নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশালের বাকেরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সেনাসদস্যর স্ত্রীসহ দুজন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত সেনাসদস্যসহ তাঁর শিশুসন্তানকে বরিশাল সিএমএইচে নেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলার পৃথক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, রাত ৮টার দিকে বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কের দুধল মৌ এলাকায় যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলের চালক সেনাসদস্য মো. বুলবুল ও তাঁর চার মাসের শিশুসন্তান গুরুতর আহত হন এবং স্ত্রী হোসনে আরা ঘটনাস্থলেই মারা যান। আহত সেনাসদস্য বরিশাল সেনানিবাসে কর্মরত ল্যান্স করপোরালে কর্মরত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে সেনাসদস্য মোটরসাইকেলে করে সেনানিবাসের দিকে যাচ্ছিলেন। তখন পটুয়াখালী থেকে গাজীপুরের উদ্দেশে রওনা হওয়া সাকুরা পরিবহন বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে সেনাসদস্যর স্ত্রীর মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় সেনাসদস্য ও তাঁর সন্তানকে সিএমএইচে নেওয়া হয়। দুর্ঘটনার পর বাস রাস্তার মাঝে রেখে চালক ও সহকারীরা পালিয়ে গেছেন।
সাকুরার সেনানিবাস কাউন্টারের কর্মকর্তা মো. মিলন জানান, দুর্ঘটনার পর আহত ব্যক্তিদের সেনানিবাসে নেওয়া হয়। সেখানে সেনাসদস্যর স্ত্রী মারা গেছেন। সেনাসদস্য ও তাঁর সন্তানকে লাইফ সাপোর্টে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় নিয়ে গেছে।
বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় সেনাসদস্য ও তাঁর সন্তানকে ঢাকা নেওয়া হয়েছে। বাসটি আটক করা হয়েছে।
অপরদিকে একই দিন রাত ১০টার দিকে বাকেরগঞ্জের চরাদি ইউনিয়নের মাঝের ব্রিজ এলাকায় মোটরসাইকেল ও টমটমের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেল আরোহী ফয়সাল (১৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়। নিহত ফয়সাল উপজেলার গারুরিয়া ইউনিয়নের রবিপুর এলাকার মো. আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে।
বরিশালের বাকেরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সেনাসদস্যর স্ত্রীসহ দুজন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত সেনাসদস্যসহ তাঁর শিশুসন্তানকে বরিশাল সিএমএইচে নেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলার পৃথক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, রাত ৮টার দিকে বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কের দুধল মৌ এলাকায় যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলের চালক সেনাসদস্য মো. বুলবুল ও তাঁর চার মাসের শিশুসন্তান গুরুতর আহত হন এবং স্ত্রী হোসনে আরা ঘটনাস্থলেই মারা যান। আহত সেনাসদস্য বরিশাল সেনানিবাসে কর্মরত ল্যান্স করপোরালে কর্মরত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে সেনাসদস্য মোটরসাইকেলে করে সেনানিবাসের দিকে যাচ্ছিলেন। তখন পটুয়াখালী থেকে গাজীপুরের উদ্দেশে রওনা হওয়া সাকুরা পরিবহন বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে সেনাসদস্যর স্ত্রীর মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় সেনাসদস্য ও তাঁর সন্তানকে সিএমএইচে নেওয়া হয়। দুর্ঘটনার পর বাস রাস্তার মাঝে রেখে চালক ও সহকারীরা পালিয়ে গেছেন।
সাকুরার সেনানিবাস কাউন্টারের কর্মকর্তা মো. মিলন জানান, দুর্ঘটনার পর আহত ব্যক্তিদের সেনানিবাসে নেওয়া হয়। সেখানে সেনাসদস্যর স্ত্রী মারা গেছেন। সেনাসদস্য ও তাঁর সন্তানকে লাইফ সাপোর্টে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় নিয়ে গেছে।
বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় সেনাসদস্য ও তাঁর সন্তানকে ঢাকা নেওয়া হয়েছে। বাসটি আটক করা হয়েছে।
অপরদিকে একই দিন রাত ১০টার দিকে বাকেরগঞ্জের চরাদি ইউনিয়নের মাঝের ব্রিজ এলাকায় মোটরসাইকেল ও টমটমের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মোটরসাইকেল আরোহী ফয়সাল (১৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়। নিহত ফয়সাল উপজেলার গারুরিয়া ইউনিয়নের রবিপুর এলাকার মো. আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪