অনলাইন ডেস্ক
নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় জামফারা রাজ্যে একটি বিমান হামলায় অন্তত ১৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। নিহতদের ভুল করে অপরাধী ভেবে এই হামলাটি চালানো হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, জামফারা রাজ্যের জুরমি এবং মারাদুন এলাকায় সংঘটিত হয় এই হামলা। নিহতরা ছিলেন স্থানীয় প্রহরী দলের সদস্য। ঘটনার সময় একটি সশস্ত্র ডাকাত দলের আক্রমণ থেকে তাঁরা নিজেদের রক্ষা করছিলেন। রাজ্যের গভর্নর দাউদা লাওয়াল ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
এদিকে সামরিক বাহিনী এই বিমান হামলার কথা স্বীকার করে বলেছে, তারা ওই এলাকাটির গ্রামগুলোতে ত্রাস সৃষ্টিকারী ডাকাতদের বিরুদ্ধে একটি কার্যকর আঘাত হেনেছে।
নাইজেরিয়ার বিমানবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা পাহারাদার দলের হতাহতের খবরটি তদন্ত করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়—অভিযানের ফলে বেশ কয়েকজন ডাকাত নিহত হয়েছেন এবং কিছু অপহৃত ব্যক্তিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তবে অভিযান চলাকালে বেসামরিক প্রাণহানির ঘটনায় বিমানবাহিনী গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, একটি পরিপূর্ণ তদন্ত চলমান রয়েছে। এই তদন্ত শেষ হলে জনগণকে তথ্য দিয়ে আশ্বস্ত করা হবে।
সংবাদ সংস্থা এএফপি একজন স্থানীয় ব্যক্তির বরাতে জানিয়েছে, হামলার সময় বেসামরিক নাগরিকেরা ডাকাতদের তাড়িয়ে নিজেদের গ্রামে ফিরছিলেন।
সাইদু ইব্রাহিম নামের ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমরা হামলায় নিহত ১৬টি মৃতদেহ উদ্ধার করেছি এবং গুরুতর আহত অনেককে হাসপাতালে নিয়ে গেছি।’
এই ঘটনায় মানবাধিকার সংগঠন ‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল নাইজেরিয়া’ দাবি করেছে, হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত এবং আরও অনেক আহত হয়েছেন। তারা এই ঘটনাকে দ্রুত এবং নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে।
সংস্থাটির বিবৃতিতে বলা হয়—বিমান হামলা চালানো কোনোভাবেই বৈধ আইন প্রয়োগের পদ্ধতি হতে পারে না। এ ধরনের মারাত্মক শক্তি ব্যবহার আইনবহির্ভূত, নিন্দনীয় এবং সামরিক বাহিনীর দায়িত্ব পালনে চরম অবহেলার প্রমাণ।
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, বিগত কয়েক বছরে নাইজেরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী উত্তর-পশ্চিম এবং মধ্যাঞ্চলে ত্রাস সৃষ্টিকারী ডাকাত দলের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে। এই ডাকাত দলগুলো গ্রামে হামলা চালিয়ে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়, মানুষকে হত্যা করে এবং অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করে।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে নাইজেরিয়ায় এই ধরনের বেশ কয়েকটি ভুল বিমান হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বড় একটি হামলা ছিল গত ক্রিসমাসে। এই হামলায় সোকোতো রাজ্যে অন্তত ১০ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছিলেন।
এর আগে ২০২৩ সালে কাদুনা রাজ্যের একটি গ্রামে মুসলিম ধর্মীয় সমাবেশে অংশ নেওয়া ৮৫ জন নারী ও শিশু নিহত হন। তাদেরও ভুল করে ডাকাত দল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ক্যামেরুন সীমান্তবর্তী একটি শহরে জিহাদি সহিংসতায় বাস্তুচ্যুত ৪০ হাজার মানুষকে আশ্রয় দেওয়া একটি ক্যাম্পেও বিমান হামলা চালানো হয়েছিল। এতে সেখানে অন্তত ১১২ জন নিহত হয়েছিলেন।
এই ঘটনাগুলো নাইজেরিয়ার সামরিক বাহিনীর দায়িত্ব পালনের পদ্ধতি নিয়ে গভীর প্রশ্ন তুলেছে।
নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় জামফারা রাজ্যে একটি বিমান হামলায় অন্তত ১৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। নিহতদের ভুল করে অপরাধী ভেবে এই হামলাটি চালানো হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, জামফারা রাজ্যের জুরমি এবং মারাদুন এলাকায় সংঘটিত হয় এই হামলা। নিহতরা ছিলেন স্থানীয় প্রহরী দলের সদস্য। ঘটনার সময় একটি সশস্ত্র ডাকাত দলের আক্রমণ থেকে তাঁরা নিজেদের রক্ষা করছিলেন। রাজ্যের গভর্নর দাউদা লাওয়াল ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
এদিকে সামরিক বাহিনী এই বিমান হামলার কথা স্বীকার করে বলেছে, তারা ওই এলাকাটির গ্রামগুলোতে ত্রাস সৃষ্টিকারী ডাকাতদের বিরুদ্ধে একটি কার্যকর আঘাত হেনেছে।
নাইজেরিয়ার বিমানবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা পাহারাদার দলের হতাহতের খবরটি তদন্ত করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়—অভিযানের ফলে বেশ কয়েকজন ডাকাত নিহত হয়েছেন এবং কিছু অপহৃত ব্যক্তিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তবে অভিযান চলাকালে বেসামরিক প্রাণহানির ঘটনায় বিমানবাহিনী গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, একটি পরিপূর্ণ তদন্ত চলমান রয়েছে। এই তদন্ত শেষ হলে জনগণকে তথ্য দিয়ে আশ্বস্ত করা হবে।
সংবাদ সংস্থা এএফপি একজন স্থানীয় ব্যক্তির বরাতে জানিয়েছে, হামলার সময় বেসামরিক নাগরিকেরা ডাকাতদের তাড়িয়ে নিজেদের গ্রামে ফিরছিলেন।
সাইদু ইব্রাহিম নামের ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমরা হামলায় নিহত ১৬টি মৃতদেহ উদ্ধার করেছি এবং গুরুতর আহত অনেককে হাসপাতালে নিয়ে গেছি।’
এই ঘটনায় মানবাধিকার সংগঠন ‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল নাইজেরিয়া’ দাবি করেছে, হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত এবং আরও অনেক আহত হয়েছেন। তারা এই ঘটনাকে দ্রুত এবং নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে।
সংস্থাটির বিবৃতিতে বলা হয়—বিমান হামলা চালানো কোনোভাবেই বৈধ আইন প্রয়োগের পদ্ধতি হতে পারে না। এ ধরনের মারাত্মক শক্তি ব্যবহার আইনবহির্ভূত, নিন্দনীয় এবং সামরিক বাহিনীর দায়িত্ব পালনে চরম অবহেলার প্রমাণ।
এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, বিগত কয়েক বছরে নাইজেরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী উত্তর-পশ্চিম এবং মধ্যাঞ্চলে ত্রাস সৃষ্টিকারী ডাকাত দলের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে। এই ডাকাত দলগুলো গ্রামে হামলা চালিয়ে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়, মানুষকে হত্যা করে এবং অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করে।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে নাইজেরিয়ায় এই ধরনের বেশ কয়েকটি ভুল বিমান হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে বড় একটি হামলা ছিল গত ক্রিসমাসে। এই হামলায় সোকোতো রাজ্যে অন্তত ১০ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছিলেন।
এর আগে ২০২৩ সালে কাদুনা রাজ্যের একটি গ্রামে মুসলিম ধর্মীয় সমাবেশে অংশ নেওয়া ৮৫ জন নারী ও শিশু নিহত হন। তাদেরও ভুল করে ডাকাত দল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ক্যামেরুন সীমান্তবর্তী একটি শহরে জিহাদি সহিংসতায় বাস্তুচ্যুত ৪০ হাজার মানুষকে আশ্রয় দেওয়া একটি ক্যাম্পেও বিমান হামলা চালানো হয়েছিল। এতে সেখানে অন্তত ১১২ জন নিহত হয়েছিলেন।
এই ঘটনাগুলো নাইজেরিয়ার সামরিক বাহিনীর দায়িত্ব পালনের পদ্ধতি নিয়ে গভীর প্রশ্ন তুলেছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪