মন্টি বৈষ্ণব

সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাদ্যের। কিন্তুবাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষের কাছেই এই পুষ্টিকর খাদ্য এখনো অধরাই রয়ে গেছে। অথচ শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে সাধ ও সাধ্যের চিরায়ত সমীকরণের ফেরে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। তবে, খাবারের পুষ্টিগুণ বিষয়ে ধারণা থাকলে কম মূল্যের খাবার দিয়েও শরীরের পুষ্টির অভাব পূরণ করা যায়। কীভাবে? এই প্রশ্নের উত্তরটিই অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দিচ্ছেন পেশায় পুষ্টিবিদ রীদা নাজনীন।
রীদা নাজনীন একজন পুষ্টিবিদ। এ ছাড়া ‘পিরিতি’ নামের অনলাইনভিত্তিক একটি কেনাকাটার প্ল্যাটফর্মের স্বত্বাধিকারী তিনি। সেখানে চলে কাপড়ের ব্যবসা। পাশাপাশি বিভিন্ন খাদ্যের উপকারিতা নিয়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কথা বলেন তিনি।
রীদার জন্ম উত্তরবঙ্গের মফস্বল শহরে। গ্রামের পরিবেশে কেটেছে তাঁর শৈশবকাল। ছোটবেলা থেকে স্বাধীনভাবে নিজের কথা প্রকাশ করতে পছন্দ করতেন তিনি। নিজের মতো করে কাজ করার মধ্যেই খুঁজে পেতেন অফুরান প্রাণশক্তি। আর সেই প্রাণ সঞ্চারের ভাবনা থেকে অনলাইনভিত্তিক কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম ‘পিরিতি’র যাত্রা শুরু করেন। বেড়ে ওঠা মফস্বল শহরে হলেও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিষয়ে পড়তে চলে আসেন ঢাকায়। তখন থেকে ঢাকায় পড়ালেখার পাশাপাশি অন্যান্য কাজ শুরু করেন। রীদার বাবা সরকারি চাকরিজীবী। আর ভাইবোনেরাও নিজেদের মতো কাজ করতে পছন্দ করেন।
রীদা কাজ করেন বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় দুটি বিষয়—খাদ্য ও পোশাক নিয়ে। এর শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে বললেন, ‘পেশায় পুষ্টিবিদ হিসেবে কাজ করছি ২০১২ সাল থেকে। স্বাস্থ্য নিয়ে আমি একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এক বছর কাজ করেছি। আমার কাজ ছিল খাদ্যের বিষয়ে কাউন্সেলিং করা, সময় দিয়ে সবাইকে খাবারের উপকারিতার বিষয়ে বুঝিয়ে বলা। এভাবে কাজ করতে করতে একদিন চিন্তা করলাম ব্যবসায়িক কোনো প্রতিষ্ঠানে খাদ্যের দরকারি বিষয়ে কথা বলার সুযোগ খুব কম। সেই ভাবনা থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করার ইচ্ছা মাথায় আসে। এই ভাবনা থেকেই যৌথ উদ্যোগে একটা হেলথ কেয়ার সেন্টার দিয়েই আমার এই যাত্রার সূচনা।’
রীদা বলেন, ‘বর্তমানে আমি অনলাইনভিত্তিক কাউন্সেলিং করছি। সেখানে সবাইকে বলার চেষ্টা করছি, শারীরিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন কতটা জরুরি। এর চেয়ে আরও জরুরি বিষয় হলো আমাদের জীবনযাপনের পদ্ধতিকে একটু সহজ করে ভাবতে শেখা। রোগ ও ওষুধের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজেকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিজের নেওয়া শেখাটা জরুরি।’
রীদা নাজনীন জানালেন, তিনি সব সময় খাবারের বিষয়ে এমন কিছু খাবারের তথ্য খোঁজেন, যা সার্বিকভাবে সবার জন্য সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী। যেমন, কাঠবাদামের বিকল্প হিসেবে রয়েছে একই গুণাগুণসম্পন্ন তিসি। কাঠবাদামের দাম বেশি বলে এটি অনেকে কিনতে পারেন না। বাদামের কেজিপ্রতি দাম ১ হাজার টাকা। অথচ তিসির বাজারমূল্য কেজিতে ২০০ টাকা। এ ছাড়া আমি ৫০ থেকে ২০০ টাকা মধ্যে ঘরে তৈরি বিভিন্ন সবজির ফার্মেন্টেশনও করা যায়, যা সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
কিন্তু শুধু পুষ্টি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করে তো আর চলা সম্ভব নয়। তাই রীদা উদ্যোক্তা হিসেবেও যাত্রা করেন। মাঝেমধ্যে কলকাতা যেতেন। সেখানে কাপড়ের দাম অনেক কম। আর এখান থেকেই মাথায় ব্যবসার চিন্তা মাথায় আসে। বললেন, কলকাতায় কাপড়ের দাম কম। বিষয়টি আমাকে বেশ নাড়া দেয়। এ ছাড়া দিল্লিতে গেছি একবার একটা প্রফেশনাল কোর্সে অংশ নিতে। সেখানেও দেখলাম পোশাকের দাম অনেক কম। এসব দেখে ২০১৩-১৪ সময়ে বুটিকস করার চিন্তা আসে। ২০১৯ সালে ড্রয়িং ও পেইন্টিং নিয়ে স্নাতক পড়া শুরু করি। ডিজাইন, কালার নিয়ে কাজ শুরু করলে কীভাবে শাড়িতে তা যুক্ত করা যায়, সেটা ভাবতে থাকি। এর পর শুরু হলো, কোথায় কী পাওয়া যায়, তার খোঁজ নেওয়া। ডোবি নকশার শাড়ি, টাঙ্গাইলে ভালো মানের কী আছে, ন্যাচারাল ডাইয়ের কাজ কোথায় হয়। আস্তে আস্তে সবই জানতে শুরু করি। এর পর শুরু করলাম অনলাইনভিত্তিক কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম ‘পিরিতি’-এর যাত্রা।’
রীদা সাশ্রয়ী মূল্যের যে চিন্তা থেকে কাজটা শুরু করেছিলেন, মাঠে নেমে দেখলেন বিষয়টি অনেক কঠিনও বটে। কারণ, এই সময়টাতে সবকিছুই সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি। এ ছাড়া অনলাইন কেন্দ্রিক এমন উদ্যোগ অনেক আছে, যেখানে প্রতিযোগিতাও বাড়ছে প্রতিনিয়ত। কম দামে জিনিস বিক্রি করলে ক্রেতারা ভাবেন পণ্যের গুণগত মান নিয়ে। তবে সময় যত যাচ্ছে, পিরিতির পণ্যের ওপর ক্রেতাদের আস্থা তত বাড়ছে বলে জানালেন রীদা। বললেন, ক্রেতাদের ভালোবাসা পাচ্ছি। পিরিতির প্রতি তাদের ভরসার জায়গা বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি।
যারা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করতে চান, তাঁদের উদ্দেশ্যে রীদা বলেন, ‘আত্মবিশ্বাস রাখুন নিজের ওপর। আর আপনার কাজকে ভালোবাসুন। দেখবেন, সমস্ত প্রতিবন্ধকতা ছাড়িয়ে আপনি আপনার কাজ নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছেন। আপনি পারবেন, এই শব্দটা নিজেকে বলুন। এই আত্মবিশ্বাস খুব জরুরি। আমি বিশ্বাস করি, মন থেকে চাইলে মানুষ যেকোনো কাজ করতে পারবে। যেমন ধরেন, আমি কোনো দিন ছবি আঁকিনি। শুধু এটুকুই জানি, আমি আঁকতে পারব। আত্মবিশ্বাসের কথা হলো, আজ আমি ছবি আঁকতে পারি।’
রীদা ‘পিরিতি’-এর মাধ্যমে দেশি পণ্য নিয়ে কাজ করছেন। আর চেষ্টা করছেন কম বাজেটে মানসম্মত পণ্য সবার হাতে পৌঁছে দিতে। নিজের স্বপ্নের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পিরিতি নিয়ে কাজ শুরুর পর একটা বিষয় বিশেষভাবে অনুভব করি, সেটা হলো ছোট্ট পরিসরে কাজ করেও অন্যের জন্য কিছু করা যায়। শাড়ি-সুতা তৈরির কারিগর, তাঁতি, ন্যাচারাল ডাই কারখানার কারিগর, উদ্যোক্তা—সবার সঙ্গেই পিরিতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। করোনাতে এই প্রতিটি পর্যায়ের মানুষ ভুক্তভোগী ছিল। করোনায় পরিচিত এক ডাই কারখানার দাদা, তাঁর পুঁজির সবই হারিয়েছেন। আমি তাঁকে আমার কাজের সঙ্গে যুক্ত করি। বর্তমানে তাঁর প্রতিষ্ঠান আবার আশার আলো দেখছে। পিরিতির সার্বিক কাজের ক্ষেত্রে বেশ কিছু শ্রমিককে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। এমনকি করোনাকালে তাঁরা যেন আর্থিকভাবে ভালো থাকেন, সে ব্যবস্থাও করেছি। আমার ভাবতে ভালো লাগে, একটি শাড়ির সঙ্গে কতজনের কর্মসংস্থান জড়িত। তাঁদের পাশে দাঁড়াতে পেরেছে পিরিতি। সবার ভালোবাসা নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে চাই অনেক দূর।’

সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাদ্যের। কিন্তুবাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষের কাছেই এই পুষ্টিকর খাদ্য এখনো অধরাই রয়ে গেছে। অথচ শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে সাধ ও সাধ্যের চিরায়ত সমীকরণের ফেরে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। তবে, খাবারের পুষ্টিগুণ বিষয়ে ধারণা থাকলে কম মূল্যের খাবার দিয়েও শরীরের পুষ্টির অভাব পূরণ করা যায়। কীভাবে? এই প্রশ্নের উত্তরটিই অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দিচ্ছেন পেশায় পুষ্টিবিদ রীদা নাজনীন।
রীদা নাজনীন একজন পুষ্টিবিদ। এ ছাড়া ‘পিরিতি’ নামের অনলাইনভিত্তিক একটি কেনাকাটার প্ল্যাটফর্মের স্বত্বাধিকারী তিনি। সেখানে চলে কাপড়ের ব্যবসা। পাশাপাশি বিভিন্ন খাদ্যের উপকারিতা নিয়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কথা বলেন তিনি।
রীদার জন্ম উত্তরবঙ্গের মফস্বল শহরে। গ্রামের পরিবেশে কেটেছে তাঁর শৈশবকাল। ছোটবেলা থেকে স্বাধীনভাবে নিজের কথা প্রকাশ করতে পছন্দ করতেন তিনি। নিজের মতো করে কাজ করার মধ্যেই খুঁজে পেতেন অফুরান প্রাণশক্তি। আর সেই প্রাণ সঞ্চারের ভাবনা থেকে অনলাইনভিত্তিক কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম ‘পিরিতি’র যাত্রা শুরু করেন। বেড়ে ওঠা মফস্বল শহরে হলেও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিষয়ে পড়তে চলে আসেন ঢাকায়। তখন থেকে ঢাকায় পড়ালেখার পাশাপাশি অন্যান্য কাজ শুরু করেন। রীদার বাবা সরকারি চাকরিজীবী। আর ভাইবোনেরাও নিজেদের মতো কাজ করতে পছন্দ করেন।
রীদা কাজ করেন বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় দুটি বিষয়—খাদ্য ও পোশাক নিয়ে। এর শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে বললেন, ‘পেশায় পুষ্টিবিদ হিসেবে কাজ করছি ২০১২ সাল থেকে। স্বাস্থ্য নিয়ে আমি একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এক বছর কাজ করেছি। আমার কাজ ছিল খাদ্যের বিষয়ে কাউন্সেলিং করা, সময় দিয়ে সবাইকে খাবারের উপকারিতার বিষয়ে বুঝিয়ে বলা। এভাবে কাজ করতে করতে একদিন চিন্তা করলাম ব্যবসায়িক কোনো প্রতিষ্ঠানে খাদ্যের দরকারি বিষয়ে কথা বলার সুযোগ খুব কম। সেই ভাবনা থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করার ইচ্ছা মাথায় আসে। এই ভাবনা থেকেই যৌথ উদ্যোগে একটা হেলথ কেয়ার সেন্টার দিয়েই আমার এই যাত্রার সূচনা।’
রীদা বলেন, ‘বর্তমানে আমি অনলাইনভিত্তিক কাউন্সেলিং করছি। সেখানে সবাইকে বলার চেষ্টা করছি, শারীরিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন কতটা জরুরি। এর চেয়ে আরও জরুরি বিষয় হলো আমাদের জীবনযাপনের পদ্ধতিকে একটু সহজ করে ভাবতে শেখা। রোগ ও ওষুধের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজেকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিজের নেওয়া শেখাটা জরুরি।’
রীদা নাজনীন জানালেন, তিনি সব সময় খাবারের বিষয়ে এমন কিছু খাবারের তথ্য খোঁজেন, যা সার্বিকভাবে সবার জন্য সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী। যেমন, কাঠবাদামের বিকল্প হিসেবে রয়েছে একই গুণাগুণসম্পন্ন তিসি। কাঠবাদামের দাম বেশি বলে এটি অনেকে কিনতে পারেন না। বাদামের কেজিপ্রতি দাম ১ হাজার টাকা। অথচ তিসির বাজারমূল্য কেজিতে ২০০ টাকা। এ ছাড়া আমি ৫০ থেকে ২০০ টাকা মধ্যে ঘরে তৈরি বিভিন্ন সবজির ফার্মেন্টেশনও করা যায়, যা সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
কিন্তু শুধু পুষ্টি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করে তো আর চলা সম্ভব নয়। তাই রীদা উদ্যোক্তা হিসেবেও যাত্রা করেন। মাঝেমধ্যে কলকাতা যেতেন। সেখানে কাপড়ের দাম অনেক কম। আর এখান থেকেই মাথায় ব্যবসার চিন্তা মাথায় আসে। বললেন, কলকাতায় কাপড়ের দাম কম। বিষয়টি আমাকে বেশ নাড়া দেয়। এ ছাড়া দিল্লিতে গেছি একবার একটা প্রফেশনাল কোর্সে অংশ নিতে। সেখানেও দেখলাম পোশাকের দাম অনেক কম। এসব দেখে ২০১৩-১৪ সময়ে বুটিকস করার চিন্তা আসে। ২০১৯ সালে ড্রয়িং ও পেইন্টিং নিয়ে স্নাতক পড়া শুরু করি। ডিজাইন, কালার নিয়ে কাজ শুরু করলে কীভাবে শাড়িতে তা যুক্ত করা যায়, সেটা ভাবতে থাকি। এর পর শুরু হলো, কোথায় কী পাওয়া যায়, তার খোঁজ নেওয়া। ডোবি নকশার শাড়ি, টাঙ্গাইলে ভালো মানের কী আছে, ন্যাচারাল ডাইয়ের কাজ কোথায় হয়। আস্তে আস্তে সবই জানতে শুরু করি। এর পর শুরু করলাম অনলাইনভিত্তিক কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম ‘পিরিতি’-এর যাত্রা।’
রীদা সাশ্রয়ী মূল্যের যে চিন্তা থেকে কাজটা শুরু করেছিলেন, মাঠে নেমে দেখলেন বিষয়টি অনেক কঠিনও বটে। কারণ, এই সময়টাতে সবকিছুই সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি। এ ছাড়া অনলাইন কেন্দ্রিক এমন উদ্যোগ অনেক আছে, যেখানে প্রতিযোগিতাও বাড়ছে প্রতিনিয়ত। কম দামে জিনিস বিক্রি করলে ক্রেতারা ভাবেন পণ্যের গুণগত মান নিয়ে। তবে সময় যত যাচ্ছে, পিরিতির পণ্যের ওপর ক্রেতাদের আস্থা তত বাড়ছে বলে জানালেন রীদা। বললেন, ক্রেতাদের ভালোবাসা পাচ্ছি। পিরিতির প্রতি তাদের ভরসার জায়গা বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি।
যারা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করতে চান, তাঁদের উদ্দেশ্যে রীদা বলেন, ‘আত্মবিশ্বাস রাখুন নিজের ওপর। আর আপনার কাজকে ভালোবাসুন। দেখবেন, সমস্ত প্রতিবন্ধকতা ছাড়িয়ে আপনি আপনার কাজ নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছেন। আপনি পারবেন, এই শব্দটা নিজেকে বলুন। এই আত্মবিশ্বাস খুব জরুরি। আমি বিশ্বাস করি, মন থেকে চাইলে মানুষ যেকোনো কাজ করতে পারবে। যেমন ধরেন, আমি কোনো দিন ছবি আঁকিনি। শুধু এটুকুই জানি, আমি আঁকতে পারব। আত্মবিশ্বাসের কথা হলো, আজ আমি ছবি আঁকতে পারি।’
রীদা ‘পিরিতি’-এর মাধ্যমে দেশি পণ্য নিয়ে কাজ করছেন। আর চেষ্টা করছেন কম বাজেটে মানসম্মত পণ্য সবার হাতে পৌঁছে দিতে। নিজের স্বপ্নের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পিরিতি নিয়ে কাজ শুরুর পর একটা বিষয় বিশেষভাবে অনুভব করি, সেটা হলো ছোট্ট পরিসরে কাজ করেও অন্যের জন্য কিছু করা যায়। শাড়ি-সুতা তৈরির কারিগর, তাঁতি, ন্যাচারাল ডাই কারখানার কারিগর, উদ্যোক্তা—সবার সঙ্গেই পিরিতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। করোনাতে এই প্রতিটি পর্যায়ের মানুষ ভুক্তভোগী ছিল। করোনায় পরিচিত এক ডাই কারখানার দাদা, তাঁর পুঁজির সবই হারিয়েছেন। আমি তাঁকে আমার কাজের সঙ্গে যুক্ত করি। বর্তমানে তাঁর প্রতিষ্ঠান আবার আশার আলো দেখছে। পিরিতির সার্বিক কাজের ক্ষেত্রে বেশ কিছু শ্রমিককে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। এমনকি করোনাকালে তাঁরা যেন আর্থিকভাবে ভালো থাকেন, সে ব্যবস্থাও করেছি। আমার ভাবতে ভালো লাগে, একটি শাড়ির সঙ্গে কতজনের কর্মসংস্থান জড়িত। তাঁদের পাশে দাঁড়াতে পেরেছে পিরিতি। সবার ভালোবাসা নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে চাই অনেক দূর।’
মন্টি বৈষ্ণব

সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাদ্যের। কিন্তুবাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষের কাছেই এই পুষ্টিকর খাদ্য এখনো অধরাই রয়ে গেছে। অথচ শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে সাধ ও সাধ্যের চিরায়ত সমীকরণের ফেরে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। তবে, খাবারের পুষ্টিগুণ বিষয়ে ধারণা থাকলে কম মূল্যের খাবার দিয়েও শরীরের পুষ্টির অভাব পূরণ করা যায়। কীভাবে? এই প্রশ্নের উত্তরটিই অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দিচ্ছেন পেশায় পুষ্টিবিদ রীদা নাজনীন।
রীদা নাজনীন একজন পুষ্টিবিদ। এ ছাড়া ‘পিরিতি’ নামের অনলাইনভিত্তিক একটি কেনাকাটার প্ল্যাটফর্মের স্বত্বাধিকারী তিনি। সেখানে চলে কাপড়ের ব্যবসা। পাশাপাশি বিভিন্ন খাদ্যের উপকারিতা নিয়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কথা বলেন তিনি।
রীদার জন্ম উত্তরবঙ্গের মফস্বল শহরে। গ্রামের পরিবেশে কেটেছে তাঁর শৈশবকাল। ছোটবেলা থেকে স্বাধীনভাবে নিজের কথা প্রকাশ করতে পছন্দ করতেন তিনি। নিজের মতো করে কাজ করার মধ্যেই খুঁজে পেতেন অফুরান প্রাণশক্তি। আর সেই প্রাণ সঞ্চারের ভাবনা থেকে অনলাইনভিত্তিক কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম ‘পিরিতি’র যাত্রা শুরু করেন। বেড়ে ওঠা মফস্বল শহরে হলেও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিষয়ে পড়তে চলে আসেন ঢাকায়। তখন থেকে ঢাকায় পড়ালেখার পাশাপাশি অন্যান্য কাজ শুরু করেন। রীদার বাবা সরকারি চাকরিজীবী। আর ভাইবোনেরাও নিজেদের মতো কাজ করতে পছন্দ করেন।
রীদা কাজ করেন বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় দুটি বিষয়—খাদ্য ও পোশাক নিয়ে। এর শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে বললেন, ‘পেশায় পুষ্টিবিদ হিসেবে কাজ করছি ২০১২ সাল থেকে। স্বাস্থ্য নিয়ে আমি একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এক বছর কাজ করেছি। আমার কাজ ছিল খাদ্যের বিষয়ে কাউন্সেলিং করা, সময় দিয়ে সবাইকে খাবারের উপকারিতার বিষয়ে বুঝিয়ে বলা। এভাবে কাজ করতে করতে একদিন চিন্তা করলাম ব্যবসায়িক কোনো প্রতিষ্ঠানে খাদ্যের দরকারি বিষয়ে কথা বলার সুযোগ খুব কম। সেই ভাবনা থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করার ইচ্ছা মাথায় আসে। এই ভাবনা থেকেই যৌথ উদ্যোগে একটা হেলথ কেয়ার সেন্টার দিয়েই আমার এই যাত্রার সূচনা।’
রীদা বলেন, ‘বর্তমানে আমি অনলাইনভিত্তিক কাউন্সেলিং করছি। সেখানে সবাইকে বলার চেষ্টা করছি, শারীরিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন কতটা জরুরি। এর চেয়ে আরও জরুরি বিষয় হলো আমাদের জীবনযাপনের পদ্ধতিকে একটু সহজ করে ভাবতে শেখা। রোগ ও ওষুধের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজেকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিজের নেওয়া শেখাটা জরুরি।’
রীদা নাজনীন জানালেন, তিনি সব সময় খাবারের বিষয়ে এমন কিছু খাবারের তথ্য খোঁজেন, যা সার্বিকভাবে সবার জন্য সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী। যেমন, কাঠবাদামের বিকল্প হিসেবে রয়েছে একই গুণাগুণসম্পন্ন তিসি। কাঠবাদামের দাম বেশি বলে এটি অনেকে কিনতে পারেন না। বাদামের কেজিপ্রতি দাম ১ হাজার টাকা। অথচ তিসির বাজারমূল্য কেজিতে ২০০ টাকা। এ ছাড়া আমি ৫০ থেকে ২০০ টাকা মধ্যে ঘরে তৈরি বিভিন্ন সবজির ফার্মেন্টেশনও করা যায়, যা সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
কিন্তু শুধু পুষ্টি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করে তো আর চলা সম্ভব নয়। তাই রীদা উদ্যোক্তা হিসেবেও যাত্রা করেন। মাঝেমধ্যে কলকাতা যেতেন। সেখানে কাপড়ের দাম অনেক কম। আর এখান থেকেই মাথায় ব্যবসার চিন্তা মাথায় আসে। বললেন, কলকাতায় কাপড়ের দাম কম। বিষয়টি আমাকে বেশ নাড়া দেয়। এ ছাড়া দিল্লিতে গেছি একবার একটা প্রফেশনাল কোর্সে অংশ নিতে। সেখানেও দেখলাম পোশাকের দাম অনেক কম। এসব দেখে ২০১৩-১৪ সময়ে বুটিকস করার চিন্তা আসে। ২০১৯ সালে ড্রয়িং ও পেইন্টিং নিয়ে স্নাতক পড়া শুরু করি। ডিজাইন, কালার নিয়ে কাজ শুরু করলে কীভাবে শাড়িতে তা যুক্ত করা যায়, সেটা ভাবতে থাকি। এর পর শুরু হলো, কোথায় কী পাওয়া যায়, তার খোঁজ নেওয়া। ডোবি নকশার শাড়ি, টাঙ্গাইলে ভালো মানের কী আছে, ন্যাচারাল ডাইয়ের কাজ কোথায় হয়। আস্তে আস্তে সবই জানতে শুরু করি। এর পর শুরু করলাম অনলাইনভিত্তিক কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম ‘পিরিতি’-এর যাত্রা।’
রীদা সাশ্রয়ী মূল্যের যে চিন্তা থেকে কাজটা শুরু করেছিলেন, মাঠে নেমে দেখলেন বিষয়টি অনেক কঠিনও বটে। কারণ, এই সময়টাতে সবকিছুই সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি। এ ছাড়া অনলাইন কেন্দ্রিক এমন উদ্যোগ অনেক আছে, যেখানে প্রতিযোগিতাও বাড়ছে প্রতিনিয়ত। কম দামে জিনিস বিক্রি করলে ক্রেতারা ভাবেন পণ্যের গুণগত মান নিয়ে। তবে সময় যত যাচ্ছে, পিরিতির পণ্যের ওপর ক্রেতাদের আস্থা তত বাড়ছে বলে জানালেন রীদা। বললেন, ক্রেতাদের ভালোবাসা পাচ্ছি। পিরিতির প্রতি তাদের ভরসার জায়গা বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি।
যারা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করতে চান, তাঁদের উদ্দেশ্যে রীদা বলেন, ‘আত্মবিশ্বাস রাখুন নিজের ওপর। আর আপনার কাজকে ভালোবাসুন। দেখবেন, সমস্ত প্রতিবন্ধকতা ছাড়িয়ে আপনি আপনার কাজ নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছেন। আপনি পারবেন, এই শব্দটা নিজেকে বলুন। এই আত্মবিশ্বাস খুব জরুরি। আমি বিশ্বাস করি, মন থেকে চাইলে মানুষ যেকোনো কাজ করতে পারবে। যেমন ধরেন, আমি কোনো দিন ছবি আঁকিনি। শুধু এটুকুই জানি, আমি আঁকতে পারব। আত্মবিশ্বাসের কথা হলো, আজ আমি ছবি আঁকতে পারি।’
রীদা ‘পিরিতি’-এর মাধ্যমে দেশি পণ্য নিয়ে কাজ করছেন। আর চেষ্টা করছেন কম বাজেটে মানসম্মত পণ্য সবার হাতে পৌঁছে দিতে। নিজের স্বপ্নের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পিরিতি নিয়ে কাজ শুরুর পর একটা বিষয় বিশেষভাবে অনুভব করি, সেটা হলো ছোট্ট পরিসরে কাজ করেও অন্যের জন্য কিছু করা যায়। শাড়ি-সুতা তৈরির কারিগর, তাঁতি, ন্যাচারাল ডাই কারখানার কারিগর, উদ্যোক্তা—সবার সঙ্গেই পিরিতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। করোনাতে এই প্রতিটি পর্যায়ের মানুষ ভুক্তভোগী ছিল। করোনায় পরিচিত এক ডাই কারখানার দাদা, তাঁর পুঁজির সবই হারিয়েছেন। আমি তাঁকে আমার কাজের সঙ্গে যুক্ত করি। বর্তমানে তাঁর প্রতিষ্ঠান আবার আশার আলো দেখছে। পিরিতির সার্বিক কাজের ক্ষেত্রে বেশ কিছু শ্রমিককে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। এমনকি করোনাকালে তাঁরা যেন আর্থিকভাবে ভালো থাকেন, সে ব্যবস্থাও করেছি। আমার ভাবতে ভালো লাগে, একটি শাড়ির সঙ্গে কতজনের কর্মসংস্থান জড়িত। তাঁদের পাশে দাঁড়াতে পেরেছে পিরিতি। সবার ভালোবাসা নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে চাই অনেক দূর।’

সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাদ্যের। কিন্তুবাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষের কাছেই এই পুষ্টিকর খাদ্য এখনো অধরাই রয়ে গেছে। অথচ শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে সাধ ও সাধ্যের চিরায়ত সমীকরণের ফেরে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। তবে, খাবারের পুষ্টিগুণ বিষয়ে ধারণা থাকলে কম মূল্যের খাবার দিয়েও শরীরের পুষ্টির অভাব পূরণ করা যায়। কীভাবে? এই প্রশ্নের উত্তরটিই অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দিচ্ছেন পেশায় পুষ্টিবিদ রীদা নাজনীন।
রীদা নাজনীন একজন পুষ্টিবিদ। এ ছাড়া ‘পিরিতি’ নামের অনলাইনভিত্তিক একটি কেনাকাটার প্ল্যাটফর্মের স্বত্বাধিকারী তিনি। সেখানে চলে কাপড়ের ব্যবসা। পাশাপাশি বিভিন্ন খাদ্যের উপকারিতা নিয়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কথা বলেন তিনি।
রীদার জন্ম উত্তরবঙ্গের মফস্বল শহরে। গ্রামের পরিবেশে কেটেছে তাঁর শৈশবকাল। ছোটবেলা থেকে স্বাধীনভাবে নিজের কথা প্রকাশ করতে পছন্দ করতেন তিনি। নিজের মতো করে কাজ করার মধ্যেই খুঁজে পেতেন অফুরান প্রাণশক্তি। আর সেই প্রাণ সঞ্চারের ভাবনা থেকে অনলাইনভিত্তিক কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম ‘পিরিতি’র যাত্রা শুরু করেন। বেড়ে ওঠা মফস্বল শহরে হলেও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিষয়ে পড়তে চলে আসেন ঢাকায়। তখন থেকে ঢাকায় পড়ালেখার পাশাপাশি অন্যান্য কাজ শুরু করেন। রীদার বাবা সরকারি চাকরিজীবী। আর ভাইবোনেরাও নিজেদের মতো কাজ করতে পছন্দ করেন।
রীদা কাজ করেন বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় দুটি বিষয়—খাদ্য ও পোশাক নিয়ে। এর শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে বললেন, ‘পেশায় পুষ্টিবিদ হিসেবে কাজ করছি ২০১২ সাল থেকে। স্বাস্থ্য নিয়ে আমি একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এক বছর কাজ করেছি। আমার কাজ ছিল খাদ্যের বিষয়ে কাউন্সেলিং করা, সময় দিয়ে সবাইকে খাবারের উপকারিতার বিষয়ে বুঝিয়ে বলা। এভাবে কাজ করতে করতে একদিন চিন্তা করলাম ব্যবসায়িক কোনো প্রতিষ্ঠানে খাদ্যের দরকারি বিষয়ে কথা বলার সুযোগ খুব কম। সেই ভাবনা থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করার ইচ্ছা মাথায় আসে। এই ভাবনা থেকেই যৌথ উদ্যোগে একটা হেলথ কেয়ার সেন্টার দিয়েই আমার এই যাত্রার সূচনা।’
রীদা বলেন, ‘বর্তমানে আমি অনলাইনভিত্তিক কাউন্সেলিং করছি। সেখানে সবাইকে বলার চেষ্টা করছি, শারীরিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন কতটা জরুরি। এর চেয়ে আরও জরুরি বিষয় হলো আমাদের জীবনযাপনের পদ্ধতিকে একটু সহজ করে ভাবতে শেখা। রোগ ও ওষুধের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজেকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিজের নেওয়া শেখাটা জরুরি।’
রীদা নাজনীন জানালেন, তিনি সব সময় খাবারের বিষয়ে এমন কিছু খাবারের তথ্য খোঁজেন, যা সার্বিকভাবে সবার জন্য সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী। যেমন, কাঠবাদামের বিকল্প হিসেবে রয়েছে একই গুণাগুণসম্পন্ন তিসি। কাঠবাদামের দাম বেশি বলে এটি অনেকে কিনতে পারেন না। বাদামের কেজিপ্রতি দাম ১ হাজার টাকা। অথচ তিসির বাজারমূল্য কেজিতে ২০০ টাকা। এ ছাড়া আমি ৫০ থেকে ২০০ টাকা মধ্যে ঘরে তৈরি বিভিন্ন সবজির ফার্মেন্টেশনও করা যায়, যা সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
কিন্তু শুধু পুষ্টি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করে তো আর চলা সম্ভব নয়। তাই রীদা উদ্যোক্তা হিসেবেও যাত্রা করেন। মাঝেমধ্যে কলকাতা যেতেন। সেখানে কাপড়ের দাম অনেক কম। আর এখান থেকেই মাথায় ব্যবসার চিন্তা মাথায় আসে। বললেন, কলকাতায় কাপড়ের দাম কম। বিষয়টি আমাকে বেশ নাড়া দেয়। এ ছাড়া দিল্লিতে গেছি একবার একটা প্রফেশনাল কোর্সে অংশ নিতে। সেখানেও দেখলাম পোশাকের দাম অনেক কম। এসব দেখে ২০১৩-১৪ সময়ে বুটিকস করার চিন্তা আসে। ২০১৯ সালে ড্রয়িং ও পেইন্টিং নিয়ে স্নাতক পড়া শুরু করি। ডিজাইন, কালার নিয়ে কাজ শুরু করলে কীভাবে শাড়িতে তা যুক্ত করা যায়, সেটা ভাবতে থাকি। এর পর শুরু হলো, কোথায় কী পাওয়া যায়, তার খোঁজ নেওয়া। ডোবি নকশার শাড়ি, টাঙ্গাইলে ভালো মানের কী আছে, ন্যাচারাল ডাইয়ের কাজ কোথায় হয়। আস্তে আস্তে সবই জানতে শুরু করি। এর পর শুরু করলাম অনলাইনভিত্তিক কেনাকাটার প্ল্যাটফর্ম ‘পিরিতি’-এর যাত্রা।’
রীদা সাশ্রয়ী মূল্যের যে চিন্তা থেকে কাজটা শুরু করেছিলেন, মাঠে নেমে দেখলেন বিষয়টি অনেক কঠিনও বটে। কারণ, এই সময়টাতে সবকিছুই সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি। এ ছাড়া অনলাইন কেন্দ্রিক এমন উদ্যোগ অনেক আছে, যেখানে প্রতিযোগিতাও বাড়ছে প্রতিনিয়ত। কম দামে জিনিস বিক্রি করলে ক্রেতারা ভাবেন পণ্যের গুণগত মান নিয়ে। তবে সময় যত যাচ্ছে, পিরিতির পণ্যের ওপর ক্রেতাদের আস্থা তত বাড়ছে বলে জানালেন রীদা। বললেন, ক্রেতাদের ভালোবাসা পাচ্ছি। পিরিতির প্রতি তাদের ভরসার জায়গা বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি।
যারা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করতে চান, তাঁদের উদ্দেশ্যে রীদা বলেন, ‘আত্মবিশ্বাস রাখুন নিজের ওপর। আর আপনার কাজকে ভালোবাসুন। দেখবেন, সমস্ত প্রতিবন্ধকতা ছাড়িয়ে আপনি আপনার কাজ নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছেন। আপনি পারবেন, এই শব্দটা নিজেকে বলুন। এই আত্মবিশ্বাস খুব জরুরি। আমি বিশ্বাস করি, মন থেকে চাইলে মানুষ যেকোনো কাজ করতে পারবে। যেমন ধরেন, আমি কোনো দিন ছবি আঁকিনি। শুধু এটুকুই জানি, আমি আঁকতে পারব। আত্মবিশ্বাসের কথা হলো, আজ আমি ছবি আঁকতে পারি।’
রীদা ‘পিরিতি’-এর মাধ্যমে দেশি পণ্য নিয়ে কাজ করছেন। আর চেষ্টা করছেন কম বাজেটে মানসম্মত পণ্য সবার হাতে পৌঁছে দিতে। নিজের স্বপ্নের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পিরিতি নিয়ে কাজ শুরুর পর একটা বিষয় বিশেষভাবে অনুভব করি, সেটা হলো ছোট্ট পরিসরে কাজ করেও অন্যের জন্য কিছু করা যায়। শাড়ি-সুতা তৈরির কারিগর, তাঁতি, ন্যাচারাল ডাই কারখানার কারিগর, উদ্যোক্তা—সবার সঙ্গেই পিরিতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। করোনাতে এই প্রতিটি পর্যায়ের মানুষ ভুক্তভোগী ছিল। করোনায় পরিচিত এক ডাই কারখানার দাদা, তাঁর পুঁজির সবই হারিয়েছেন। আমি তাঁকে আমার কাজের সঙ্গে যুক্ত করি। বর্তমানে তাঁর প্রতিষ্ঠান আবার আশার আলো দেখছে। পিরিতির সার্বিক কাজের ক্ষেত্রে বেশ কিছু শ্রমিককে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। এমনকি করোনাকালে তাঁরা যেন আর্থিকভাবে ভালো থাকেন, সে ব্যবস্থাও করেছি। আমার ভাবতে ভালো লাগে, একটি শাড়ির সঙ্গে কতজনের কর্মসংস্থান জড়িত। তাঁদের পাশে দাঁড়াতে পেরেছে পিরিতি। সবার ভালোবাসা নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে চাই অনেক দূর।’

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

রীদা কাজ করেন বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় দুটি বিষয়—খাদ্য ও পোশাক নিয়ে। এর শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে বললেন, ‘পেশায় পুষ্টিবিদ হিসেবে কাজ করছি ২০১২ সাল থেকে। স্বাস্থ্য নিয়ে আমি একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এক বছর কাজ করেছি। আমার কাজ ছিল খাদ্যের বিষয়ে কাউন্সেলিং করা, সময় দিয়ে সবাইকে খাবারের
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

রীদা কাজ করেন বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় দুটি বিষয়—খাদ্য ও পোশাক নিয়ে। এর শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে বললেন, ‘পেশায় পুষ্টিবিদ হিসেবে কাজ করছি ২০১২ সাল থেকে। স্বাস্থ্য নিয়ে আমি একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এক বছর কাজ করেছি। আমার কাজ ছিল খাদ্যের বিষয়ে কাউন্সেলিং করা, সময় দিয়ে সবাইকে খাবারের
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

রীদা কাজ করেন বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় দুটি বিষয়—খাদ্য ও পোশাক নিয়ে। এর শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে বললেন, ‘পেশায় পুষ্টিবিদ হিসেবে কাজ করছি ২০১২ সাল থেকে। স্বাস্থ্য নিয়ে আমি একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এক বছর কাজ করেছি। আমার কাজ ছিল খাদ্যের বিষয়ে কাউন্সেলিং করা, সময় দিয়ে সবাইকে খাবারের
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

রীদা কাজ করেন বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় দুটি বিষয়—খাদ্য ও পোশাক নিয়ে। এর শুরুর গল্পটা জানতে চাইলে বললেন, ‘পেশায় পুষ্টিবিদ হিসেবে কাজ করছি ২০১২ সাল থেকে। স্বাস্থ্য নিয়ে আমি একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে এক বছর কাজ করেছি। আমার কাজ ছিল খাদ্যের বিষয়ে কাউন্সেলিং করা, সময় দিয়ে সবাইকে খাবারের
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে