নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের হালিশহরে বিয়ের ছয় দিন আগে জুলি আক্তার (২২) নামে এক তরুণীকে হত্যার ঘটনায় মো. রাসেল ওরফে রুবেল (২৩) নামে এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার সকালে চট্টগ্রাম তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ জসিম উদ্দিনের আদালতে এ রায় ঘোষণা কারা হয়। একই সঙ্গে আসামিকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রুবেল সাতকানিয়া উপজেলায় মাহাব্বত আলীর ছেলে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন।
জুলি মৃত আমীর আহমদের মেয়ে। হালিশহর থানাধীন ঈদগাঁও হাসান শাহ মাজার গলি এলাকায় লেদু মিস্ত্রির বাড়িতে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন তিনি।
জানা গেছে, ২০১৭ সালে হত্যাকাণ্ডের ছয় দিন পর ১৯ মার্চ জুলির বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিয়ের খবর শুনে মামাতো বোনের ছেলে আসামি রুবেল ওই বাড়িতে আসেন। ঘটনার দিন ১৩ মার্চ জুলির পরিবারের এক সদস্য অসুস্থ হওয়ায় বাকিরা তাঁকে নিয়ে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে যায়। এ সময় জুলি ও রুবেল বাড়িতে একা ছিলেন। ওই সময় তাঁদের মধ্যে কোনো একটা বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটি ও ধস্তাধস্তি হয়। পরে রুবেল জুলিকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করেন। অন্যদিকে জুলিও ছুরি কেড়ে নিয়ে রুবেলের পেটে আঘাত করেন।
এ সময় জুলির চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাঁদের উদ্ধার করেন। পরে উভয়কে আহতাবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁরা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জুলি মারা যান। এ ঘটনার পরপরই হালিশহর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে নিহতের পরিবার। মামলা দায়েরের পরপরই রুবেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট দুলাল চন্দ্র দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৭ সালে ১৩ মার্চ জুলির নিজ বাড়িতে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে তাঁকে হত্যা করেন আসামি রুবেল। ঘটনার পরপরই মামলা দায়ের করে নিহতের পরিবার। পরে রুবেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের হালিশহরে বিয়ের ছয় দিন আগে জুলি আক্তার (২২) নামে এক তরুণীকে হত্যার ঘটনায় মো. রাসেল ওরফে রুবেল (২৩) নামে এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার সকালে চট্টগ্রাম তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ জসিম উদ্দিনের আদালতে এ রায় ঘোষণা কারা হয়। একই সঙ্গে আসামিকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রুবেল সাতকানিয়া উপজেলায় মাহাব্বত আলীর ছেলে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন।
জুলি মৃত আমীর আহমদের মেয়ে। হালিশহর থানাধীন ঈদগাঁও হাসান শাহ মাজার গলি এলাকায় লেদু মিস্ত্রির বাড়িতে পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন তিনি।
জানা গেছে, ২০১৭ সালে হত্যাকাণ্ডের ছয় দিন পর ১৯ মার্চ জুলির বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিয়ের খবর শুনে মামাতো বোনের ছেলে আসামি রুবেল ওই বাড়িতে আসেন। ঘটনার দিন ১৩ মার্চ জুলির পরিবারের এক সদস্য অসুস্থ হওয়ায় বাকিরা তাঁকে নিয়ে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে যায়। এ সময় জুলি ও রুবেল বাড়িতে একা ছিলেন। ওই সময় তাঁদের মধ্যে কোনো একটা বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটি ও ধস্তাধস্তি হয়। পরে রুবেল জুলিকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করেন। অন্যদিকে জুলিও ছুরি কেড়ে নিয়ে রুবেলের পেটে আঘাত করেন।
এ সময় জুলির চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাঁদের উদ্ধার করেন। পরে উভয়কে আহতাবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁরা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জুলি মারা যান। এ ঘটনার পরপরই হালিশহর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে নিহতের পরিবার। মামলা দায়েরের পরপরই রুবেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট দুলাল চন্দ্র দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৭ সালে ১৩ মার্চ জুলির নিজ বাড়িতে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাতে তাঁকে হত্যা করেন আসামি রুবেল। ঘটনার পরপরই মামলা দায়ের করে নিহতের পরিবার। পরে রুবেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে