চট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’।
ঈদের কেনাকাটায় খুলনার বিপণিবিতানগুলো জমে উঠেছে। তবে অভিজাত মার্কেটের চেয়ে ফুটপাতের দোকানগুলোতে ভিড় বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকারি ও বেসরকারি চাকরিজীবীরা বেতন-বোনাস পেলে বেচাবিক্রি বাড়বে।
বাঙালি মোটিফ, ভিন্ন ধরনের নকশা, ব্যতিক্রমী কাপড় আর সাশ্রয়ী দামে আজিজ সুপার মার্কেটের কাপড়ের ব্র্যান্ডগুলো হয়ে উঠেছিল বেশ পরিচিত। ঈদ, বৈশাখ, বর্ষা, বসন্ত উৎসবকেন্দ্রিক নির্দিষ্ট নকশা করা কাপড়ের খোঁজে এসব ব্র্যান্ডে ক্রেতাদের ভিড় দেখা যেত। কিন্তু এবার ঈদকেন্দ্রিক ক্রেতাদের সেই আগ্রহ খুব একটা নেই।
পবিত্র রমজান মাসে ছুটির দিন মানে বিপণিবিতানগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। গতকাল শুক্রবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। সকাল থেকে ভিড় দেখা গেছে রাজধানীর অধিকাংশ শপিং মলে। পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদের কেনাকাটা করতে এসেছেন ক্রেতারা।
‘তিন ঘণ্টা ঘোরাঘুরি কইরা একটা স্কার্ফ ছাড়া তো কিছুই কিনলা না। সকাল সকাল মার্কেটে আইসা কী লাভ হইলো?’ মা তাসলিমা আক্তারকে অনুযোগ করে বলছিল বছর দশেকের মেয়ে সানজিদা ইসলাম। জবাবে মা বললেন, ‘দোকানে আইসাই সাথে সাথে কিন্না ফেলন যায়? আগে তো দেখতে হইবো। দামদর বুঝতে হইবো।’
ঈদ উৎসবের কেনাকাটায় নগদ টাকার ঝামেলা এড়িয়ে কার্ড ব্যবহার এখন অনেকের কাছেই পছন্দের শীর্ষে। কারণ, কার্ডে লেনদেন বেশ সহজ, কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা নিয়ে আর শপিং করতে হয় না। বিশেষ করে ব্যাংকগুলোও তাদের গ্রাহকদের কেনাকাটাকে আরও সহজ করতে নানা রকম সুযোগ-সুবিধা ও ছাড় দেয়। ঈদ উৎসবের কেনাকাটায় বাড়তি আনন্দ যোগ করছে...
কেনাকাটার অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা যোগ করতে দারাজ বাংলাদেশ চালু করেছে ‘চয়েস’— নামে একটি বিশেষ শপিং চ্যানেল। যেখানে গ্রাহকেরা পাবেন উন্নত মানের বাছাইকৃত পণ্য, দ্রুত ডেলিভারি, এবং এক্সক্লুসিভ ডিল।
কিপটেমি আর সচেতনভাবে খরচ করার মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। অনেকে যাচাই-বাছাই করে কেনাকাটা পছন্দ করেন। এটা দেখে আশপাশের লোকজন তাঁকে কিপটে বলে তকমা দেন। সচেতনভাবে কেনাকাটা করা শুধু অর্থ সঞ্চয়ে সহায়ক নয়; বরং এটি পরিবেশ সুরক্ষিত রাখতে এবং আরও অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে...
অনলাইনে ক্রেতাদের সংখ্যা বাড়ছে। এর সঙ্গে বাড়ছে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণার ঘটনা। ভুঁইফোড় অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর চমকের ফাঁদে পা দিয়ে বিপাকে পড়ছে মানুষ। তাই এ ধরনের কেনাকাটায় সতর্ক থাকতে হবে।
সরকারি হাসপাতালের ক্যানসার ইউনিটের জন্য কিছু উপকরণ কেনা হবে। সেসব সামগ্রীর প্রাক্-জাহাজীকরণ পরিদর্শনে (পিএসআই) ছয় দিনের সফরে যুক্তরাজ্যে যাচ্ছেন দুই প্রকৌশলী, এক উপসচিব (গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রীর একান্ত সচিব বা পিএস) এবং পিএসের ছেলে
কলকাতায় জমে উঠেছে ঈদুল ফিতরের কেনাকাটা। প্রচণ্ড গরম উপেক্ষা করে ঈদের বাজারে ছুটছে ছোট থেকে বড় সকলে। এসব ক্রেতাদের মধ্যে বাংলাদেশিদের সংখ্যা চোখে পড়ার মতো। প্রতিদিন ঈদের কেনাকাটার জন্য তিন থেকে চার বাজার বাংলাদেশি কলকাতায় যাচ্ছেন। এতে বিক্রেতারাও বেশ খুশি।
ঈদের বাকি আর মাত্র ১০ দিন। এই উৎসব ঘিরে পোশাক কেনাকাটা জমে উঠেছে চট্টগ্রাম নগরীর মার্কেটগুলোতে। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, দুয়েক দিনের মধ্যে ক্রেতাদের আনাগোনা আরও বাড়বে। তবে এবার পোশাকের দাম তুলনামূলক বেশি বলে অভিযোগ করেছেন ক্রেতারা।
লাল, সাদা আর জলপাইরঙা পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে মাটির গয়না খুঁজছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়শিক্ষার্থী মেহনাজ করিম। কিন্তু বিভিন্ন ধাতব অলংকারের ভিড়ে মাটির গয়না কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছিলেন না তিনি। অথচ ক্লাস সিক্সে পড়ুয়া ভাগনির আবদার—মাটির গয়নাই লাগবে।
নীলফামারীতে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন মার্কেটে জমে উঠেছে কেনাকাটা। সেই সঙ্গে ফুটপাতের দোকানেও ভিড় বেড়েছে। কেনাকাটায় তুলনামূলকভাবে নারী ক্রেতাদের সমাগম বেশি লক্ষ করা গেছে।
ভারতবর্ষের অর্থনীতি ও কূটনীতির জনক চাণক্যকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ‘বিষ কী?’ একটু ভেবে তিনি জবাব দিয়েছিলেন—প্রয়োজনের অতিরিক্ত যা, তা-ই বিষ। যদি তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হতো, প্রয়োজনের অতিরিক্ত হলে যা ফেলে দেওয়া হয় তার নাম কী, চাণক্য হয়তো সহজ উত্তরটাই দিতেন—তার নাম অপচয়!
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক হওয়ার পরই বাড়িতে কেনাকাটার ধুম পড়ে যায়। সে জন্য বরপক্ষের প্রস্তুতি একটু বেশিই থাকে। কনের জন্য কী কী পাঠানো হবে, তা যদি আগেভাগেই ঠিক করে নেওয়া যায় তাহলে কেনাকাটায় ঝক্কি কমে অনেকটা। আবার ডালা বা লাগেজ গোছানো যায় পরিপাটি করে এবং শেষ মুহূর্তের ভুলে দু-একটা জিনিস ছেড়ে যাওয়ার বিড়ম্বনা থে
বিয়ের কেনাকাটা হিসাব করে হয় না—এ কথা যাঁরা বলেন, তাঁদের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বলা যায়, চাইলে সবই সম্ভব। উদাহরণ হিসেবে বলিউড তারকা দিয়া মির্জার কথা বলা যেতে পারে। পোশাক থেকে শুরু করে বিয়েতে ব্যবহৃত প্রতিটি উপকরণই যাতে পরিবেশবান্ধব হয় এবং সম্পদের অপচয় না হয় তা নিশ্চিত করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি।