নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের পোর্ট কলোনিতে একটি পরিত্যক্ত ভবনের ভেতর থেকে ৮ বছরের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে তাকে হত্যা করা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে বন্দর থানাধীন পোর্ট কলোনির ৮ নম্বর রোডে একটি পরিত্যক্ত ভবনের ভেতর থেকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শিশুর বাবা পেশায় একজন রিকশাচালক। আর তাঁর মা ভিক্ষা করেন। শিশুটিও কোনো কোনো সময় ভিক্ষা করত। তাদের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার দাউদকান্দিতে। চট্টগ্রাম নগরের একটি এলাকায় থাকত তারা।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের বন্দর জোনের উপকমিশনার শাকিলা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্তের পর ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
শাকিলা সুলতানা বলেন, শিশুটির মা ভিক্ষাবৃত্তি করেন। শনিবার দুপুরে দোকানে যাওয়ার জন্য মায়ের কাছ থেকে শিশুটি টাকা নিয়ে বাসার বাইরে যায়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। পরিবারের সদস্যরা রাতে অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে পাননি। রোববার সকালে পোর্ট কলোনির একটি পরিত্যক্ত ভবনের ভেতর থাকা শিশুটির মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, এই ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। এ ছাড়া শিশুটিকে হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে পুলিশ, ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে।
শিশুটিকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হতে পারে বলে জানায় পুলিশ।
এদিকে মেয়ের মরদেহ পাওয়ার পর কান্নায় ভেঙে পড়েন তার মা। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমার বুকের ধন আমার কাছে ফিরিয়ে দেন। আমার মেয়ের তো কোনো অপরাধ ছিল না! তাকে কেন মারল, কারা মারল, আমি বিচার চাই।’ এ সময় তাঁর স্বামী তাঁদের আরেক কোলের বাচ্চাকে নিয়ে অঝোরে কাঁদতে থাকেন।
চট্টগ্রামের পোর্ট কলোনিতে একটি পরিত্যক্ত ভবনের ভেতর থেকে ৮ বছরের এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে তাকে হত্যা করা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে বন্দর থানাধীন পোর্ট কলোনির ৮ নম্বর রোডে একটি পরিত্যক্ত ভবনের ভেতর থেকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শিশুর বাবা পেশায় একজন রিকশাচালক। আর তাঁর মা ভিক্ষা করেন। শিশুটিও কোনো কোনো সময় ভিক্ষা করত। তাদের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার দাউদকান্দিতে। চট্টগ্রাম নগরের একটি এলাকায় থাকত তারা।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের বন্দর জোনের উপকমিশনার শাকিলা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্তের পর ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
শাকিলা সুলতানা বলেন, শিশুটির মা ভিক্ষাবৃত্তি করেন। শনিবার দুপুরে দোকানে যাওয়ার জন্য মায়ের কাছ থেকে শিশুটি টাকা নিয়ে বাসার বাইরে যায়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। পরিবারের সদস্যরা রাতে অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে পাননি। রোববার সকালে পোর্ট কলোনির একটি পরিত্যক্ত ভবনের ভেতর থাকা শিশুটির মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, এই ঘটনায় মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। এ ছাড়া শিশুটিকে হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে পুলিশ, ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে।
শিশুটিকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হতে পারে বলে জানায় পুলিশ।
এদিকে মেয়ের মরদেহ পাওয়ার পর কান্নায় ভেঙে পড়েন তার মা। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমার বুকের ধন আমার কাছে ফিরিয়ে দেন। আমার মেয়ের তো কোনো অপরাধ ছিল না! তাকে কেন মারল, কারা মারল, আমি বিচার চাই।’ এ সময় তাঁর স্বামী তাঁদের আরেক কোলের বাচ্চাকে নিয়ে অঝোরে কাঁদতে থাকেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪