বিনোদন ডেস্ক
এখন অনেকটাই ভালো আছেন সাইফ আলী খান। হামলার শিকার হওয়ার পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে। সেখানে বৃহস্পতিবার প্রায় আড়াই ঘণ্টা অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর আইসিইউতে রাখা হয়েছিল তাঁকে। শুক্রবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, সাইফ এখন অনেকটাই সুস্থ আছেন। তাঁকে আইসিইউ থেকে নরমাল বেডে নেওয়া হয়েছে। হাঁটাচলাও করেছেন তিনি। প্যারালাইজড হওয়ার কোনো আশঙ্কা আপাতত নেই। সব ঠিক থাকলে কয়েক দিনের মধ্যেই হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরতে পারবেন অভিনেতা।
লীলাবতী হাসপাতালের সিওও ডা. নীরজ উত্তমনি সাইফকে ‘বাস্তবের নায়ক’ বলে সম্বোধন করেছেন। অভিনেতার জীবনীশক্তিতে তিনি নিজেও বিস্মিত। এই চিকিৎসক বলেন, ‘সাইফ আলী খানকে যখন হাসপাতালে আনা হয়, তখন আমিই প্রথম তাঁর সঙ্গে দেখা করি। উনি পুরো রক্তাক্ত ছিলেন। তবু ছেলের হাত ধরে সিংহের মতো ঢুকেছিলেন হাসপাতালে। সিনেমার পর্দায় হিরোগিরি করা এক রকম। কিন্তু বাস্তবে এ রকম আক্রমণ প্রতিহত করে বেরিয়ে আসা মুখের কথা নয়।’
চিকিৎসক আরও জানান, ‘উনি এখন ভালো আছেন। তাঁর সব প্যারামিটার ঠিক আছে। আইসিইউ থেকে স্পেশাল রুমে শিফট করা হয়েছে। আমরা আপাতত তাঁর সঙ্গে কাউকে দেখা করতে দিচ্ছি না। উনার এখন বিশ্রামের প্রয়োজন।’ চিকিৎসক জানিয়েছেন, আর একটু হলেই বড় ক্ষতি হতে পারত সাইফের। ছুরির আঘাত তাঁর মেরুদণ্ড থেকে মাত্র দুই মিলিমিটার দূরে ছিল। আঘাত আরও গভীর হলে মেরুদণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারত।
লীলাবতী হাসপাতালে যাঁরা সাইফের অস্ত্রোপচার করেছেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন নীতিন ডাঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা তাঁকে হাঁটিয়েছি। হাঁটতে কোনো অসুবিধা হয়নি। তেমন ব্যথা বা অন্য কোনো উপসর্গ নেই। তবু আমরা তাঁকে কিছুদিনের বিশ্রামে থাকতে বলেছি; বিশেষ করে পিঠের ক্ষতের জন্য। কারণ, ওটা থেকে ইনফেকশন হতে পারে। সব ঠিক থাকলে আগামী তিন দিনের মধ্যেই ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে একটি বিষয় উল্লেখ্য, ঘটনার আকস্মিকতায় সাইফ এখনো শকে থাকলেও হাসপাতালে তিনি বাঘের মতো হেঁটেছেন।’
গত বুধবার দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে আক্রমণের শিকার হন সাইফ আলী খান। অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি মধ্যরাতে তাঁর বাড়িতে ঢুকে পড়ে। যেখানে স্ত্রী কারিনা ও দুই সন্তান তৈমুর ও জেহকে নিয়ে থাকেন সাইফ। আক্রমণকারী যখন জেহর রুমের দিকে যাচ্ছিল, ওই সময় জেহর আয়া তাকে দেখে ফেলে। তার চিৎকারে ছুটে আসেন সাইফ। আক্রমণকারীর সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয়। সাইফকে ছয়বার ছুরিকাঘাত করে আক্রমণকারী পালিয়ে যায়।
সিসিটিভি ফুটেজ থেকে তার ছবি শনাক্ত করে গতকাল এক সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে বান্দ্রা পুলিশ। কিন্তু জিজ্ঞাসাবাদের পর এ ঘটনার সঙ্গে তার কোনো সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পায়নি বলে জানানো হয়েছে বান্দ্রা থানা-পুলিশের পক্ষ থেকে। অপরাধীকে ধরতে পুলিশের কয়েকটি বিশেষ টিম কাজ করছে। তবে পুলিশ এটা নিশ্চিত করেছে, চুরির উদ্দেশ্যেই সাইফের বাড়িতে ঢুকেছিল ওই দুষ্কৃতকারী। এটি কোনো সংঘবদ্ধ গোষ্ঠীর কাজ নয়।
এখন অনেকটাই ভালো আছেন সাইফ আলী খান। হামলার শিকার হওয়ার পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে। সেখানে বৃহস্পতিবার প্রায় আড়াই ঘণ্টা অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর আইসিইউতে রাখা হয়েছিল তাঁকে। শুক্রবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, সাইফ এখন অনেকটাই সুস্থ আছেন। তাঁকে আইসিইউ থেকে নরমাল বেডে নেওয়া হয়েছে। হাঁটাচলাও করেছেন তিনি। প্যারালাইজড হওয়ার কোনো আশঙ্কা আপাতত নেই। সব ঠিক থাকলে কয়েক দিনের মধ্যেই হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরতে পারবেন অভিনেতা।
লীলাবতী হাসপাতালের সিওও ডা. নীরজ উত্তমনি সাইফকে ‘বাস্তবের নায়ক’ বলে সম্বোধন করেছেন। অভিনেতার জীবনীশক্তিতে তিনি নিজেও বিস্মিত। এই চিকিৎসক বলেন, ‘সাইফ আলী খানকে যখন হাসপাতালে আনা হয়, তখন আমিই প্রথম তাঁর সঙ্গে দেখা করি। উনি পুরো রক্তাক্ত ছিলেন। তবু ছেলের হাত ধরে সিংহের মতো ঢুকেছিলেন হাসপাতালে। সিনেমার পর্দায় হিরোগিরি করা এক রকম। কিন্তু বাস্তবে এ রকম আক্রমণ প্রতিহত করে বেরিয়ে আসা মুখের কথা নয়।’
চিকিৎসক আরও জানান, ‘উনি এখন ভালো আছেন। তাঁর সব প্যারামিটার ঠিক আছে। আইসিইউ থেকে স্পেশাল রুমে শিফট করা হয়েছে। আমরা আপাতত তাঁর সঙ্গে কাউকে দেখা করতে দিচ্ছি না। উনার এখন বিশ্রামের প্রয়োজন।’ চিকিৎসক জানিয়েছেন, আর একটু হলেই বড় ক্ষতি হতে পারত সাইফের। ছুরির আঘাত তাঁর মেরুদণ্ড থেকে মাত্র দুই মিলিমিটার দূরে ছিল। আঘাত আরও গভীর হলে মেরুদণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারত।
লীলাবতী হাসপাতালে যাঁরা সাইফের অস্ত্রোপচার করেছেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন নীতিন ডাঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আজ আমরা তাঁকে হাঁটিয়েছি। হাঁটতে কোনো অসুবিধা হয়নি। তেমন ব্যথা বা অন্য কোনো উপসর্গ নেই। তবু আমরা তাঁকে কিছুদিনের বিশ্রামে থাকতে বলেছি; বিশেষ করে পিঠের ক্ষতের জন্য। কারণ, ওটা থেকে ইনফেকশন হতে পারে। সব ঠিক থাকলে আগামী তিন দিনের মধ্যেই ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে একটি বিষয় উল্লেখ্য, ঘটনার আকস্মিকতায় সাইফ এখনো শকে থাকলেও হাসপাতালে তিনি বাঘের মতো হেঁটেছেন।’
গত বুধবার দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে আক্রমণের শিকার হন সাইফ আলী খান। অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি মধ্যরাতে তাঁর বাড়িতে ঢুকে পড়ে। যেখানে স্ত্রী কারিনা ও দুই সন্তান তৈমুর ও জেহকে নিয়ে থাকেন সাইফ। আক্রমণকারী যখন জেহর রুমের দিকে যাচ্ছিল, ওই সময় জেহর আয়া তাকে দেখে ফেলে। তার চিৎকারে ছুটে আসেন সাইফ। আক্রমণকারীর সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয়। সাইফকে ছয়বার ছুরিকাঘাত করে আক্রমণকারী পালিয়ে যায়।
সিসিটিভি ফুটেজ থেকে তার ছবি শনাক্ত করে গতকাল এক সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে বান্দ্রা পুলিশ। কিন্তু জিজ্ঞাসাবাদের পর এ ঘটনার সঙ্গে তার কোনো সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পায়নি বলে জানানো হয়েছে বান্দ্রা থানা-পুলিশের পক্ষ থেকে। অপরাধীকে ধরতে পুলিশের কয়েকটি বিশেষ টিম কাজ করছে। তবে পুলিশ এটা নিশ্চিত করেছে, চুরির উদ্দেশ্যেই সাইফের বাড়িতে ঢুকেছিল ওই দুষ্কৃতকারী। এটি কোনো সংঘবদ্ধ গোষ্ঠীর কাজ নয়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪