মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার ও ইফতিয়াজ নুর নিশান, উখিয়া
নিজ দেশে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেওয়ায় মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহর ওপর ক্ষুব্ধ ছিল মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) বা আল-ইয়াকিন। এই সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের নির্দেশেই তাঁকে হত্যা করা হয়।
দেশে বিদেশে আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের ২৪ দিনের মাথায় পুলিশ ঘটনায় সরাসরি জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) শনিবার ভোরে কক্সবাজারের উখিয়ার লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এপিবিএন জানায়, প্রথমে হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা আজিজুল হককে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্বীকারোক্তিতে মোহাম্মদ রশিদ প্রকাশ মুর্শিদ আমিন, মো. আনাছ ও নুর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা পুলিশকে মুহিবুল্লাহকে কেন এবং কীভাবে হত্যা করা হয়-সে বর্ণনা দিয়েছেন।
মুহিবুল্লাহ হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন আজিজুল হক। আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে আজিজুল হক বলেন, ঘটনার সময় অস্ত্র নিয়ে মুহিবুল্লাহর অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। মুহিবুল্লাহকে গুলি করেন মাস্টার মাইন্ড মাস্টার আবদুর রহিম। সঙ্গে ছিলেন আরও চারজন। তাঁদের গুলি মিস হলে মুহিবুল্লাহকে তিনিই গুলি করার জন্য প্রস্তুত ছিলেন।
এর আগে সন্দেহভাজন আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে কক্সবাজার আদালতে মোহাম্মদ ইলিয়াছ নামের একজন রোহিঙ্গা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার (এসপি) নাঈমুল হক আসামি আজিজুল হকের বরাত দিয়ে বলেন, মাস্টার মুহিবুল্লাহকে হত্যার দুই দিন আগে ২৭ সেপ্টেম্বর রাত ১০টায় লম্বাশিয়া মরকজ পাহাড়ে বৈঠক করেছিলেন হত্যাকারীরা। সেখানে আজিজুল হকসহ আরও চারজন উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে দুর্বৃত্তদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা মুহিবুল্লাহকে হত্যার নির্দেশ দেন।
এসপি নাঈমুল হক এ হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনার বিবরণ তুলে ধরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডে মোট ১৯ জন সন্ত্রাসী অংশ নেয়। এর মধ্যে আজিজুল হকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
রোহিঙ্গাদের স্বদেশে প্রত্যাবাসনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে বড় নেতা হয়ে উঠেছিলেন মুহিবুল্লাহ। তাঁকে থামাতেই হত্যার পরিকল্পনা হয়। পুলিশকে এমন তথ্যই দিয়েছেন আজিজুল হক।
যেভাবে খুন করা হয়
ঘটনার দিন (গত ২৯ সেপ্টেম্বর) এশার নামাজ শেষে মুহিবুল্লাহ নিজ শেডে প্রবেশ করেন। এরপর পরিকল্পনা মতো মুর্শিদ আমিন মুহিবুল্লাহকে বাইরে ডেকে নিয়ে প্রত্যাবাসন বিষয়ে আলাপ করেন। এ সময় কিছু লোক অফিসে কথা বলবেন বলে জানান। তখন মুহিবুল্লাহ তাঁর অফিসে যান।
মুহিবুল্লাহর অফিসে অবস্থান করার বিষয়টি মো. আনাছ ও নুর মোহাম্মদকে জানানো হয়। এ দুজনই হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যদের ঘটনাস্থলে আসার সংকেত দেন। এ সময় ওঁৎপেতে থাকা সাতজন মুখোশ পরা অস্ত্রধারী মুহিবুল্লাহর অফিসে অবস্থান নেন। সেখান থেকে তিনজন মুহিবুল্লাহর অফিসে ঢোকেন। ঘটনার সময় মুহিবুল্লাহ ১০-১৫ জন রোহিঙ্গার সঙ্গে কথা বলছিলেন।
এ সময় অস্ত্রধারীদের একজন মুহিবুল্লাহকে বলেন, ‘মুহিবুল্লাহ ওঠ’। চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়াতেই প্রথম দুর্বৃত্ত একটি, দ্বিতীয় দুর্বৃত্ত দুইটি ও তৃতীয় দুর্বৃত্ত একটি গুলি করে। চারটি গুলি গায়ে বিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন মুহিবুল্লাহ।
১৪ এপিবিএনের এসপি নাঈমুল হক বলেন, দু-তিন মিনিটের মধ্যে হত্যাকাণ্ড শেষ করে আজিজুল হক, মো. আনাছ ও নুর মোহাম্মদ ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। হত্যাকাণ্ডে ১৯ জন অংশ নিয়েছিলেন। গুলি করার সময় পাঁচজন অংশ নেন। বাকিরা বাইরে পাহারায় ছিলেন।
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান ছিলেন মাস্টার মুহিবুল্লাহ। তিনি স্বদেশে প্রত্যাবাসন নিয়ে দেশে বিদেশে সরব ছিলেন। ২০১৯ সালে ২৫ আগস্ট প্রায় ৫ লাখ রোহিঙ্গার একটি সমাবেশ করে আলোচনায় আসেন। এ নিয়ে প্রত্যাবাসন বিরোধী শক্তি ও আরসা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরসার অস্তিত্ব বরাবর অস্বীকার করলেও নিহতের পরিবার এ হত্যাকাণ্ডের জন্য আরসাকেই দায়ী করে আসছে।
এ ছাড়া গত শুক্রবার ভোরে উখিয়ার বালুখালী ১৮ নম্বর ক্যাম্পে একটি মাদ্রাসায় হামলায় ছয়জন নিহত হন। এ ঘটনাটিও আরসা ঘটিয়েছে বলে দাবি করেছেন মাদ্রাসার প্রধান আবু ছৈয়দ।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের ১৭ দিন পর গত ১৬ অক্টোবর মুহিবুল্লাহর পরিবারের আট সদস্য, ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ, চাচাতো ভাই নুরুল আমিনসহ পার্শ্ববর্তী ৬ পরিবারের ৩২ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর থেকে তাঁরা সেখানে পুলিশ পাহারায় ছিলেন।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক পুলিশ সুপার নাঈমুল হক বলেন, মামলার তদন্ত ও নিরাপত্তার স্বার্থে মুহিবুল্লাহর পরিবারসহ কয়েকজনকে ক্যাম্পের বাইরে একটি সেন্টারে সরিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ সেখানে তাঁদের নিরাপত্তা দিচ্ছে। তাঁরা সেখানে ভালো আছেন।
নিজ দেশে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেওয়ায় মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহর ওপর ক্ষুব্ধ ছিল মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) বা আল-ইয়াকিন। এই সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের নির্দেশেই তাঁকে হত্যা করা হয়।
দেশে বিদেশে আলোচিত এ হত্যাকাণ্ডের ২৪ দিনের মাথায় পুলিশ ঘটনায় সরাসরি জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে। রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) শনিবার ভোরে কক্সবাজারের উখিয়ার লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এপিবিএন জানায়, প্রথমে হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা আজিজুল হককে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্বীকারোক্তিতে মোহাম্মদ রশিদ প্রকাশ মুর্শিদ আমিন, মো. আনাছ ও নুর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা পুলিশকে মুহিবুল্লাহকে কেন এবং কীভাবে হত্যা করা হয়-সে বর্ণনা দিয়েছেন।
মুহিবুল্লাহ হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন আজিজুল হক। আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে আজিজুল হক বলেন, ঘটনার সময় অস্ত্র নিয়ে মুহিবুল্লাহর অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। মুহিবুল্লাহকে গুলি করেন মাস্টার মাইন্ড মাস্টার আবদুর রহিম। সঙ্গে ছিলেন আরও চারজন। তাঁদের গুলি মিস হলে মুহিবুল্লাহকে তিনিই গুলি করার জন্য প্রস্তুত ছিলেন।
এর আগে সন্দেহভাজন আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে কক্সবাজার আদালতে মোহাম্মদ ইলিয়াছ নামের একজন রোহিঙ্গা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার (এসপি) নাঈমুল হক আসামি আজিজুল হকের বরাত দিয়ে বলেন, মাস্টার মুহিবুল্লাহকে হত্যার দুই দিন আগে ২৭ সেপ্টেম্বর রাত ১০টায় লম্বাশিয়া মরকজ পাহাড়ে বৈঠক করেছিলেন হত্যাকারীরা। সেখানে আজিজুল হকসহ আরও চারজন উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে দুর্বৃত্তদের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা মুহিবুল্লাহকে হত্যার নির্দেশ দেন।
এসপি নাঈমুল হক এ হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনার বিবরণ তুলে ধরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডে মোট ১৯ জন সন্ত্রাসী অংশ নেয়। এর মধ্যে আজিজুল হকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
রোহিঙ্গাদের স্বদেশে প্রত্যাবাসনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে বড় নেতা হয়ে উঠেছিলেন মুহিবুল্লাহ। তাঁকে থামাতেই হত্যার পরিকল্পনা হয়। পুলিশকে এমন তথ্যই দিয়েছেন আজিজুল হক।
যেভাবে খুন করা হয়
ঘটনার দিন (গত ২৯ সেপ্টেম্বর) এশার নামাজ শেষে মুহিবুল্লাহ নিজ শেডে প্রবেশ করেন। এরপর পরিকল্পনা মতো মুর্শিদ আমিন মুহিবুল্লাহকে বাইরে ডেকে নিয়ে প্রত্যাবাসন বিষয়ে আলাপ করেন। এ সময় কিছু লোক অফিসে কথা বলবেন বলে জানান। তখন মুহিবুল্লাহ তাঁর অফিসে যান।
মুহিবুল্লাহর অফিসে অবস্থান করার বিষয়টি মো. আনাছ ও নুর মোহাম্মদকে জানানো হয়। এ দুজনই হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যদের ঘটনাস্থলে আসার সংকেত দেন। এ সময় ওঁৎপেতে থাকা সাতজন মুখোশ পরা অস্ত্রধারী মুহিবুল্লাহর অফিসে অবস্থান নেন। সেখান থেকে তিনজন মুহিবুল্লাহর অফিসে ঢোকেন। ঘটনার সময় মুহিবুল্লাহ ১০-১৫ জন রোহিঙ্গার সঙ্গে কথা বলছিলেন।
এ সময় অস্ত্রধারীদের একজন মুহিবুল্লাহকে বলেন, ‘মুহিবুল্লাহ ওঠ’। চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়াতেই প্রথম দুর্বৃত্ত একটি, দ্বিতীয় দুর্বৃত্ত দুইটি ও তৃতীয় দুর্বৃত্ত একটি গুলি করে। চারটি গুলি গায়ে বিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন মুহিবুল্লাহ।
১৪ এপিবিএনের এসপি নাঈমুল হক বলেন, দু-তিন মিনিটের মধ্যে হত্যাকাণ্ড শেষ করে আজিজুল হক, মো. আনাছ ও নুর মোহাম্মদ ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। হত্যাকাণ্ডে ১৯ জন অংশ নিয়েছিলেন। গুলি করার সময় পাঁচজন অংশ নেন। বাকিরা বাইরে পাহারায় ছিলেন।
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান ছিলেন মাস্টার মুহিবুল্লাহ। তিনি স্বদেশে প্রত্যাবাসন নিয়ে দেশে বিদেশে সরব ছিলেন। ২০১৯ সালে ২৫ আগস্ট প্রায় ৫ লাখ রোহিঙ্গার একটি সমাবেশ করে আলোচনায় আসেন। এ নিয়ে প্রত্যাবাসন বিরোধী শক্তি ও আরসা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরসার অস্তিত্ব বরাবর অস্বীকার করলেও নিহতের পরিবার এ হত্যাকাণ্ডের জন্য আরসাকেই দায়ী করে আসছে।
এ ছাড়া গত শুক্রবার ভোরে উখিয়ার বালুখালী ১৮ নম্বর ক্যাম্পে একটি মাদ্রাসায় হামলায় ছয়জন নিহত হন। এ ঘটনাটিও আরসা ঘটিয়েছে বলে দাবি করেছেন মাদ্রাসার প্রধান আবু ছৈয়দ।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের ১৭ দিন পর গত ১৬ অক্টোবর মুহিবুল্লাহর পরিবারের আট সদস্য, ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ, চাচাতো ভাই নুরুল আমিনসহ পার্শ্ববর্তী ৬ পরিবারের ৩২ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর থেকে তাঁরা সেখানে পুলিশ পাহারায় ছিলেন।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক পুলিশ সুপার নাঈমুল হক বলেন, মামলার তদন্ত ও নিরাপত্তার স্বার্থে মুহিবুল্লাহর পরিবারসহ কয়েকজনকে ক্যাম্পের বাইরে একটি সেন্টারে সরিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশ সেখানে তাঁদের নিরাপত্তা দিচ্ছে। তাঁরা সেখানে ভালো আছেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৭ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৭ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে