বিনোদন ডেস্ক
গত বুধবার রাতে বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের ওপর তাঁর নিজ বাসভবনে হামলার ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। হামলাকারীকে খুঁজে বের করতে ২৫টি টিম গঠন করা হয়েছে। তবে ঘটনাটি ঘিরে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠে এসেছে, যা পুলিশ এবং সাধারণ মানুষকে ভাবিয়ে তুলেছে।
হামলার পর পুলিশ প্রথমে ওয়ারিশ আলী নামের একজন কাঠমিস্ত্রিকে আটক করে। ওয়ারিশের স্ত্রী জানিয়েছেন, সাইফের ম্যানেজার তাঁকে বৃহস্পতিবার কাজে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। কাজ শেষে তিনি ফিরে আসেন। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর, তাঁর বিরুদ্ধে হামলার সঙ্গে কোনো সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেয়।
পুলিশ জানিয়েছে, সাইফ ও কারিনার যে অ্যাপার্টমেন্টে (সদগুরু শরণ) তাঁরা থাকেন, সেটির ৯ থেকে ১২ তলা তাঁদের। কিন্তু পুরো তলাগুলিতে কোনো আলাদা সার্ভেল্যান্স ক্যামেরা নেই। এই নিরাপত্তা ঘাটতি তদন্তকারীদের অবাক করেছে।
হামলার সময় সাইফের গলায়, পেটে, হাতে এবং পিঠে ছুরিকাঘাত করা হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মেরুদণ্ড থেকে মাত্র ২ মিলিমিটার দূরে ছুরির অংশ গেঁথে ছিল। সাইফের ছোট ছেলে জেহের আয়া লিমা জানিয়েছেন, আহত অবস্থাতেও সাইফ আক্রমণকারীকে তাঁদের ছেলের ঘরে আটকে রাখেন। তবে সেই লোক কীভাবে পালাতে পারল, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
লিফট ব্যবহার হয়নি কেন – হামলাকারী কেন লিফট ব্যবহার না করে অন্য উপায়ে প্রবেশ করল? ধরা পড়ার ভয়ে কি এমনটি করা হয়েছিল?
রেকি করা হয়েছিল কি – হামলাকারী কি আগে থেকে জায়গাটি রেকি করে গিয়েছিল?
সাইফকে পেছন থেকে আঘাত – আক্রমণকারী কীভাবে সাইফের পেছনে যাওয়ার সুযোগ পেল?
আক্রমণকারী পালাল কীভাবে – তৈমুরের ঘরে আক্রমণকারীকে ৩০ মিনিট আটকে রাখার পরও সে কীভাবে পালাল?
অটোচালককে জিজ্ঞাসাবাদ হয়নি কেন – যে অটোচালক সাইফকে হাসপাতালে নিয়ে যান, তাঁকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি কেন?
শুক্রবার রাতে কারিনা কাপুর খানের জবানবন্দি রেকর্ড করেছে পুলিশ। কারিনা বলেছেন, ‘আমাদের ছোট ছেলে জেহকে বাঁচাতে গিয়ে সাইফের সঙ্গে হামলাকারীর হাতাহাতি হয়। আমরা কোনোভাবে প্রাণ বাঁচিয়ে উপরে উঠে যাই।’ তবে সাইফের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তদন্তে কিছু অস্বাভাবিক বিষয় উঠে এসেছে, যার উত্তর এখনো অজানা। পুলিশ আপাতত আক্রমণকারীর সম্ভাব্য পরিচয় ও মোটিভ জানার চেষ্টা করছে।
গত বুধবার রাতে বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের ওপর তাঁর নিজ বাসভবনে হামলার ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। হামলাকারীকে খুঁজে বের করতে ২৫টি টিম গঠন করা হয়েছে। তবে ঘটনাটি ঘিরে বেশ কিছু প্রশ্ন উঠে এসেছে, যা পুলিশ এবং সাধারণ মানুষকে ভাবিয়ে তুলেছে।
হামলার পর পুলিশ প্রথমে ওয়ারিশ আলী নামের একজন কাঠমিস্ত্রিকে আটক করে। ওয়ারিশের স্ত্রী জানিয়েছেন, সাইফের ম্যানেজার তাঁকে বৃহস্পতিবার কাজে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। কাজ শেষে তিনি ফিরে আসেন। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর, তাঁর বিরুদ্ধে হামলার সঙ্গে কোনো সংশ্লিষ্টতা না পাওয়ায় পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেয়।
পুলিশ জানিয়েছে, সাইফ ও কারিনার যে অ্যাপার্টমেন্টে (সদগুরু শরণ) তাঁরা থাকেন, সেটির ৯ থেকে ১২ তলা তাঁদের। কিন্তু পুরো তলাগুলিতে কোনো আলাদা সার্ভেল্যান্স ক্যামেরা নেই। এই নিরাপত্তা ঘাটতি তদন্তকারীদের অবাক করেছে।
হামলার সময় সাইফের গলায়, পেটে, হাতে এবং পিঠে ছুরিকাঘাত করা হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মেরুদণ্ড থেকে মাত্র ২ মিলিমিটার দূরে ছুরির অংশ গেঁথে ছিল। সাইফের ছোট ছেলে জেহের আয়া লিমা জানিয়েছেন, আহত অবস্থাতেও সাইফ আক্রমণকারীকে তাঁদের ছেলের ঘরে আটকে রাখেন। তবে সেই লোক কীভাবে পালাতে পারল, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
লিফট ব্যবহার হয়নি কেন – হামলাকারী কেন লিফট ব্যবহার না করে অন্য উপায়ে প্রবেশ করল? ধরা পড়ার ভয়ে কি এমনটি করা হয়েছিল?
রেকি করা হয়েছিল কি – হামলাকারী কি আগে থেকে জায়গাটি রেকি করে গিয়েছিল?
সাইফকে পেছন থেকে আঘাত – আক্রমণকারী কীভাবে সাইফের পেছনে যাওয়ার সুযোগ পেল?
আক্রমণকারী পালাল কীভাবে – তৈমুরের ঘরে আক্রমণকারীকে ৩০ মিনিট আটকে রাখার পরও সে কীভাবে পালাল?
অটোচালককে জিজ্ঞাসাবাদ হয়নি কেন – যে অটোচালক সাইফকে হাসপাতালে নিয়ে যান, তাঁকে এখনো জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি কেন?
শুক্রবার রাতে কারিনা কাপুর খানের জবানবন্দি রেকর্ড করেছে পুলিশ। কারিনা বলেছেন, ‘আমাদের ছোট ছেলে জেহকে বাঁচাতে গিয়ে সাইফের সঙ্গে হামলাকারীর হাতাহাতি হয়। আমরা কোনোভাবে প্রাণ বাঁচিয়ে উপরে উঠে যাই।’ তবে সাইফের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তদন্তে কিছু অস্বাভাবিক বিষয় উঠে এসেছে, যার উত্তর এখনো অজানা। পুলিশ আপাতত আক্রমণকারীর সম্ভাব্য পরিচয় ও মোটিভ জানার চেষ্টা করছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪