শেষের পর চাকরি না পেয়ে খুব নিরাশ হয়ে পড়েছিলাম। একদিকে সংসার, অন্যদিকে নিজের খরচ। সবকিছু মিলিয়ে অস্থির সময় কাটাতাম। সে সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো দেখতাম। এসব প্ল্যাটফর্মে একেক নারীর একেক কাজে পারদর্শিতা দেখে ভালো লাগত। নারী উদ্যোক্তাদের সৃষ্টিশীল কাজকর্ম দেখতে দেখতে কোথাও যেন সাহস পাই যে, আমিও পারব। সেই ভালো লাগার জায়গা থেকে এক সময় নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরির আত্মবিশ্বাস খুঁজে পাই। ধীরে ধীরে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রস্তুত করতে থাকি এবং উদ্যোক্তা জীবনে প্রবেশ করি।’
এই উদ্যোগের শুরুর সময়ের পরিস্থিতি, আর বর্তমানে কাজের পরিধির বিষয়ে জানতে চাইলে এ্যনি বলেন, ‘শুরুতে কোন ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করব, তা নিয়ে পরিবারের সবার সঙ্গে কথা বলি। কিন্তু হাতে তেমন টাকা ছিল না। ২০২০ সালের জুন মাসে নিজের জমানো ১০ হাজার টাকা দিয়ে কাজে নামি। এখন পর্যন্ত “আবার অরণ্যে”-এর পণ্য ৫ লাখ টাকার বেশি বিক্রি হয়েছে। প্রতি মাসে উপার্জন নির্দিষ্ট না। কখনো কম, কখনো বেশি। এই পর্যন্ত মাসে সর্বোচ্চ আয় হয়েছে ৫০ হাজার টাকা।’
কেন এই উদ্যোগের নাম ‘আবার অরণ্যে’? এ কি গৌতম ঘোষের সিনেমার নাম থেকে এসেছে, নাকি অন্য কোনো কারণ আছে এর পেছনে। শোনা যাক এ্যানির কাছ থেকেই—‘অরণ্য আমার খুব পছন্দ। অরণ্যের ভালো থাকার ওপর নির্ভর করে পৃথিবীর সুস্থ থাকা, আমাদের ভালো থাকা। যেসব পণ্য নিয়ে কাজ করব বলে ভেবেছিলাম, সেগুলোর সঙ্গে অরণ্য ও প্রকৃতির মিল খুঁজে পেয়েছিলাম। তাই এ নাম নির্বাচন করেছি। ভেজালমুক্ত ভালো মানের পণ্য সরবরাহই আমার লক্ষ্য। সর্বোপরি দেশীয়, খাঁটি ও ভেজালমুক্ত পণ্য ভোক্তার দোরগোড়ায় পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্যই আমার এই উদ্যোগ।’
আবার অরণ্যের পণ্যতালিকায় আছে কী, যাকে এর উদ্যোক্তা বলছেন প্রকৃতিবান্ধব? এ তালিকায় আছে খাঁটি সরের ঘি, সুন্দরবনের মধু, কালোজিরা ফুলের মধু, ঘানি ভাঙা সরিষার তেল, দেশীয় পাহাড়ি কাজুবাদাম ইত্যাদি। এসব পণ্য নিজ তৈরি না করলেও সরাসরি উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্যের মান যাচাই করে সংগ্রহ করেন। এসব পণ্যের আদান-প্রদানে ক্রেতারা যেন ভালো মানের পণ্য পান, সে বিষয়ে সব সময় সতর্ক থাকেন এ্যানি। আবার অরণ্যের পণ্যগুলো ডেলিভারি দেওয়ার জন্য ২-৩ জন কাজ করেন।
এ্যানি তাঁর ব্যবসার ক্ষেত্রে কেমন পরিবেশ পেয়েছেন জানতে চাইলে বলেন, ‘পরিবারের বেশির ভাগ সদস্যের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা পেয়েছি। বন্ধুমহল ও আত্মীয় পরিজনেরাও পাশে ছিলেন। যেমন, কখনো ডেলিভারি দেওয়ার লোক খুঁজে না পেলে বাবা নিজে গিয়ে পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিয়ে আসেন।’ তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর কথা বলতে হয়। তারা পণ্য ক্রেতার কাছে সঠিক সময়ে এবং ঠিকঠাক পৌঁছাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান অপেশাদার আচরণ করে। এতে উদ্যোক্তাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।’
বিদ্যমান সমাজ বাস্তবতায় উদ্যোক্তা হিসেবে লড়াইয়ের কথা শুনতে চাইলে এ্যানি বলেন, ‘নারী হিসেবে প্রতিবন্ধকতা তো রয়েছেই, অনলাইনে পণ্য বিক্রির কাজকে অনেকে কাজ হিসেবে ভাবতে পারেন না। অথচ বিদেশে এ চর্চা অনেক আগেই শুরু হয়েছে। এ বিবেচনায় আমরা এখনো অনেক পেছনে পড়ে আছি। অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের কাজকে নিরুৎসাহিত করা হয়। এ ক্ষেত্রে অনেকে বাধাও দিয়েছে। এগিয়ে যাওয়ার অবশ্য যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।’
‘আবার অরণ্যে’ নিয়ে অনেক দূর যেতে চান এ্যানি বিশ্বাস। দুটি স্বপ্নের কথা উল্লেখ করলেন আলাপে। প্রথমটি, নিজের একটি ঠিকানা তৈরি করা। আর দ্বিতীয়টি, ‘আবার অরণ্যে’ নামে একটি শো-রুম খোলা।

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

নারী উদ্যোক্তা এ্যানি বিশ্বাস থাকেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। কিন্তু স্নাতকোত্তর শেষ করার পর প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে চাকরির পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে ছুটতে একপর্যায়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। স্বপ্ন ছিল সরকারি চাকরি করার, পরিবারের পাশে দাঁড়াবার।
২৯ নভেম্বর ২০২১
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

নারী উদ্যোক্তা এ্যানি বিশ্বাস থাকেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। কিন্তু স্নাতকোত্তর শেষ করার পর প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে চাকরির পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে ছুটতে একপর্যায়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। স্বপ্ন ছিল সরকারি চাকরি করার, পরিবারের পাশে দাঁড়াবার।
২৯ নভেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

নারী উদ্যোক্তা এ্যানি বিশ্বাস থাকেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। কিন্তু স্নাতকোত্তর শেষ করার পর প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে চাকরির পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে ছুটতে একপর্যায়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। স্বপ্ন ছিল সরকারি চাকরি করার, পরিবারের পাশে দাঁড়াবার।
২৯ নভেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

নারী উদ্যোক্তা এ্যানি বিশ্বাস থাকেন চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। কিন্তু স্নাতকোত্তর শেষ করার পর প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে চাকরির পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে ছুটতে একপর্যায়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। স্বপ্ন ছিল সরকারি চাকরি করার, পরিবারের পাশে দাঁড়াবার।
২৯ নভেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে