আদালত প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ১৪ বছর আগে দুই নৈশপ্রহরীকে খুনের ঘটনায় করা মামলায় ৪ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম পঞ্চম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ অশোক কুমার দত্ত এ রায় দেন। এ সময় আসামিদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও চার মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে।
দুই নৈশপ্রহরী হলেন সীতাকুণ্ডের স্থানীয় মো. আলী ওরফে মনা মিয়ার ছেলে হারুন (২৭) ও মনার বোনের ছেলে জাহিদুল আলম বাচা (২২)। তাঁরা বারআউলিয়া দীন মোহাম্মদ শিপইয়ার্ডের নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করতেন।
আসামিরা হলেন সীতাকুণ্ড উপজেলার বারআউলিয়া এলাকার বাদশা আলম, ফারুক মিয়া ওরফে ফোরক মিয়া, মো. সেকান্দর ও মো. আবুল কালাম আজাদ। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালের ২১ এপ্রিল রাতে হারুন ও বাচা কর্মস্থল থেকে পার্শ্ববর্তী একটি দোকানে চা খেতে যান। সেখান থেকে কর্মস্থলে ফেরার সময় আসামিরা দুজনকে জোর করে ইকুইটি রেডিমেক্স নামের প্রতিষ্ঠানের খালি প্লটে নিয়ে যান। সেখানে দুই নৈশপ্রহরীকে রড ও লাঠি দিয়ে আঘাত করতে থাকেন আসামিরা। তাঁদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে আসামিরা পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা দুই প্রহরীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনার পরদিন হারুনের বাবা বাদী হয়ে সীতাকুণ্ড থানায় সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা একই বছর ১৮ সেপ্টেম্বর ৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। পরবর্তী সময়ে ২০১০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ওই মামলায় আদালতে ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা পিপি অ্যাডভোকেট মো. লোকমান হোসেন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামিরা জামিনে ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে আসামিদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও চার মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ১৪ বছর আগে দুই নৈশপ্রহরীকে খুনের ঘটনায় করা মামলায় ৪ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম পঞ্চম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ অশোক কুমার দত্ত এ রায় দেন। এ সময় আসামিদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও চার মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে।
দুই নৈশপ্রহরী হলেন সীতাকুণ্ডের স্থানীয় মো. আলী ওরফে মনা মিয়ার ছেলে হারুন (২৭) ও মনার বোনের ছেলে জাহিদুল আলম বাচা (২২)। তাঁরা বারআউলিয়া দীন মোহাম্মদ শিপইয়ার্ডের নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করতেন।
আসামিরা হলেন সীতাকুণ্ড উপজেলার বারআউলিয়া এলাকার বাদশা আলম, ফারুক মিয়া ওরফে ফোরক মিয়া, মো. সেকান্দর ও মো. আবুল কালাম আজাদ। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালের ২১ এপ্রিল রাতে হারুন ও বাচা কর্মস্থল থেকে পার্শ্ববর্তী একটি দোকানে চা খেতে যান। সেখান থেকে কর্মস্থলে ফেরার সময় আসামিরা দুজনকে জোর করে ইকুইটি রেডিমেক্স নামের প্রতিষ্ঠানের খালি প্লটে নিয়ে যান। সেখানে দুই নৈশপ্রহরীকে রড ও লাঠি দিয়ে আঘাত করতে থাকেন আসামিরা। তাঁদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে আসামিরা পালিয়ে যান। পরে স্থানীয়রা দুই প্রহরীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনার পরদিন হারুনের বাবা বাদী হয়ে সীতাকুণ্ড থানায় সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা একই বছর ১৮ সেপ্টেম্বর ৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। পরবর্তী সময়ে ২০১০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ওই মামলায় আদালতে ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা পিপি অ্যাডভোকেট মো. লোকমান হোসেন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামিরা জামিনে ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে আসামিদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও চার মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে