অনলাইন ডেস্ক
সিঙ্গাপুরের উইলমার ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে ভোগ্যপণ্য ব্যবসার যৌথ উদ্যোগ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে ভারতের আদানি গ্রুপ। উইলমার ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে যৌথ ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে ২০০ কোটি ডলারে চুক্তি করেছে আদানি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আদানি গ্রুপ এখন অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে।
চুক্তির ফলে উইলমার ইন্টারন্যাশনাল আদানি গ্রুপের ৩১ শতাংশ শেয়ার পাবে। প্রতি শেয়ারের মূল্য সর্বোচ্চ ৩০৫ রুপি। এই মূল্য গত সোমবারের ক্লোজিং রেট থেকে ৭ দশমিক ২ শতাংশ কম। এর ফলে চুক্তির মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪৪ কোটি ডলার।
আদানি গ্রুপ এই যৌথ ব্যবসার অবশিষ্ট ১৩ শতাংশ (ভোজ্য তেল) শেয়ারও বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার প্রায় ১২ শতাংশ শেয়ার ইতিমধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংস্থা ডিআরচোকসি ফিনসার্ভের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবেন চোকসি বলেন, ‘আদানি গ্রুপ অনেক দিন ধরেই এই ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে চাচ্ছিল। কারণ এটি তাদের অবকাঠামো খাত ব্যবসার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।’
গত নভেম্বরে আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন অভিযোগের পর এটি তাদের প্রথম বড় কোনো লেনদেন। মার্কিন কর্তৃপক্ষ আদানি ও এর শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় কর্মকর্তাদের ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার ঘুষ দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করেছে। তবে আদানি এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে অভিহিত করেছে।
এই অভিযোগের প্রভাব পড়েছে আদানি গ্রুপের বিভিন্ন সংস্থায়। ফরাসি তেল কোম্পানি টোটাল এনার্জি তাদের বিনিয়োগ স্থগিত করেছে, আদানি গ্রিন একটি ৬০ কোটি ডলারের বন্ড ইস্যু বাতিল করেছে। এ ছাড়া ক্রেডিট রেটিং সংস্থাগুলো আদানি গ্রুপের অর্থায়নের বিষয় নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
আদানি গ্রুপ জানিয়েছে, ভোগ্যপণ্য ব্যবসার শেয়ার বিক্রি থেকে প্রাপ্ত অর্থ অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে। গ্রুপটি ইতিমধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, কয়লা, বিমানবন্দর, প্রতিরক্ষা, মহাকাশ ও সিমেন্টসহ বিভিন্ন খাতে বিপুল বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।
উইলমার ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই চুক্তি অভ্যন্তরীণ তহবিল এবং ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে অর্থায়ন করা হবে। তবে আদানি উইলমারের জন্য নতুন কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের খুঁজতে সহায়তা করবে বলে জানিয়েছে।
১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ভারতের শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত আদানি–উইলমার ভোজ্য তেল ও খাদ্যপণ্যের বাজারে শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি। ভারতের ১৫টি শহরে মোট ২৪টি কারখানা রয়েছে তাদের।
উইলমার জানিয়েছে, ভারতীয় উপমহাদেশে বিশেষত বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে কৃষিপণ্য ব্যবসায় ব্যাপক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
চুক্তির পরে আদানি–উইলমার নতুন নামে পরিচিত হবে। এই ঘোষণার পর আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ারের দাম প্রায় ৮ শতাংশ বেড়েছে।
সিঙ্গাপুরের উইলমার ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে ভোগ্যপণ্য ব্যবসার যৌথ উদ্যোগ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে ভারতের আদানি গ্রুপ। উইলমার ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে যৌথ ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে ২০০ কোটি ডলারে চুক্তি করেছে আদানি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আদানি গ্রুপ এখন অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে।
চুক্তির ফলে উইলমার ইন্টারন্যাশনাল আদানি গ্রুপের ৩১ শতাংশ শেয়ার পাবে। প্রতি শেয়ারের মূল্য সর্বোচ্চ ৩০৫ রুপি। এই মূল্য গত সোমবারের ক্লোজিং রেট থেকে ৭ দশমিক ২ শতাংশ কম। এর ফলে চুক্তির মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪৪ কোটি ডলার।
আদানি গ্রুপ এই যৌথ ব্যবসার অবশিষ্ট ১৩ শতাংশ (ভোজ্য তেল) শেয়ারও বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার প্রায় ১২ শতাংশ শেয়ার ইতিমধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংস্থা ডিআরচোকসি ফিনসার্ভের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবেন চোকসি বলেন, ‘আদানি গ্রুপ অনেক দিন ধরেই এই ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে চাচ্ছিল। কারণ এটি তাদের অবকাঠামো খাত ব্যবসার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।’
গত নভেম্বরে আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন অভিযোগের পর এটি তাদের প্রথম বড় কোনো লেনদেন। মার্কিন কর্তৃপক্ষ আদানি ও এর শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় কর্মকর্তাদের ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার ঘুষ দিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ চুক্তি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করেছে। তবে আদানি এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে অভিহিত করেছে।
এই অভিযোগের প্রভাব পড়েছে আদানি গ্রুপের বিভিন্ন সংস্থায়। ফরাসি তেল কোম্পানি টোটাল এনার্জি তাদের বিনিয়োগ স্থগিত করেছে, আদানি গ্রিন একটি ৬০ কোটি ডলারের বন্ড ইস্যু বাতিল করেছে। এ ছাড়া ক্রেডিট রেটিং সংস্থাগুলো আদানি গ্রুপের অর্থায়নের বিষয় নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
আদানি গ্রুপ জানিয়েছে, ভোগ্যপণ্য ব্যবসার শেয়ার বিক্রি থেকে প্রাপ্ত অর্থ অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে। গ্রুপটি ইতিমধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, কয়লা, বিমানবন্দর, প্রতিরক্ষা, মহাকাশ ও সিমেন্টসহ বিভিন্ন খাতে বিপুল বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।
উইলমার ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই চুক্তি অভ্যন্তরীণ তহবিল এবং ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে অর্থায়ন করা হবে। তবে আদানি উইলমারের জন্য নতুন কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের খুঁজতে সহায়তা করবে বলে জানিয়েছে।
১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ভারতের শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত আদানি–উইলমার ভোজ্য তেল ও খাদ্যপণ্যের বাজারে শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি। ভারতের ১৫টি শহরে মোট ২৪টি কারখানা রয়েছে তাদের।
উইলমার জানিয়েছে, ভারতীয় উপমহাদেশে বিশেষত বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে কৃষিপণ্য ব্যবসায় ব্যাপক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
চুক্তির পরে আদানি–উইলমার নতুন নামে পরিচিত হবে। এই ঘোষণার পর আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ারের দাম প্রায় ৮ শতাংশ বেড়েছে।
সোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
১৯ ঘণ্টা আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
২ দিন আগেঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
২ দিন আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
২ দিন আগে