সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের তৈরি পোশাক কারখানা চৈতি গ্রুপের বিরুদ্ধে বাড়িঘর ভাঙচুর করে জোর করে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার ছোট শীলমান্দী গ্রামের এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার সোনারগাঁ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর অভিযোগ, সোনারগাঁ পৌরসভার টিপুরদী এলাকায় চৈতি গ্রুপ কর্তৃপক্ষ দীর্ঘ দিন ধরে ছোট শীলমান্দি গ্রামের নিরীহ মানুষের বাড়িঘর জোর করে দখল করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। সম্প্রতি ওই গ্রামের কয়েকজনকে বসত ভিটা বিক্রির জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়। এতে রাজি না হওয়ায় গতকাল সকালে চৈতি গ্রুপের উপ-মহাব্যবস্থাপকের নির্দেশে কোম্পানির পক্ষে স্থানীয় যুবলীগ নেতা সজিব, ছাত্রলীগ নেতা রবিন, সাজু, রনির নেতৃত্বে ৫০-৬০ জন লোক নুরে আলম, আসাদ মিয়া ও জাকির হোসেনের বাড়িঘর ভাঙচুর করে ভেকু (এক্সকাভেটর) দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়ে ৪৮ শতাংশ জমি দখল করে নেয়। এ সময় বাধা দেওয়ায় তাঁদের কোম্পানির শ্রমিক দিয়ে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। ঘটনাস্থলে শিল্প পুলিশের একটি দল উপস্থিত থাকলেও তাঁরা কোনো পদক্ষেপ নেননি। পরে ভুক্তভোগীরা-৯৯৯-এ ফোন দিলে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আসাদ মিয়ার স্ত্রী ফরিদা ইয়াছমিন বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ফরিদা ইয়াছমিন বলেন, ‘চৈতি কোম্পানির অনুরোধে আমার পৈতৃক বাড়ির ১১ শতাংশ জমি বিক্রি করি। আবারও আমার বসতভিটা বিক্রির জন্য চাপ দেন। রাজি না হওয়ায় স্থানীয় যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতাদের দিয়ে বাড়িঘর ভাঙচুর করে ভেকু দিয়ে মাটির সঙ্গে গুঁড়িয়ে দেয়। আমরা বাধা দেওয়ায় হামলা চালিয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।’
ভুক্তভোগী জাকির হোসেন বলেন, ‘আমার পৈতৃক সম্পত্তিতে বালু ভরাট করি। রাতের আধাকে ভেকু দিয়ে বালু তুলে দখল করে নেয় চৈতি গ্রুপ। আমরা জমির টাকা দাবি করলে বাজার মূল্য দিচ্ছে না।’
এ বিষয়ে চৈতি গ্রুপের উপ-মহাব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কারখানা কর্তৃপক্ষ দীর্ঘ দিন ধরে জমি ক্রয় করলেও তাঁরা দখল ছাড়ছে না। আমরা ক্রয়কৃত জমিতেই দখল নিয়েছি। চৈতি গ্রুপ অবৈধভাবে একখণ্ড জমিও দখল করবে না।’
সোনারগাঁ থানার ওসি হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের তৈরি পোশাক কারখানা চৈতি গ্রুপের বিরুদ্ধে বাড়িঘর ভাঙচুর করে জোর করে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার ছোট শীলমান্দী গ্রামের এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার সোনারগাঁ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর অভিযোগ, সোনারগাঁ পৌরসভার টিপুরদী এলাকায় চৈতি গ্রুপ কর্তৃপক্ষ দীর্ঘ দিন ধরে ছোট শীলমান্দি গ্রামের নিরীহ মানুষের বাড়িঘর জোর করে দখল করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে। সম্প্রতি ওই গ্রামের কয়েকজনকে বসত ভিটা বিক্রির জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়। এতে রাজি না হওয়ায় গতকাল সকালে চৈতি গ্রুপের উপ-মহাব্যবস্থাপকের নির্দেশে কোম্পানির পক্ষে স্থানীয় যুবলীগ নেতা সজিব, ছাত্রলীগ নেতা রবিন, সাজু, রনির নেতৃত্বে ৫০-৬০ জন লোক নুরে আলম, আসাদ মিয়া ও জাকির হোসেনের বাড়িঘর ভাঙচুর করে ভেকু (এক্সকাভেটর) দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়ে ৪৮ শতাংশ জমি দখল করে নেয়। এ সময় বাধা দেওয়ায় তাঁদের কোম্পানির শ্রমিক দিয়ে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। ঘটনাস্থলে শিল্প পুলিশের একটি দল উপস্থিত থাকলেও তাঁরা কোনো পদক্ষেপ নেননি। পরে ভুক্তভোগীরা-৯৯৯-এ ফোন দিলে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আসাদ মিয়ার স্ত্রী ফরিদা ইয়াছমিন বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ফরিদা ইয়াছমিন বলেন, ‘চৈতি কোম্পানির অনুরোধে আমার পৈতৃক বাড়ির ১১ শতাংশ জমি বিক্রি করি। আবারও আমার বসতভিটা বিক্রির জন্য চাপ দেন। রাজি না হওয়ায় স্থানীয় যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতাদের দিয়ে বাড়িঘর ভাঙচুর করে ভেকু দিয়ে মাটির সঙ্গে গুঁড়িয়ে দেয়। আমরা বাধা দেওয়ায় হামলা চালিয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।’
ভুক্তভোগী জাকির হোসেন বলেন, ‘আমার পৈতৃক সম্পত্তিতে বালু ভরাট করি। রাতের আধাকে ভেকু দিয়ে বালু তুলে দখল করে নেয় চৈতি গ্রুপ। আমরা জমির টাকা দাবি করলে বাজার মূল্য দিচ্ছে না।’
এ বিষয়ে চৈতি গ্রুপের উপ-মহাব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কারখানা কর্তৃপক্ষ দীর্ঘ দিন ধরে জমি ক্রয় করলেও তাঁরা দখল ছাড়ছে না। আমরা ক্রয়কৃত জমিতেই দখল নিয়েছি। চৈতি গ্রুপ অবৈধভাবে একখণ্ড জমিও দখল করবে না।’
সোনারগাঁ থানার ওসি হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৭ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২১ দিন আগে