মন্টি বৈষ্ণব

পরিবারের বড় সন্তান জান্নাতুন নূর সাইমুম। ছোটবেলা থেকে ছবি আঁকার প্রতি ঝোঁক ছিল। ভালোবাসতেন ছবি আঁকতেও। ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকার চেষ্টা করতেন। ছোটবেলার সেই লুকিয়ে থাকা আগ্রহকে বর্তমানে তিনি প্রকাশ করেছেন অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে। হাতে তৈরি অলংকার নিয়ে শুরু করেছেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘চারাগাছ’। মাত্র ৪০০ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু হয় তাঁর এই যাত্রা। মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে এই চারগাছ থেকেই তিনি এখন মাসে ৩০-৪০ হাজার টাকা আয় করছেন।
চট্টগ্রাম শহরেই সাইমুমের বেড়ে ওঠা। স্কুল ছিল আগ্রাবাদ বালিকা বিদ্যালয়। কলেজ—চট্টগ্রাম কমার্স কলেজ। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিনে অধ্যয়নরত। পরিবারে আছেন মা, ছোট ভাই এবং নানা-নানি।
বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সাইমুমের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম চারাগাছের জন্ম এক কঠিন বাস্তবতায়। গল্পের শুরু ২০১৯ সালে। শুরুর সেই সময় সম্পর্কে সাইমুম বলেন—‘আমি সব সময় এমন কিছু করতে চাইতাম, যেখানে আমার চিন্তার স্বাধীনতা থাকবে। ছবি আঁকার পাশাপাশি টুকটাক হাতে বানানো জিনিসের কাজ করতাম। আঁকা-আঁকি করতে ভালোবাসি। নিজের বানানো নানা জিনিসেও সেই ছোঁয়া রাখার চেষ্টা করতাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর কিছু করার চিন্তা মাথায় আসে। কিন্তু কিছু ঠিক করতে পারছিলাম না। প্রথম বর্ষ গেছে টিউশনি ও স্কুলে আর্ট ক্লাস করিয়েই।’
সাইমুমের এই ‘কী করব’ ধরনের দ্বিধা কেটে যায় পারিবারিক এক সংকটমুহূর্তে। সংকটই আসলে অনেক সময় মানুষকে পথ দেখায়। সাইমুমের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। সাইমুমের পরিবার মূলত তাঁর মায়ের সেলাই থেকে আসা আয়ের ওপর নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই তাঁর মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। সাইমুম বলেন, ‘মা হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। চিকিৎসকের পরামর্শে সেলাই ছাড়তে হয় তাঁকে। দ্বিতীয় বর্ষে ওঠার পর আমার পক্ষে আর কোনোভাবেই টিউশন দিয়ে সব চালিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। ঠিক তখনই, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মনে হয় নিজের কিছু করা উচিত। মাত্র কয়েক মুহূর্তের সিদ্ধান্তেই হুট করে বন্ধু থেকে কিছু টাকা নিয়ে আমি গয়না বানানোর কাঁচামাল কিনতে চলে যাই। শুরু করি চারাগাছ-এর কাজ।’
সাইমুমের এই চারাগাছের অনেকটা জুড়েই আছেন তাঁর মা। মায়ের সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এই যে চারাগাছ আজ এত দূর এসেছে, এটা কখনোই আমার একার পক্ষে সম্ভব হতো না, যদি না আমার পাশে মা না থাকতেন। এই যে মালার কাজ করি বা আঁকি, সেটার সুতোটা মা লাগিয়ে দেন, পুঁতিটা খুঁজে দেন মা, হাতের কাজের যা কিছু, সবটা সেলাই মা করে দেন। কোন জিনিসের সঙ্গে কোনটি মানাবে, সেই বিষয়েও পরামর্শ দেন আমার মা।’
শুরুতেই বলা হয়েছে ‘চারাগাছ’-এর জন্ম হয়েছিল মাত্র ৪০০ টাকা পুঁজি থেকে। সাইমুমের জবানিতে এই ৪০০ টাকাও এসেছিল বন্ধুর কাছ থেকে ধার মারফত। যেহেতু তিনি হঠাৎ করে কাজ শুরু করেন, তাই শুরু থেকেই মায়ের পাশাপাশি বন্ধুরা তাঁকে সব সময় নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন। খুব স্বাভাবিকভাবে পড়ালেখার পাশাপাশি অন্য কোনো কাজে যুক্ত থাকলে সমস্যায় পড়তে হয়। একদিকে লেখাপড়া, অন্যদিকে ব্যবসার কাজ।
সাইমুমও এমন সমস্যায় পড়েছেন। তাঁর ভাষ্যমতে, ‘শিক্ষার্থী হওয়ায় ব্যবসার পুঁজি নিয়ে সমস্যায় পড়তাম। কাজ শুরুর পর উপকরণ সংগ্রহে সমস্যায় পড়তাম। কখনো এটা খুঁজে পাওয়া যেত, তো ওটা পাওয়া যেত না। আবার ডেলিভারি নিয়েও নানা রকম সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। অনেক সময় কেউ কেউ অর্ডার করেও নিত না। তাই একটা কাজের পেছনে যতটুকু সময় ব্যয় হয়, সেই অনুযায়ী মূল্যায়ন পেতাম না। স্বল্প পুঁজিতে বারবার জিনিসপত্র কিনতে হয়। এ রকম অসুবিধায় প্রতিনিয়তই পড়তে হতো। কাজ শুরুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন পেজগুলো দেখতাম—কে কীভাবে কাজ করছেন, কীভাবে অনলাইনে তাঁদের পণ্যগুলো তুলছেন। এর পর আস্তে আস্তে দু-তিন মাস পর আমি ‘চারাগাছ’ নামে ফেসবুক পেজটা খুলি।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চারাগাছে পেজ সাইমুমের ব্যবসায় গতি আনে। বললেন, ‘এটা নতুন শুরু এনে দিল। এখন আমি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করি। সময়ে-অসময়ে এই আয়ের পরিমাণে তারতম্য আসে।’
সাইমুম গয়না নিয়ে কাজ করেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন দেশীয় ধাঁচের; যেমন—রিকশাচিত্র, লোকশিল্পের নানা রকম মোটিফ, কাঁথাশিল্প, সুঁই-সুতার কাজ করা গয়না ইত্যাদি তৈরি করেন। আবার মাঝেমধ্যে শাড়ি ও টিশার্টে হ্যান্ড পেইন্টও করেন।
দীর্ঘ দেড় বছর করোনা মহামারির কারণে স্থবির হয়ে পড়েছিল বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাজ। এই সময়ে চারাগাছ-এর কাজ কীভাবে পরিচালনা করেছেন জানতে চাইলে সাইমুম বলেন, ‘করোনার সময় প্রায় দুই মাস চারাগাছ-এর কাজ বন্ধ রেখেছিলাম। করোনার আগে চট্টগ্রামে কোথাও হোম ডেলিভারি দিতাম না। নির্দিষ্ট পিক-আপ পয়েন্ট থেকেই ডেলিভারি নিত সকলে। তবে করোনা পরিস্থিতিতে কাজ শুরুর পর পরিচিত একজন কলেজপড়ুয়াকে ঠিক করি। তিনি চট্টগ্রামের সবাইকে হোম ডেলিভারি দিতেন। আর চট্টগ্রামের বাইরে সুন্দরবন কুরিয়ারও সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিত। এই কাজের ফলে সেই কলেজ শিক্ষার্থীর আর্থিক সমস্যা অনেকটা লাঘব হয়েছিল।’
কোথায় যেতে চান সাইমুম? এক কথায় অনেক দূর। তবে আগে পড়ালেখা শেষ করতে চান। তারপর এই চারাগাছকে এমন এক মহিরুহে পরিণত করতে চান, যা আশ্রয় দিতে পারবে বহু মানুষকে। তিনি চান—চারাগাছের ছায়াতেই হবে বহু মানুষের কর্মসংস্থান।
উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসকেই সবচেয়ে বড় পুঁজি বলে মনে করেন সাইমুম। নিজের উদাহরণ টেনেই বললেন, ৪০০ টাকা নয় আসলে আত্মবিশ্বাসই তাঁর পুঁজি ছিল। এই আত্মবিশ্বাস না থাকলে শুরুতেই থমকে যেতে হয়। এ দেশের নারীদের মধ্যে এই একটি বিষয় যদি ঠিকঠাক সঞ্চার করা যায়, তবে অনেক উদ্যোক্তা বেরিয়ে আসবে বলে মনে করেন তিনি। আত্মনির্ভরশীল হতে এর কোনো বিকল্প নেই। সাইমুম বলেন, ‘নিজে কিছু গড়ে তোলা আর আত্মনির্ভরশীল হওয়ার যে জায়গা, সেখান থেকেই আমার এই পথে আসা। যারা নতুন করে উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁদের বলব—সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। কাজে নতুনত্ব আনুন। একজনের দেখাদেখি বাজার বা পণ্যের কথা বিবেচনা না করে, নিজের মতো কিছু করার চেষ্টা করুন। আপনার মধ্যে কাজের একাগ্রতা থাকলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।’

পরিবারের বড় সন্তান জান্নাতুন নূর সাইমুম। ছোটবেলা থেকে ছবি আঁকার প্রতি ঝোঁক ছিল। ভালোবাসতেন ছবি আঁকতেও। ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকার চেষ্টা করতেন। ছোটবেলার সেই লুকিয়ে থাকা আগ্রহকে বর্তমানে তিনি প্রকাশ করেছেন অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে। হাতে তৈরি অলংকার নিয়ে শুরু করেছেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘চারাগাছ’। মাত্র ৪০০ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু হয় তাঁর এই যাত্রা। মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে এই চারগাছ থেকেই তিনি এখন মাসে ৩০-৪০ হাজার টাকা আয় করছেন।
চট্টগ্রাম শহরেই সাইমুমের বেড়ে ওঠা। স্কুল ছিল আগ্রাবাদ বালিকা বিদ্যালয়। কলেজ—চট্টগ্রাম কমার্স কলেজ। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিনে অধ্যয়নরত। পরিবারে আছেন মা, ছোট ভাই এবং নানা-নানি।
বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া সাইমুমের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম চারাগাছের জন্ম এক কঠিন বাস্তবতায়। গল্পের শুরু ২০১৯ সালে। শুরুর সেই সময় সম্পর্কে সাইমুম বলেন—‘আমি সব সময় এমন কিছু করতে চাইতাম, যেখানে আমার চিন্তার স্বাধীনতা থাকবে। ছবি আঁকার পাশাপাশি টুকটাক হাতে বানানো জিনিসের কাজ করতাম। আঁকা-আঁকি করতে ভালোবাসি। নিজের বানানো নানা জিনিসেও সেই ছোঁয়া রাখার চেষ্টা করতাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর কিছু করার চিন্তা মাথায় আসে। কিন্তু কিছু ঠিক করতে পারছিলাম না। প্রথম বর্ষ গেছে টিউশনি ও স্কুলে আর্ট ক্লাস করিয়েই।’
সাইমুমের এই ‘কী করব’ ধরনের দ্বিধা কেটে যায় পারিবারিক এক সংকটমুহূর্তে। সংকটই আসলে অনেক সময় মানুষকে পথ দেখায়। সাইমুমের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। সাইমুমের পরিবার মূলত তাঁর মায়ের সেলাই থেকে আসা আয়ের ওপর নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই তাঁর মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। সাইমুম বলেন, ‘মা হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। চিকিৎসকের পরামর্শে সেলাই ছাড়তে হয় তাঁকে। দ্বিতীয় বর্ষে ওঠার পর আমার পক্ষে আর কোনোভাবেই টিউশন দিয়ে সব চালিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। ঠিক তখনই, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে মনে হয় নিজের কিছু করা উচিত। মাত্র কয়েক মুহূর্তের সিদ্ধান্তেই হুট করে বন্ধু থেকে কিছু টাকা নিয়ে আমি গয়না বানানোর কাঁচামাল কিনতে চলে যাই। শুরু করি চারাগাছ-এর কাজ।’
সাইমুমের এই চারাগাছের অনেকটা জুড়েই আছেন তাঁর মা। মায়ের সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এই যে চারাগাছ আজ এত দূর এসেছে, এটা কখনোই আমার একার পক্ষে সম্ভব হতো না, যদি না আমার পাশে মা না থাকতেন। এই যে মালার কাজ করি বা আঁকি, সেটার সুতোটা মা লাগিয়ে দেন, পুঁতিটা খুঁজে দেন মা, হাতের কাজের যা কিছু, সবটা সেলাই মা করে দেন। কোন জিনিসের সঙ্গে কোনটি মানাবে, সেই বিষয়েও পরামর্শ দেন আমার মা।’
শুরুতেই বলা হয়েছে ‘চারাগাছ’-এর জন্ম হয়েছিল মাত্র ৪০০ টাকা পুঁজি থেকে। সাইমুমের জবানিতে এই ৪০০ টাকাও এসেছিল বন্ধুর কাছ থেকে ধার মারফত। যেহেতু তিনি হঠাৎ করে কাজ শুরু করেন, তাই শুরু থেকেই মায়ের পাশাপাশি বন্ধুরা তাঁকে সব সময় নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন। খুব স্বাভাবিকভাবে পড়ালেখার পাশাপাশি অন্য কোনো কাজে যুক্ত থাকলে সমস্যায় পড়তে হয়। একদিকে লেখাপড়া, অন্যদিকে ব্যবসার কাজ।
সাইমুমও এমন সমস্যায় পড়েছেন। তাঁর ভাষ্যমতে, ‘শিক্ষার্থী হওয়ায় ব্যবসার পুঁজি নিয়ে সমস্যায় পড়তাম। কাজ শুরুর পর উপকরণ সংগ্রহে সমস্যায় পড়তাম। কখনো এটা খুঁজে পাওয়া যেত, তো ওটা পাওয়া যেত না। আবার ডেলিভারি নিয়েও নানা রকম সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। অনেক সময় কেউ কেউ অর্ডার করেও নিত না। তাই একটা কাজের পেছনে যতটুকু সময় ব্যয় হয়, সেই অনুযায়ী মূল্যায়ন পেতাম না। স্বল্প পুঁজিতে বারবার জিনিসপত্র কিনতে হয়। এ রকম অসুবিধায় প্রতিনিয়তই পড়তে হতো। কাজ শুরুর পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন পেজগুলো দেখতাম—কে কীভাবে কাজ করছেন, কীভাবে অনলাইনে তাঁদের পণ্যগুলো তুলছেন। এর পর আস্তে আস্তে দু-তিন মাস পর আমি ‘চারাগাছ’ নামে ফেসবুক পেজটা খুলি।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চারাগাছে পেজ সাইমুমের ব্যবসায় গতি আনে। বললেন, ‘এটা নতুন শুরু এনে দিল। এখন আমি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করি। সময়ে-অসময়ে এই আয়ের পরিমাণে তারতম্য আসে।’
সাইমুম গয়না নিয়ে কাজ করেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন দেশীয় ধাঁচের; যেমন—রিকশাচিত্র, লোকশিল্পের নানা রকম মোটিফ, কাঁথাশিল্প, সুঁই-সুতার কাজ করা গয়না ইত্যাদি তৈরি করেন। আবার মাঝেমধ্যে শাড়ি ও টিশার্টে হ্যান্ড পেইন্টও করেন।
দীর্ঘ দেড় বছর করোনা মহামারির কারণে স্থবির হয়ে পড়েছিল বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাজ। এই সময়ে চারাগাছ-এর কাজ কীভাবে পরিচালনা করেছেন জানতে চাইলে সাইমুম বলেন, ‘করোনার সময় প্রায় দুই মাস চারাগাছ-এর কাজ বন্ধ রেখেছিলাম। করোনার আগে চট্টগ্রামে কোথাও হোম ডেলিভারি দিতাম না। নির্দিষ্ট পিক-আপ পয়েন্ট থেকেই ডেলিভারি নিত সকলে। তবে করোনা পরিস্থিতিতে কাজ শুরুর পর পরিচিত একজন কলেজপড়ুয়াকে ঠিক করি। তিনি চট্টগ্রামের সবাইকে হোম ডেলিভারি দিতেন। আর চট্টগ্রামের বাইরে সুন্দরবন কুরিয়ারও সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিত। এই কাজের ফলে সেই কলেজ শিক্ষার্থীর আর্থিক সমস্যা অনেকটা লাঘব হয়েছিল।’
কোথায় যেতে চান সাইমুম? এক কথায় অনেক দূর। তবে আগে পড়ালেখা শেষ করতে চান। তারপর এই চারাগাছকে এমন এক মহিরুহে পরিণত করতে চান, যা আশ্রয় দিতে পারবে বহু মানুষকে। তিনি চান—চারাগাছের ছায়াতেই হবে বহু মানুষের কর্মসংস্থান।
উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসকেই সবচেয়ে বড় পুঁজি বলে মনে করেন সাইমুম। নিজের উদাহরণ টেনেই বললেন, ৪০০ টাকা নয় আসলে আত্মবিশ্বাসই তাঁর পুঁজি ছিল। এই আত্মবিশ্বাস না থাকলে শুরুতেই থমকে যেতে হয়। এ দেশের নারীদের মধ্যে এই একটি বিষয় যদি ঠিকঠাক সঞ্চার করা যায়, তবে অনেক উদ্যোক্তা বেরিয়ে আসবে বলে মনে করেন তিনি। আত্মনির্ভরশীল হতে এর কোনো বিকল্প নেই। সাইমুম বলেন, ‘নিজে কিছু গড়ে তোলা আর আত্মনির্ভরশীল হওয়ার যে জায়গা, সেখান থেকেই আমার এই পথে আসা। যারা নতুন করে উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁদের বলব—সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। কাজে নতুনত্ব আনুন। একজনের দেখাদেখি বাজার বা পণ্যের কথা বিবেচনা না করে, নিজের মতো কিছু করার চেষ্টা করুন। আপনার মধ্যে কাজের একাগ্রতা থাকলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।’

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকার চেষ্টা করতেন। ছোটবেলার সেই লুকিয়ে থাকা আগ্রহকে বর্তমানে তিনি প্রকাশ করেছেন অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে। হাতে তৈরি অলংকার নিয়ে শুরু করেছেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘চারাগাছ’। মাত্র ৪০০ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু হয় তাঁর এই যাত্রা। মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে এই চারগাছ থেকেই
১১ অক্টোবর ২০২১
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকার চেষ্টা করতেন। ছোটবেলার সেই লুকিয়ে থাকা আগ্রহকে বর্তমানে তিনি প্রকাশ করেছেন অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে। হাতে তৈরি অলংকার নিয়ে শুরু করেছেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘চারাগাছ’। মাত্র ৪০০ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু হয় তাঁর এই যাত্রা। মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে এই চারগাছ থেকেই
১১ অক্টোবর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকার চেষ্টা করতেন। ছোটবেলার সেই লুকিয়ে থাকা আগ্রহকে বর্তমানে তিনি প্রকাশ করেছেন অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে। হাতে তৈরি অলংকার নিয়ে শুরু করেছেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘চারাগাছ’। মাত্র ৪০০ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু হয় তাঁর এই যাত্রা। মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে এই চারগাছ থেকেই
১১ অক্টোবর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকার চেষ্টা করতেন। ছোটবেলার সেই লুকিয়ে থাকা আগ্রহকে বর্তমানে তিনি প্রকাশ করেছেন অনলাইন ব্যবসার মাধ্যমে। হাতে তৈরি অলংকার নিয়ে শুরু করেছেন অনলাইনভিত্তিক শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘চারাগাছ’। মাত্র ৪০০ টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু হয় তাঁর এই যাত্রা। মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে এই চারগাছ থেকেই
১১ অক্টোবর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে