বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
বেশ বিপাকে পড়েছেন নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন। ‘হাওয়া’ সিনেমায় একটি শালিক পাখি আটকে রাখার দৃশ্যায়নের অভিযোগে তাঁর নামে মামলা করেছে বন বিভাগের বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। এর আগে ‘শেষ গল্পটা তুমিই’ নাটকে একটি টিয়া পাখি খাঁচায় আটক দেখানোয় মামলার কবলে পড়েন নাট্যনির্মাতা অনন্য ইমন। ১৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে গত মাসে তাঁর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে মামলা করা হয়। আদালতে হাজিরা দিয়ে আগাম জামিন নিয়েছেন অনন্য ইমন। অপেক্ষা করছেন তদন্ত-পরবর্তী রায়ের জন্য।
ইদানীং দেশের বিনোদন অঙ্গনে এ বিষয় নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। নির্মাতাদের নামে মামলা করায় সমালোচনা করছেন অনেকেই। বিষয়টি ভালোভাবে দেখছেন না বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহানও। তিনি বলেন, ‘হাওয়া সিনেমাটি হলে বেশ ভালো চলছে। এই মুহূর্তে সিনেমাটিকে কনডেম করার চেষ্টা কেন হচ্ছে, এটা বুঝতে পারছি না। মেজবাউর রহমান সুমন আমাদের সমিতির সদস্য। আমাদের কোনো সদস্য আইনি জটিলতায় পড়ে ভুগবে, এটা আমরা চাই না। বিষয়টি নিয়ে বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালকের সঙ্গে আমি রবি-সোমবারের দিকে দেখা করব। জানতে চাইব কী সমস্যা।’
‘হাওয়া’ সিনেমার নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন জানান, একটি নেতিবাচক চরিত্রকে ফুটিয়ে তোলার জন্য সিনেমায় খাঁচায় আটকানো শালিক পাখি এবং সেটিকে খাওয়ার দৃশ্য দেখানো হয়েছে। কিন্তু খাওয়ার দৃশ্যটি আসল নয়। সুমন বলেন, ‘এটা তো একটা চলচ্চিত্র, কোনো ডকুমেন্টারি নয়। একটি নেতিবাচক চরিত্রের, খারাপ মানুষের দৃশ্যায়নের অংশ হিসেবে পুরো ঘটনাটি দেখানো হয়েছে। ফলে সেটা দেখে কেউ পাখি হত্যায় উৎসাহিত হবে, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই।’ তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে শিগগির আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।
সুমনের নামে বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের ৩৮, ৪১ ও ৪৬ ধারায় মামলা করা হয়েছে। একই ধারায় মামলা হয়েছে অনন্য ইমনের বিরুদ্ধে। তবে আইনটি সম্পর্কে কখনো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতিকে অবহিত বা সচেতন করা হয়নি বলে জানান সোহানুর রহমান সোহান। একই অভিযোগ জানান বন্য প্রাণী আইন লঙ্ঘনে অভিযুক্ত নির্মাতা অনন্য ইমন। তিনি বলেন, ‘ধূমপান বা মদ্যপানের দৃশ্য দেখানোর সময় আমরা একটা সতর্কতা দিয়ে দিই। কারণ, এ আইন আমাদের জানা আছে। বন্য প্রাণী সংরক্ষণ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এ-সংক্রান্ত আইনের বিষয়ে আমাদের কখনো অবহিত করা হয়নি। ডিরেক্টর গিল্ডের (নাট্যপরিচালকদের সংগঠন) সভাপতি, সেক্রেটারির সঙ্গে কথা হয়েছে, তাঁদের কারও কাছেই এ বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। হুমায়ূন আহমেদের নাটকেও খাঁচায় আটক টিয়া পাখি দেখেছি। আমরা তো এভাবেই অভ্যস্ত। তাহলে আমাদের সচেতন না করে এভাবে মামলা দিলে কীভাবে হবে!’
জানা গেছে, টিয়া, শালিকসহ ৫৭৮টি পাখি বন্য প্রাণী আইনের তালিকাভুক্ত। বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী এসব পাখি শিকার করা, খাঁচায় আটকে রাখা কিংবা এসব কাজে উৎসাহিত করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস দাবি করেন, আইনটি সম্পর্কে সারা দেশে সব সময় সচেতনতা কার্যক্রম চালানো হয়। রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট সারা দেশে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম চালায়। বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনও যুক্ত আছে এ কার্যক্রমে। হাওয়া সিনেমায় বিষয়টি যেভাবে প্রদর্শিত হলো, মানুষ যখন দেখবে, মোটিভেট হবে যে হয়তো পাখিকে খাঁচায় বন্দী রাখা যায়। এ মেসেজ মানুষের কাছে চলে গেলে তারা এ কাজে উৎসাহিত হবে। এমনিতেই আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রাণী বিলুপ্তির পথে। যেমন—শকুন, আমাদের দেশে বর্তমানে প্রায় আড়াই শ শকুন আছে। এ রকম বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী কিন্তু আস্তে আস্তে বিলুপ্ত হচ্ছে।’
তবে আশার কথা হচ্ছে, ভবিষ্যতে যাতে নাটক-সিনেমায় বন্য প্রাণী আইন লঙ্ঘিত না হয়, সে বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নির্মাতা-প্রযোজকদের পক্ষ থেকে কর্মশালার কথা ভাবা হচ্ছে। বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস এ ভাবনার সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে বলেন, ‘নির্মাতারা যদি জানতে চান, তাঁরা যদি বলেন এ সম্পর্কে আমাদের নিয়ে কোনো সচেতনতামূলক প্রোগ্রাম বা কর্মশালা করেন, সে ক্ষেত্রে আমাদের কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিলে, কর্তৃপক্ষ বিবেচনায় আনলে তাঁদের নিয়ে ওয়ার্কশপ করা যেতে পারে।’
নাট্যপরিচালকদের সংগঠন ডিরেক্টর গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর এক বিবৃতিতে বলেন, ‘নাটক এবং সিনেমায় বন্যপ্রাণী খাঁচায় বন্দি দেখানোর ফলে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট অতি সম্প্রতি দুইজন পরিচালকের নামে মামলা করে। নাটকের জন্য অনন্য ইমন এবং সিনেমার জন্য মেজবাউর রহমান সুমন। এমতাবস্তায় নির্মাতাদের পাশে থেকে উক্ত মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনায় বসে ডিরেক্টরস গিল্ড। খুব শিগগিরই মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিবর্গের সাথে ডিরেক্টরস গিল্ড নির্মাতাদের সাথে আইনের ধারা এবং আইনের প্রয়োগ বিষয়ে মতবিনিময় সভার আয়োজন করতে যাচ্ছে। উক্ত মতবিনিময় সভায় আলোচনার মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যা সমাধান হবে আশা করি।’
বেশ বিপাকে পড়েছেন নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন। ‘হাওয়া’ সিনেমায় একটি শালিক পাখি আটকে রাখার দৃশ্যায়নের অভিযোগে তাঁর নামে মামলা করেছে বন বিভাগের বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। এর আগে ‘শেষ গল্পটা তুমিই’ নাটকে একটি টিয়া পাখি খাঁচায় আটক দেখানোয় মামলার কবলে পড়েন নাট্যনির্মাতা অনন্য ইমন। ১৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে গত মাসে তাঁর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে মামলা করা হয়। আদালতে হাজিরা দিয়ে আগাম জামিন নিয়েছেন অনন্য ইমন। অপেক্ষা করছেন তদন্ত-পরবর্তী রায়ের জন্য।
ইদানীং দেশের বিনোদন অঙ্গনে এ বিষয় নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। নির্মাতাদের নামে মামলা করায় সমালোচনা করছেন অনেকেই। বিষয়টি ভালোভাবে দেখছেন না বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহানও। তিনি বলেন, ‘হাওয়া সিনেমাটি হলে বেশ ভালো চলছে। এই মুহূর্তে সিনেমাটিকে কনডেম করার চেষ্টা কেন হচ্ছে, এটা বুঝতে পারছি না। মেজবাউর রহমান সুমন আমাদের সমিতির সদস্য। আমাদের কোনো সদস্য আইনি জটিলতায় পড়ে ভুগবে, এটা আমরা চাই না। বিষয়টি নিয়ে বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালকের সঙ্গে আমি রবি-সোমবারের দিকে দেখা করব। জানতে চাইব কী সমস্যা।’
‘হাওয়া’ সিনেমার নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন জানান, একটি নেতিবাচক চরিত্রকে ফুটিয়ে তোলার জন্য সিনেমায় খাঁচায় আটকানো শালিক পাখি এবং সেটিকে খাওয়ার দৃশ্য দেখানো হয়েছে। কিন্তু খাওয়ার দৃশ্যটি আসল নয়। সুমন বলেন, ‘এটা তো একটা চলচ্চিত্র, কোনো ডকুমেন্টারি নয়। একটি নেতিবাচক চরিত্রের, খারাপ মানুষের দৃশ্যায়নের অংশ হিসেবে পুরো ঘটনাটি দেখানো হয়েছে। ফলে সেটা দেখে কেউ পাখি হত্যায় উৎসাহিত হবে, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই।’ তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে শিগগির আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।
সুমনের নামে বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের ৩৮, ৪১ ও ৪৬ ধারায় মামলা করা হয়েছে। একই ধারায় মামলা হয়েছে অনন্য ইমনের বিরুদ্ধে। তবে আইনটি সম্পর্কে কখনো বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতিকে অবহিত বা সচেতন করা হয়নি বলে জানান সোহানুর রহমান সোহান। একই অভিযোগ জানান বন্য প্রাণী আইন লঙ্ঘনে অভিযুক্ত নির্মাতা অনন্য ইমন। তিনি বলেন, ‘ধূমপান বা মদ্যপানের দৃশ্য দেখানোর সময় আমরা একটা সতর্কতা দিয়ে দিই। কারণ, এ আইন আমাদের জানা আছে। বন্য প্রাণী সংরক্ষণ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এ-সংক্রান্ত আইনের বিষয়ে আমাদের কখনো অবহিত করা হয়নি। ডিরেক্টর গিল্ডের (নাট্যপরিচালকদের সংগঠন) সভাপতি, সেক্রেটারির সঙ্গে কথা হয়েছে, তাঁদের কারও কাছেই এ বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। হুমায়ূন আহমেদের নাটকেও খাঁচায় আটক টিয়া পাখি দেখেছি। আমরা তো এভাবেই অভ্যস্ত। তাহলে আমাদের সচেতন না করে এভাবে মামলা দিলে কীভাবে হবে!’
জানা গেছে, টিয়া, শালিকসহ ৫৭৮টি পাখি বন্য প্রাণী আইনের তালিকাভুক্ত। বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী এসব পাখি শিকার করা, খাঁচায় আটকে রাখা কিংবা এসব কাজে উৎসাহিত করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস দাবি করেন, আইনটি সম্পর্কে সারা দেশে সব সময় সচেতনতা কার্যক্রম চালানো হয়। রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট সারা দেশে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম চালায়। বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনও যুক্ত আছে এ কার্যক্রমে। হাওয়া সিনেমায় বিষয়টি যেভাবে প্রদর্শিত হলো, মানুষ যখন দেখবে, মোটিভেট হবে যে হয়তো পাখিকে খাঁচায় বন্দী রাখা যায়। এ মেসেজ মানুষের কাছে চলে গেলে তারা এ কাজে উৎসাহিত হবে। এমনিতেই আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রাণী বিলুপ্তির পথে। যেমন—শকুন, আমাদের দেশে বর্তমানে প্রায় আড়াই শ শকুন আছে। এ রকম বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী কিন্তু আস্তে আস্তে বিলুপ্ত হচ্ছে।’
তবে আশার কথা হচ্ছে, ভবিষ্যতে যাতে নাটক-সিনেমায় বন্য প্রাণী আইন লঙ্ঘিত না হয়, সে বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নির্মাতা-প্রযোজকদের পক্ষ থেকে কর্মশালার কথা ভাবা হচ্ছে। বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস এ ভাবনার সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে বলেন, ‘নির্মাতারা যদি জানতে চান, তাঁরা যদি বলেন এ সম্পর্কে আমাদের নিয়ে কোনো সচেতনতামূলক প্রোগ্রাম বা কর্মশালা করেন, সে ক্ষেত্রে আমাদের কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি দিলে, কর্তৃপক্ষ বিবেচনায় আনলে তাঁদের নিয়ে ওয়ার্কশপ করা যেতে পারে।’
নাট্যপরিচালকদের সংগঠন ডিরেক্টর গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর এক বিবৃতিতে বলেন, ‘নাটক এবং সিনেমায় বন্যপ্রাণী খাঁচায় বন্দি দেখানোর ফলে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট অতি সম্প্রতি দুইজন পরিচালকের নামে মামলা করে। নাটকের জন্য অনন্য ইমন এবং সিনেমার জন্য মেজবাউর রহমান সুমন। এমতাবস্তায় নির্মাতাদের পাশে থেকে উক্ত মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনায় বসে ডিরেক্টরস গিল্ড। খুব শিগগিরই মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিবর্গের সাথে ডিরেক্টরস গিল্ড নির্মাতাদের সাথে আইনের ধারা এবং আইনের প্রয়োগ বিষয়ে মতবিনিময় সভার আয়োজন করতে যাচ্ছে। উক্ত মতবিনিময় সভায় আলোচনার মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যা সমাধান হবে আশা করি।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে