নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে দেড় মাস আগে পোর্ট কলোনিতে সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত ওসমান হারুন মিন্টু (৪৫) নামে এক রিকশাচালককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার বন্দর থানার পুলিশের একটি টিম নগরের ডবলমুরিং থানার ব্যাপারীপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
অভিযুক্ত ওসমান হারুন নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। নগরীতে তিনি দীর্ঘদিন ধরে রিকশা চালাতেন।
এদিকে চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আজ বৃহস্পতিবার বন্দর থানার পুলিশ একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সেখানে বলা হয়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর হালিশহর কে ব্লক এলাকায় বিরিয়ানি খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে সুরমা আক্তার নামে সাত বছরের ওই শিশুকে তাঁর রিকশায় তুলে নিয়ে যান মিন্টু। পরে বড়পুল এলাকায় দোকান থেকে বিরিয়ানি কিনে শিশুটিকে খাওয়ান। একপর্যায়ে তাকে পোর্ট কলোনির একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে মুখ বেঁধে শিশুটিকে ধর্ষণের পর গলায় গামছা পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়।
বন্দর থানার উপপরিদর্শক কিশোর মজুমদার বলেন, ঘটনার পর অভিযুক্ত মিন্টু বিভিন্ন ছদ্মবেশে পালিয়ে ছিলেন। পুলিশ সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেন। শিশুটিকে হত্যার সঙ্গে একজন রিকশাচালক জড়িত থাকার কথা প্রাথমিকভাবে জানা গেলেও ওই রিকশাচালকের পরিচয় উদ্ঘাটন ও শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছিল না। দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টার পর আসামিকে শনাক্ত করা হয়। পরে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
পুলিশ জানায়, নিহত শিশুর বাবাও পেশায় একজন রিকশাচালক। গত ১৭ সেপ্টেম্বর দুপুরে দোকানে যাওয়ার জন্য মায়ের কাছ থেকে শিশুটি টাকা নিয়ে বাসার বাইরে যায়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। পরিবারের সদস্যরা রাতে অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে পাননি। পরদিন সকালে পোর্ট কলোনির একটি পরিত্যক্ত ভবনের ভেতর থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
চট্টগ্রামে দেড় মাস আগে পোর্ট কলোনিতে সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত ওসমান হারুন মিন্টু (৪৫) নামে এক রিকশাচালককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার বন্দর থানার পুলিশের একটি টিম নগরের ডবলমুরিং থানার ব্যাপারীপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
অভিযুক্ত ওসমান হারুন নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। নগরীতে তিনি দীর্ঘদিন ধরে রিকশা চালাতেন।
এদিকে চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আজ বৃহস্পতিবার বন্দর থানার পুলিশ একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সেখানে বলা হয়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর হালিশহর কে ব্লক এলাকায় বিরিয়ানি খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে সুরমা আক্তার নামে সাত বছরের ওই শিশুকে তাঁর রিকশায় তুলে নিয়ে যান মিন্টু। পরে বড়পুল এলাকায় দোকান থেকে বিরিয়ানি কিনে শিশুটিকে খাওয়ান। একপর্যায়ে তাকে পোর্ট কলোনির একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে মুখ বেঁধে শিশুটিকে ধর্ষণের পর গলায় গামছা পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়।
বন্দর থানার উপপরিদর্শক কিশোর মজুমদার বলেন, ঘটনার পর অভিযুক্ত মিন্টু বিভিন্ন ছদ্মবেশে পালিয়ে ছিলেন। পুলিশ সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেন। শিশুটিকে হত্যার সঙ্গে একজন রিকশাচালক জড়িত থাকার কথা প্রাথমিকভাবে জানা গেলেও ওই রিকশাচালকের পরিচয় উদ্ঘাটন ও শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছিল না। দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টার পর আসামিকে শনাক্ত করা হয়। পরে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
পুলিশ জানায়, নিহত শিশুর বাবাও পেশায় একজন রিকশাচালক। গত ১৭ সেপ্টেম্বর দুপুরে দোকানে যাওয়ার জন্য মায়ের কাছ থেকে শিশুটি টাকা নিয়ে বাসার বাইরে যায়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। পরিবারের সদস্যরা রাতে অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে পাননি। পরদিন সকালে পোর্ট কলোনির একটি পরিত্যক্ত ভবনের ভেতর থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪