নিজস্ব প্রতিবেদক ,চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’। এসব মল পাইকারি ব্যবসার পাশাপাশি সাধারণ ক্রেতাদের কেনাকাটার অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। কারণ, এখানে এক ছাদের নিচে মেলে সবকিছু।
ব্যবসায়ী ও নগরবাসী সূত্রে জানা যায়, ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে গত কয়েক বছরে অর্ধশতাধিক ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। এগুলোর মধ্যে মেগা মার্ট, মাসুম ক্লথ স্টোর, সানা ফ্যাশন, রাজপরী, রাজস্থান, জারা শপ, জাবেদ ক্লথ স্টোর, বৈঠক বাজার, ভাসাভি, মনে রেখো, শাহ আমানত, পরশমণি, শিরোমণি, রাঙ্গুলি, ফেমাস, আলিশা, হারুন অ্যান্ড ব্রাদার্স, রাজস্থান, মল টোয়েন্টি ফোর, মাহম্মদীয়া, হ্যালো ফ্যাশন, গোল আহমদ, নিউ রাজস্থান, মৌচাক, আলমগীর, বাগদাদ অ্যাম্পোরিয়াম, নিউ আজমির ইত্যাদি বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোতে ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। পাইকারি বিক্রির পাশাপাশি বাজারটির ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোর কারণে জমজমাট ব্যবসা। আগের ছোট দোকানগুলো এখন বেশির ভাগই বড় বড় শপিং মলে পরিণত হয়েছে।
টেরিবাজারের ‘মেগা মার্ট’ নামটি এখন চট্টগ্রামের সবার কাছে পরিচিত। নারী-পুরুষ সব বয়সীর পোশাকের সমাহার মেগা মার্টে। গত শক্রবার রাতে মেগা মার্টে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। বিক্রয়কর্মীদের কথা বলার ফুরসত নেই।
মেগা মার্টে কথা হয় ক্রেতা মীর শোয়েবুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদে পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের জন্য কেনাকাটা করতে হয়। সারা দিন রোজা পালন করে বিভিন্ন মার্কেটে এই কেনাকাটা করা কষ্টের। তাই এমন দোকান বেছে নিয়েছি, যেখানে এক ছাদের নিচে সব কেনাকাটা করা যায়।’
মেগা মার্ট শপিং মলের বিপণনকর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, ১০ বছর আগে মেগা মার্ট শপিং মল গড়ে ওঠে। এটি নারী-পুরুষ সব বয়সীর জন্য একটি বিশাল বাজার। পোশাক, প্রসাধনী, জুতা, ব্যাগ, পারফিউম—এমন কোনো পণ্য নেই, যা মেগা মার্টে পাওয়া যায় না।
বাজারের সানা ফ্যাশন মলে গিয়ে দেখা যায়, সাততলার বিশাল ভবনজুড়ে গড়ে উঠেছে সানা ফ্যাশন। ভবনটির দ্বিতীয় ও সপ্তম তলায় বাচ্চাদের শাট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামাসহ পুরুষের পোশাক। তৃতীয় তলায় শাড়ি ও চতুর্থ তলায় থ্রি-পিস, ফ্রকসহ মেয়েদের পোশাক।
সানা ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুস সামাদ বলেন, ‘এক যুগ আগে মাসুম ক্লথ স্টোর নাম দিয়ে চট্টগ্রামে আমরা ওয়ান-স্টপ শপিং মল দিয়ে ব্যবসায় শুরু করি। গত কয়েক বছরে ওই প্রতিষ্ঠানে ভালো মুনাফা হয়। একটি দোকানে বসে ক্রেতারা সব ধরনের পোশাক কিনতে পারেন। এতে শপিং মলগুলোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়তে থাকে। এরপর পরিধি বাড়িয়ে সানা ফ্যাশন মল শুরু করি।’
সানা ফ্যাশন মলে ঈদের কেনাকাটা করতে আসা নুসরাত জাহান বলেন, ওয়ান-স্টপ শপিং মল বা বড় দোকানগুলোতে পণ্য পছন্দ করতে ঝামেলায় পড়তে হয় না। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে প্রচুর পণ্য থাকে এসব শপিং মলে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে পছন্দের কেনাকাটা শেষ করা যায়। তা ছাড়া এসব শপিং মলে একদামে পণ্য বিক্রি হয়। এতে পণ্য দরদামের ঝামেলা থাকে না।
‘পরশমণি’র মালিক মো. ইসমাইল বলেন, সারা বছরের বিক্রির ৪০ শতাংশই হয় রমজান ঘিরে। এ কারণে ঈদ সামনে রেখে প্রতিবছর বিনিয়োগও বাড়াচ্ছি। ভবনজুড়ে তাঁদের এই শপিং মলে নারী-পুরুষের সব পোশাকের সংগ্রহ রয়েছে বলে জানান এই ব্যবসায়ী।
ব্যবসায়ীরা বলেন, কয়েক বছর ধরে ওয়ান-স্টপ শপিং মলে পোশাকের বেচাকেনা বেড়েছে। তবে আমদানিনির্ভর পোশাক এখনো ঈদবাজারের বড় অংশ দখল করে আছে। ঈদে পাইকারি পোশাকের বড় বেচাকেনা এখনো টেরিবাজার ঘিরে। রোজার শুরুর আগেই ফেনী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত খুচরা ব্যবসায়ীরা এই বাজার থেকে পোশাক ও প্রসাধনী কিনে নিয়েছেন। এখন চলছে খুচরা বেচাকেনা। ব্যবসায়ীরা বলেন, এই বাজারে গড়ে প্রতিটি দোকানে দিনে কমপক্ষে ১০ লাখ থেকে কোটি টাকার বিক্রি হচ্ছে।
টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল মান্নান বলেন, ঈদের কেনাকাটায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। একসময় ক্রেতারা মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে কেনাকাটা করত। এখন এই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। ক্রেতারা একটু আরামদায়ক বা স্বস্তিতে কেনাকাটা করতে পছন্দ করছেন। ফলে ক্রেতাদের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এসব ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। নতুন এই ধারার শপিং মল চট্টগ্রামে ভালো ব্যবসা করছে। এবার ঈদ ঘিরে দু-তিন হাজার কোটি টাকা বিক্রির লক্ষ্য রয়েছে টেরিবাজার ব্যবসায়ীদের।
চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ১৫টি অভিজাত ও ৫৮টি সাধারণ বিপণিকেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া টেরিবাজার, তামাককুন্ডি ও রেয়াজউদ্দিন বাজারে ২৬০টি ছোট আকারের মার্কেট রয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এসব বিপণিকেন্দ্রের ৪৬ হাজার দোকানে পোশাক, জুতা, প্রসাধনী, গয়না ও তৈজসপত্রের বেচাকেনাও জমে উঠেছে।
চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’। এসব মল পাইকারি ব্যবসার পাশাপাশি সাধারণ ক্রেতাদের কেনাকাটার অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। কারণ, এখানে এক ছাদের নিচে মেলে সবকিছু।
ব্যবসায়ী ও নগরবাসী সূত্রে জানা যায়, ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে গত কয়েক বছরে অর্ধশতাধিক ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। এগুলোর মধ্যে মেগা মার্ট, মাসুম ক্লথ স্টোর, সানা ফ্যাশন, রাজপরী, রাজস্থান, জারা শপ, জাবেদ ক্লথ স্টোর, বৈঠক বাজার, ভাসাভি, মনে রেখো, শাহ আমানত, পরশমণি, শিরোমণি, রাঙ্গুলি, ফেমাস, আলিশা, হারুন অ্যান্ড ব্রাদার্স, রাজস্থান, মল টোয়েন্টি ফোর, মাহম্মদীয়া, হ্যালো ফ্যাশন, গোল আহমদ, নিউ রাজস্থান, মৌচাক, আলমগীর, বাগদাদ অ্যাম্পোরিয়াম, নিউ আজমির ইত্যাদি বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী টেরিবাজারে ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোতে ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। পাইকারি বিক্রির পাশাপাশি বাজারটির ওয়ান-স্টপ শপিং মলগুলোর কারণে জমজমাট ব্যবসা। আগের ছোট দোকানগুলো এখন বেশির ভাগই বড় বড় শপিং মলে পরিণত হয়েছে।
টেরিবাজারের ‘মেগা মার্ট’ নামটি এখন চট্টগ্রামের সবার কাছে পরিচিত। নারী-পুরুষ সব বয়সীর পোশাকের সমাহার মেগা মার্টে। গত শক্রবার রাতে মেগা মার্টে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড়। বিক্রয়কর্মীদের কথা বলার ফুরসত নেই।
মেগা মার্টে কথা হয় ক্রেতা মীর শোয়েবুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদে পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের জন্য কেনাকাটা করতে হয়। সারা দিন রোজা পালন করে বিভিন্ন মার্কেটে এই কেনাকাটা করা কষ্টের। তাই এমন দোকান বেছে নিয়েছি, যেখানে এক ছাদের নিচে সব কেনাকাটা করা যায়।’
মেগা মার্ট শপিং মলের বিপণনকর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, ১০ বছর আগে মেগা মার্ট শপিং মল গড়ে ওঠে। এটি নারী-পুরুষ সব বয়সীর জন্য একটি বিশাল বাজার। পোশাক, প্রসাধনী, জুতা, ব্যাগ, পারফিউম—এমন কোনো পণ্য নেই, যা মেগা মার্টে পাওয়া যায় না।
বাজারের সানা ফ্যাশন মলে গিয়ে দেখা যায়, সাততলার বিশাল ভবনজুড়ে গড়ে উঠেছে সানা ফ্যাশন। ভবনটির দ্বিতীয় ও সপ্তম তলায় বাচ্চাদের শাট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামাসহ পুরুষের পোশাক। তৃতীয় তলায় শাড়ি ও চতুর্থ তলায় থ্রি-পিস, ফ্রকসহ মেয়েদের পোশাক।
সানা ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী আব্দুস সামাদ বলেন, ‘এক যুগ আগে মাসুম ক্লথ স্টোর নাম দিয়ে চট্টগ্রামে আমরা ওয়ান-স্টপ শপিং মল দিয়ে ব্যবসায় শুরু করি। গত কয়েক বছরে ওই প্রতিষ্ঠানে ভালো মুনাফা হয়। একটি দোকানে বসে ক্রেতারা সব ধরনের পোশাক কিনতে পারেন। এতে শপিং মলগুলোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়তে থাকে। এরপর পরিধি বাড়িয়ে সানা ফ্যাশন মল শুরু করি।’
সানা ফ্যাশন মলে ঈদের কেনাকাটা করতে আসা নুসরাত জাহান বলেন, ওয়ান-স্টপ শপিং মল বা বড় দোকানগুলোতে পণ্য পছন্দ করতে ঝামেলায় পড়তে হয় না। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে প্রচুর পণ্য থাকে এসব শপিং মলে। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে পছন্দের কেনাকাটা শেষ করা যায়। তা ছাড়া এসব শপিং মলে একদামে পণ্য বিক্রি হয়। এতে পণ্য দরদামের ঝামেলা থাকে না।
‘পরশমণি’র মালিক মো. ইসমাইল বলেন, সারা বছরের বিক্রির ৪০ শতাংশই হয় রমজান ঘিরে। এ কারণে ঈদ সামনে রেখে প্রতিবছর বিনিয়োগও বাড়াচ্ছি। ভবনজুড়ে তাঁদের এই শপিং মলে নারী-পুরুষের সব পোশাকের সংগ্রহ রয়েছে বলে জানান এই ব্যবসায়ী।
ব্যবসায়ীরা বলেন, কয়েক বছর ধরে ওয়ান-স্টপ শপিং মলে পোশাকের বেচাকেনা বেড়েছে। তবে আমদানিনির্ভর পোশাক এখনো ঈদবাজারের বড় অংশ দখল করে আছে। ঈদে পাইকারি পোশাকের বড় বেচাকেনা এখনো টেরিবাজার ঘিরে। রোজার শুরুর আগেই ফেনী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত খুচরা ব্যবসায়ীরা এই বাজার থেকে পোশাক ও প্রসাধনী কিনে নিয়েছেন। এখন চলছে খুচরা বেচাকেনা। ব্যবসায়ীরা বলেন, এই বাজারে গড়ে প্রতিটি দোকানে দিনে কমপক্ষে ১০ লাখ থেকে কোটি টাকার বিক্রি হচ্ছে।
টেরিবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল মান্নান বলেন, ঈদের কেনাকাটায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। একসময় ক্রেতারা মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে কেনাকাটা করত। এখন এই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। ক্রেতারা একটু আরামদায়ক বা স্বস্তিতে কেনাকাটা করতে পছন্দ করছেন। ফলে ক্রেতাদের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এসব ওয়ান-স্টপ শপিং মল গড়ে উঠেছে। নতুন এই ধারার শপিং মল চট্টগ্রামে ভালো ব্যবসা করছে। এবার ঈদ ঘিরে দু-তিন হাজার কোটি টাকা বিক্রির লক্ষ্য রয়েছে টেরিবাজার ব্যবসায়ীদের।
চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ১৫টি অভিজাত ও ৫৮টি সাধারণ বিপণিকেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া টেরিবাজার, তামাককুন্ডি ও রেয়াজউদ্দিন বাজারে ২৬০টি ছোট আকারের মার্কেট রয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এসব বিপণিকেন্দ্রের ৪৬ হাজার দোকানে পোশাক, জুতা, প্রসাধনী, গয়না ও তৈজসপত্রের বেচাকেনাও জমে উঠেছে।
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
৯ দিন আগেধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
১৬ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫রাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫